শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৭, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

এত অস্ত্র কোথায় পায় ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
এত অস্ত্র কোথায় পায় ইসরায়েল?

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে গাজা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। দীর্ঘ এই সময়ে ৪০ হাজার ৮৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৯৪ হাজার ৪৫৪ জন। আরও নিখোঁজ রয়েছে বহু সংখ্যক মানুষ।

দীর্ঘ ১১ মাস ধরে চলমান এই যুদ্ধে বিপুল অস্ত্রের প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু এত কোথায় পায় ইসরায়েল?

যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েল সবচেয়ে বেশি মারণাস্ত্র সহায়তা পেয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) তথ্য অনুসারে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েলের প্রধান প্রচলিত অস্ত্র আমদানির ৬৯ শতাংশই এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

যুক্তরাষ্ট্র ১০ বছর মেয়াদি একটি চুক্তির আওতায় ইসরায়েলকে ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বার্ষিক সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য ইসরায়েলকে তার প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে গুণগত সামরিক শক্তিতে এগিয়ে রাখা।

মার্কিন গণমাধ্যম গত মার্চে জানায়, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে তখন পর্যন্ত বাইডেন প্রশাসন চুপিসারে ইসরায়েলের কাছে ১০০টির বেশি ধাপে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর মূল্য ডলারের হিসেবে এমন পরিমাণ ছিল, যে ক্ষেত্রে কংগ্রেসকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর দরকার হয় না।

এসব অস্ত্রের মধ্যে হাজার হাজার গাইডেড বোমা, ছোট ব্যাসের বোমা, বাংকার বাস্টার ও ছোট অস্ত্র ছিল বলে জানা গেছে।

জার্মানি

যুক্তরাষ্ট্রের পর ইসরায়েলে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র রফতানি করে জার্মানি। এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েল যে অস্ত্র আমদানি করেছে, তার ৩০ শতাংশ জার্মানির।

২০২২ সালে ইসরায়েল তিনটি উন্নত ডাকার শ্রেণির ডিজেলচালিত সাবমেরিন কিনতে জার্মানির সঙ্গে ৩৩০ কোটি মার্কিন ডলারের (৩ বিলিয়ন ইউরো) একটি চুক্তি করে। এগুলো ২০৩১ সালের পর থেকে সরবরাহ করা হতে পারে।

বর্তমানে ইসরায়েলি নৌবাহিনী জার্মানির নির্মিত ডলফিন শ্রেণির সাবমেরিন ব্যবহার করে। এগুলোর স্থলে তারা ডাকার শ্রেণির ডিজেলচালিত সাবমেরিন ব্যবহার করবে।

গত বছর ইসরায়েলের কাছে ইউরোপীয় দেশটির অস্ত্র বিক্রির আর্থিক মূল্য ছিল ৩৬ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার (৩২ কোটি ৬৫ লাখ ইউরো)। ২০২২ সালের তুলনায় তা ১০ গুণ বেশি। গত বছরের ৭ অক্টোবরের হামলার পরই এই অস্ত্র রফতানি লাইসেন্সগুলোর বেশির ভাগ মঞ্জুর করা হয়েছিল।

জার্মান সরকার গত জানুয়ারিতে বলেছিল, বিক্রির প্যাকেজে ৩০ কোটি ৬৪ লাখ ইউরোর সামরিক সরঞ্জাম ও ২ কোটি ১০ লাখ ইউরোর যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে।

জার্মানির ডিপিএ নিউজ এজেন্সির তথ্যমতে, পরে ৩ হাজারটি বহনযোগ্য অ্যান্টি-ট্যাংক অস্ত্র এবং স্বয়ংক্রিয় বা আধা স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্রের জন্য ৫ লাখ গুলি বিক্রির বিষয়টি প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত হয়।

ইতালি
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানির দিক থেকে ইতালির অবস্থান তৃতীয়। তবে এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েল যত অস্ত্র আমদানি করেছে, তার মাত্র শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ ইতালির। আমদানি করা অস্ত্রসহ সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে হেলিকপ্টার ও নৌ আর্টিলারি অন্তর্ভুক্ত থাকার বিষয়টি জানা যায়।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী দ্য ক্যাম্পেইন এগেইনস্ট আর্মস ট্রেড (সিএএটি) বলছে, ২০২২ সালে ইসরায়েলের কাছে ইতালির সামরিক পণ্যের রপ্তানি ও লাইসেন্সের মূল্য ছিল ১ কোটি ৭০ লাখ ইউরো (১ কোটি ৮৮ লাখ মার্কিন ডলার)।

ইতালির অর্থবিষয়ক একটি সাময়িকী দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যের বরাত দিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে ইসরায়েলের কাছে ইতালির অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিক্রির অর্থমূল্য ছিল ১ কোটি ৩৭ লাখ ইউরো।

যুক্তরাজ্য
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাজ্য সরকার বলেছিল, ২০২২ সালে ইসরায়েলের কাছে ব্রিটিশ সামরিক পণ্যের রফতানি অপেক্ষাকৃত কম ছিল। এর পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড (৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার)।

যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডের নথি অনুসারে, এ সংখ্যা ২০২৩ সালে ১৮ দশমিক ২ মিলিয়ন পাউন্ডে নেমে আসে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মের মধ্যে ইসরায়েলে সামরিক পণ্য বিক্রির জন্য ৪২টি রফতানি লাইসেন্স ইস্যু করে যুক্তরাজ্য সরকার। আর এই সময়ে বিদ্যমান লাইসেন্স ছিল ৩৪৫টি।

যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেড বলেছে, লাইসেন্সের আওতায় থাকা সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে সামরিক বিমান, সামরিক যান ও যুদ্ধ নৌযানের উপাদান।

ব্রিটিশ চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সিএএটি বলেছে, যুক্তরাজ্য ২০০৮ সাল থেকে ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রির জন্য মোট ৫৭ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের রপ্তানি লাইসেন্স দিয়েছে। এর বেশির ভাগই ছিল যুদ্ধবিমানে ব্যবহৃত উপাদানের জন্য।

চলতি সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে ব্যবহৃত হয়—এমন সামগ্রীর জন্য দেওয়া প্রায় ৩০টি রফতানি লাইসেন্স অবিলম্বে স্থগিত করার ঘোষণা দেন।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাশিল্প
যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় ইসরায়েল নিজস্ব প্রতিরক্ষাশিল্প গড়ে তুলেছে। তারা এখন বিশ্বের নবম বৃহত্তম অস্ত্র রফতানিকারক। এ ক্ষেত্রে তারা বড় পরিসরের হার্ডওয়্যারের পরিবর্তে উন্নত প্রযুক্তিগত সামরিক পণ্যগুলোর ব্যাপারে গুরুত্ব দিচ্ছে।

এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বৈশ্বিক অস্ত্র বিক্রিতে ইসরায়েলের অবদান ২ দশমিক ৩ শতাংশ। ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র আমদানিকারক প্রধান তিনটি দেশ হলো ভারত (৩৭ শতাংশ), ফিলিপাইন (১২ শতাংশ) ও যুক্তরাষ্ট্র (৮ দশমিক ৭ শতাংশ)।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩ সালে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাসামগ্রী রফতানির পরিমাণ ছিল ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।

এই রফতানির মধ্যে আছে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা (৩৬ শতাংশ), রাডার ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধব্যবস্থা (১১ শতাংশ), ফায়ার ও অস্ত্র উৎক্ষেপণ সরঞ্জাম (১১ শতাংশ) এবং ড্রোন ও এভিওনিক্স (৯ শতাংশ)।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, অর্থাৎ গাজা যুদ্ধ শুরুর ঠিক আগে ইসরায়েলের কাছ থেকে অত্যাধুনিক অ্যারো ৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কিনতে ৩৫০ কোটি ডলারের একটি চুক্তিতে সম্মত হয় জার্মানি। এটি দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রুখতে ব্যবহৃত হয়।

ইসরায়েলে মার্কিন সামরিক মজুত
১৯৮৪ সালে ইসরায়েলে মার্কিন অস্ত্রের একটি বড় ভান্ডার স্থাপন করে যুক্তরাষ্ট্র। আঞ্চলিক সংঘাতের সময় যাতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থানরত মার্কিন সেনাদের দ্রুত এখান থেকে অস্ত্র সরবরাহ করা যায়, সে জন্যই ভান্ডারটি স্থাপন করা হয়। পাশাপাশি জরুরি পরিস্থিতিতে ইসরায়েলকে দ্রুত অস্ত্র দেওয়াটাও এই ভান্ডার স্থাপনের একটি উদ্দেশ্য।

গাজা যুদ্ধ শুরুর পর একই ভান্ডার থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ করা হয় বলে জানা গেছে। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে
৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির যৌথসভা বিকালে
বিএনপির যৌথসভা বিকালে

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল
লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু
৭ ঘণ্টা পর দৌলত‌দিয়া-পাটু‌রিয়া নৌরুটে ফে‌রি চলাচল শুরু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া
মেঘলা আকাশের সঙ্গে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি
ব্যাট হাতে তামিমের ঝড়ো ফিফটি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে
কক্সবাজারে সরিয়ে দেয়া হলো ৩ ইউপি চেয়ারম্যানকে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা
আজ এই দিনে শত্রুমুক্ত হয়েছিল গাইবান্ধা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গোপালগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল
অতিথি পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল উকড়ির বিল

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
এআইইউবিতে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬
নওগাঁয় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির, তিন দিনে কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনায় নিহত ৬

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মওলানা ভাসানীর অবদান স্মরণীয় : তারেক রহমান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়
দারাজে বছর শেষে ‘১২.১২’ ক্যাম্পেইনে বিশেষ ছাড়

২ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
গাজীপুরে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা