শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ড. তোফায়েল আহমেদ

অখ্যাত-অজ্ঞাত লোক দিলে হবে না

অখ্যাত-অজ্ঞাত লোক দিলে হবে না

নির্বাচন বিশ্লেষক ও সুজনের নির্বাহী সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশন একটা সাংবিধানিক সংস্থা। এখন পর্যন্ত যে আইন-কানুন আছে তা দিয়ে ভালো নির্বাচন করতে কোনো অসুবিধা নেই। নির্বাচন আরও ভালো করার জন্য আইন করা যেতে পারে। ভালো নির্বাচন, নির্বাচন কমিশনের ওপর  নির্ভর করে না। ইসি নির্বাচন ব্যবস্থাপনা করে। ইসিতে দরকার হয় সাহসী, নির্ভীক, প্রাজ্ঞ ও মানুষের আস্থা আছে, জাতীয়ভাবে সবাই চেনে এমন লোক। কমিশনে অখ্যাত-অজ্ঞাত লোক দিলে হবে না। নির্বাচন কমিশনের সংস্কার ও নতুন ইসি নিয়োগ নিয়ে গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, সারা দেশের মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আছে, সাহসী, নির্ভীক এবং সময়মতো পদক্ষেপ নিতে পারবেন এমন লোক কমিশনে নিয়োগ করুন। বর্তমানে যেহেতু সরকার নিরপেক্ষ তাই যে আইন-কানুন আছে তা দিয়ে ভালো নির্বাচন না হওয়ার কোনো কারণ নেই। ভবিষ্যতে সত্যিকারার্থে একটা ভালো নির্বাচন কমিশন গঠন করার জন্য একটা নতুন আইন দরকার আছে। আরপিওতে কিছু সংস্কার দরকার আছে, সেগুলো করলেই চলবে। তিনি বলেন, বিগত নির্বাচন কমিশন যে কাজগুলো করেনি। এজন্য হয়তো তাদের কিছু বাধা ছিল, অথবা তাদের করা ইচ্ছা ছিল না, অথবা সাহস ছিল না, অথবা সরকার বাধা দিয়েছে। ইসির একটা কাজ ছিল আমাদের যারা অনুপস্থিত ভোটার তথা নারী, বয়স্ক, অন্যত্র বসবাস করেন বা চাকরি করেন, তাদের ভোটটা কীভাবে নেবেন সেই ব্যবস্থা করা। এ ছাড়া বিপুল সংখ্যক মানুষ আমাদের বিদেশে থাকেন, তারাও ভোটার। তারা ভোট দিতে আগ্রহী। কিন্তু আমরা তাদের ভোটাধিকার দিতে চাই না কেন? তাদের ভোটাধিকার কীভাবে দেবেন, সেই ব্যবস্থা করেন। পোস্টাল ব্যালটে নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। তবে এই ভোট অনলাইনে হতে পারে, এসএমএসে হতে পারে। ত্রুটি মুক্ত একটা পদ্ধতি তৈরি করে তাদের ভোটগুলো নেওয়ার ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন, এ জন্য আইনি কাঠামো সামান্য পরিবর্তন করলেই চলবে। যারা নির্বাচনে দায়িত্বপালন করবেন তাদের এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার বিধান এখনো রয়েছে। এই বিধান উন্মুক্ত করে দিলেই হবে। শুধু অতিরিক্ত কাজ হবে যারা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে চান তাদের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পরে সেই রেজিস্ট্রেশন নম্বর অনুযায়ী কীভাবে সঠিকভাবে ভোট দেবে, কীভাবে গণনা হবে সেই সিস্টেমগুলো ঠিক করতে হবে। এটা একটা বড় সংস্কার। ড. তোফায়েল আহমেদ আরও বলেন, নির্বাচনের অন্যান্য সংস্কারের মধ্যে একটা সংস্কার হচ্ছে ক্লিন ইমেজের প্রার্থী নির্বাচন বাছাই করা। এক্ষেত্রে বিজ্ঞ-পরিচ্ছন্ন প্রার্থী দেওয়ার দায়িত্বটা রাজনৈতিক দলের। তবে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ইসির একটা ভূমিকা রয়েছে। ইসির কাছে প্রার্থীরা হলফনামায় যে ৮টি তথ্য দিচ্ছে, তা সঠিকভাবে যাচাই করলেই প্রার্থী ক্লিন হয়ে যায়। অনেক মামলা আছে, ঋণ খেলাপি রয়েছেন, তখন সেগুলো বেরিয়ে যাবে। তবে শিক্ষাগত যোগ্যতা হয়তো বেঁধে দিতে পারবেন না। তবে কার কতটুকু যোগ্যতা সেটা পরিষ্কার করে বলে দিতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রধান নিয়ামক নয়, এটা অন্যতম নিয়ামক। সেজন্য ইসি যে আটটি তথ্য নিচ্ছে তা কোনোদিন যাচাই করেনি। বিগত ১/১১ সরকারের আমলে আমরা মামলা করে এ তথ্যগুলো দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম। কিন্তু যে ইমপ্যাক্ট হওয়ার কথা তা হয়নি। তথ্যগুলো সঠিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। আগামীতে যে কমিশন আসবে তার বড় কাজ হবে আগে থেকেই এই আট তথ্য কীভাবে যাচাই করা যায় সেই প্রস্তুতি রাখা। এখানে সরকারের অন্য বিভাগকে যুক্ত করা হবে কি না তা বিবেচনা করতে হবে। এক্ষেত্রে পুলিশ ও এনবিআর যুক্ত হতে পারে। জেলায় জেলায় বাছাই কমিটি গঠন করা যেতে পারে। এতেই পরিচ্ছন্ন প্রার্থী বাছাই সম্ভব হবে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, ইসি নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য যে সংস্থাগুলোতে নিবন্ধন দিয়েছে সেগুলোর কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তারা কখনো নির্বাচন পর্যবেক্ষণও করেনি। এগুলো সবই আইওয়াশ। এখানে অর্থ উপার্যনেরও একটা বিষয় রয়েছে। তাই এসব বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে ইসির নিজস্ব পর্যবেক্ষকও থাকতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ কিছু ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে কতটুকু অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায় এসব তার ওপর নির্ভর করবে। সুজনের নির্বাহী সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, ইভিএম নিয়ে নতুন চিন্তা করা যেতে পারে। কেননা অনেক ইভিএম কেনা রয়েছে। ইভিএমের অনেক ভালো দিক রয়েছে। নির্বাচনের ঝামেলা ও খরচ কমবে। সামনে অনেক নির্বাচন রয়েছে। সেগুলো ইভিএম দিয়ে করা যাবে। ইভিএম নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি ছিল মূলত ভোট কেন্দ্রে ডাকাত ঢুকে পড়া নিয়ে। তথা একজনের ভোট বাটন চেপে আরেকজন দিয়ে দিত। এটা মেশিনের দোষ না, ভোটকেন্দ্র ব্যবস্থাপনার শিথিলতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যথাযথ দায়িত্ব পালন না করা। এখন এগুলো চেক দেওয়া সম্ভব। কেননা নতুন বিপ্লবী সরকার সুষ্ঠু ও ভালো নির্বাচনের চেষ্টা করবে। এখন আমরা এই মেশিনকে ব্যবহার করতে পারি। ইভিএমে ভোটগ্রহণ হলে ভোটার শনাক্ত ৮০ শতাংশ নির্ভুল ও সহজ হবে। ২০ শতাংশের ক্ষেত্রে হয়তো আঙুলের ছাপ মিলবে না, সেক্ষেত্রে হয়তো এজেন্টরা ভোটার শনাক্ত করবেন। এ ছাড়া ভোট গণনাও সহজ, নির্ভুল ও সময় কম লাগবে। এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন ইভিএমে ভোটার ভেরিয়েবল পেপার অডিট ট্রেইল বা ভিভিপিএটি যুক্ত করতে পারে। কেউ গণনা চ্যালেঞ্জ করলে সহজে পুনঃগণনা করা যাবে। তিনি বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা রয়েছে। পুলিশ ফোর্স সঠিকভাবে আসেনি। সামনের নির্বাচনে হয়তো সেনাবাহিনী নিয়োজিত করতে হবে। বিগত সময়ে সেনাবাহিনী নিয়োগে সরকারের রিজার্ভেশন ছিল। এখন হয়তো তা হবে না। তিনি বলেন, আগামীতে যে জাতীয় বা স্থানীয় নির্বাচন আসবে তা প্রভাবিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এখন যে অন্তর্বর্তী সরকার আছে তাদের নির্বাচন প্রভাবিত করার কোনো আগ্রহ নেই। ভ্যানগার্ড হিসেবে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরাও কাজ করবে। এ ছাড়াও রাজনৈতিক দলগুলো এই উত্থান-পতন থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ভোট প্রভাবিত করার মানসিকতা বাদ দিতে হবে। মানুষের কাছে গিয়ে তাদের কনভিন্স করে ভোট নিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোতে সুগঠিত হতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্যদের কোনো তালিকা নেই। সব দলকে সদস্যদের তালিকা তৈরি করতে হবে। সদস্যরা দলকে সদস্য ফি ও চাঁদা দেবে। সেই তহবিল দিয়ে দল নির্বাচনি খরচ পরিচালনা করবে। কেউ অতিরিক্ত অর্থ দিতে চাইলে তা দিতে পারবে। তবে ইসি হয়তো তার পরিমাণ নির্ধারণ করে দেবে। একটা দলের কতজন তালিকাভুক্ত সদস্য আছে ও তাদের ফান্ডে কত টাকা আছে তা জনগণকে জানাতে হবে। এগুলো ইসির এখতিয়ারভুক্ত কাজ। ইসি এগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ইমপোজ করতে পারে। এসব বিষয়ও সুষ্ঠু নির্বাচনে ভূমিকা রাখবে। তিনি আরও বলেন, ভোট ব্যবস্থাপনায় ভোটারদের যুক্ত করা। এক্ষেত্রে ভোটার ক্লাব করা যেতে পারে। তবে তা কতটুকু সম্ভব হবে তা দেখা যেতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি না দ্রুত নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেওয়া উচিত। এখন এমন কোনো প্রয়োজনীতা নেই যে, এক মাসের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ না দিলে বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। যখন সরকার আইনকানুন নিয়ে প্রস্তুত হবে, তখন নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। এখন ইসির শূন্যতা সাংবিধানিকভাবে কোনো ক্ষতি করছে না। এখন হয়তো সরকার সময় নিয়ে, সঠিকভাবে সঠিক, লোক বাছাই করে ইসি গঠন করতে পারে বলে মন্তব্য   করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল  তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ  
সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ   সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা