শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বিএনপির দুশ্চিন্তা ১/১১র মামলায়

খালেদা জিয়া, মোশাররফ, মওদুদ, তরিকুল, আব্বাস, গয়েশ্বর, বুলু, শাহজাহান, টুকু, ফালু, নাছির, মিনু, দুলুসহ শীর্ষ নেতারা আদালতের কাঠগড়ায় | সাজা হয়েছে তারেক, খোকা, বাবর, হারিছ ও মামুনের | নির্বাচনে অযোগ্য হওয়ার শঙ্কা | হাই কোর্ট জামিন দিলে সমস্যা নেই
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির দুশ্চিন্তা ১/১১র মামলায়

সম্পদ গোপন রাখার অভিযোগে ওয়ান-ইলেভেনে দায়ের করা এক মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও সাবেক হুইপ মশিউর রহমানকে সম্প্রতি ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই অভিযোগে পৃথক আরেক মামলায় ঝিনাইদহ-১ আসনে বিএনপির সাবেক এমপি এম এ ওহাবকেও দেওয়া হয়েছে আট বছরের সাজা। দুটি মামলারই বাদী দুর্নীতি দমন কমিশন। ওয়ান-ইলেভেনে দায়ের হওয়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিচার প্রক্রিয়াও শেষ পর্যায়ে। প্রতি সপ্তাহেই তিনি দৌড়াচ্ছেন আদালতে। বকশীবাজারে স্থাপিত বিশেষ আদালতে গত বৃহস্পতিবার হাজিরা দেওয়ার পর আবার ৯ নভেম্বর নতুন তারিখ ধার্য হয়েছে। এরই মধ্যে নিম্ন আদালতে খালাস পাওয়া অর্থ পাচারের এক মামলায় উচ্চ আদালতে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাত বছরের সাজা হয়েছে। অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার সাজা হয়েছে ১৩ বছর। ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবরকে দেওয়া হয়েছে মৃত্যুদণ্ডাদেশ। সাজা হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী ও তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনেরও। বিএনপিতে এখন রাজনৈতিক মামলার চেয়ে ওয়ান-ইলেভেনে দায়ের হওয়া মামলা নিয়ে বেশি দুর্ভাবনা। ওই সময়ে নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলা সচল করা হচ্ছে। এগুলো দীর্ঘদিন হাই কোর্টে স্থগিত ছিল। দলের নেতারা বলছেন, ওই সময় আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে ৬ হাজার মামলা হয়েছিল। বর্তমান সরকার সব মামলা বাতিল করে দেয়। কিন্তু বিএনপির বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া ৭ হাজারের বেশি মামলা চালু রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে ওয়ান-ইলেভেনে দায়ের হওয়া মামলাগুলো নতুন করে সচল করা হয়েছে। আমাদের চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধেও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা বিচারাধীন। আমরা আশা করছি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চললে হাই কোর্টে আসার আগেই মামলাগুলো টিকবে না। এর পরও কোনো কারণে হাই কোর্টে এলেও তা বাতিল হয়ে যাবে। এমনকি উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে নির্বাচনে লড়াই করার সুযোগ আছে।’ তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা এও আশঙ্কা করছেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচার প্রক্রিয়াও অনেক দূর এগিয়েছে। রায়ের দিনক্ষণ খুব একটা দূরে নয়। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, খালেদা জিয়ারও সাজা হতে পারে। সাজা হলে খালেদা জিয়াকেও আত্মসমর্পণ করে জেলে যেতে হবে। পরে জামিন চেয়ে আপিল করতে হবে। সরকার হার্ডলাইনে থাকলে তাকেও জেলের ঘানি টানতে হবে। বিএনপি-প্রধান হতে পারেন নির্বাচনেও অযোগ্য। তাদের মতে, জিয়া চ্যারিটেবল ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় নিম্ন আদালতে সাজা হলে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বেগম খালেদা জিয়া। এতে নির্দোষ বলে রায় পাওয়ার আশা করছেন বিএনপি-প্রধানের আইনজীবীরা। একই সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে করণীয় নিয়েও ভাবা হচ্ছে। এদিকে এক মামলায় সাজা হওয়ায় তারেক রহমানকে আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হলে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জেলে যেতে হবে। তারপর জামিন চাইতে হবে। তবে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজা শঙ্কার কথা জানিয়েছেন খোদ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও। গত বৃহস্পতিবার বিশেষ আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ‘দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে আমাকে সরাতে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করার জন্য “নীল নকশা” প্রণয়ন করছে বর্তমান সরকার। তারই অংশ হিসেবে আমার বিরুদ্ধে এ মামলা দেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী ও নেতারা হুমকি দিচ্ছেন, আমাকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়া হবে। মামলা শেষ হওয়ার আগেই বিচার নিয়ে কথা বলছেন, মুখে মুখে রায় দিয়ে দিচ্ছেন তারা। তারা বলছেন, এ মামলায় আমার সাজা হয়ে যাবে। এসব বক্তব্য আদালত অবমাননার শামিল। এতে আমার আশঙ্কা হচ্ছে, আমি এ মামলায় আদৌ ন্যায়বিচার পাব না।’ বিএনপির শীর্ষ নেতারা বলছেন, সরকার ওয়ান-ইলেভেনে দায়ের হওয়া স্থগিত মামলাগুলো পরিকল্পিতভাবে পুনরুজ্জীবিত করছে। দলের সিনিয়র পর্যায়ে অন্তত দুই ডজন নেতাকে সাজা দিয়ে নির্বাচনে অযোগ্য করার ষড়যন্ত্র করছে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় বিএনপি-প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মামলা চলছে রকেট গতিতে। সিনিয়র সব নেতার মামলাগুলো সচল করা হয়েছে। নেতাদের সবাই দৌড়াচ্ছেন আদালতে। জানা যায়, ওয়ান-ইলেভেনে দুদকসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের দায়ের করা মামলায় আসামিরা হলেন : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, তরিকুল ইসলাম, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সালাহ উদ্দিন আহমেদ; ভাইস চেয়ারম্যান এম মোরশেদ খান, বরকত উল্লা বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মোসাদ্দেক আলী ফালু, মিজানুর রজমান মিনু, আমান উল্লাহ আমান, এ কে এম মোশাররফ হোসেন; মজিবর রহমান সরোয়ার, এহছানুল হক মিলন, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা, হারিছ চৌধুরী, আলী আসগার লবী, লুত্ফুজ্জামান বাবর, সালাহউদ্দিন আহমেদ (ডেমরা), ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন প্রমুখ। তাদের প্রায় সবার মামলাই এখন সচল। গুটিকয় মামলা স্থগিত থাকলেও সেগুলো সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। এদিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সূত্র জানান, সারা দেশে ৩৫ হাজার মামলায় দলের শীর্ষ নেতা বেগম খালেদা জিয়া থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ নেতা-কর্মী আসামির কাঠগড়ায়। এর মধ্যে সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধেই ওয়ান-ইলেভেনের মামলার খড়্গ ঝুলছে। বাকিগুলো এ সরকারের দুই মেয়াদের রাজনৈতিক মামলা। খুন ও অপহরণ করা হয়েছে ৪৩৬ জনকে। এম ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমসহ গুম করা হয়েছে ২৭ জনকে। এর মধ্যে ১২ জনই ঢাকা মহানগরী ছাত্রদলের নেতা। সারা দেশে ১০ হাজারের ওপর নেতা-কর্মী কারাগারে রয়েছেন। জানা যায়, বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধেই ৩৬ মামলা। নাইকো, গ্যাটকোসহ সব মামলাই চলছে সমানতালে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানহানিসহ শতাধিক মামলা। দুর্নীতির এক মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানকেও আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে জারি করা হয়েছে গ্রেফতারি পরোয়ানা। দফতর থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ৮৬টি রাজনৈতিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে অভিযোগ গঠিত হয়েছে অন্তত ৪২টি মামলায়। এ ছাড়া স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে ৮টি মামলার সব কটিতেই চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের ১৬ মামলার ৯টিতে, তরিকুল ইসলামের ১০ মামলার ৫টিতে, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার অর্ধশত মামলার ১৪টিতে, মির্জা আব্বাসের ৪৩ মামলার ২৮টিতে, গয়েশ্বর রায়ের ৩৫ মামলার ১৮টিতে ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ৯ মামলার মধ্যে ৩টিতে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা দায়ের হয়েছে দলের যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদল সভাপতি রাজীব আহসান ও সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসানের বিরুদ্ধে। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই কমপক্ষে ২০০ করে মামলার খড়্গ ঝুলছে। এ প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, ‘মামলার গতিপ্রবাহ দেখে মনে হচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সরকারের নতুন কোনো ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ বিএনপির সিনিয়র নেতাদের যেনতেনভাবে সরকার নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণায় মরিয়া। তবে আমরা হাল ছাড়ছি না। শীর্ষ নেতাদের নির্দোষ প্রমাণে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

এই মাত্র | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা
কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর
হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন
দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ
যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক