শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৫

কেন্দ্রে বিএনপির কর্মী এজেন্ট কিছুই ছিল না

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কেন্দ্রে বিএনপির কর্মী এজেন্ট কিছুই ছিল না

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ছিল না বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের পোলিং এজেন্ট। মাঠে ছিল না বিএনপির নেতা-কর্মী। ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিএনপি কর্মীদের সকাল থেকেই সক্রিয় দেখা যায়নি। ঢাকা এবং চট্টগ্রামের কেন্দ্রে ভোটার আনার ক্ষেত্রেও তৎপরতা দেখা যায়নি বিএনপির নেতা-কর্মীদের। এমনকি বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরাও অধিকাংশ এলাকায় বলতে গেলে অনুপস্থিতই ছিলেন। অথচ ভোটকেন্দ্র থেকে তাদের নির্বাচনী এজেন্টদের বের করে দেওয়াসহ নানা অভিযোগ তুলে দুপুরের আগেই তিন সিটি করপোরেশনের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় বিএনপি। আর তাদের বর্জনের কারণে উৎসব মুখর পরিবেশে সকালে শুরু হওয়া সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুপুরের পর কিছুটা হলেও ঢিলেঢালা অবস্থা চলে আসে।
অন্যদিকে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের পক্ষে ভোটকেন্দ্রে দলীয় নেতা-কর্মীদের তৎপরতা চোখে না পড়লেও উল্টো চিত্র ছিল আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে। তিন সিটি করপোরেশনের তিন শতাধিক কেন্দ্র ঘুরে যে চিত্র দেখা গেছে, তাতে দলীয় মেয়র প্রার্থীদের পক্ষে সর্বত্র সরব উপস্থিতি ছিল আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের। তারা ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসা থেকে শুরু করে ভোটার নম্বর তালিকা খুঁজে দেওয়াসহ ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেছেন। গতকাল ঢাকা মহানগরীর দুই সিটি করপোরেশন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র সরেজমিন ঘুরে এবং বিভিন্ন সূত্র থেকে যেসব তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে দেখা যায়, নির্বাচনে অংশ নিলেও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচনের দিন তাদের কর্মী-সমর্থকদের মাঠে নামাননি কিংবা নামাতে পারেননি। এমনকি তারা বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্রে এজেন্টই নিয়োগ দেননি। রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশনের উত্তরা এক নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরা হাইস্কুল কেন্দ্র, উত্তরা গার্লস হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র, বিএইচবিএফসি আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র, আইএসএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র, মালেকাবানু আদর্শ বিদ্যালয় কেন্দ্র, তাজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র, মাইলস্টোন প্রিপারেটরি কেজি কেন্দ্র, আর্মড ব্যাটালিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র, উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের একাধিক কেন্দ্র, গুলশানের একাধিক কেন্দ্র, বনানী বিদ্যা নিকেতন উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র, তেজগাঁও সরকারি বিজ্ঞান কলেজ, তেজগাঁও কলেজসহ উত্তর সিটি করপোরেশনের অধিকাংশ কেন্দ্রেই বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে কোনো পোলিং এজেন্টই উপস্থিত হননি। আবার ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে, মোহাম্মদপুর, মিরপুর-১০, ২, ১, ১১, গাবতলী, শ্যামলী, কাফরুল, শেওড়াপাড়া, এলাকার বিভিন্ন কেন্দ্র্রে। এসব কেন্দ্র সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রত্যেক কেন্দ্রেই তাবিথ আউয়ালের বাস প্রতীকের পক্ষে পোলিং এজেন্ট ছিলেন। মোহাম্মদপুর এলাকার নূরজাহান রোডের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রতিটি বুথেই তাবিথের পোলিং এজেন্ট উপস্থিত ছিলেন। এই কেন্দ্রের এক নম্বর বুথে দায়িত্বরত তাবিথের পোলিং শেখ সাখাওয়াত ইসলাম দুপুরে জানান, তাদের কেন্দ্রে ভোট গ্রহণে কোনো রকম সমস্যা হচ্ছে না। ভালোভাবে ভোট গ্রহণ চলছে। আরেক কেন্দ্রে বাস প্রতীকের আরেক এজেন্ট মুন্নী তাবাসসুম জানান, সকাল থেকে সুষ্ঠুভাবেই ভোট গ্রহণ চলছে। মোহাম্মদপুর উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের একটি বুথে বাস প্রতীকের এজেন্ট সায়মা জানান, ভোট গ্রহণ স্বাভাবিকভাবে চলছে। এই কেন্দ্রেরই বাস প্রতীকের আরেক পোলিং রাজিয়া সুলতানা বলেন, সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি খুবই ভালো। রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশনের মতো একই অবস্থা দেখা গেছে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনেও। সেখানে পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভোটকেন্দ্রে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মির্জা আব্বাসের পক্ষে পোলিং এজেন্ট ছিলেন না।
মীরহাজিরবাগ তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসা, যাত্রাবাড়ী সবুজ বিদ্যাপীঠ, শহীদ জিয়া গার্লস স্কুল, যাত্রাবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, টিকাটুলি একরামুন্নেছা হাইস্কুল, গেন্ডারিয়া খোকন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শ্যামপুর ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসা, বংশালের হাজী জুম্মন কমিউনিটি সেন্টার, ওয়াইজঘাট বুলবুল ললিতকলা একাডেমি, স্বামীবাগ মিতালী স্কুল কেন্দ্রে শুরু থেকেই মির্জা আব্বাসের কোনো পোলিং এজেন্ট ছিল না।
অবশ্য সকাল ১১টায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ধোলাইপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, ধোলাইপাড় বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র, স্কলার প্রি ক্যাডেট স্কুল কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, এসব কেন্দ্রে মির্জা আব্বাসের পোলিং এজেন্ট আছেন। কিন্তু দুপুরে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়ার পর পরই তারা কেন্দ্র থেকে চলে যান।
বিভিন্ন সূত্র বলছে, বিএনপি নির্বাচন করলেও এ নির্বাচনে তাদের ছিল গা ছাড়া ভাব। তাদের নেতা-কর্মীরা কোনো রকম ঝুঁকি নিতে চাননি। গত তিন মাসের হরতাল-অবরোধের নামে সহিংস রাজনীতির কারণে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ছিল মামলার পাহাড়। যার ফলে বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেদের গুটিয়ে রেখেছিলেন। ভোটকেন্দ্র পাহারা দেওয়া, কিংবা ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের কোনো উৎসাহ ছিল না। সকাল থেকেই তারা ছিলেন হালছাড়া। যদিও প্রার্থীরা ঘুরেছেন কেন্দ্রে কেন্দ্রে।
একই অবস্থা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মনজুর আলমের ক্ষেত্রে। সেখানেও তার কর্মী-সমর্থকদের তো ভোটের মাঠে দেখাই যায়নি। এমনকি অধিকাংশ কেন্দ্রেই তার পোলিং এজেন্টও ছিল না। জানা গেছে, মনজুর আলম পোলিং এজেন্ট নিয়োগ দেওয়ার জন্য বিএনপি নেতাদের হাতে মোটা অঙ্কের অর্থ তুলে দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই অর্থের সৎ ব্যবহার করেননি চট্টগ্রামের বিএনপি নেতারা। যার ফলে সকালে নিজের ভোট দিয়ে যখন বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখেন মনজুর আলম তখনই তার চোখে পড়ে নিজের কমলা লেবু প্রতীকের পক্ষে অধিকাংশ কেন্দ্রেই পোলিং এজেন্ট নেই। প্রতিটি কেন্দ্রেই আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রার্থী আ জ ম নাছিরের কর্মী-সমর্থকদের ছড়াছড়ি। বিএনপি মনজুরের প্রতি তাদের সমর্থন দিলেও মাঠে সংগঠনটির কোনো কর্মী-সমর্থক নেই। এই অবস্থায় সকালে তিন ঘণ্টা ভোট চলার পর পরই বেলা ১১টায় চট্টগ্রামের বিএনপি নেতাদের উপস্থিতিতে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। আর তার এই ঘোষণার এক ঘণ্টা পর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দুই মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাসকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি আগে থেকেই নির্বাচন বর্জনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। এ কারণেই তারা অধিকাংশ ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দেয়নি। বিএনপির একাধিক নেতার টেলিফোন কথোপকথন থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই করে নির্বাচন বর্জনের পূর্বপরিকল্পনার সত্যতাও পাওয়া গেছে। অথচ নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দেওয়ার সময় বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তাদের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল
এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋতুপর্ণার ঝলকে উচ্ছ্বসিত পাহাড়
ঋতুপর্ণার ঝলকে উচ্ছ্বসিত পাহাড়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসি
অধিনায়ক হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক