শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত একটা হাসি ছিল। সব সময় সেই হাসিটা তিনি হাসতেন না। কোনো কোনো বিশেষ কারণে হাসতেন। তাও দু-চার মাসে একবার। মাথাটা নিচু করে, মুখটা বলতে গেলে অনেকখানি লুকিয়ে, অবশ্যই আসনপিঁড়ি করে বসে, প্রথমে নাভির কাছ থেকে কুঁক করে একটু শব্দ করতেন। তারপর বার দুতিনেক ওরকম কুঁক কুঁক শব্দ। শব্দটা ধীরে ধীরে বাড়ত। এক সময় কুঁক শব্দটা রূপান্তরিত হতো খিক খিক শব্দে। তারপর উচ্চলয়ে খিকির খিক খিকির খিক। সেই হাসি দেখে চারপাশ ঘিরে থাকা কবি সাতিহ্যিক অভিনেতা আবৃত্তি শিল্পী সবাই যে যার ভঙ্গিতে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়তো। কারণ শহীদ ভাইয়ের ওই হাসি দেখে কারও পক্ষেই হাসি চেপে রাখা সম্ভব হতো না। সেই হাসির কথা বলার আগে শহীদ কাদরী সম্পর্কে ছোট ছোট দু-চারটা ঘটনা বলি। প্রথম জীবনে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রোডিউসার হিসেবে জয়েন করেছিলেন। এক অনুষ্ঠানে ক্যামেরাম্যানকে বলে দিয়েছেন দৃশ্যটা এভাবে ধারণ কর।  ক্যামেরাম্যান শহীদ ভাইকে বোঝালেন, না না সেটা ঠিক হবে না। এখানে আমি শটটা ওভারল্যাপ করব। শহীদ ভাই মহাবিরক্ত। প্রায় প্রতি বাক্যেই ঢাকাইয়া একটা বিশেষ স্ল্যাং ব্যবহার করেন। সেটা মুদ্রণযোগ্য নয়। সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বললেন, যা বলছি মিয়া ওইডাই করেন। ক্যামেরাম্যান বিরক্ত হয়ে তাই করলেন। তবে শহীদ ভাইয়ের ওপর ব্যাপক চটা চটলেন। বাক্যালাপ বন্ধ। একদিন রুমে বসে প্রোডিউসার বন্ধুদের নিয়ে মুড়ি খাচ্ছেন শহীদ ভাই। এক প্রোডিউসারের কাছে সেই ক্যামেরাম্যান এলেন। ভদ্রতা করেই কেউ একজন বললেন, মুড়ি খান। শহীদ ভাইয়ের আনা মুড়ি ক্যামেরাম্যান খাবেন না। তার সেই রাগ। মুখ গোমড়া করে বললেন, খাব না। শহীদ ভাই মুড়ি চিবাতে চিবাতে নির্বিকার গলায় বললেন, খাওয়ার দরকার নাই। মুড়িটা মুখে ওভারল্যাপ করেন। শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিয়াত্তর সালের শুরুর দিকে। তিনি থাকেন পুরানা পল্টনে। শ্বশুরবাড়ির দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার দক্ষিণ দিককার রুমে। স্ত্রী নাজমুন নেসা পিয়ারী ডয়েচে ভেলে’তে চাকরি করেন। শহীদ ভাইয়ের পুত্র ছ-সাত বছরের লবিদ থাকে নানীর কাছে। ওই বাড়ির দোতলায়। শহীদ ভাইয়ের দেখাশোনা করে একটা কিশোর ছেলে। শ্বশুরবাড়িতে রাজার মতো দিন কাটান শহীদ ভাই। বাড়িটা গ্রামের বাড়ির মতো খোলামেলা গাছপালা ঘেরা। দোতলা থেকে তিনবেলা খাবার আসে আর ঘণ্টায় ঘণ্টায় চা। শহীদ ভাই রাজার ভঙ্গিতে বিছানায় বসে থাকেন আর বাংলাদেশের প্রায় সব বড় কবি-লেখক দুপুরের পর থেকে আসতে শুরু করেন তার দরবারে। হাসি ঠাট্টা পরচর্চা পরনিন্দা স্ল্যাং অবিরাম চলে। শহীদ ভাইয়ের পড়াশোনা ব্যাপক। বাংলা সাহিত্যের চেয়ে বিশ্বসাহিত্য বেশি পড়েছেন। অসামান্য ইংরেজি বলেন এবং লেখেন। যদিও তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই। ওই বয়সেই আধুনিক বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি হয়ে উঠেছেন। লেখেন খুবই কম। পঞ্চাশ দশকের কবি হয়েও তখনো পর্যন্ত তাঁর কবিতার বই মাত্র দুটো। শামসুর রাহমান খুবই ভালোবাসেন তাঁকে। আল মাহমুদ ব্যাপক সমীহ করেন এবং ভয় পান। রফিক আজাদ, মান্নান সৈয়দ তাঁর অনুরাগী। মাহমুদুল হক তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর সমসাময়িক এবং অগ্রজ অনুজ কবি-সাহিত্যিকরা শহীদ কাদরী বলতে পাগল। সেই পাগলের দলে আমিও আছি। শহীদ ভাইয়ের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়েছিলেন আমার কবি বন্ধু ইকবাল হাসান। ততদিনে শহীদ ভাইকে নিয়ে কত গল্প শুনে ফেলেছি। প্রায় কিশোর বয়সেই শহীদ কাদরী বড় কবি। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দিন এদের তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু কবি এবং ঠোঁটকাটা হিসেবে শহীদ ভাইয়ের তুলনা তিনি নিজে। ষাটের দশকের মাঝামাঝির দিকে তিন কবি বন্ধুর সঙ্গে গেছেন এক সিনিয়র কবির বাড়িতে। সেই কবির বিশাল বাড়ি। বেশ ধনাঢ্য। কিন্তু শহীদ ভাই তাঁর কবিতা পছন্দ করেন না এবং ছোট কবি মনে করেন। এই কবির বিশাল বাড়ি দেখে শহীদ ভাই হতভম্ভ। বন্ধুদের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, এতনা ছোটা কাবিকা এতনা বাড়া মাকান? অর্থাৎ এত ছোট কবির এত বড় বাড়ি?

শহীদ ভাইয়ের এই উক্তি কিংবদন্তি হয়ে আছে। বলে রাখা ভালো শহীদ ভাইদের পূর্বপুরুষ কলকাতার বনেদি মুসলমান। একমাত্র বড়ভাই শাহেদ কাদরীর সঙ্গে শহীদ ভাই উর্দুতে কথা বলতেন। বাঙালি কবিদের মধ্যে তাঁর আদর্শ ছিল সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। এক দুপুরে হঠাৎ গেছি তাঁর ওখানে। গিয়ে দেখি হাতে সিগ্রেট সামনে চায়ের কাপ। চা শেষ হয়ে গেছে। কাপে সিগ্রেটের ছাই ঝাড়ছেন। কাপের পাশে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যসমগ্র। তিনি গুনে গুনে দেখছেন সুধীন্দ্রনাথ কতগুলি কবিতা লিখেছেন। আমাকে দেখে বললেন, বহো মিয়া। তারপর বললেন, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত যতগুলো কবিতা লিখেছেন আমি কিছুতেই তার চেয়ে বেশি লিখব না। বড় কবিরা কমই লেখেন। এক দেড়মাসেও শহীদ ভাই গোসল করতেন না। কালো মোটা শরীরে শেওলা জমে যেত। হাতের কাছে দু-তিন প্যাকেট স্টার সিগ্রেট থাকত আর বালিশের আড়ালে লুকিয়ে রাখতেন এক প্যাকেট ফাইভ ফিফটি ফাইভ। মিনিটে মিনিটে সিগ্রেট খান। পাঁচ-সাতটা স্টার খাওয়ার পরে টুক করে একটা ফাইভ ফিফটি ফাইভ বের করে ধরান। তাঁর সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বলেন, ফাইভ ফিফটি ফাইভের এত দাম, ইচ্ছামতন খাওন যায় না।

প্রিয় পাঠক শহীদ কাদরীর ভাষা কিন্তু এরকমই ছিল। তিনি কথা বলতেন ঢাকাইয়া ভাষায়। সবার সামনেই। কে কী ভাবলো না ভাবলো তোয়াক্কাই করতেন না। একবার আমাকে বলেছিলেন, আমি তো মিয়া পুরান ঢাকার রেস্টুরেন্টে বইয়া চা খাইতাম আর উর্দু গান ছুনতাম। উর্দু গান ছুনতে ছুনতে কবি অইয়া গেছি। আরেকদিন দুপুরে পুরানা পল্টনের বাড়িতে গিয়ে দেখি উঠানে দু-বালতি পানি। শহীদ ভাইয়ের শাশুড়ি আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইকে গোসল করাচ্ছে। শাশুড়ি সামনে দাঁড়িয়ে ডিরেকশন দিচ্ছেন আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইয়ের শরীরে সাবান মাখিয়ে, আক্ষরিক অর্থেই একটা ঝামা ইটের টুকরো দিয়ে শহীদ ভাইয়ের শরীর ঘষছে। শাশুড়ির চেহারায় মায়ের দৃষ্টি। যেন বাচ্চা ছেলের গোসল করানো দেখছেন। শহীদ ভাই জার্মানিতে চলে গেলেন ’৭৮ সালে। স্ত্রীর ওখানে থাকলেন বছরখানেক। তারপর গেলেন লন্ডনে। আমি জার্মানিতে গেলাম ’৭৯ সালে। লন্ডনে শহীদ ভাইকে একদিন ফোন করলাম সকালবেলা। কী করছেন শহীদ ভাই! তিনি তাঁর সেই ভাষায় বললেন, ঘুম থেইকা উইঠা নিজেরে ডাকলাম, ওই আবদুল চা দে। তারপর চা বানাইলাম। নিজের হাতে নিজেই চা দিলাম। দিয়া কইলাম নেন স্যার। এখন সেই চা খাইতাছি। এইটুকু কথার মধ্য দিয়ে কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন পুরো প্রবাসজীবন। কবিতা হচ্ছে সেই শিল্প অল্প কথায় যা ধারণ করে বিশাল বক্তব্য। সেই কথাও কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন।

তিরিশ বছর পর শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো নিউইয়র্কে। হাঁটাচলা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলেন। কবিতা পাঠের আসর তাঁর বাড়ির নিচতলার হলরুমে। আমি গেছি। কিছুক্ষণ পর তিনি হুইল চেয়ারে করে এলেন। সঙ্গে দ্বিতীয় স্ত্রী নীরা। তিনি এক অসামান্য মহিলা। কিডনি রোগে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত শহীদ ভাইকে শিশুর মতো আগলে রেখেছেন। সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করতে হয়। এতদিন পর দেখা, আমি শহীদ ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরলাম। শহীদ ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, এত জোরে ধইরো না মিয়া, চশমা ভাইঙা যাইব। ভঙ্গিটা এমন যেন তিরিশ বছর না, মাত্র কয়েকদিন পর তাঁর সঙ্গে দেখা হলো। তারপর আমাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন। ’৭৮ সালে জার্মানিতে চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে শহীদ ভাইয়ের হাতে ঘড়ি না দেখে আমি আমার হাতঘড়িটা খুলে তাকে পরিয়ে দিয়েছিলাম। এমন করে সেই কথা বললেন, আমার চোখে পানি এলো। আমার সৌভাগ্য বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি আমাকে এতটা ভালোবাসতেন। শহীদ ভাই কবিতা লিখেছেন কম। সব মিলিয়ে তাঁর বই মাত্র চারটা। ‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন’, প্রিয়তমা’, কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ সর্বশেষ ‘আমার চুম্বনটুকু পৌঁছে দিও’। শহীদ কাদরীর প্রতিটি কবিতাই বাংলা কবিতার স্থায়ী সম্পদ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখেছিলেন এক অসামান্য কবিতা। সেই কবিতার কোনো তুলনা হয় না। বহু বহু বছর দেশে ফেরেননি। নিউইয়র্কে মারা যাওয়ার পর তাঁর মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে শহীদ ভাইকে শেষ দেখা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকাইনি। যে প্রাণবন্ত অসাধারণ মেধাবী কবি জীবন্ত হয়ে আছেন আমার চোখে, যতদিন বেঁচে আছি শহীদ ভাই তেমনি থাকুন আমার চোখে আর স্মৃতিতে। এবার তাঁর সেই অদ্ভূত হাসির এক ঘটনা বলে শেষ করি। সেই সন্ধ্যায় পুরানা পল্টনের বাড়ির শহীদ ভাইয়ের রুমভর্তি কবি-লেখক। চা মুড়ি খাওয়া হচ্ছে। গল্প গুজব হাসি-ঠাট্টায় মগ্ন সবাই। একজন তরুণ কবি এলেন। শহীদ ভাইয়ের দরবার সবার জন্য খোলা। তরুণ কবিটি সেদিনই প্রথম এলো। এসে একটু বেশি স্মার্ট হয়ে গেল। চা মুড়ি খেতে খেতে হঠাৎই বলল, শহীদ ভাই, আপনি ইদানীং তেমন ভালো লিখছেন না। কয়েকদিন আগে আপনার একটা কবিতা পড়লাম দৈনিক বাংলায় ভালো লাগেনি। মুহূর্তে ঘরের ভিতর নেমে এলো স্তব্ধতা। আড্ডারত আমরা সবাই এ-ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগলাম। বলছে কী এই কবি? শহীদ ভাই তো গত ছয় মাস কোনো কবিতাই লেখেননি! এখনি না জানি কোনো কেলেঙ্কারি হয়! আমরা সবাই উদগ্রীব হয়ে শহীদ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। শহীদ ভাই ধীর গম্ভীর চোখে সেই তরুণ কবির দিকে তাকালেন। শুদ্ধ ভাষায় বললেন, তোমার চা মুড়ি খাওয়া হয়েছে? তরুণ কবি বললেন, জি হয়েছে। শহীদ ভাই দরজা দেখিয়ে বললেন, যে দরজা দিয়ে ঢুকেছ ওটা দিয়েই বেরিয়ে যাও। আমার এখানে যেন তোমাকে আর কোনোদিন না দেখি। তরুণ কবি কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে গেল। ঘরের ভিতর আগের নীরবতা। শহীদ ভাই মাথা নিচু করে বসে আছেন। হঠাৎ শুনি কুঁক করে মৃদু একটা শব্দ হলো। কয়েক সেকেন্ড পর দু-তিনবার হলো সেই শব্দ। তারপর ধীরে ধীরে শহীদ ভাইয়ের সেই অদ্ভুত হাসি নাভি থেকে গলার দিকে উঠতে লাগল। তাঁর দেখাদেখি সবাই হা হা হু হু করে হাসছেন। যেমন কবিতায় তেমন জীবন আচরণে শহীদ কাদরীর তুলনা ছিলেন শহীদ কাদরী নিজেই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘তোমার তুলনা তুমি’।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য সংসদ গঠন জরুরি : সালাহউদ্দিন
গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য সংসদ গঠন জরুরি : সালাহউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন