শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

শত ইয়াবা কারখানা ঢাকায়

একদিকে টেকনাফসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে চালান আসছে ঢাকায়, অন্যদিকে অনেকে ঘরবাড়িতে কারখানা গড়ছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শত ইয়াবা কারখানা ঢাকায়

ঢাকায় এখনো ধ্বংস করা যায়নি ইয়াবা সাম্রাজ্য। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মাঝে মাঝে অভিযান চালায়। কিন্তু বাস্তবে এখনো ঢাকার প্রতিটি এলাকায় অবাধে বিক্রি হচ্ছে মানবজীবন ধ্বংসকারী ইয়াবা ট্যাবলেট। কক্সবাজারসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করছে ইয়াবার চালান। চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকায় এখন খোদ রাজধানীতেই তৈরি হচ্ছে ইয়াবা। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, ছোট-বড় মিলিয়ে রাজধানীতেই রয়েছে ইয়াবার শত কারখানা। এর আগে গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় একাধিক ইয়াবার কারখানা ধ্বংস করেছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তারপরও আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কতিপয় প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায় ইয়াবা তৈরি হচ্ছে। ব্যবসাও চলছে জমজমাট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইয়াবা ব্যবসায় জড়িতদের সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার মতো কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় ইয়াবার আগ্রাসন রোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করেন তারা। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র বলেছে, বিগত এক বছরে রাজধানী ও তার আশপাশ এলাকায় ডজন খানেক ইয়াবার কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে। কারখানাগুলো থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ইয়াবা তৈরির কম্প্রেসার, মোটর, মিশ্রণের যন্ত্র, স্প্রে মেশিন, কাঁচামাল সোডিয়াম বেনজোয়েট, ক্যাফেইন, ভেনিলা পাউডার ও কেমিক্যালসসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। একই সঙ্গে দেড় ডজন ব্যবসায়ী গ্রেফতার হন। পরে তাদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে ইয়াবা তৈরির চাঞ্চল্যকর বেশকিছু তথ্য।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার খন্দকার নুরুন্নবী জানান, সম্প্রতি ঢাকায় ইয়াবা তৈরির কারখানা পাওয়ায় চিন্তিত পুলিশ। তবে এ মুহূর্তে আমাদের কাছে আরও কারখানা থাকার তথ্য নেই। তবে যেহেতু বিভিন্ন সময়ে কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে এ কারণে আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। আশঙ্কা করছি, আরও থাকতে পারে। সন্ধান পাওয়া মাত্রই সেখানে অভিযান চালানো হবে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের মাদক উদ্ধার টিমের সদস্যরা কাজ করছেন। সীমান্তপথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজরদারির কারণে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বাসা ভাড়া নিয়ে ইয়াবা কারখানা গড়ে তোলা হচ্ছে। ওইসব কারখানা থেকে উৎপাদিত ইয়াবা দিয়ে চাহিদা মেটানো হচ্ছে।      

 মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ তৌফিক উদ্দিন আহমেদ বলেন, এই সংস্থার লোকজন কম। এরপরও গোয়েন্দা নজরদারি করা হয়। সংবাদ পাওয়া মাত্র অভিযান চলে মাদকের আখড়ায়। এখনো কারখানার সন্ধান নেই তাদের কাছে।

জানা গেছে, ঢাকায় আলোচিত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সদস্যরা বরাবরই মিয়ানমার থেকে ইয়াবা আমদানি করত। কিন্তু গত বছর অক্টোবর থেকে সংঘবদ্ধ এই চক্র খোদ রাজধানী ঢাকাতেই ইয়াবার কারখানা স্থাপন শুরু করে। সেখানে উৎপাদিত লাখ লাখ ইয়াবা প্রতিদিন দেশের বাজারে সরবরাহ হচ্ছে। রাজধানীতেই এখন কয়েক হাজার ব্যবসায়ী তৎপর। সূত্র জানায়, বেশ কিছু দিন ধরে মিয়ানমারের রাখাইন এলাকায় মুসলিম গণহত্যার কারণে দলে দলে রোহিঙ্গারা নাফ নদ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করে। আর এজন্য বাংলাদেশের টেকনাফ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বেড়ে যায়। সাগরে ট্রলার চলাচলও কমতে থাকে। বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে টেকনাফ সীমান্ত হয়ে ইয়াবার চালান প্রবেশ করছে ধীরগতিতে। চাহিদা না কমলেও সরবরাহ কমতে থাকে। এ সুযোগে রাজধানীতেই গড়ে উঠছে ইয়াবার কারখানা। গোয়েন্দারা বলছে, ইয়াবার বিশাল চাহিদা মেটানোর জন্য ব্যবসায়ীরা কারখানা স্থাপন করছে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ডেমরা এলাকার একটি ফ্ল্যাটে ইয়াবা তৈরির কারখানার সন্ধান পায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ৫ ব্যবসায়ীকে। ব্যাপক জেরার মুখে রাজধানীতে কারখানা স্থাপনের নানা তথ্য ফাঁস করেন তারা। তাদের দেওয়া তথ্য মতেই পুলিশের আশঙ্কা, বাসা বাড়িতে গড়ে তোলা কারখানার সংখ্যা শ’ পেরিয়ে যেতে পারে। পুলিশ এখন সেসব কারখানার সন্ধানে মাঠে নেমেছে।

১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর ডেমরার সারুলিয়ার টেংরা এলাকার মা মেমোরিয়াল স্কুল রোডের আমতলা গলিতে অভিযান চালিয়ে ১১শ’ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মোহাম্মদ নাসির আহমেদ নামে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। ডেমরা থানা পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই বাসায় অভিযানে গেলে জার্মান শেফার্ডের মতো দেখতে একটি কুকুর পুলিশ সদস্যদের ধাওয়া করে। এরপর সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বাসায় ঢুকে ইয়াবা এবং ইয়াবা তৈরির যন্ত্রপাতি, উপকরণসহ মোহাম্মদ নাসির আহমেদ নামের একজনকে আটক করা হয়। পরদিন ওয়ারী জোনের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের বলেন, এক বছর ধরে ওই বাসায় ইয়াবা তৈরি হচ্ছিল। প্রতিদিন অন্তত ৫শ’ ইয়াবা তৈরি হতো। চক্রের ৭/৮ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তিনি জানান, আটক নাসির এক সময় ভেষজসহ বিভিন্ন ওষুধ বিক্রি করতেন। বেশি লাভের আশায় পুরনো ব্যবসা ছেড়ে তিনি ইয়াবা তৈরির ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ওই বাসা থেকে ইয়াবা তৈরির প্রায় ২৫ কেজি উপাদান জব্দ করা হয়েছে, যা দিয়ে চার লাখ ইয়াবা তৈরি সম্ভব বলে জানান ডিসি ফরিদ উদ্দিন। এর আগে ২৪ নভেম্বর রাজধানীর মিরপুরে ইয়াবা তৈরির কারাখানার সন্ধান পায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। মিরপুর দুই নম্বরের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ৫০০ পিস ইয়াবা ও ইয়াবা তৈরির কারখানার যন্ত্রপাতি ও বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক উপাদান উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয় ৫ ইয়াবা ব্যবসায়ীকে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে একজন রসায়নে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে ইয়াবা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন। তার নাম জসিমউদ্দিন ওরফে শিমুল (৩২)। গ্রেফতারকৃত অন্যরা হলেন—সৈয়দ তরিকুল ইসলাম সুমন, আলী আকবর, জুবায়ের হোসেন জুয়েল ও ইশতি আজাদ ওরফে টুটুল। এ ছাড়া রাজধানীর খিলগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় আরও ৩ ইয়াবা ব্যবসায়ীকে। এরা হলেন—আইয়ুব আলী, শামছুল আলম ও মোস্তাকিন হোসেন। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, বেশি লাভ আর পুলিশের নজর এড়াতে মিয়ানমারের নাগরিক জনৈক জুবায়েরের নেতৃত্বেও রাজধানীর বুকে ইয়াবা তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইয়াবা তৈরির কাঁচামাল আনা হলে ঝুঁকি কম, লাভ বেশি। এর কাঁচামাল সাদা রঙের। ময়দা বা আটা বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সহজেই ঢাকায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়। তাই তারা দেশে ইয়াবা তৈরির পরিকল্পনা আঁটে। নিকেতনে কেনা ফ্ল্যাটেই স্থাপন হয় জুবায়েরের ইয়াবা তৈরির কারখানা। জুবায়েরের বাড়ি কক্সবাজার সদরে বলা হলেও মূলত তিনি মিয়ানমারের নাগরিক। বিয়েশাদি, জীবনযাত্রা, সহায়-সম্পদ সবকিছুই তার মিয়ানমারে বলে জানা গেছে। ইতিপূর্বে এই জুবায়েরের বাসাতেও পুলিশ ইয়াবা তৈরির কারখানা আবিষ্কার করেছিল।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, প্রভাবশালীদের স্বজনরাই পরিচালনা করছেন ‘ইয়াবা’ তৈরির এই কারখানা। তারাই ঢাকাসহ দেশজুড়ে এ মারণঘাতী নেশাজাত দ্রব্যটি বাজারজাতের বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। রাজনৈতিক দাপট, প্রশাসনিক ক্ষমতা আর মাদকের অর্থে পরিচালিত এ ইয়াবা চক্রের প্রতাপ আকাশছোঁয়া। তাদের বিরুদ্ধে ‘টুঁ-শব্দটি’ করারও উপায় নেই। এ কারণে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হওয়া ইয়াবা কারখানার মালিকরা জানান, সোডিয়াম বেনজোয়েট, ক্যাফেইন ও ভেনিলার পাউডার মিশিয়ে তারা নকল ইয়াবা তৈরি করেন। অনেক সময় ছোট আকারের ওষুধ কোম্পানি থেকে ইয়াবা সাইজের ট্যাবলেট তৈরি করিয়ে সেসব ট্যাবলেটে শুধু ইয়াবার ফ্লেভার (গন্ধ) মিশিয়ে তা বাজারজাত করা হয়। এসব নকল ইয়াবা প্রস্তুত করতে খরচ পড়ে প্রতি পিস ৩০ টাকা। এগুলো পাইকারিভাবে বিক্রি করা হয় ৯০ টাকা থেকে ১১০ টাকা দরে। তবে রাজধানীতে ইয়াবা ট্যাবলেট প্রতি পিস খুচরা বিক্রি হয় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ টাকায়। মাদকের এই চেইন বাণিজ্যে পুঁজির তিনগুণ লাভে রাতারাতি ধনাঢ্য হয়ে উঠছেন অনেকেই। ফলে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ছাড়াও অন্যান্য পেশার শিক্ষিত অনেকেই ইয়াবা কেনাবেচার কাজে জড়িয়ে পড়েছেন। ইয়াবার পাইকারি ও খুচরা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জানিয়েছেন, মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ইয়াবার সঙ্গে ঢাকায় তৈরি ইয়াবার সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝার উপায় নেই। খুব ভালোভাবে পরখ করলে দেখা যায়, রং কিছুটা বদলে যায়, ফ্লেভারও কম থাকে। তবে সেবনের ক্ষেত্রে তেমন কোনো হেরফের নেই বললেই চলে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সর্বশেষ খবর
কে পি শর্মা অলির পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন নেপালের রাষ্ট্রপতি
কে পি শর্মা অলির পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন নেপালের রাষ্ট্রপতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, দুই ভারতীয় সেনা নিহত

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’
‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ওয়াকিটকি উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ওয়াকিটকি উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় ৮৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
বগুড়ায় ৮৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশিরভাগ মা-বোনেরাই ধানের শীষ ও খালেদা জিয়াকে ভালোবাসে: দুলু
বেশিরভাগ মা-বোনেরাই ধানের শীষ ও খালেদা জিয়াকে ভালোবাসে: দুলু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল ইরান
ভেনেজুয়েলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে বিক্ষোভকারীদের উল্লাস
নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে বিক্ষোভকারীদের উল্লাস

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব ৭ দিনের রিমান্ডে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব আবারও ৭ দিনের রিমান্ডে
মুন্সীগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব আবারও ৭ দিনের রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও রি-এজেন্ট রাখায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও রি-এজেন্ট রাখায় জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে রণক্ষেত্র নেপাল, যাত্রা স্থগিত বাংলাদেশ ফুটবল দলের
বিক্ষোভে রণক্ষেত্র নেপাল, যাত্রা স্থগিত বাংলাদেশ ফুটবল দলের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে ট্রাকের চাপায় এনজিও কর্মকর্তা নিহত
ফেনীতে ট্রাকের চাপায় এনজিও কর্মকর্তা নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী সুমাইয়া ও তার মাকে হত্যা: পুলিশ
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী সুমাইয়া ও তার মাকে হত্যা: পুলিশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে অপরাজেয় একাত্তর অপ্রতিরোধ্য চব্বিশ প্যানেল ঘোষণা
রাকসু নির্বাচনে অপরাজেয় একাত্তর অপ্রতিরোধ্য চব্বিশ প্যানেল ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ল নেপালের প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতি ও বহু নেতার বাড়ি
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ল নেপালের প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতি ও বহু নেতার বাড়ি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে পাকিস্তানি পেসার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে পাকিস্তানি পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ভবন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ভবন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে মিছিল
বাগেরহাটে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালি কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
নেপালি কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীরা পেল বাইসাইকেল
চাঁদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীরা পেল বাইসাইকেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ডাকসু নির্বাচন : ডিসি মাসুদ
উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ডাকসু নির্বাচন : ডিসি মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম