শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ভারতে বিচ্ছিন্নতাবাদের অপচ্ছায়া

সুমন পালিত
Not defined
ভারতে বিচ্ছিন্নতাবাদের অপচ্ছায়া

তিন যুগ আগে খ্যাতনামা ঐতিহাসিক অধ্যাপক কে. আলীর সঙ্গে ইতিহাসের একটি বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলাপ করার সুযোগ হয়। শ্রদ্ধেয় স্যারকে বলেছিলাম কোনো কোনো ঐতিহাসিকের লেখা ইতিহাসে হিন্দুদের ভীরু ও কাপুরুষ হিসেবে দেখানোর যে প্রবণতা রয়েছে তা সত্যের অপলাপ। এটি সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিকদের সংকীর্ণতা ও অনুদারতার প্রতিফলন। অধ্যাপক কে. আলী আমার বক্তব্য শুনে থমকে গিয়েছিলেন। এমন তীর্যক মন্তব্য হয়তো তিনি আশা করেননি। তবে মুহূর্তের জন্যই। কিছুক্ষণ পরেই আমাকে বললেন, হিন্দুদের ভীরুতা ও কাপুরুষতা নিয়ে যে সমালোচনা রয়েছে সে সম্পর্কে তোমার ভিন্নমতের কারণ কী? কেন তুমি ঐতিহাসিকদের এ বক্তব্যকে অনুদার বলে অভিহিত করছ?

অধ্যাপক কে. আলী স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য উল্লেখ করলাম, আরবদের সিন্ধু বিজয়ের কথা। সবাই জানে মুহাম্মদ বিন কাশিমের নেতৃত্বে আরবরা সিন্ধু জয় করেন। ভারতবর্ষে মুসলিম আধিপত্যের সূচনা করেন এই তরুণ বীর। সিন্ধু ছিল আর্থিক দিক থেকে সে সময়কার ভারতবর্ষের অন্যতম দুর্বল রাজ্য। এ রাজ্যের রাজা ছিলেন দাহির। স্বেচ্ছাচারী হিসেবে যার দুর্নাম ছিল। তবে তিনি ছিলেন সাহসী ও স্বাধীনচেতা। দামেস্কর উমাইয়া খলিফা বারবার সিন্ধু অভিযানে সৈন্য পাঠিয়ে ব্যর্থ হন। শেষ পর্যন্ত সফল হন মুহাম্মদ বিন কাশিম।

উমাইয়া শাসন ইসলামের ইতিহাসে বিতর্কিত অধ্যায়। তবে তাদের সিন্ধু বিজয় নানা কারণে স্মরণীয়। এ বিজয়ের মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশে শত শত বছরের মুসলিম শাসনের সূচনা হয়। রাজা দাহির মুহাম্মদ বিন কাশিমের হাতে পরাজিত হওয়ার পর সপরিবারে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে, ভীরু বা দুর্বলচিত্তের কোনো মানুষ দাসত্বের চেয়ে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুবরণের কথা ভাবতে পারে কি না? এ প্রশ্নের জবাব- অসীম সাহসীরাই কেবল আত্মসমর্পণের বদলে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে পারে। শত্রুর হাতে আত্মসমর্পণের চেয়ে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুবরণের ঘটনা রাজা দাহিরের ক্ষেত্রেই শুধু ঘটেনি। অনেক রাজপুত রাজা বিদেশিদের হাতে আত্মসমর্পণের বদলে এভাবেই মৃত্যুকে বেছে নিয়েছেন। স্যারকে বলেছিলাম, হিন্দুদের জাতিগতভাবে ভীরু ও কাপুরুষ ভাবার মধ্যে রয়েছে আরও বড় ভ্রান্তি। কারণ বিশ্বে সবচেয়ে সাহসী হিসেবে গুর্খা সৈন্যদেরই ভাবা হয়। তারা কিন্তু ধর্মগতভাবে হিন্দু। রাজপুত, মারাঠা বীরদের শ্রেষ্ঠত্ব মুসলিম শাসনামলেও স্বীকৃত হয়েছে।

অধ্যাপক কে. আলী বললেন, মুসলমান বা বহিরাগতদের কাছে হিন্দু শাসকদের পরাজয়ের জন্য কোন কারণকে তুমি দায়ী কর? তাকে বললাম, এ বিষয়ে সবচেয়ে নিখুঁত কারণ দেখিয়েছেন সমাজবিজ্ঞানী কার্ল মার্কস। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রবক্তা এই মনীষী কখনো ভারতে আসেননি। কিন্তু তার লেখা ভারতীয় ইতিহাসের কালপঞ্জি নামের বইটি ভারতীয় সমাজ, ধর্ম ও রাজনীতি বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হিসেবে বিবেচনার দাবি রাখে। কার্ল মার্কস তার ওই বইতে বলেছেন, ভারতবর্ষ কখনো ভারতীয়দের দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয়নি। বলেছেন, যখনই কোনো বিদেশি শক্তি ভারতবর্ষ আক্রমণ করেছে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভারতীয়রা পরাজিত হয়েছে। তিনি এ জন্য ভারতীয়দের দেশপ্রেম ও শক্তি-সামর্থ্যকে দায়ী না করে দায়ী করেছেন হিন্দুত্বকে। বলেছেন, জাতিভেদ প্রথার কারণেই ভারতীয়রা কখনো বিদেশি আক্রমণের বিরুদ্ধে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়তে পারেনি। তিনি হিন্দুত্বকে একই সঙ্গে ‘ভোগবাদ ও আত্মনিগ্রহের ধর্ম’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

তথাকথিত হিন্দুত্ববাদী চেতনা নিন্দিত হলেও তার সঙ্গে সনাতন কিংবা প্রচলিত অর্থে হিন্দু ধর্মকে গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। হিন্দু ধর্ম হলো বিশ্বের উদারতম ধর্মগুলোর একটি। হিন্দুত্ববাদ বা ব্রাহ্মণ্যবাদ সে ধর্মের অন্তরের কথা নয়। বেদ-বেদান্ত পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সেই অতীত যুগে হিন্দুধর্ম বহুমতকে প্রশ্রয় দিয়েছে। হিন্দুধর্মে থেকেও যেমন নিরশ্বরবাদী চেতনাকে লালন করা যায়, তেমন একেশ্বরবাদকে কেউ পরম সত্য হিসেবে বিবেচনা করলেও তাকে অগ্রাহ্য করা হয়নি। বহু ঈশ্বর বা দেব-দেবীর মূর্তি পূজাকেও আত্মস্থ করেছে হিন্দুধর্ম। হিন্দু ধর্মের বহুপথ ও বহুমতের সহাবস্থান এবং মানবতাবাদী চরিত্রের ব্যত্যয় ঘটিয়ে পরবর্তীতে হিন্দুত্ববাদ বা ব্রাহ্মণ্যবাদের উত্থান ঘটে। এই ব্রাহ্মণ্যবাদ ভারতীয়দের ঐক্য ও অগ্রগতির পথে বরাবরই বাধা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ব্রাহ্মণ্যবাদ হিন্দু সমাজকে এমনভাবে জিম্মি করেছে যে ভারতের গত ৫ হাজার বছরের ইতিহাস হলো মার্কসের ভাষায়, ‘বিদেশিদের কাছে ভারতীয়দের পদানত হওয়ার ইতিহাস।’

অধ্যাপক কে. আলী আজ আমাদের মাঝে নেই। ‘ইসলামের ইতিহাস’-খ্যাত এই পরম শ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিকের সঙ্গে কিছু ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে আলাপনের কথাটি হঠাৎ মনে পড়ল ভারত ও ভারত তত্ত্ব : অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নামের একটি বই সম্পর্কিত প্রতিবেদন পড়তে গিয়ে। স্বনামখ্যাত ভারত তত্ত্ববিদ ড. সুকুমারী ভট্টাচার্যের সম্পাদিত বইটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৬ সালে। প্রকাশনা উৎসবে নোবেলজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ ড. অমর্ত্য সেনের বক্তব্য ছাপা হয়েছিল বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকায়। হিন্দুত্বের রাজনীতির কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, হিন্দুত্ববাদের রাজনীতি ভারতের ইতিহাস চর্চায় বিরাট ক্ষতির কারণ ঘটাচ্ছে।

ড. অমর্ত্য সেনের অভিমত, হিন্দুত্ববাদীরা প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্যকে তাদের সম্পত্তি বলে মনে করেন। দুঃখের বিষয় হিন্দুত্ববাদীদের বেশির ভাগ ‘সংস্কৃতি’ পড়েন না। প্রাচীন ভারত বর্ষকে জানতে হলে বেদ-উপনিষদ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। হিন্দুত্ববাদীরা বেদকে তাদের রাজনৈতিক আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। বেদ সম্পর্কে চরম কল্পনার আশ্রয় নেওয়া হচ্ছে। অথচ বেদকে আশ্রয় করে হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা সহজ নয়। ড. সেনের মতে, হিন্দুত্বের কুফল ভারতীয় রাজনীতিকে নগ্নভাবে গ্রাস করছে। যার পরিণতিতে সংখ্যালঘু নির্যাতন ঘটছে। গুজরাটের গোধরা কাণ্ড, সিন্ধু সভ্যতাসহ ঐতিহাসিক তথ্য বিকৃতি, পাঠ্য বইয়ে ইতিহাস সম্পর্কে বিভ্রান্তি সৃষ্টির মতো অপরাধমূলক কাজকর্ম মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বইটির লেখিকা ব্যাখ্যা দিয়েছেন কেন বেদকে কেন্দ্র করে হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করা যায় না। বেদ ও বেদ-পরবর্তী গ্রন্থগুলোতে নাস্তিকতাবাদের কথাও যেমন প্রচুর রয়েছে, তেমন ব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তি নিয়েও সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে।

ড. সুকুমারী ভট্টাচার্যের অভিমত, ভারতের আদি ধর্ম হলো সহিষ্ণুতা। হিন্দুধর্মের মূল বাণী স্বামী বিবেকানন্দ সহজ-সরলভাবে প্রচার করেছেন। এক শ্রেণির রাজনীতিবিদ ভারতের মূলবাণীকে অস্বীকার করে সারা দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িকতা, আমদানি করছে। যা ভারতের ভিত্তিমূলকে দিনকে দিন দুর্বল করছে। ড. অমর্ত্য সেন এবং ড. সুকুমারী দেবীর বক্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। হিন্দুত্ববাদের দ্বারা বহুজাতিক দেশ ভারতের ঐক্য যে টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়, এ বিষয়ে এ দেশের প্রতিষ্ঠাতারা সচেতন ছিলেন। মহাত্মা গান্ধী, জহরলাল নেহরু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ বড় মাপের নেতারা ভারতের মুক্তি সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ভারত এমন একটি দেশ যার তিনটি রাজ্য খ্রিস্টান প্রধান, দুটি রাজ্য বৌদ্ধ একটি রাজ্য মুসলিম ও একটি শিখ প্রধান। জনসংখ্যার শতকরা ৮০ শতাংশ হিন্দু হলেও জাতিভেদ প্রথার শিকার তাদের সিংহ ভাগ মানুষ। ভারতে রয়েছে অর্ধ শতেরও বেশি ভাষা। এ দেশের প্রধান সংখ্যালঘু সম্প্রদায় মুসলমানদের সংখ্যা ২১ কোটিরও বেশি। যা মধ্যপ্রাচ্যের লোকসংখ্যার প্রায় সমান। ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তানের পরে ভারতেই সর্বাধিক সংখ্যক মুসলমানের বাস। স্বভাবতই এমন একটি দেশে হিন্দুত্ববাদ জাতীয় ঐক্যের জন্য বিপজ্জনক হতে বাধ্য। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে বারবার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলেও এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কাছে সাম্প্রদায়িকতাবাদীরা কখনো ঠাঁই পায়নি। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের রেখে যাওয়া ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী আদর্শে পরিচালিত হয়েছে এই বিশাল দেশ। ১৯৯২ সালে বিজেপিসহ ধর্মান্ধ দলগুলোর চক্রান্তে অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ঘটনা ভারতের জাতীয় চেতনার মর্মমূলে আঘাত হানে। এ ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে হিন্দুবাদী চেতনার উত্থান ঘটায়। এ চেতনাই বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িকতাবাদী দলকে ক্ষমতায় আনতে সাহায্য করে।

অসম্প্রদায়িক চেতনার দলগুলোর অনৈক্যের সুযোগে ১৯৯৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি জোট জয়ী হয়। বিজেপির প্রথম মেয়াদে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল বিস্ময়কর। পরিসংখ্যানবিদরা বলেছিলেন এ প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে এক সময় ভারত অর্থনৈতিক সামর্থ্যরে দিক থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করবে। এই সমৃদ্ধি সত্ত্বেও বিজেপির হিন্দুত্ববাদী নীতি ভারতের ঐক্য চেতনার বুকে যেভাবে ছুরিকাঘাত করেছে দেশের সচেতন মানুষের কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়নি।

ভারতের বিগত লোকসভা নির্বাচনে কাশ্মীর ও পাঞ্জাবে বিচ্ছিন্নতাবাদ সমর্থিত প্রার্থীও জয়ী হয়েছে। যা সত্যিকার অর্থে এক অশনিসংকেত। কাশ্মীরে শেরে কাশ্মীর আবদুল্লাহর পৌত্র ওমর আবদুল্লাহর মতো হেভিওয়েট প্রার্থী হার মানতে বাধ্য হয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার শেখ আবদুল রশিদ নামের এক অতি সাধারণ প্রার্থীর কাছে। জঙ্গিবাদের অভিযোগে তিনি জেলে ছিলেন। তার দুই পুত্র ভোটারদের কাছে গিয়ে বলেছেন, ‘জেল কা বদলা ভোট সে।’ অর্থাৎ ভোট দেবে জেলের জবাব। বাস্তবে তাই ঘটেছে। কাশ্মীরে সাড়ে সাত দশক ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা চললেও কখনো তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল কোনো প্রার্থী নির্বাচনে জেতেনি। জম্মু কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা হরণ এবং এটিকে কেন্দ্রীয় শাসিত রাজ্য বানাবার ফলে মুসলিম প্রধান ওই রাজ্যের মানুষের মনোজগতে যে নেতিবাচক প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে, এটি তারই প্রমাণ। পাঞ্জাবে ইন্দিরা গান্ধী হত্যার সঙ্গে জড়িত তাঁর দেহরক্ষী বিয়ন্ত সিংয়ের সন্তান সরবজিত সিং জিতে এসেছেন লোকসভায়। জিতেছেন আমৃত পাল সিং যাকে বলা হয় বিদ্রোহী শিখ নেতা ভিন্দ্রনওয়ালের নতুন সংস্করণ। পাঞ্জাবে দুই বিচ্ছিন্নতাবাদীর জয় ভারতের জাতীয় ঐক্যের জন্য কোনো সুখবর নয়। শিখদের মধ্যে স্বাধীনতার মনোভাব যে মাথাচাড়া দিচ্ছে এই জয় তার প্রমাণ। ভারতের মণিপুর রাজ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদ থাবা বিস্তার করেছে ভয়াবহভাবে। হিন্দুত্বকে প্রশ্রয়দানের ফলে ফুঁসে উঠেছে এই রাজ্যের খ্রিস্টান অধিবাসীরা। তারা ইতোমধ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা শুরু করেছে। ড্রোন হামলার সক্ষমতাও দেখিয়েছে বিদ্রোহীরা। মণিপুর রাজ্য ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় স্বাধীন রাজ্য হিসেবে অস্তিত্ব বজায় রাখতে চেয়েছিল। ১৯৪৯ সালে তারা ভারতে যোগ দিতে বাধ্য হয়। ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর মণিপুরের রাজা লেই শেম্বা সানা জাওবার পক্ষ থেকে দুই বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারা যুক্তরাজ্যে প্রবাসী সরকার গঠনের কথাও বলেন। মণিপুরে মণিপুরী ও উপজাতীয়দের দ্বন্দ্ব এখন চরমে। উপজাতীয়রা একটি স্বাধীন খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে। যা শুধু ভারত নয় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের জন্যও অস্বস্তি সৃষ্টি করছে।

ভারতের বিগত লোকসভা নির্বাচনে হিন্দুত্ববাদীদের জনসমর্থন হ্রাস পেলেও জাতীয় ঐক্য বিপন্ন হওয়ার বিপদ কেটে গেছে তা ভাবার অবকাশ নেই। বাবরি মসজিদ ভাঙার মধ্য দিয়ে সাম্প্রদায়িকতার যে বিষবৃক্ষ রোপণ করা হয়েছিল, তার শেকড় এখন ভারতীয় রাজনীতির মর্মমূলেও আঘাত হানছে। অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজনীতিতে বিশ্বাসী বলে যারা এতকাল দাবি করেছেন, তাদের একাংশ এখনো আপস করে চলার চেষ্টা করছেন। এ আপসের কারণে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে অসাম্প্রদায়িক শক্তির লড়াইয়ের গতি স্তিমিত হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ পাকিস্তানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়িয়ে প্রকারান্তরে হিন্দুত্ববাদীদের শক্তি জোগানো হচ্ছে। এ ভুল থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে ভারতে হিন্দুত্ববাদের কাছে কোণঠাসা হয়ে পড়বে জাতীয় ঐক্যের চেতনা। মানবিকতার জন্যও যা বিপর্যয়ের ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হবে। ভারতের প্রগতিশীল শক্তিগুলোকে তাই সময় থাকতেই সতর্ক হতে হবে। অস্তিত্বের স্বার্থেই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা