শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর অদ্ভুত হাসি

শহীদ কাদরীর অদ্ভুত একটা হাসি ছিল। সব সময় সেই হাসিটা তিনি হাসতেন না। কোনো কোনো বিশেষ কারণে হাসতেন। তাও দু-চার মাসে একবার। মাথাটা নিচু করে, মুখটা বলতে গেলে অনেকখানি লুকিয়ে, অবশ্যই আসনপিঁড়ি করে বসে, প্রথমে নাভির কাছ থেকে কুঁক করে একটু শব্দ করতেন। তারপর বার দুতিনেক ওরকম কুঁক কুঁক শব্দ। শব্দটা ধীরে ধীরে বাড়ত। এক সময় কুঁক শব্দটা রূপান্তরিত হতো খিক খিক শব্দে। তারপর উচ্চলয়ে খিকির খিক খিকির খিক। সেই হাসি দেখে চারপাশ ঘিরে থাকা কবি সাতিহ্যিক অভিনেতা আবৃত্তি শিল্পী সবাই যে যার ভঙ্গিতে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়তো। কারণ শহীদ ভাইয়ের ওই হাসি দেখে কারও পক্ষেই হাসি চেপে রাখা সম্ভব হতো না। সেই হাসির কথা বলার আগে শহীদ কাদরী সম্পর্কে ছোট ছোট দু-চারটা ঘটনা বলি। প্রথম জীবনে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রোডিউসার হিসেবে জয়েন করেছিলেন। এক অনুষ্ঠানে ক্যামেরাম্যানকে বলে দিয়েছেন দৃশ্যটা এভাবে ধারণ কর।  ক্যামেরাম্যান শহীদ ভাইকে বোঝালেন, না না সেটা ঠিক হবে না। এখানে আমি শটটা ওভারল্যাপ করব। শহীদ ভাই মহাবিরক্ত। প্রায় প্রতি বাক্যেই ঢাকাইয়া একটা বিশেষ স্ল্যাং ব্যবহার করেন। সেটা মুদ্রণযোগ্য নয়। সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বললেন, যা বলছি মিয়া ওইডাই করেন। ক্যামেরাম্যান বিরক্ত হয়ে তাই করলেন। তবে শহীদ ভাইয়ের ওপর ব্যাপক চটা চটলেন। বাক্যালাপ বন্ধ। একদিন রুমে বসে প্রোডিউসার বন্ধুদের নিয়ে মুড়ি খাচ্ছেন শহীদ ভাই। এক প্রোডিউসারের কাছে সেই ক্যামেরাম্যান এলেন। ভদ্রতা করেই কেউ একজন বললেন, মুড়ি খান। শহীদ ভাইয়ের আনা মুড়ি ক্যামেরাম্যান খাবেন না। তার সেই রাগ। মুখ গোমড়া করে বললেন, খাব না। শহীদ ভাই মুড়ি চিবাতে চিবাতে নির্বিকার গলায় বললেন, খাওয়ার দরকার নাই। মুড়িটা মুখে ওভারল্যাপ করেন। শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিয়াত্তর সালের শুরুর দিকে। তিনি থাকেন পুরানা পল্টনে। শ্বশুরবাড়ির দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার দক্ষিণ দিককার রুমে। স্ত্রী নাজমুন নেসা পিয়ারী ডয়েচে ভেলে’তে চাকরি করেন। শহীদ ভাইয়ের পুত্র ছ-সাত বছরের লবিদ থাকে নানীর কাছে। ওই বাড়ির দোতলায়। শহীদ ভাইয়ের দেখাশোনা করে একটা কিশোর ছেলে। শ্বশুরবাড়িতে রাজার মতো দিন কাটান শহীদ ভাই। বাড়িটা গ্রামের বাড়ির মতো খোলামেলা গাছপালা ঘেরা। দোতলা থেকে তিনবেলা খাবার আসে আর ঘণ্টায় ঘণ্টায় চা। শহীদ ভাই রাজার ভঙ্গিতে বিছানায় বসে থাকেন আর বাংলাদেশের প্রায় সব বড় কবি-লেখক দুপুরের পর থেকে আসতে শুরু করেন তার দরবারে। হাসি ঠাট্টা পরচর্চা পরনিন্দা স্ল্যাং অবিরাম চলে। শহীদ ভাইয়ের পড়াশোনা ব্যাপক। বাংলা সাহিত্যের চেয়ে বিশ্বসাহিত্য বেশি পড়েছেন। অসামান্য ইংরেজি বলেন এবং লেখেন। যদিও তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা নেই। ওই বয়সেই আধুনিক বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি হয়ে উঠেছেন। লেখেন খুবই কম। পঞ্চাশ দশকের কবি হয়েও তখনো পর্যন্ত তাঁর কবিতার বই মাত্র দুটো। শামসুর রাহমান খুবই ভালোবাসেন তাঁকে। আল মাহমুদ ব্যাপক সমীহ করেন এবং ভয় পান। রফিক আজাদ, মান্নান সৈয়দ তাঁর অনুরাগী। মাহমুদুল হক তাঁর প্রিয় বন্ধু। আর সমসাময়িক এবং অগ্রজ অনুজ কবি-সাহিত্যিকরা শহীদ কাদরী বলতে পাগল। সেই পাগলের দলে আমিও আছি। শহীদ ভাইয়ের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়েছিলেন আমার কবি বন্ধু ইকবাল হাসান। ততদিনে শহীদ ভাইকে নিয়ে কত গল্প শুনে ফেলেছি। প্রায় কিশোর বয়সেই শহীদ কাদরী বড় কবি। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দিন এদের তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু কবি এবং ঠোঁটকাটা হিসেবে শহীদ ভাইয়ের তুলনা তিনি নিজে। ষাটের দশকের মাঝামাঝির দিকে তিন কবি বন্ধুর সঙ্গে গেছেন এক সিনিয়র কবির বাড়িতে। সেই কবির বিশাল বাড়ি। বেশ ধনাঢ্য। কিন্তু শহীদ ভাই তাঁর কবিতা পছন্দ করেন না এবং ছোট কবি মনে করেন। এই কবির বিশাল বাড়ি দেখে শহীদ ভাই হতভম্ভ। বন্ধুদের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, এতনা ছোটা কাবিকা এতনা বাড়া মাকান? অর্থাৎ এত ছোট কবির এত বড় বাড়ি?

শহীদ ভাইয়ের এই উক্তি কিংবদন্তি হয়ে আছে। বলে রাখা ভালো শহীদ ভাইদের পূর্বপুরুষ কলকাতার বনেদি মুসলমান। একমাত্র বড়ভাই শাহেদ কাদরীর সঙ্গে শহীদ ভাই উর্দুতে কথা বলতেন। বাঙালি কবিদের মধ্যে তাঁর আদর্শ ছিল সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। এক দুপুরে হঠাৎ গেছি তাঁর ওখানে। গিয়ে দেখি হাতে সিগ্রেট সামনে চায়ের কাপ। চা শেষ হয়ে গেছে। কাপে সিগ্রেটের ছাই ঝাড়ছেন। কাপের পাশে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যসমগ্র। তিনি গুনে গুনে দেখছেন সুধীন্দ্রনাথ কতগুলি কবিতা লিখেছেন। আমাকে দেখে বললেন, বহো মিয়া। তারপর বললেন, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত যতগুলো কবিতা লিখেছেন আমি কিছুতেই তার চেয়ে বেশি লিখব না। বড় কবিরা কমই লেখেন। এক দেড়মাসেও শহীদ ভাই গোসল করতেন না। কালো মোটা শরীরে শেওলা জমে যেত। হাতের কাছে দু-তিন প্যাকেট স্টার সিগ্রেট থাকত আর বালিশের আড়ালে লুকিয়ে রাখতেন এক প্যাকেট ফাইভ ফিফটি ফাইভ। মিনিটে মিনিটে সিগ্রেট খান। পাঁচ-সাতটা স্টার খাওয়ার পরে টুক করে একটা ফাইভ ফিফটি ফাইভ বের করে ধরান। তাঁর সেই স্ল্যাংটা ব্যবহার করে বলেন, ফাইভ ফিফটি ফাইভের এত দাম, ইচ্ছামতন খাওন যায় না।

প্রিয় পাঠক শহীদ কাদরীর ভাষা কিন্তু এরকমই ছিল। তিনি কথা বলতেন ঢাকাইয়া ভাষায়। সবার সামনেই। কে কী ভাবলো না ভাবলো তোয়াক্কাই করতেন না। একবার আমাকে বলেছিলেন, আমি তো মিয়া পুরান ঢাকার রেস্টুরেন্টে বইয়া চা খাইতাম আর উর্দু গান ছুনতাম। উর্দু গান ছুনতে ছুনতে কবি অইয়া গেছি। আরেকদিন দুপুরে পুরানা পল্টনের বাড়িতে গিয়ে দেখি উঠানে দু-বালতি পানি। শহীদ ভাইয়ের শাশুড়ি আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইকে গোসল করাচ্ছে। শাশুড়ি সামনে দাঁড়িয়ে ডিরেকশন দিচ্ছেন আর কাজের ছেলেটা শহীদ ভাইয়ের শরীরে সাবান মাখিয়ে, আক্ষরিক অর্থেই একটা ঝামা ইটের টুকরো দিয়ে শহীদ ভাইয়ের শরীর ঘষছে। শাশুড়ির চেহারায় মায়ের দৃষ্টি। যেন বাচ্চা ছেলের গোসল করানো দেখছেন। শহীদ ভাই জার্মানিতে চলে গেলেন ’৭৮ সালে। স্ত্রীর ওখানে থাকলেন বছরখানেক। তারপর গেলেন লন্ডনে। আমি জার্মানিতে গেলাম ’৭৯ সালে। লন্ডনে শহীদ ভাইকে একদিন ফোন করলাম সকালবেলা। কী করছেন শহীদ ভাই! তিনি তাঁর সেই ভাষায় বললেন, ঘুম থেইকা উইঠা নিজেরে ডাকলাম, ওই আবদুল চা দে। তারপর চা বানাইলাম। নিজের হাতে নিজেই চা দিলাম। দিয়া কইলাম নেন স্যার। এখন সেই চা খাইতাছি। এইটুকু কথার মধ্য দিয়ে কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন পুরো প্রবাসজীবন। কবিতা হচ্ছে সেই শিল্প অল্প কথায় যা ধারণ করে বিশাল বক্তব্য। সেই কথাও কবি আমাকে বুঝিয়ে দিলেন।

তিরিশ বছর পর শহীদ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো নিউইয়র্কে। হাঁটাচলা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলেন। কবিতা পাঠের আসর তাঁর বাড়ির নিচতলার হলরুমে। আমি গেছি। কিছুক্ষণ পর তিনি হুইল চেয়ারে করে এলেন। সঙ্গে দ্বিতীয় স্ত্রী নীরা। তিনি এক অসামান্য মহিলা। কিডনি রোগে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত শহীদ ভাইকে শিশুর মতো আগলে রেখেছেন। সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করতে হয়। এতদিন পর দেখা, আমি শহীদ ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরলাম। শহীদ ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, এত জোরে ধইরো না মিয়া, চশমা ভাইঙা যাইব। ভঙ্গিটা এমন যেন তিরিশ বছর না, মাত্র কয়েকদিন পর তাঁর সঙ্গে দেখা হলো। তারপর আমাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন। ’৭৮ সালে জার্মানিতে চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে শহীদ ভাইয়ের হাতে ঘড়ি না দেখে আমি আমার হাতঘড়িটা খুলে তাকে পরিয়ে দিয়েছিলাম। এমন করে সেই কথা বললেন, আমার চোখে পানি এলো। আমার সৌভাগ্য বাংলা কবিতার এক কিংবদন্তি আমাকে এতটা ভালোবাসতেন। শহীদ ভাই কবিতা লিখেছেন কম। সব মিলিয়ে তাঁর বই মাত্র চারটা। ‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন’, প্রিয়তমা’, কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ সর্বশেষ ‘আমার চুম্বনটুকু পৌঁছে দিও’। শহীদ কাদরীর প্রতিটি কবিতাই বাংলা কবিতার স্থায়ী সম্পদ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লিখেছিলেন এক অসামান্য কবিতা। সেই কবিতার কোনো তুলনা হয় না। বহু বহু বছর দেশে ফেরেননি। নিউইয়র্কে মারা যাওয়ার পর তাঁর মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শহীদ মিনারে শহীদ ভাইকে শেষ দেখা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকাইনি। যে প্রাণবন্ত অসাধারণ মেধাবী কবি জীবন্ত হয়ে আছেন আমার চোখে, যতদিন বেঁচে আছি শহীদ ভাই তেমনি থাকুন আমার চোখে আর স্মৃতিতে। এবার তাঁর সেই অদ্ভূত হাসির এক ঘটনা বলে শেষ করি। সেই সন্ধ্যায় পুরানা পল্টনের বাড়ির শহীদ ভাইয়ের রুমভর্তি কবি-লেখক। চা মুড়ি খাওয়া হচ্ছে। গল্প গুজব হাসি-ঠাট্টায় মগ্ন সবাই। একজন তরুণ কবি এলেন। শহীদ ভাইয়ের দরবার সবার জন্য খোলা। তরুণ কবিটি সেদিনই প্রথম এলো। এসে একটু বেশি স্মার্ট হয়ে গেল। চা মুড়ি খেতে খেতে হঠাৎই বলল, শহীদ ভাই, আপনি ইদানীং তেমন ভালো লিখছেন না। কয়েকদিন আগে আপনার একটা কবিতা পড়লাম দৈনিক বাংলায় ভালো লাগেনি। মুহূর্তে ঘরের ভিতর নেমে এলো স্তব্ধতা। আড্ডারত আমরা সবাই এ-ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগলাম। বলছে কী এই কবি? শহীদ ভাই তো গত ছয় মাস কোনো কবিতাই লেখেননি! এখনি না জানি কোনো কেলেঙ্কারি হয়! আমরা সবাই উদগ্রীব হয়ে শহীদ ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। শহীদ ভাই ধীর গম্ভীর চোখে সেই তরুণ কবির দিকে তাকালেন। শুদ্ধ ভাষায় বললেন, তোমার চা মুড়ি খাওয়া হয়েছে? তরুণ কবি বললেন, জি হয়েছে। শহীদ ভাই দরজা দেখিয়ে বললেন, যে দরজা দিয়ে ঢুকেছ ওটা দিয়েই বেরিয়ে যাও। আমার এখানে যেন তোমাকে আর কোনোদিন না দেখি। তরুণ কবি কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে গেল। ঘরের ভিতর আগের নীরবতা। শহীদ ভাই মাথা নিচু করে বসে আছেন। হঠাৎ শুনি কুঁক করে মৃদু একটা শব্দ হলো। কয়েক সেকেন্ড পর দু-তিনবার হলো সেই শব্দ। তারপর ধীরে ধীরে শহীদ ভাইয়ের সেই অদ্ভুত হাসি নাভি থেকে গলার দিকে উঠতে লাগল। তাঁর দেখাদেখি সবাই হা হা হু হু করে হাসছেন। যেমন কবিতায় তেমন জীবন আচরণে শহীদ কাদরীর তুলনা ছিলেন শহীদ কাদরী নিজেই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় ‘তোমার তুলনা তুমি’।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে