শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

শত ইয়াবা কারখানা ঢাকায়

একদিকে টেকনাফসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে চালান আসছে ঢাকায়, অন্যদিকে অনেকে ঘরবাড়িতে কারখানা গড়ছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শত ইয়াবা কারখানা ঢাকায়

ঢাকায় এখনো ধ্বংস করা যায়নি ইয়াবা সাম্রাজ্য। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মাঝে মাঝে অভিযান চালায়। কিন্তু বাস্তবে এখনো ঢাকার প্রতিটি এলাকায় অবাধে বিক্রি হচ্ছে মানবজীবন ধ্বংসকারী ইয়াবা ট্যাবলেট। কক্সবাজারসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করছে ইয়াবার চালান। চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকায় এখন খোদ রাজধানীতেই তৈরি হচ্ছে ইয়াবা। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, ছোট-বড় মিলিয়ে রাজধানীতেই রয়েছে ইয়াবার শত কারখানা। এর আগে গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় একাধিক ইয়াবার কারখানা ধ্বংস করেছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তারপরও আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কতিপয় প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায় ইয়াবা তৈরি হচ্ছে। ব্যবসাও চলছে জমজমাট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইয়াবা ব্যবসায় জড়িতদের সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার মতো কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় ইয়াবার আগ্রাসন রোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করেন তারা। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র বলেছে, বিগত এক বছরে রাজধানী ও তার আশপাশ এলাকায় ডজন খানেক ইয়াবার কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে। কারখানাগুলো থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ইয়াবা তৈরির কম্প্রেসার, মোটর, মিশ্রণের যন্ত্র, স্প্রে মেশিন, কাঁচামাল সোডিয়াম বেনজোয়েট, ক্যাফেইন, ভেনিলা পাউডার ও কেমিক্যালসসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। একই সঙ্গে দেড় ডজন ব্যবসায়ী গ্রেফতার হন। পরে তাদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে ইয়াবা তৈরির চাঞ্চল্যকর বেশকিছু তথ্য।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার খন্দকার নুরুন্নবী জানান, সম্প্রতি ঢাকায় ইয়াবা তৈরির কারখানা পাওয়ায় চিন্তিত পুলিশ। তবে এ মুহূর্তে আমাদের কাছে আরও কারখানা থাকার তথ্য নেই। তবে যেহেতু বিভিন্ন সময়ে কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে এ কারণে আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। আশঙ্কা করছি, আরও থাকতে পারে। সন্ধান পাওয়া মাত্রই সেখানে অভিযান চালানো হবে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের মাদক উদ্ধার টিমের সদস্যরা কাজ করছেন। সীমান্তপথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজরদারির কারণে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বাসা ভাড়া নিয়ে ইয়াবা কারখানা গড়ে তোলা হচ্ছে। ওইসব কারখানা থেকে উৎপাদিত ইয়াবা দিয়ে চাহিদা মেটানো হচ্ছে।      

 মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ তৌফিক উদ্দিন আহমেদ বলেন, এই সংস্থার লোকজন কম। এরপরও গোয়েন্দা নজরদারি করা হয়। সংবাদ পাওয়া মাত্র অভিযান চলে মাদকের আখড়ায়। এখনো কারখানার সন্ধান নেই তাদের কাছে।

জানা গেছে, ঢাকায় আলোচিত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সদস্যরা বরাবরই মিয়ানমার থেকে ইয়াবা আমদানি করত। কিন্তু গত বছর অক্টোবর থেকে সংঘবদ্ধ এই চক্র খোদ রাজধানী ঢাকাতেই ইয়াবার কারখানা স্থাপন শুরু করে। সেখানে উৎপাদিত লাখ লাখ ইয়াবা প্রতিদিন দেশের বাজারে সরবরাহ হচ্ছে। রাজধানীতেই এখন কয়েক হাজার ব্যবসায়ী তৎপর। সূত্র জানায়, বেশ কিছু দিন ধরে মিয়ানমারের রাখাইন এলাকায় মুসলিম গণহত্যার কারণে দলে দলে রোহিঙ্গারা নাফ নদ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করে। আর এজন্য বাংলাদেশের টেকনাফ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বেড়ে যায়। সাগরে ট্রলার চলাচলও কমতে থাকে। বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে টেকনাফ সীমান্ত হয়ে ইয়াবার চালান প্রবেশ করছে ধীরগতিতে। চাহিদা না কমলেও সরবরাহ কমতে থাকে। এ সুযোগে রাজধানীতেই গড়ে উঠছে ইয়াবার কারখানা। গোয়েন্দারা বলছে, ইয়াবার বিশাল চাহিদা মেটানোর জন্য ব্যবসায়ীরা কারখানা স্থাপন করছে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ডেমরা এলাকার একটি ফ্ল্যাটে ইয়াবা তৈরির কারখানার সন্ধান পায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ৫ ব্যবসায়ীকে। ব্যাপক জেরার মুখে রাজধানীতে কারখানা স্থাপনের নানা তথ্য ফাঁস করেন তারা। তাদের দেওয়া তথ্য মতেই পুলিশের আশঙ্কা, বাসা বাড়িতে গড়ে তোলা কারখানার সংখ্যা শ’ পেরিয়ে যেতে পারে। পুলিশ এখন সেসব কারখানার সন্ধানে মাঠে নেমেছে।

১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর ডেমরার সারুলিয়ার টেংরা এলাকার মা মেমোরিয়াল স্কুল রোডের আমতলা গলিতে অভিযান চালিয়ে ১১শ’ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মোহাম্মদ নাসির আহমেদ নামে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। ডেমরা থানা পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই বাসায় অভিযানে গেলে জার্মান শেফার্ডের মতো দেখতে একটি কুকুর পুলিশ সদস্যদের ধাওয়া করে। এরপর সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বাসায় ঢুকে ইয়াবা এবং ইয়াবা তৈরির যন্ত্রপাতি, উপকরণসহ মোহাম্মদ নাসির আহমেদ নামের একজনকে আটক করা হয়। পরদিন ওয়ারী জোনের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের বলেন, এক বছর ধরে ওই বাসায় ইয়াবা তৈরি হচ্ছিল। প্রতিদিন অন্তত ৫শ’ ইয়াবা তৈরি হতো। চক্রের ৭/৮ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তিনি জানান, আটক নাসির এক সময় ভেষজসহ বিভিন্ন ওষুধ বিক্রি করতেন। বেশি লাভের আশায় পুরনো ব্যবসা ছেড়ে তিনি ইয়াবা তৈরির ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ওই বাসা থেকে ইয়াবা তৈরির প্রায় ২৫ কেজি উপাদান জব্দ করা হয়েছে, যা দিয়ে চার লাখ ইয়াবা তৈরি সম্ভব বলে জানান ডিসি ফরিদ উদ্দিন। এর আগে ২৪ নভেম্বর রাজধানীর মিরপুরে ইয়াবা তৈরির কারাখানার সন্ধান পায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। মিরপুর দুই নম্বরের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ৫০০ পিস ইয়াবা ও ইয়াবা তৈরির কারখানার যন্ত্রপাতি ও বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক উপাদান উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয় ৫ ইয়াবা ব্যবসায়ীকে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে একজন রসায়নে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে ইয়াবা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন। তার নাম জসিমউদ্দিন ওরফে শিমুল (৩২)। গ্রেফতারকৃত অন্যরা হলেন—সৈয়দ তরিকুল ইসলাম সুমন, আলী আকবর, জুবায়ের হোসেন জুয়েল ও ইশতি আজাদ ওরফে টুটুল। এ ছাড়া রাজধানীর খিলগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় আরও ৩ ইয়াবা ব্যবসায়ীকে। এরা হলেন—আইয়ুব আলী, শামছুল আলম ও মোস্তাকিন হোসেন। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, বেশি লাভ আর পুলিশের নজর এড়াতে মিয়ানমারের নাগরিক জনৈক জুবায়েরের নেতৃত্বেও রাজধানীর বুকে ইয়াবা তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইয়াবা তৈরির কাঁচামাল আনা হলে ঝুঁকি কম, লাভ বেশি। এর কাঁচামাল সাদা রঙের। ময়দা বা আটা বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সহজেই ঢাকায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়। তাই তারা দেশে ইয়াবা তৈরির পরিকল্পনা আঁটে। নিকেতনে কেনা ফ্ল্যাটেই স্থাপন হয় জুবায়েরের ইয়াবা তৈরির কারখানা। জুবায়েরের বাড়ি কক্সবাজার সদরে বলা হলেও মূলত তিনি মিয়ানমারের নাগরিক। বিয়েশাদি, জীবনযাত্রা, সহায়-সম্পদ সবকিছুই তার মিয়ানমারে বলে জানা গেছে। ইতিপূর্বে এই জুবায়েরের বাসাতেও পুলিশ ইয়াবা তৈরির কারখানা আবিষ্কার করেছিল।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, প্রভাবশালীদের স্বজনরাই পরিচালনা করছেন ‘ইয়াবা’ তৈরির এই কারখানা। তারাই ঢাকাসহ দেশজুড়ে এ মারণঘাতী নেশাজাত দ্রব্যটি বাজারজাতের বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছেন। রাজনৈতিক দাপট, প্রশাসনিক ক্ষমতা আর মাদকের অর্থে পরিচালিত এ ইয়াবা চক্রের প্রতাপ আকাশছোঁয়া। তাদের বিরুদ্ধে ‘টুঁ-শব্দটি’ করারও উপায় নেই। এ কারণে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হওয়া ইয়াবা কারখানার মালিকরা জানান, সোডিয়াম বেনজোয়েট, ক্যাফেইন ও ভেনিলার পাউডার মিশিয়ে তারা নকল ইয়াবা তৈরি করেন। অনেক সময় ছোট আকারের ওষুধ কোম্পানি থেকে ইয়াবা সাইজের ট্যাবলেট তৈরি করিয়ে সেসব ট্যাবলেটে শুধু ইয়াবার ফ্লেভার (গন্ধ) মিশিয়ে তা বাজারজাত করা হয়। এসব নকল ইয়াবা প্রস্তুত করতে খরচ পড়ে প্রতি পিস ৩০ টাকা। এগুলো পাইকারিভাবে বিক্রি করা হয় ৯০ টাকা থেকে ১১০ টাকা দরে। তবে রাজধানীতে ইয়াবা ট্যাবলেট প্রতি পিস খুচরা বিক্রি হয় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ টাকায়। মাদকের এই চেইন বাণিজ্যে পুঁজির তিনগুণ লাভে রাতারাতি ধনাঢ্য হয়ে উঠছেন অনেকেই। ফলে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ছাড়াও অন্যান্য পেশার শিক্ষিত অনেকেই ইয়াবা কেনাবেচার কাজে জড়িয়ে পড়েছেন। ইয়াবার পাইকারি ও খুচরা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন জানিয়েছেন, মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ইয়াবার সঙ্গে ঢাকায় তৈরি ইয়াবার সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝার উপায় নেই। খুব ভালোভাবে পরখ করলে দেখা যায়, রং কিছুটা বদলে যায়, ফ্লেভারও কম থাকে। তবে সেবনের ক্ষেত্রে তেমন কোনো হেরফের নেই বললেই চলে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
সর্বশেষ খবর
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি
নারী কর্মীদের ছোট হাতা-স্বল্প দৈর্ঘ্যের পোশাক ও লেগিংস পরা যাবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকে আদেশ জারি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
গাজীপুরে জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১
বিমান বিধ্বস্ত : হাসপাতাল থেকে ১৩ জনকে ছাড়পত্র, নতুন ভর্তি ১

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে চারদিন ধরে ভেসে থাকা ১৮ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ
চুয়াডাঙ্গায় মসজিদের পাশে পৌরসভার আবর্জনার স্তূপ, মুসল্লিরা ক্ষুব্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি ক্রয়ের শীর্ষে চায়নিজরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল
ঢাকায় পৌঁছেছে ভারতীয় চিকিৎসকদল

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা
ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় ক্রীড়া উপদেষ্টার সহায়তা

নগর জীবন

সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা
সৈয়দপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের ডিলারের হালখাতা

নগর জীবন

শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে
শোক-আতঙ্কে নিস্তব্ধতা মাইলস্টোন ক্যাম্পাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ
শিক্ষক দম্পতির ছেলে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ চুরির অভিযোগে ভ্যানচালককে গাছে বেঁধে নির্যাতন
মাছ চুরির অভিযোগে ভ্যানচালককে গাছে বেঁধে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা