শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শেষ বিচারে রাজনীতিই সমাজের পরিচালক

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
শেষ বিচারে রাজনীতিই সমাজের পরিচালক

৫ আগস্ট হাসিনা স্বৈরাচারী সরকারের পতনের তিন দিন পর ডক্টর ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সে হিসাবে ৮ সেপ্টেম্বর ছিল এ সরকারের মাসপূর্তি দিবস। এক মাস আর এমন কি সময় যাতে একটা সরকারকে মূল্যায়ন করা যাবে! তারপরেও বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে দিনটিকে কেন্দ্র করে। একটি দল একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেছে যার শিরোনাম ছিল- ‘কী হতে পারত’। পত্রিকাগুলো ক্রোড়পত্র করেনি, কিন্তু বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রথম পৃষ্ঠায় নিউজ করেছে। টেলিভিশনগুলোরও কাছাকাছি অবস্থা।

অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তি উপলক্ষে ওইদিন সকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রতিনিধি, ছাত্র সংগঠক এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ডক্টর ইউনূস। স্বপ্ন পূরণের আগে শিক্ষার্থীদের দমে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। খুবই উদ্দীপক একটা বক্তব্য। গত ১৫ বছরের অপশাসনের কথা স্মরণ করে তিনি আরও বলেছেন, এতদিন তারা চুপচাপ শুয়ে শুয়ে স্বপ্নের মধ্যে ছিল এবং আনন্দ সহকারে লুটপাট করে যাচ্ছিল। এরা কি এখন চুপচাপ বসে থাকবে? না, তারা আবার তোমাদের দুঃস্বপ্নের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখবে না। কাজেই যে কাজ তোমরা শুরু করেছ তা সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এর থেকে বেরিয়ে যেও না। এটাও একটা উৎসাহব্যঞ্জক বক্তব্য। কিন্তু খোদ প্রধান উপদেষ্টা যখন এরকম কথা বলেন তখন তার তাৎপর্য আরও গভীর হতে পারে। হতে পারে, গভীর ষড়যন্ত্র চলছে যাতে অন্তর্বর্তী সরকার চিন্তিত। এবং সেজন্য তিনি শিক্ষার্থীদের সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে বলছেন? সত্যি কি তাই? পরিস্থিতি কি এতই গম্ভীর যার জন্য শিক্ষার্থীদের দমে যেতে নিষেধ করছেন তিনি? এবং বলছেন যতদিন কাজ শেষ না হবে ততদিন এর থেকে বেরিয়ে যাওয়া যাবে না? সেই আলোচনা পরবর্তীতে কোনো এক সংখ্যায় করব। আপাতত আমি মাসপূর্তি দিবসের মধ্যেই থাকতে চাই। কারণ এ দিবসে সরকারে আছেন বা সরকারের সঙ্গে একভাবে যুক্ত আছেন তারা অনেক কথা বলেছেন যা ভাববার মতো।

বিশেষ করে নতুন সরকারের মাসপূর্তি নিয়ে শিক্ষার্থীদের তৎপরতা চোখে পড়ার মতো। অবশ্য তারা মাসপূর্তির কোনো অনুষ্ঠান করেননি। নিজের নিজের মতো করে অথবা নিজেদের মতো করে বিভিন্ন জায়গায় অন্তত চারটি বড় বড় অথবা বিশাল বিশাল সমাবেশ করেছেন তারা। প্রথম সমাবেশটির কথা উল্লেখ করব, সেটা হয়েছে ঢাকার জাতীয় শহীদ মিনারে। সমাবেশ থেকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শক্তিকে সংহত করে দেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্যে নাগরিক কমিটি নামে সংগঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে এ কমিটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে কাজ করবে। অনেকে যদিও মনে করছেন দিন শেষে এটা একটা রাজনৈতিক দলের রূপ নেবে (এরকম কথা তাদের পক্ষ থেকে আগে বলা হয়েছিল) কিন্তু তারা সেটা বলছেন না। তারা বলছেন, আমরা কোনো ব্যক্তি বা দলীয় এজেন্ডা সামনে আনছি না, আমরা বাংলাদেশকে সামনে রাখছি।

নতুন ঘোষিত কমিটির আহ্বায়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, তারা দল গঠনের কাজে নামেননি, রাষ্ট্র গঠনে নেমেছেন। সেখানে যদি কোনো দলের পুনর্গঠনের প্রয়োজন হয়, সেটা হবে। জাতীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত জাতীয় নাগরিক কমিটির এ সভায় আটটি কাজের কথা তুলে ধরা হয়, যার শেষটিতে আছে : গণপরিষদ গঠন করে গণভোটের মাধ্যমে নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান তৈরির জন্য গণআলোচনার আয়োজন করা। বেশ বড় মাপের কথা। সংবিধান সংশোধন, নাকি পুনর্লিখন, নাকি একটি গণপরিষদ গঠন করে নতুন একটি সংবিধান রচনা- এ নিয়ে দেশে ইতোমধ্যে জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছে। নব ঘোষিত সংগঠন অবশ্য নতুন সংবিধানের পক্ষেই বলছেন তা না। তারা এ জন্য গণআলোচনার আয়োজন করতে চান। অভিপ্রায় নিশ্চয়ই ভালো। কিন্তু এ আলোচনার উদ্যোগ নিতে হবে সরকারকে। তাদের সঙ্গে থাকতে হবে একদল সংবিধান বিশেষজ্ঞ। শেষ পর্যন্ত একটা সিদ্ধান্ত তো হতে হবে এবং সেটা হওয়া উচিত জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে। এটা কেবল আমরা চাই বলেই হবে না, সবাই মিলে চাইতে হবে। সেই ঐকমত্য তৈরি একটি জাতীয় রাজনৈতিক প্রক্রিয়া।

মুন্সীগঞ্জ সরকারি হরগঙ্গা কলেজ মাঠে ছাত্র-জনতার সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন চমৎকার কথা। আপনাদের মনে থাকার কথা ছাত্র-জনতার, এ ইতিহাস সৃষ্টিকারী গণ অভ্যুত্থানের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও hate politics নামে একটি জোরদার ক্যাম্পেইন চলেছিল। সারজিস আলম সেখানে বলছেন, ভালো মানুষগুলো যদি রাজনীতিতে না যায় তাহলে খারাপ মানুষের দ্বারা আপনাকে শাসিত হতে হবে। আপনি যদি চান যোগ্য মানুষগুলো, মেধাবী মানুষগুলো দেশের কার্যক্রম পরিচালনায় যাক তাহলে হয় আপনাকে রাজনীতিতে যোগ দিতে হবে, না হয় আপনাকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন হতে হবে।

সারজিস আরও কিছু কথা বলেছেন যা রীতিমতো প্রণিধানযোগ্য। আন্দোলন কীভাবে সফল হয়েছিল সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গত ১৬ বছর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিভিন্নভাবে সরকার পতনের চেষ্টা করেছিল। তারা সরকারের একটি খুঁটিও টলাতে পারেনি। মেধাবী ছাত্র-জনতা যখন রাজপথে নেমেছে, একটি গ্রুপ তত্ত্বীয় পড়াশোনা করেছে; বাস্তব ইতিহাস ঘেঁটেছে, এগুলোর সঙ্গে রিলেট করে কর্মসূচি দিয়েছে, তখন আমাদের আন্দোলন সফল হয়েছে।

শুনে ভালো লাগল যে, যারা এ ছাত্র গণ আন্দোলনের শেষে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারা তত্ত্বীয় লেখাপড়া করেছেন। তত্ত্বের সঙ্গে প্রয়োগের সম্পর্ক স্থাপন করেছেন বা করতে পেরেছেন, তাই তারা জিতেছেন। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা বা যারা এ আন্দোলন করেছেন তাদের সবাই তো আর তাত্ত্বিক হননি। সবাই আসলে তাত্ত্বিক হতে পারেও না। নেতৃত্ব যদি পারে তাহলে সেটা খুবই বড় কথা। স্বাধীনতার এ ৫৪ বছরে বাংলাদেশ মেধাবী নেতৃত্বের দেখা তো তেমন পায়নি। কিন্তু সারজিস এটা কী বললেন গত ১৬ বছর ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সরকারের একটি খুঁটিও টলাতে পারেনি! এ কথা দিয়ে দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্দোলনের ভিত্তি তৈরি করেছে, অনেক ঐতিহ্যিক একটি দল আওয়ামী লীগ ও তার সরকারকে জনপ্রিয়তার দিক থেকে ছোবড়া বানিয়ে ফেলেছে তা সব অস্বীকার করা হয়ে যায় না?

এক দোর্দণ্ড প্রতাপশালী, রক্তপিপাসু, খুবই হৃদয়হীন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শিক্ষার্থীরা যে অনন্য সাধারণ ইতিহাস তৈরি করেছে পৃথিবীর ইতিহাসে তা একটি উজ্জ্বল অধ্যায়। কিন্তু এ অধ্যায় এক দিনে রচিত হয়নি। ১৫ বছরের নিষ্ঠুর, স্বৈরাচারী শাসন, তার বিরুদ্ধে জনগণের নিরন্তর লড়াই, স্বৈরাচারকে জনগণ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। মানুষ যে কোনো মূল্যে এর পতন চাচ্ছিল। আর সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এ লড়াই গড়ে তুলতে বিরতিহীন, লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছিল রাজনৈতিক দলগুলো। তার জন্য অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করতে হয়েছে দলের নেতা-কর্মীদের, কারাবরণ করেছেন দীর্ঘ সময়; জীবন দিয়েছেন অনেকে। ফ্যাসিবাদ পতনের তাত্ত্বিক ও বাস্তব জমি তো তারাই তৈরি করেছেন। এ কথা অবশ্য ঠিক শেষ লড়াইটা তারা করতে পারেননি। তার একটা কারণ অবশ্য এই যে, প্রয়োজনের সময় তারা চ্যালেঞ্জ দিয়ে রুখে দাঁড়াতে পারেননি। কিন্তু এও তো ঠিক যে সরকার যেভাবে তাদের ওপরে সদা খড়গহস্ত ছিল শিক্ষার্থীদের বেলায় শুরু থেকে তারা তা ছিল না। ফ্যাসিবাদী সরকার বুঝতেই পারেনি এ আন্দোলন শেষ পর্যন্ত তাদের পতনের ঘণ্টা বাজাবে। না হলে শেখ হাসিনা খামখেয়ালিপনা করে, অহংকার করে কোটা আবার চালু করার দম্ভ না দেখালে আন্দোলন মাঠে গড়াতে কত সময় নিত তা ভেবে দেখার বিষয়। তার ওপরে আবার রাগ দেখিয়ে বাচাল প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকারের নাতিপুতি বলে সম্বোধন না করলে পরিস্থিতি তখনই পেকে উঠত কি না তাও ভাববার বিষয়। আর এসবই হলো রাজনীতির মিথস্ক্রিয়ার ফসল। রাজনীতি হলো সমাজের কর্ণধার, সবচেয়ে বড় শিক্ষক।

লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা