শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০১৬

কমরেড জসিম মণ্ডলের দিনকাল

এস এ আসাদ, পাবনা
প্রিন্ট ভার্সন
কমরেড জসিম মণ্ডলের দিনকাল

একসময়ের তুখোড় শ্রমিক ও কমিউনিস্ট নেতা কমরেড জসিম উদ্দিন মণ্ডলের এখন সময় কাটে স্বজনদের সঙ্গে গল্প করে আর বই ও পত্রিকা পড়ে। সারা দিন তিনি পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা সদরের পশ্চিম টেংরী বাবুপাড়ার নিজ বাড়িতেই ছোট মেয়ের সঙ্গে বসবাস করছেন। বুধবার নিজ বাড়িতে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে এ কথা জানান।

কমরেড জসিম উদ্দিন মণ্ডল ১৯২২ সালে তত্কালীন নদীয়া জেলার দৌলতপুর থানার কালিদাসপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মরহুম হাউস উদ্দিন মণ্ডল রেলওয়েতে চাকরি করার সুবাদে ওই সময় বাংলাদেশ-ভারতসহ বিভিন্ন এলাকায় শৈশব-কৈশোর কেটেছে। ব্যক্তিজীবনে এক ছেলে ও পাঁচ মেয়ের বাবা তিনি। ছেলে বছর দেড়েক আগে মারা গেছেন। পাঁচ মেয়ের মধ্যে তিনজনের স্বামীই মৃত। ছোট মেয়ে আলো মণ্ডল কুষ্টিয়ায় বিয়ের বছর দেড়েক পর ১৯৮৬ সালে স্বামী মারা গেলে বাবার বাড়িতেই বসবাস করতেন। চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি জসিম মণ্ডলের স্ত্রী জাহানারা খাতুন মারা যান। বাবার চাকরির সুবাদে ঈশ্বরদীর একটি বিদ্যালয়ে স্কুলজীবন শুরু হয় জসিম মণ্ডলের। ঈশ্বরদীর সাড়া মারোয়ারী উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বাবা হাউস উদ্দিন মণ্ডল বদলি হন শিয়ালদহে। শিয়ালদহে গিয়ে আর পড়ালেখা হয়নি তার। সেখানকার নারিকেলডাঙ্গা রেল কলোনিতে বসবাসের সময় মিছিল-মিটিং দেখতে দেখতেই রাজনৈতিক দীক্ষা গ্রহণ করেন। মাত্র ১৩-১৪ বছর বয়সে কয়েক বন্ধু মিলে আড্ডা দেওয়ার সময় ট্রামশ্রমিকদের মিছিলে যাওয়ার ডাক পান তিনি। এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে একদিন ব্যানার ধরে মনুমেন্ট দেখতে যান জসিম উদ্দিন। সেখানে গিয়ে অনেক কথার মধ্যে তার ভালো লাগে গরিবের পক্ষে ও ধনীদের বিরুদ্ধে বলা কথা। তখন মুসলিম লীগের মিছিল ভালো না লাগায় তিনি লাল ঝাণ্ডার মিছিলে যেতেন প্রায়ই। একদিন ওই মনুমেন্টে শুনলেন ব্রিটিশদের এ দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে। ভালো লাগে তার। মিছিলের বড় ভাইয়েরা কিছু হ্যান্ডবিল হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন গোপনে বিলি করতে। এভাবেই শুরু হলো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। রাজনৈতিক জীবনে তার মা জহুরা খাতুন ও সহধর্মিণী জাহানারা খাতুন নানাভাবে উত্সাহ ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। মাঝেমধ্যে ওই সময়ে লালবাজার থানার লোকজন ধরে নিয়ে সারা দিন-রাত থানায় বসিয়ে পরদিন ছেড়ে দিত। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করার ফলে আর বার বার এভাবে ধরা পড়ায় পরে ১৫-২০ দিন করে থানায় আটক থাকতে হতো। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৯৪০ সালে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন তিনি। তার পরপরই রেলওয়ের চাকরিতে যোগ দেন। ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত চাকরির পাশাপাশি কমিউনিস্ট পার্টির স্কুলে ক্লাস করতেন। চাকরি জীবনে অনেক আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন তিনি। একদিন তার মা মনুমেন্টে বক্তব্য শুনে এসে তাকে বললেন, ‘বাবা জসিম! পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন করিস না। পাকিস্তান হলে আমরা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারব।’ এ সময় তিনি তার মাকে বলেন, ‘মা! পাকিস্তান ধনী লোকের জন্য আমাদের জন্য না। আমি পাকিস্তানের পক্ষে থাকব না।’ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর বাবা ঈশ্বরদীতে আবার বদলি হয়ে চলে যান আর আমাকে কলকাতা থেকে পার্বতীপুর পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ওই সময়ে পাকিস্তান সরকার রেলশ্রমিকদের রেশনে খুদ (চালের ক্ষুদ্র অংশ) দিত। একদিন খুদ নিয়ে মাকে বললাম, তোমার পাকিস্তান সরকার খাবার জন্য এগুলো দিয়েছে। তখন আমি খুদ কী জিনিস জানতাম না বুঝতাম না।’ মাকে আরও বলেন, ‘এটাই পবিত্র চাল! মুসলমানদের চাল!’ তখন তার মা পাকিস্তানের পতাকা বাড়ি থেকে নামিয়ে ঝাঁটা দিয়ে পতাকার ওপর কয়েকটি বাড়ি দিয়ে আমাকে বললেন, ‘এই খুদের বিরুদ্ধে আন্দোলন কর।’ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘ওই দিন আমি আর আমার মা পার্বতীপুরের রেল কলোনিতে যারা বসবাস করত তাদের নিয়ে আমরা সংগঠিত হতে থাকলাম। শুরু হলো খুদবিরোধী আন্দোলন। একদিন তত্কালীন রেল রোড ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি বীরেন দাশগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক জ্যোতি বসু এলেন। আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে সহমত প্রকাশ করলেন তারা। আন্দোলন যখন তুঙ্গে ঠিক সেই সময়ে আমাকে ঈশ্বরদীতে বদলি করে দেয় রেল বিভাগ। এরই মধ্যে ১৯৪৮ সালের শেষ দিকে আমার বাবা মারা যান।’ জসিম উদ্দিন মণ্ডল বলেন, ‘ঈশ্বরদীতে এসেও আন্দোলন চলিয়ে গেলাম। একদিন আমরাই প্রথম ঈশ্বরদীতে রেলের লাইন উপড়ে ফেলে দিলাম। উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঈশ্বরদীতে থেমে যায় অনেক ট্রেন। বন্ধ হয়ে যায় পুরো যোগাযোগব্যবস্থা। পুলিশ আমাদের খুঁজতে থাকলে আমরা কয়েকজন পালিয়ে যাই। ওই দিন বিকালেই ট্রাকযোগে চাল এনে রেল কর্তৃপক্ষ ঈশ্বরদীতে শ্রমিকদের মধ্যে খুদের পরিবর্তে চাল দেয়। সফল হয় আমাদের আন্দোলন। আমার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ও হুলিয়া জারি হলে নয় মাস কলকাতাসহ বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে আবার ফিরে আসি ঈশ্বরদীতে। পরে আকবর নাম ধারণ করলেও পুলিশ আমাকে চিনে ফেলে, গ্রেফতার করে নিয়ে পাবনা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। সেদিন ছিল ১৯৪৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। রেল স্ট্রাইক, রাষ্ট্রদ্রোহসহ বিভিন্ন মামলা দেওয়া হয় আমার নামে। জেলখানায় নিম্নমানের খাবার নিয়েও আন্দোলন শুরু করি। কারাগারে দেখা হয় পাবনার বিশিষ্ট বাম আন্দোলনের নেতা আমিনুল ইসলাম বাদশা, রণেশ মৈত্র, প্রসাদ রায়সহ কয়েকজনের সঙ্গে। জেলখানায় আন্দোলনের ফলে এক মাস ঘানি টানার শাস্তি দেয় জেল কর্তৃপক্ষ। ঘানি টারার বিরুদ্ধে কথা বলা ও জেল কর্তৃপক্ষের বকাবকির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালে আমাকে উলঙ্গ করে মাঘের শীতে ঠাণ্ডা পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়। খবর পেয়ে আমার স্ত্রী তত্কালীন জেলা প্রশাসককে অবহিত করলে তিনি জেল পরিদর্শনে এসে আমাকে উলঙ্গ দেখতে পান। এ সময় তিনি পোকাওয়ালা সিদ্ধ ছোলা খাবার দেওয়া, ঘানি টানাসহ সব বন্ধ করে দেন। ওই সময় থেকে আজ পর্যন্ত পাবনা কারাগারে আর কখনো ঘানি টানানো হয়নি কয়েদিদের দিয়ে। আমার আন্দোলন সফল হয়। এরপরই আমাকে পাবনা কারাগার থেকে রাজশাহীতে বদলি করা হয়। এভাবে সাত বছর কারাবরণ শেষে বের হয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়ার জন্য রেল কর্তৃপক্ষের কাছে গেলে তারা আমাকে লিখিত দিতে বললে আমি অস্বীকার করলে চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি। তখন আমার স্ত্রীর পক্ষে এক ছেলে ও পাঁচ মেয়ে নিয়ে সংসার পরিচালনা করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়ে।’ এ সময় রেল শ্রমিক ও নারী নেত্রী সেলিনা বানু, রাজশাহীর মাদার বক্সের মেয়ে মনোয়ারা বেগম, উল্লাপাড়ার অমূল্য লাহিড়ীসহ বিভিন্ন লোকের সাহায্য-সহযোগিতায় জীবন চলত বলেও জানান সর্বহারা শ্রমিক কমরেড জসিম উদ্দিন। রাজনৈতিক জীবনে ব্রিটিশ আমলে দুই বছর, পাকিস্তান আমলে ১৩ বছর, বাংলাদেশে জিয়া সরকারের আমলে দুই বছর— এই ১৭ বছর কারাগারে ছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কমিউনিস্টরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সব সময়ই আমরা লড়াই করেছি, এমনকি কখনো পাকিস্তানকে মেনেই নিইনি আমরা। আর বর্তমান সরকার আমাদের বলে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করিনি, এটা ভুল। আমরা ভারতের কলকাতা, দিল্লি, আগ্রা, শিয়ালদহসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অর্থ, খাবার, পোশাকসহ বিভিন্ন সামগ্রী সংগ্রহ করে মুক্তিযোদ্ধাদের দিয়েছি। এ সময় আমার সঙ্গে ইন্দ্রজিত্ দত্ত ছিলেন।’ বর্তমানে তিনি অসুস্থ অবস্থায় বই-পত্রিকা পড়া আর বাড়ির পাশে নিজের প্রতিষ্ঠিত একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে দিনযাপন করেন। মাঝেমধ্যে কোথাও কোনো অনুষ্ঠানে অতিথি করা হলে সেখানে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে