শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত একটা হাসি ছিল। সব সময় সেই হাসিটা তিনি হাসতেন না। কোনো কোনো বিশেষ কারণে হাসতেন। তাও দু-চার মাসে একবার। মাথাটা নিচু করে, মুখটা বলতে গেলে অনেকখানি লুকিয়ে, অবশ্যই আসনপিঁড়ি করে বসে, প্রথমে নাভির কাছ থেকে কুঁক করে একটু শব্দ করতেন। তারপর বার দুতিনেক ওরকম কুঁক কুঁক শব্দ। শব্দটা ধীরে ধীরে বাড়ত। এক সময় কুঁক শব্দটা রূপান্তরিত হতো খিক খিক শব্দে। তারপর উচ্চলয়ে খিকির খিক খিকির খিক। সেই হাসি দেখে চারপাশ ঘিরে থাকা কবি সাতিহ্যিক অভিনেতা আবৃত্তি শিল্পী সবাই যে যার ভঙ্গিতে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়তো। কারণ শহীদ ভাইয়ের ওই হাসি দেখে কারও পক্ষেই হাসি চেপে রাখা সম্ভব হতো না। সেই হাসির কথা বলার আগে শহীদ কাদরী সম্পর্কে ছোট ছোট দু-চারটা ঘটনা বলি। প্রথম জীবনে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রোডিউসার হিসেবে জয়েন করেছিলেন। এক অনুষ্ঠানে ক্যামেরাম্যানকে বলে দিয়েছেন দৃশ্যটা এভাবে ধারণ কর।  ক্যামেরাম্যান শহীদ ভাইকে বোঝালেন, না না সেটা ঠিক হবে না। এখানে আমি শটটা ওভারল্যাপ করব। শহীদ ভাই মহাবিরক্ত। প্রায় প্রতি বাক্যেই ঢাকাইয়া একটা বিশেষ স্ল্যাং ব্যবহার করেন। সেটা মুদ্রণযোগ্য নয়। সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বললেন, যা বলছি মিয়া ওইডাই করেন। ক্যামেরাম্যান বিরক্ত হয়ে তাই করলেন। তবে শহীদ ভাইয়ের ওপর ব্যাপক চটা চটলেন। বাক্যালাপ বন্ধ। একদিন রুমে বসে প্রোডিউসার বন্ধুদের নিয়ে মুড়ি খাচ্ছেন শহীদ ভাই। এক প্রোডিউসারের কাছে সেই ক্যামেরাম্যান এলেন। ভদ্রতা করেই কেউ একজন বললেন, মুড়ি খান। শহীদ ভাইয়ের আনা মুড়ি ক্যামেরাম্যান খাবেন না। তার সেই রাগ। মুখ গোমড়া করে বললেন, খাব না। শহীদ ভাই মুড়ি চিবাতে চিবাতে নির্বিকার গলায় বললেন, খাওয়ার দরকার নাই। মুড়িটা মুখে ওভারল্যাপ করেন। শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিয়াত্তর সালের শুরুর দিকে। তিনি থাকেন পুরানা পল্টনে। শ্বশুরবাড়ির দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার দক্ষিণ দিককার রুমে। স্ত্রী নাজমুন নেসা পিয়ারী ডয়েচে ভেলে’তে চাকরি করেন। শহীদ ভাইয়ের পুত্র ছ-সাত বছরের লবিদ থাকে নানীর কাছে। ওই বাড়ির দোতলায়। শহীদ ভাইয়ের দেখাশোনা করে একটা কিশোর ছেলে। শ্বশুরবাড়িতে রাজার মতো দিন কাটান শহীদ ভাই। বাড়িটা গ্রামের বাড়ির মতো খোলামেলা গাছপালা ঘেরা। দোতলা থেকে তিনবেলা খাবার আসে আর ঘণ্টায় ঘণ্টায় চা। শহীদ ভাই রাজার ভঙ্গিতে বিছানায় বসে থাকেন আর বাংলাদেশের প্রায় সব বড় কবি-লেখক দুপুরের পর থেকে আসতে শুরু করেন তার দরবারে। হাসি ঠাট্টা পরচর্চা পরনিন্দা স্ল্যাং অবিরাম চলে। শহীদ ভাইয়ের পড়াশোনা ব্যাপক। বাংলা সাহিত্যের চেয়ে বিশ্বসাহিত্য বেশি পড়েছেন। অসামান্য ইংরেজি বলেন এবং লেখেন। যদিও তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই। ওই বয়সেই আধুনিক বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি হয়ে উঠেছেন। লেখেন খুবই কম। পঞ্চাশ দশকের কবি হয়েও তখনো পর্যন্ত তাঁর কবিতার বই মাত্র দুটো। শামসুর রাহমান খুবই ভালোবাসেন তাঁকে। আল মাহমুদ ব্যাপক সমীহ করেন এবং ভয় পান। রফিক আজাদ, মান্নান সৈয়দ তাঁর অনুরাগী। মাহমুদুল হক তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর সমসাময়িক এবং অগ্রজ অনুজ কবি-সাহিত্যিকরা শহীদ কাদরী বলতে পাগল। সেই পাগলের দলে আমিও আছি। শহীদ ভাইয়ের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়েছিলেন আমার কবি বন্ধু ইকবাল হাসান। ততদিনে শহীদ ভাইকে নিয়ে কত গল্প শুনে ফেলেছি। প্রায় কিশোর বয়সেই শহীদ কাদরী বড় কবি। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দিন এদের তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু কবি এবং ঠোঁটকাটা হিসেবে শহীদ ভাইয়ের তুলনা তিনি নিজে। ষাটের দশকের মাঝামাঝির দিকে তিন কবি বন্ধুর সঙ্গে গেছেন এক সিনিয়র কবির বাড়িতে। সেই কবির বিশাল বাড়ি। বেশ ধনাঢ্য। কিন্তু শহীদ ভাই তাঁর কবিতা পছন্দ করেন না এবং ছোট কবি মনে করেন। এই কবির বিশাল বাড়ি দেখে শহীদ ভাই হতভম্ভ। বন্ধুদের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, এতনা ছোটা কাবিকা এতনা বাড়া মাকান? অর্থাৎ এত ছোট কবির এত বড় বাড়ি?

শহীদ ভাইয়ের এই উক্তি কিংবদন্তি হয়ে আছে। বলে রাখা ভালো শহীদ ভাইদের পূর্বপুরুষ কলকাতার বনেদি মুসলমান। একমাত্র বড়ভাই শাহেদ কাদরীর সঙ্গে শহীদ ভাই উর্দুতে কথা বলতেন। বাঙালি কবিদের মধ্যে তাঁর আদর্শ ছিল সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। এক দুপুরে হঠাৎ গেছি তাঁর ওখানে। গিয়ে দেখি হাতে সিগ্রেট সামনে চায়ের কাপ। চা শেষ হয়ে গেছে। কাপে সিগ্রেটের ছাই ঝাড়ছেন। কাপের পাশে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যসমগ্র। তিনি গুনে গুনে দেখছেন সুধীন্দ্রনাথ কতগুলি কবিতা লিখেছেন। আমাকে দেখে বললেন, বহো মিয়া। তারপর বললেন, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত যতগুলো কবিতা লিখেছেন আমি কিছুতেই তার চেয়ে বেশি লিখব না। বড় কবিরা কমই লেখেন। এক দেড়মাসেও শহীদ ভাই গোসল করতেন না। কালো মোটা শরীরে শেওলা জমে যেত। হাতের কাছে দু-তিন প্যাকেট স্টার সিগ্রেট থাকত আর বালিশের আড়ালে লুকিয়ে রাখতেন এক প্যাকেট ফাইভ ফিফটি ফাইভ। মিনিটে মিনিটে সিগ্রেট খান। পাঁচ-সাতটা স্টার খাওয়ার পরে টুক করে একটা ফাইভ ফিফটি ফাইভ বের করে ধরান। তাঁর সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বলেন, ফাইভ ফিফটি ফাইভের এত দাম, ইচ্ছামতন খাওন যায় না।

প্রিয় পাঠক শহীদ কাদরীর ভাষা কিন্তু এরকমই ছিল। তিনি কথা বলতেন ঢাকাইয়া ভাষায়। সবার সামনেই। কে কী ভাবলো না ভাবলো তোয়াক্কাই করতেন না। একবার আমাকে বলেছিলেন, আমি তো মিয়া পুরান ঢাকার রেস্টুরেন্টে বইয়া চা খাইতাম আর উর্দু গান ছুনতাম। উর্দু গান ছুনতে ছুনতে কবি অইয়া গেছি। আরেকদিন দুপুরে পুরানা পল্টনের বাড়িতে গিয়ে দেখি উঠানে দু-বালতি পানি। শহীদ ভাইয়ের শাশুড়ি আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইকে গোসল করাচ্ছে। শাশুড়ি সামনে দাঁড়িয়ে ডিরেকশন দিচ্ছেন আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইয়ের শরীরে সাবান মাখিয়ে, আক্ষরিক অর্থেই একটা ঝামা ইটের টুকরো দিয়ে শহীদ ভাইয়ের শরীর ঘষছে। শাশুড়ির চেহারায় মায়ের দৃষ্টি। যেন বাচ্চা ছেলের গোসল করানো দেখছেন। শহীদ ভাই জার্মানিতে চলে গেলেন ’৭৮ সালে। স্ত্রীর ওখানে থাকলেন বছরখানেক। তারপর গেলেন লন্ডনে। আমি জার্মানিতে গেলাম ’৭৯ সালে। লন্ডনে শহীদ ভাইকে একদিন ফোন করলাম সকালবেলা। কী করছেন শহীদ ভাই! তিনি তাঁর সেই ভাষায় বললেন, ঘুম থেইকা উইঠা নিজেরে ডাকলাম, ওই আবদুল চা দে। তারপর চা বানাইলাম। নিজের হাতে নিজেই চা দিলাম। দিয়া কইলাম নেন স্যার। এখন সেই চা খাইতাছি। এইটুকু কথার মধ্য দিয়ে কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন পুরো প্রবাসজীবন। কবিতা হচ্ছে সেই শিল্প অল্প কথায় যা ধারণ করে বিশাল বক্তব্য। সেই কথাও কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন।

তিরিশ বছর পর শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো নিউইয়র্কে। হাঁটাচলা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলেন। কবিতা পাঠের আসর তাঁর বাড়ির নিচতলার হলরুমে। আমি গেছি। কিছুক্ষণ পর তিনি হুইল চেয়ারে করে এলেন। সঙ্গে দ্বিতীয় স্ত্রী নীরা। তিনি এক অসামান্য মহিলা। কিডনি রোগে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত শহীদ ভাইকে শিশুর মতো আগলে রেখেছেন। সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করতে হয়। এতদিন পর দেখা, আমি শহীদ ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরলাম। শহীদ ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, এত জোরে ধইরো না মিয়া, চশমা ভাইঙা যাইব। ভঙ্গিটা এমন যেন তিরিশ বছর না, মাত্র কয়েকদিন পর তাঁর সঙ্গে দেখা হলো। তারপর আমাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন। ’৭৮ সালে জার্মানিতে চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে শহীদ ভাইয়ের হাতে ঘড়ি না দেখে আমি আমার হাতঘড়িটা খুলে তাকে পরিয়ে দিয়েছিলাম। এমন করে সেই কথা বললেন, আমার চোখে পানি এলো। আমার সৌভাগ্য বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি আমাকে এতটা ভালোবাসতেন। শহীদ ভাই কবিতা লিখেছেন কম। সব মিলিয়ে তাঁর বই মাত্র চারটা। ‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন’, প্রিয়তমা’, কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ সর্বশেষ ‘আমার চুম্বনটুকু পৌঁছে দিও’। শহীদ কাদরীর প্রতিটি কবিতাই বাংলা কবিতার স্থায়ী সম্পদ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখেছিলেন এক অসামান্য কবিতা। সেই কবিতার কোনো তুলনা হয় না। বহু বহু বছর দেশে ফেরেননি। নিউইয়র্কে মারা যাওয়ার পর তাঁর মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে শহীদ ভাইকে শেষ দেখা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকাইনি। যে প্রাণবন্ত অসাধারণ মেধাবী কবি জীবন্ত হয়ে আছেন আমার চোখে, যতদিন বেঁচে আছি শহীদ ভাই তেমনি থাকুন আমার চোখে আর স্মৃতিতে। এবার তাঁর সেই অদ্ভূত হাসির এক ঘটনা বলে শেষ করি। সেই সন্ধ্যায় পুরানা পল্টনের বাড়ির শহীদ ভাইয়ের রুমভর্তি কবি-লেখক। চা মুড়ি খাওয়া হচ্ছে। গল্প গুজব হাসি-ঠাট্টায় মগ্ন সবাই। একজন তরুণ কবি এলেন। শহীদ ভাইয়ের দরবার সবার জন্য খোলা। তরুণ কবিটি সেদিনই প্রথম এলো। এসে একটু বেশি স্মার্ট হয়ে গেল। চা মুড়ি খেতে খেতে হঠাৎই বলল, শহীদ ভাই, আপনি ইদানীং তেমন ভালো লিখছেন না। কয়েকদিন আগে আপনার একটা কবিতা পড়লাম দৈনিক বাংলায় ভালো লাগেনি। মুহূর্তে ঘরের ভিতর নেমে এলো স্তব্ধতা। আড্ডারত আমরা সবাই এ-ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগলাম। বলছে কী এই কবি? শহীদ ভাই তো গত ছয় মাস কোনো কবিতাই লেখেননি! এখনি না জানি কোনো কেলেঙ্কারি হয়! আমরা সবাই উদগ্রীব হয়ে শহীদ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। শহীদ ভাই ধীর গম্ভীর চোখে সেই তরুণ কবির দিকে তাকালেন। শুদ্ধ ভাষায় বললেন, তোমার চা মুড়ি খাওয়া হয়েছে? তরুণ কবি বললেন, জি হয়েছে। শহীদ ভাই দরজা দেখিয়ে বললেন, যে দরজা দিয়ে ঢুকেছ ওটা দিয়েই বেরিয়ে যাও। আমার এখানে যেন তোমাকে আর কোনোদিন না দেখি। তরুণ কবি কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে গেল। ঘরের ভিতর আগের নীরবতা। শহীদ ভাই মাথা নিচু করে বসে আছেন। হঠাৎ শুনি কুঁক করে মৃদু একটা শব্দ হলো। কয়েক সেকেন্ড পর দু-তিনবার হলো সেই শব্দ। তারপর ধীরে ধীরে শহীদ ভাইয়ের সেই অদ্ভুত হাসি নাভি থেকে গলার দিকে উঠতে লাগল। তাঁর দেখাদেখি সবাই হা হা হু হু করে হাসছেন। যেমন কবিতায় তেমন জীবন আচরণে শহীদ কাদরীর তুলনা ছিলেন শহীদ কাদরী নিজেই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘তোমার তুলনা তুমি’।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা