শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত একটা হাসি ছিল। সব সময় সেই হাসিটা তিনি হাসতেন না। কোনো কোনো বিশেষ কারণে হাসতেন। তাও দু-চার মাসে একবার। মাথাটা নিচু করে, মুখটা বলতে গেলে অনেকখানি লুকিয়ে, অবশ্যই আসনপিঁড়ি করে বসে, প্রথমে নাভির কাছ থেকে কুঁক করে একটু শব্দ করতেন। তারপর বার দুতিনেক ওরকম কুঁক কুঁক শব্দ। শব্দটা ধীরে ধীরে বাড়ত। এক সময় কুঁক শব্দটা রূপান্তরিত হতো খিক খিক শব্দে। তারপর উচ্চলয়ে খিকির খিক খিকির খিক। সেই হাসি দেখে চারপাশ ঘিরে থাকা কবি সাতিহ্যিক অভিনেতা আবৃত্তি শিল্পী সবাই যে যার ভঙ্গিতে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়তো। কারণ শহীদ ভাইয়ের ওই হাসি দেখে কারও পক্ষেই হাসি চেপে রাখা সম্ভব হতো না। সেই হাসির কথা বলার আগে শহীদ কাদরী সম্পর্কে ছোট ছোট দু-চারটা ঘটনা বলি। প্রথম জীবনে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রোডিউসার হিসেবে জয়েন করেছিলেন। এক অনুষ্ঠানে ক্যামেরাম্যানকে বলে দিয়েছেন দৃশ্যটা এভাবে ধারণ কর।  ক্যামেরাম্যান শহীদ ভাইকে বোঝালেন, না না সেটা ঠিক হবে না। এখানে আমি শটটা ওভারল্যাপ করব। শহীদ ভাই মহাবিরক্ত। প্রায় প্রতি বাক্যেই ঢাকাইয়া একটা বিশেষ স্ল্যাং ব্যবহার করেন। সেটা মুদ্রণযোগ্য নয়। সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বললেন, যা বলছি মিয়া ওইডাই করেন। ক্যামেরাম্যান বিরক্ত হয়ে তাই করলেন। তবে শহীদ ভাইয়ের ওপর ব্যাপক চটা চটলেন। বাক্যালাপ বন্ধ। একদিন রুমে বসে প্রোডিউসার বন্ধুদের নিয়ে মুড়ি খাচ্ছেন শহীদ ভাই। এক প্রোডিউসারের কাছে সেই ক্যামেরাম্যান এলেন। ভদ্রতা করেই কেউ একজন বললেন, মুড়ি খান। শহীদ ভাইয়ের আনা মুড়ি ক্যামেরাম্যান খাবেন না। তার সেই রাগ। মুখ গোমড়া করে বললেন, খাব না। শহীদ ভাই মুড়ি চিবাতে চিবাতে নির্বিকার গলায় বললেন, খাওয়ার দরকার নাই। মুড়িটা মুখে ওভারল্যাপ করেন। শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিয়াত্তর সালের শুরুর দিকে। তিনি থাকেন পুরানা পল্টনে। শ্বশুরবাড়ির দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার দক্ষিণ দিককার রুমে। স্ত্রী নাজমুন নেসা পিয়ারী ডয়েচে ভেলে’তে চাকরি করেন। শহীদ ভাইয়ের পুত্র ছ-সাত বছরের লবিদ থাকে নানীর কাছে। ওই বাড়ির দোতলায়। শহীদ ভাইয়ের দেখাশোনা করে একটা কিশোর ছেলে। শ্বশুরবাড়িতে রাজার মতো দিন কাটান শহীদ ভাই। বাড়িটা গ্রামের বাড়ির মতো খোলামেলা গাছপালা ঘেরা। দোতলা থেকে তিনবেলা খাবার আসে আর ঘণ্টায় ঘণ্টায় চা। শহীদ ভাই রাজার ভঙ্গিতে বিছানায় বসে থাকেন আর বাংলাদেশের প্রায় সব বড় কবি-লেখক দুপুরের পর থেকে আসতে শুরু করেন তার দরবারে। হাসি ঠাট্টা পরচর্চা পরনিন্দা স্ল্যাং অবিরাম চলে। শহীদ ভাইয়ের পড়াশোনা ব্যাপক। বাংলা সাহিত্যের চেয়ে বিশ্বসাহিত্য বেশি পড়েছেন। অসামান্য ইংরেজি বলেন এবং লেখেন। যদিও তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই। ওই বয়সেই আধুনিক বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি হয়ে উঠেছেন। লেখেন খুবই কম। পঞ্চাশ দশকের কবি হয়েও তখনো পর্যন্ত তাঁর কবিতার বই মাত্র দুটো। শামসুর রাহমান খুবই ভালোবাসেন তাঁকে। আল মাহমুদ ব্যাপক সমীহ করেন এবং ভয় পান। রফিক আজাদ, মান্নান সৈয়দ তাঁর অনুরাগী। মাহমুদুল হক তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর সমসাময়িক এবং অগ্রজ অনুজ কবি-সাহিত্যিকরা শহীদ কাদরী বলতে পাগল। সেই পাগলের দলে আমিও আছি। শহীদ ভাইয়ের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়েছিলেন আমার কবি বন্ধু ইকবাল হাসান। ততদিনে শহীদ ভাইকে নিয়ে কত গল্প শুনে ফেলেছি। প্রায় কিশোর বয়সেই শহীদ কাদরী বড় কবি। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দিন এদের তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু কবি এবং ঠোঁটকাটা হিসেবে শহীদ ভাইয়ের তুলনা তিনি নিজে। ষাটের দশকের মাঝামাঝির দিকে তিন কবি বন্ধুর সঙ্গে গেছেন এক সিনিয়র কবির বাড়িতে। সেই কবির বিশাল বাড়ি। বেশ ধনাঢ্য। কিন্তু শহীদ ভাই তাঁর কবিতা পছন্দ করেন না এবং ছোট কবি মনে করেন। এই কবির বিশাল বাড়ি দেখে শহীদ ভাই হতভম্ভ। বন্ধুদের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, এতনা ছোটা কাবিকা এতনা বাড়া মাকান? অর্থাৎ এত ছোট কবির এত বড় বাড়ি?

শহীদ ভাইয়ের এই উক্তি কিংবদন্তি হয়ে আছে। বলে রাখা ভালো শহীদ ভাইদের পূর্বপুরুষ কলকাতার বনেদি মুসলমান। একমাত্র বড়ভাই শাহেদ কাদরীর সঙ্গে শহীদ ভাই উর্দুতে কথা বলতেন। বাঙালি কবিদের মধ্যে তাঁর আদর্শ ছিল সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। এক দুপুরে হঠাৎ গেছি তাঁর ওখানে। গিয়ে দেখি হাতে সিগ্রেট সামনে চায়ের কাপ। চা শেষ হয়ে গেছে। কাপে সিগ্রেটের ছাই ঝাড়ছেন। কাপের পাশে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যসমগ্র। তিনি গুনে গুনে দেখছেন সুধীন্দ্রনাথ কতগুলি কবিতা লিখেছেন। আমাকে দেখে বললেন, বহো মিয়া। তারপর বললেন, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত যতগুলো কবিতা লিখেছেন আমি কিছুতেই তার চেয়ে বেশি লিখব না। বড় কবিরা কমই লেখেন। এক দেড়মাসেও শহীদ ভাই গোসল করতেন না। কালো মোটা শরীরে শেওলা জমে যেত। হাতের কাছে দু-তিন প্যাকেট স্টার সিগ্রেট থাকত আর বালিশের আড়ালে লুকিয়ে রাখতেন এক প্যাকেট ফাইভ ফিফটি ফাইভ। মিনিটে মিনিটে সিগ্রেট খান। পাঁচ-সাতটা স্টার খাওয়ার পরে টুক করে একটা ফাইভ ফিফটি ফাইভ বের করে ধরান। তাঁর সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বলেন, ফাইভ ফিফটি ফাইভের এত দাম, ইচ্ছামতন খাওন যায় না।

প্রিয় পাঠক শহীদ কাদরীর ভাষা কিন্তু এরকমই ছিল। তিনি কথা বলতেন ঢাকাইয়া ভাষায়। সবার সামনেই। কে কী ভাবলো না ভাবলো তোয়াক্কাই করতেন না। একবার আমাকে বলেছিলেন, আমি তো মিয়া পুরান ঢাকার রেস্টুরেন্টে বইয়া চা খাইতাম আর উর্দু গান ছুনতাম। উর্দু গান ছুনতে ছুনতে কবি অইয়া গেছি। আরেকদিন দুপুরে পুরানা পল্টনের বাড়িতে গিয়ে দেখি উঠানে দু-বালতি পানি। শহীদ ভাইয়ের শাশুড়ি আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইকে গোসল করাচ্ছে। শাশুড়ি সামনে দাঁড়িয়ে ডিরেকশন দিচ্ছেন আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইয়ের শরীরে সাবান মাখিয়ে, আক্ষরিক অর্থেই একটা ঝামা ইটের টুকরো দিয়ে শহীদ ভাইয়ের শরীর ঘষছে। শাশুড়ির চেহারায় মায়ের দৃষ্টি। যেন বাচ্চা ছেলের গোসল করানো দেখছেন। শহীদ ভাই জার্মানিতে চলে গেলেন ’৭৮ সালে। স্ত্রীর ওখানে থাকলেন বছরখানেক। তারপর গেলেন লন্ডনে। আমি জার্মানিতে গেলাম ’৭৯ সালে। লন্ডনে শহীদ ভাইকে একদিন ফোন করলাম সকালবেলা। কী করছেন শহীদ ভাই! তিনি তাঁর সেই ভাষায় বললেন, ঘুম থেইকা উইঠা নিজেরে ডাকলাম, ওই আবদুল চা দে। তারপর চা বানাইলাম। নিজের হাতে নিজেই চা দিলাম। দিয়া কইলাম নেন স্যার। এখন সেই চা খাইতাছি। এইটুকু কথার মধ্য দিয়ে কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন পুরো প্রবাসজীবন। কবিতা হচ্ছে সেই শিল্প অল্প কথায় যা ধারণ করে বিশাল বক্তব্য। সেই কথাও কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন।

তিরিশ বছর পর শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো নিউইয়র্কে। হাঁটাচলা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলেন। কবিতা পাঠের আসর তাঁর বাড়ির নিচতলার হলরুমে। আমি গেছি। কিছুক্ষণ পর তিনি হুইল চেয়ারে করে এলেন। সঙ্গে দ্বিতীয় স্ত্রী নীরা। তিনি এক অসামান্য মহিলা। কিডনি রোগে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত শহীদ ভাইকে শিশুর মতো আগলে রেখেছেন। সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করতে হয়। এতদিন পর দেখা, আমি শহীদ ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরলাম। শহীদ ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, এত জোরে ধইরো না মিয়া, চশমা ভাইঙা যাইব। ভঙ্গিটা এমন যেন তিরিশ বছর না, মাত্র কয়েকদিন পর তাঁর সঙ্গে দেখা হলো। তারপর আমাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন। ’৭৮ সালে জার্মানিতে চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে শহীদ ভাইয়ের হাতে ঘড়ি না দেখে আমি আমার হাতঘড়িটা খুলে তাকে পরিয়ে দিয়েছিলাম। এমন করে সেই কথা বললেন, আমার চোখে পানি এলো। আমার সৌভাগ্য বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি আমাকে এতটা ভালোবাসতেন। শহীদ ভাই কবিতা লিখেছেন কম। সব মিলিয়ে তাঁর বই মাত্র চারটা। ‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন’, প্রিয়তমা’, কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ সর্বশেষ ‘আমার চুম্বনটুকু পৌঁছে দিও’। শহীদ কাদরীর প্রতিটি কবিতাই বাংলা কবিতার স্থায়ী সম্পদ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখেছিলেন এক অসামান্য কবিতা। সেই কবিতার কোনো তুলনা হয় না। বহু বহু বছর দেশে ফেরেননি। নিউইয়র্কে মারা যাওয়ার পর তাঁর মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে শহীদ ভাইকে শেষ দেখা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকাইনি। যে প্রাণবন্ত অসাধারণ মেধাবী কবি জীবন্ত হয়ে আছেন আমার চোখে, যতদিন বেঁচে আছি শহীদ ভাই তেমনি থাকুন আমার চোখে আর স্মৃতিতে। এবার তাঁর সেই অদ্ভূত হাসির এক ঘটনা বলে শেষ করি। সেই সন্ধ্যায় পুরানা পল্টনের বাড়ির শহীদ ভাইয়ের রুমভর্তি কবি-লেখক। চা মুড়ি খাওয়া হচ্ছে। গল্প গুজব হাসি-ঠাট্টায় মগ্ন সবাই। একজন তরুণ কবি এলেন। শহীদ ভাইয়ের দরবার সবার জন্য খোলা। তরুণ কবিটি সেদিনই প্রথম এলো। এসে একটু বেশি স্মার্ট হয়ে গেল। চা মুড়ি খেতে খেতে হঠাৎই বলল, শহীদ ভাই, আপনি ইদানীং তেমন ভালো লিখছেন না। কয়েকদিন আগে আপনার একটা কবিতা পড়লাম দৈনিক বাংলায় ভালো লাগেনি। মুহূর্তে ঘরের ভিতর নেমে এলো স্তব্ধতা। আড্ডারত আমরা সবাই এ-ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগলাম। বলছে কী এই কবি? শহীদ ভাই তো গত ছয় মাস কোনো কবিতাই লেখেননি! এখনি না জানি কোনো কেলেঙ্কারি হয়! আমরা সবাই উদগ্রীব হয়ে শহীদ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। শহীদ ভাই ধীর গম্ভীর চোখে সেই তরুণ কবির দিকে তাকালেন। শুদ্ধ ভাষায় বললেন, তোমার চা মুড়ি খাওয়া হয়েছে? তরুণ কবি বললেন, জি হয়েছে। শহীদ ভাই দরজা দেখিয়ে বললেন, যে দরজা দিয়ে ঢুকেছ ওটা দিয়েই বেরিয়ে যাও। আমার এখানে যেন তোমাকে আর কোনোদিন না দেখি। তরুণ কবি কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে গেল। ঘরের ভিতর আগের নীরবতা। শহীদ ভাই মাথা নিচু করে বসে আছেন। হঠাৎ শুনি কুঁক করে মৃদু একটা শব্দ হলো। কয়েক সেকেন্ড পর দু-তিনবার হলো সেই শব্দ। তারপর ধীরে ধীরে শহীদ ভাইয়ের সেই অদ্ভুত হাসি নাভি থেকে গলার দিকে উঠতে লাগল। তাঁর দেখাদেখি সবাই হা হা হু হু করে হাসছেন। যেমন কবিতায় তেমন জীবন আচরণে শহীদ কাদরীর তুলনা ছিলেন শহীদ কাদরী নিজেই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘তোমার তুলনা তুমি’।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন