শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত একটা হাসি ছিল। সব সময় সেই হাসিটা তিনি হাসতেন না। কোনো কোনো বিশেষ কারণে হাসতেন। তাও দু-চার মাসে একবার। মাথাটা নিচু করে, মুখটা বলতে গেলে অনেকখানি লুকিয়ে, অবশ্যই আসনপিঁড়ি করে বসে, প্রথমে নাভির কাছ থেকে কুঁক করে একটু শব্দ করতেন। তারপর বার দুতিনেক ওরকম কুঁক কুঁক শব্দ। শব্দটা ধীরে ধীরে বাড়ত। এক সময় কুঁক শব্দটা রূপান্তরিত হতো খিক খিক শব্দে। তারপর উচ্চলয়ে খিকির খিক খিকির খিক। সেই হাসি দেখে চারপাশ ঘিরে থাকা কবি সাতিহ্যিক অভিনেতা আবৃত্তি শিল্পী সবাই যে যার ভঙ্গিতে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়তো। কারণ শহীদ ভাইয়ের ওই হাসি দেখে কারও পক্ষেই হাসি চেপে রাখা সম্ভব হতো না। সেই হাসির কথা বলার আগে শহীদ কাদরী সম্পর্কে ছোট ছোট দু-চারটা ঘটনা বলি। প্রথম জীবনে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রোডিউসার হিসেবে জয়েন করেছিলেন। এক অনুষ্ঠানে ক্যামেরাম্যানকে বলে দিয়েছেন দৃশ্যটা এভাবে ধারণ কর।  ক্যামেরাম্যান শহীদ ভাইকে বোঝালেন, না না সেটা ঠিক হবে না। এখানে আমি শটটা ওভারল্যাপ করব। শহীদ ভাই মহাবিরক্ত। প্রায় প্রতি বাক্যেই ঢাকাইয়া একটা বিশেষ স্ল্যাং ব্যবহার করেন। সেটা মুদ্রণযোগ্য নয়। সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বললেন, যা বলছি মিয়া ওইডাই করেন। ক্যামেরাম্যান বিরক্ত হয়ে তাই করলেন। তবে শহীদ ভাইয়ের ওপর ব্যাপক চটা চটলেন। বাক্যালাপ বন্ধ। একদিন রুমে বসে প্রোডিউসার বন্ধুদের নিয়ে মুড়ি খাচ্ছেন শহীদ ভাই। এক প্রোডিউসারের কাছে সেই ক্যামেরাম্যান এলেন। ভদ্রতা করেই কেউ একজন বললেন, মুড়ি খান। শহীদ ভাইয়ের আনা মুড়ি ক্যামেরাম্যান খাবেন না। তার সেই রাগ। মুখ গোমড়া করে বললেন, খাব না। শহীদ ভাই মুড়ি চিবাতে চিবাতে নির্বিকার গলায় বললেন, খাওয়ার দরকার নাই। মুড়িটা মুখে ওভারল্যাপ করেন। শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিয়াত্তর সালের শুরুর দিকে। তিনি থাকেন পুরানা পল্টনে। শ্বশুরবাড়ির দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার দক্ষিণ দিককার রুমে। স্ত্রী নাজমুন নেসা পিয়ারী ডয়েচে ভেলে’তে চাকরি করেন। শহীদ ভাইয়ের পুত্র ছ-সাত বছরের লবিদ থাকে নানীর কাছে। ওই বাড়ির দোতলায়। শহীদ ভাইয়ের দেখাশোনা করে একটা কিশোর ছেলে। শ্বশুরবাড়িতে রাজার মতো দিন কাটান শহীদ ভাই। বাড়িটা গ্রামের বাড়ির মতো খোলামেলা গাছপালা ঘেরা। দোতলা থেকে তিনবেলা খাবার আসে আর ঘণ্টায় ঘণ্টায় চা। শহীদ ভাই রাজার ভঙ্গিতে বিছানায় বসে থাকেন আর বাংলাদেশের প্রায় সব বড় কবি-লেখক দুপুরের পর থেকে আসতে শুরু করেন তার দরবারে। হাসি ঠাট্টা পরচর্চা পরনিন্দা স্ল্যাং অবিরাম চলে। শহীদ ভাইয়ের পড়াশোনা ব্যাপক। বাংলা সাহিত্যের চেয়ে বিশ্বসাহিত্য বেশি পড়েছেন। অসামান্য ইংরেজি বলেন এবং লেখেন। যদিও তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই। ওই বয়সেই আধুনিক বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি হয়ে উঠেছেন। লেখেন খুবই কম। পঞ্চাশ দশকের কবি হয়েও তখনো পর্যন্ত তাঁর কবিতার বই মাত্র দুটো। শামসুর রাহমান খুবই ভালোবাসেন তাঁকে। আল মাহমুদ ব্যাপক সমীহ করেন এবং ভয় পান। রফিক আজাদ, মান্নান সৈয়দ তাঁর অনুরাগী। মাহমুদুল হক তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর সমসাময়িক এবং অগ্রজ অনুজ কবি-সাহিত্যিকরা শহীদ কাদরী বলতে পাগল। সেই পাগলের দলে আমিও আছি। শহীদ ভাইয়ের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়েছিলেন আমার কবি বন্ধু ইকবাল হাসান। ততদিনে শহীদ ভাইকে নিয়ে কত গল্প শুনে ফেলেছি। প্রায় কিশোর বয়সেই শহীদ কাদরী বড় কবি। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দিন এদের তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু কবি এবং ঠোঁটকাটা হিসেবে শহীদ ভাইয়ের তুলনা তিনি নিজে। ষাটের দশকের মাঝামাঝির দিকে তিন কবি বন্ধুর সঙ্গে গেছেন এক সিনিয়র কবির বাড়িতে। সেই কবির বিশাল বাড়ি। বেশ ধনাঢ্য। কিন্তু শহীদ ভাই তাঁর কবিতা পছন্দ করেন না এবং ছোট কবি মনে করেন। এই কবির বিশাল বাড়ি দেখে শহীদ ভাই হতভম্ভ। বন্ধুদের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, এতনা ছোটা কাবিকা এতনা বাড়া মাকান? অর্থাৎ এত ছোট কবির এত বড় বাড়ি?

শহীদ ভাইয়ের এই উক্তি কিংবদন্তি হয়ে আছে। বলে রাখা ভালো শহীদ ভাইদের পূর্বপুরুষ কলকাতার বনেদি মুসলমান। একমাত্র বড়ভাই শাহেদ কাদরীর সঙ্গে শহীদ ভাই উর্দুতে কথা বলতেন। বাঙালি কবিদের মধ্যে তাঁর আদর্শ ছিল সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। এক দুপুরে হঠাৎ গেছি তাঁর ওখানে। গিয়ে দেখি হাতে সিগ্রেট সামনে চায়ের কাপ। চা শেষ হয়ে গেছে। কাপে সিগ্রেটের ছাই ঝাড়ছেন। কাপের পাশে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যসমগ্র। তিনি গুনে গুনে দেখছেন সুধীন্দ্রনাথ কতগুলি কবিতা লিখেছেন। আমাকে দেখে বললেন, বহো মিয়া। তারপর বললেন, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত যতগুলো কবিতা লিখেছেন আমি কিছুতেই তার চেয়ে বেশি লিখব না। বড় কবিরা কমই লেখেন। এক দেড়মাসেও শহীদ ভাই গোসল করতেন না। কালো মোটা শরীরে শেওলা জমে যেত। হাতের কাছে দু-তিন প্যাকেট স্টার সিগ্রেট থাকত আর বালিশের আড়ালে লুকিয়ে রাখতেন এক প্যাকেট ফাইভ ফিফটি ফাইভ। মিনিটে মিনিটে সিগ্রেট খান। পাঁচ-সাতটা স্টার খাওয়ার পরে টুক করে একটা ফাইভ ফিফটি ফাইভ বের করে ধরান। তাঁর সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বলেন, ফাইভ ফিফটি ফাইভের এত দাম, ইচ্ছামতন খাওন যায় না।

প্রিয় পাঠক শহীদ কাদরীর ভাষা কিন্তু এরকমই ছিল। তিনি কথা বলতেন ঢাকাইয়া ভাষায়। সবার সামনেই। কে কী ভাবলো না ভাবলো তোয়াক্কাই করতেন না। একবার আমাকে বলেছিলেন, আমি তো মিয়া পুরান ঢাকার রেস্টুরেন্টে বইয়া চা খাইতাম আর উর্দু গান ছুনতাম। উর্দু গান ছুনতে ছুনতে কবি অইয়া গেছি। আরেকদিন দুপুরে পুরানা পল্টনের বাড়িতে গিয়ে দেখি উঠানে দু-বালতি পানি। শহীদ ভাইয়ের শাশুড়ি আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইকে গোসল করাচ্ছে। শাশুড়ি সামনে দাঁড়িয়ে ডিরেকশন দিচ্ছেন আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইয়ের শরীরে সাবান মাখিয়ে, আক্ষরিক অর্থেই একটা ঝামা ইটের টুকরো দিয়ে শহীদ ভাইয়ের শরীর ঘষছে। শাশুড়ির চেহারায় মায়ের দৃষ্টি। যেন বাচ্চা ছেলের গোসল করানো দেখছেন। শহীদ ভাই জার্মানিতে চলে গেলেন ’৭৮ সালে। স্ত্রীর ওখানে থাকলেন বছরখানেক। তারপর গেলেন লন্ডনে। আমি জার্মানিতে গেলাম ’৭৯ সালে। লন্ডনে শহীদ ভাইকে একদিন ফোন করলাম সকালবেলা। কী করছেন শহীদ ভাই! তিনি তাঁর সেই ভাষায় বললেন, ঘুম থেইকা উইঠা নিজেরে ডাকলাম, ওই আবদুল চা দে। তারপর চা বানাইলাম। নিজের হাতে নিজেই চা দিলাম। দিয়া কইলাম নেন স্যার। এখন সেই চা খাইতাছি। এইটুকু কথার মধ্য দিয়ে কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন পুরো প্রবাসজীবন। কবিতা হচ্ছে সেই শিল্প অল্প কথায় যা ধারণ করে বিশাল বক্তব্য। সেই কথাও কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন।

তিরিশ বছর পর শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো নিউইয়র্কে। হাঁটাচলা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলেন। কবিতা পাঠের আসর তাঁর বাড়ির নিচতলার হলরুমে। আমি গেছি। কিছুক্ষণ পর তিনি হুইল চেয়ারে করে এলেন। সঙ্গে দ্বিতীয় স্ত্রী নীরা। তিনি এক অসামান্য মহিলা। কিডনি রোগে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত শহীদ ভাইকে শিশুর মতো আগলে রেখেছেন। সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করতে হয়। এতদিন পর দেখা, আমি শহীদ ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরলাম। শহীদ ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, এত জোরে ধইরো না মিয়া, চশমা ভাইঙা যাইব। ভঙ্গিটা এমন যেন তিরিশ বছর না, মাত্র কয়েকদিন পর তাঁর সঙ্গে দেখা হলো। তারপর আমাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন। ’৭৮ সালে জার্মানিতে চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে শহীদ ভাইয়ের হাতে ঘড়ি না দেখে আমি আমার হাতঘড়িটা খুলে তাকে পরিয়ে দিয়েছিলাম। এমন করে সেই কথা বললেন, আমার চোখে পানি এলো। আমার সৌভাগ্য বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি আমাকে এতটা ভালোবাসতেন। শহীদ ভাই কবিতা লিখেছেন কম। সব মিলিয়ে তাঁর বই মাত্র চারটা। ‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন’, প্রিয়তমা’, কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ সর্বশেষ ‘আমার চুম্বনটুকু পৌঁছে দিও’। শহীদ কাদরীর প্রতিটি কবিতাই বাংলা কবিতার স্থায়ী সম্পদ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখেছিলেন এক অসামান্য কবিতা। সেই কবিতার কোনো তুলনা হয় না। বহু বহু বছর দেশে ফেরেননি। নিউইয়র্কে মারা যাওয়ার পর তাঁর মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে শহীদ ভাইকে শেষ দেখা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকাইনি। যে প্রাণবন্ত অসাধারণ মেধাবী কবি জীবন্ত হয়ে আছেন আমার চোখে, যতদিন বেঁচে আছি শহীদ ভাই তেমনি থাকুন আমার চোখে আর স্মৃতিতে। এবার তাঁর সেই অদ্ভূত হাসির এক ঘটনা বলে শেষ করি। সেই সন্ধ্যায় পুরানা পল্টনের বাড়ির শহীদ ভাইয়ের রুমভর্তি কবি-লেখক। চা মুড়ি খাওয়া হচ্ছে। গল্প গুজব হাসি-ঠাট্টায় মগ্ন সবাই। একজন তরুণ কবি এলেন। শহীদ ভাইয়ের দরবার সবার জন্য খোলা। তরুণ কবিটি সেদিনই প্রথম এলো। এসে একটু বেশি স্মার্ট হয়ে গেল। চা মুড়ি খেতে খেতে হঠাৎই বলল, শহীদ ভাই, আপনি ইদানীং তেমন ভালো লিখছেন না। কয়েকদিন আগে আপনার একটা কবিতা পড়লাম দৈনিক বাংলায় ভালো লাগেনি। মুহূর্তে ঘরের ভিতর নেমে এলো স্তব্ধতা। আড্ডারত আমরা সবাই এ-ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগলাম। বলছে কী এই কবি? শহীদ ভাই তো গত ছয় মাস কোনো কবিতাই লেখেননি! এখনি না জানি কোনো কেলেঙ্কারি হয়! আমরা সবাই উদগ্রীব হয়ে শহীদ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। শহীদ ভাই ধীর গম্ভীর চোখে সেই তরুণ কবির দিকে তাকালেন। শুদ্ধ ভাষায় বললেন, তোমার চা মুড়ি খাওয়া হয়েছে? তরুণ কবি বললেন, জি হয়েছে। শহীদ ভাই দরজা দেখিয়ে বললেন, যে দরজা দিয়ে ঢুকেছ ওটা দিয়েই বেরিয়ে যাও। আমার এখানে যেন তোমাকে আর কোনোদিন না দেখি। তরুণ কবি কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে গেল। ঘরের ভিতর আগের নীরবতা। শহীদ ভাই মাথা নিচু করে বসে আছেন। হঠাৎ শুনি কুঁক করে মৃদু একটা শব্দ হলো। কয়েক সেকেন্ড পর দু-তিনবার হলো সেই শব্দ। তারপর ধীরে ধীরে শহীদ ভাইয়ের সেই অদ্ভুত হাসি নাভি থেকে গলার দিকে উঠতে লাগল। তাঁর দেখাদেখি সবাই হা হা হু হু করে হাসছেন। যেমন কবিতায় তেমন জীবন আচরণে শহীদ কাদরীর তুলনা ছিলেন শহীদ কাদরী নিজেই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘তোমার তুলনা তুমি’।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা