শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৩, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিরা বোঝা নয় সম্পদ

মামুনুর রশীদ
অনলাইন ভার্সন
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিরা বোঝা নয় সম্পদ

অটিজম কোনো মানসিক রোগ নয়, মস্তিষ্কের একটি বিকাশগত সমস্যা যেটা একটা শিশুর তিন বছরের মধ্যেই প্রকাশ পায়। অটিজম সমস্যায় আক্রান্তদের বলা হয় অটিস্টিক শিশু। অটিজম সম্পর্কে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে স্বাস্থ্য সচেতনতা তেমন নেই বললেই চলে। অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকা দেশগুলোতে অটিস্টিক শিশুদের প্রতি অভিভাবক ও সমাজ হয়ে ওঠে বৈরি। অনাদর অবহেলায় বড় হয়ে ওঠে তারা পরিণত হয় সমাজের বোঝা হিসেবে।

অটিজম বা অটিস্টিক শব্দটার সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। কিন্তু বিষয়টা সম্পর্কে কে কতটুকু জানে বা জানাটা কতটুকু স্বচ্ছ সে ব্যাপারে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ আছে। গ্রামে কিছুদিন পূর্বে কিংবা বলা যেতে পারে এখনও মনে করা হয় অটিস্টিক শিশুরা ও ব্যক্তিরা জিন বা ভুতের আছরের শিকার। কিংবা এও মনে করা হয় তারা পাগল। শুধু গ্রাম কেন শহরের অনেকের মাঝেও এরকম ধারণা অছে।

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও অটিস্টিকের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। একটা জরিপে দেখা গেছে বাংলাদেশে ১৭ হাজারেরও বেশি অটিস্টিক শিশু আছে। বোঝাই যাচ্ছে সারাবিশ্বসহ বাংলাদেশেও এর হার দিন দিন বেড়েই চলছে। অথচ অটিজম চিহ্নিত করার ক্ষেত্রেও আমরা অনেক পিছিয়ে। অটিজম মস্তিষ্কের স্নায়বিক সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে গবেষকরা অটিজমকে ‘অটিজম স্পেকট্রাম ডিজঅর্ডার’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। অটিজম কেন হয়, তার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি। মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক জৈব রাসায়নিক কার্যকলাপ, মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক গঠন, বংশগতির অস্বাভাবিকতা থেকে এ সমস্যা হতে পারে বলে বিভিন্ন গবেষণায় প্রতীয়মান হয়।

এ ছাড়া গর্ভকালে মায়ের ভাইরাস জ্বর, জন্মের সময় শিশুর অক্সিজেনের অভাব, পরিবেশদূষণ ও অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের ফলে অটিজম শিশু জন্মগ্রহণ করতে পারে। সাধারণত তিন বছর বয়সে অটিজমের লক্ষণ ধরা পড়ে। যেমন, ১২ মাস বয়সে নাম ধরে ডাকলে কোনো প্রতিক্রিয়া না করা, ১৪ মাস বয়সে কোনো কিছু দেখে আগ্রহ প্রকাশ না করা, ১৮ মাস বয়সে কোনো খেলার বস্তু নিয়ে খেলা না করা, দৃষ্টি সংযোগ না করে বরং একা একা থাকতে পছন্দ করা, ভাষাগত ত্রুটি, একই শব্দ বারবার বলা, প্রশ্নের অসংলগ্ন উত্তর দেওয়ার প্রবণতা, দৈনন্দিন কাজের প্রতি অনীহা, অস্বাভাবিক শারীরিক অঙ্গভঙ্গি, যেকোনো শব্দ, গন্ধ, স্বাদ ও অনুভূতির প্রতি অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। তবে যত কম বয়সে অটিজম শনাক্ত করা সম্ভব হবে, ততই শিশুকে স্বাভাবিক আচরণে ফিরিয়ে আনার সুযোগ বেশি থাকবে।

বাংলাদেশে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অটিজম শিশুর সংখ্যা বৃদ্ধির হার ঊর্ধ্বগতি। সম্প্রতি  শহরভিত্তিক এক জরিপে দেখা যায়, প্রতি এক হাজার শিশুর মধ্যে একজন শিশু অটিজমে আক্রান্ত হচ্ছে। ২০০৭ সাল থেকে অটিজম সচেতনতা দিবস বাংলাদেশেও আড়ম্বরপূর্ণভাবে পালিত হচ্ছে। বিগত পাঁচ-ছয় বছরে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যা অটিজম শিশুদের সার্বিক অগ্রগতির এক মাইলফলক। 

২০১০ সালে অটিজম শিশুদের ওপর গবেষণার লক্ষ্যে Centre for Neurodevelopment and Autism in Children (CNAC) স্থাপিত হয়। এরপর ২০১১ সালের ২৫ জুলাই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা ও যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত মনস্তত্ত্ববিদ অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের পরামর্শক্রমে এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়নে Autism Spectrum Disorders and Developmental Disabilities in Bangladesh and South Asian-এর আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ১১টি দেশের অংশগ্রহণে ‘ঢাকা ঘোষণা’ গৃহীত হয়। এরই সূত্র ধরে অটিজম বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হয়। সর্বোপরি বাংলাদেশ সরকারের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ভবিষ্যতে সবার জন্য সমান শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখবে।

অটিজম শিশুদের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপদ্ধতি ভালো ফল দেয়। অটিজম শিশুদের যদি জটিল বিষয়কে সহজ-সরলভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করে শেখানো যায়, তবে তারা সহজে বুঝতে পারবে। শ্রেণিকক্ষ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির মাধ্যমে অটিজম শিশুদের শিক্ষাদান করা যেতে পারে। যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে অটিজম শিশুদের বিভিন্ন বিষয় শেখানো সম্ভব। সামাজিক দক্ষতা অর্জন পদ্ধতির মাধ্যমেও অটিজম শিশুদের সামাজিক আচরণ শেখানো সম্ভব।

লেখকের সাথে দুই অটিস্টিক শিশু

অটিজম কোনো মানসিক রোগ নয়, তাই অটিজম শিশুদের সমাজের বোঝা মনে না করে বরং এসব শিশুকে যথাযথ পরিচর্যার মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তর করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের অটিজম শিশুরা যাতে ভবিষ্যতে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে, সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এই দায়িত্ব শুধু সরকারের একার নয়, এটা আমার, আপনার, গোটা জাতির। আমরা সবাই যদি সচেতন থাকি, তবেই অটিজম শিশুরা ভবিষ্যতে একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ দেখতে পারবে। এরা পাগল বা মস্তিষ্কবিকৃত নয়, এরা প্রখর মেধার অধিকারী। বেশির ভাগ অটিস্টিক শিশুর স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে। শতকরা ৭০ ভাগ অটিস্টিক শিশুর আই কিউ ৭০-এর নিচে থাকে। তবে আশার কথা হলো কিছু কিছু অটিস্টিক শিশু বেশ বুদ্ধিমান হয়। অনেক সময় দেখা যায় বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অটিস্টিক শিশু অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি দক্ষ ও পারদর্শী হয়ে থাকে। 

অটিষ্টিক শিশুদের প্রতিবন্ধী বলা যাবে না, কেননা প্রতিবন্ধীত্ব অর্থ হল বিশেষ কোন বাধার বা প্রতিবন্ধকতায় কোন কাজ করতে না পারা। পরিবারে এমন কিছু শিশু দেখা যায় যাদের শারিরীক গঠন স্বাভাবিক নয়, হাত বা পা নাই। কানে শোনে না। ফলে কথা বলতে পারে না। অনেকে চোখে দেখে না বা কম দেখে। এটা হল প্রতিবন্ধীত্ব। যে এই প্রতিবন্ধীত্বের শিকার সে প্রতিবন্ধী। আবার কোন ব্যক্তি যদি তার বয়স অনুযায়ী ব্যক্তিগত বা সামজিক পর্যায়ে কাঙ্খিত আচরণ করতে সক্ষম না হয় তবে তাকে মানসিক প্রতিবন্ধী বলা হয়। মানসিক প্রতিবন্ধীদের মানসিক ক্ষমতার বিকাশ একটি নির্দিষ্ট স্তরে এসে নেমে যায়।

অন্যদিকে অটিস্টিক শিশুদের সাধারণত এধরনের প্রতিবন্ধকতা থাকে না। এ ধরনের শিশুদের সাধারণত মানসিক ক্ষমতার বিকাশ বন্ধ হয় না। শুধু তার বিকাশটা অনেক সময় কাঙ্খিত হয় না। তবে শিশুর মধ্যে অটিজম ও প্রতিবন্ধীত্ব একসাথে থাকতে পারে। অটিষ্টিক শিশুরা কখনো কখনো বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অত্যন্ত পারদর্শী হয়। এই ধরনের শিশুদের তাই বিশেষ প্রয়োজন সম্পন্ন শিশু বা বুদ্ধিবৃত্তিক চাহিদাসম্পন্ন বলা হয়। যথাযথভাবে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হলে তারা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে বলে এদের প্রতিবন্ধী আখ্যায়িত করা যাবে না।

অটিজমের আরো কিছু লক্ষণ হলো- অটিস্টিক শিশুরা তাদের চারপাশের সবার কাছ থেকে আলাদা থাকতে চায়। অটিস্টিক শিশুরা আবেদনে বা উচ্ছ্বাসে সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়, এমনকি বাবা-মা কোলে নেয়ার পরও এমনটি হতে পারে। অটিজমে আক্রান্ত শিশু উচ্চ শব্দ, উজ্জ্বল আলো এমনকি স্পর্শে অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হতে পারে। বেশির ভাগ বিষয়ের প্রতিই তাদের আগ্রহ থাকে না। অকারণে তারা হাসে-কাঁদে বা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। একই ধরনের আচার-আচরণ তারা বারবার করে।

অটিস্টিক শিশু জন্ম নিলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ সব অটিস্টিক শিশুর আইকিউ কম থাকে না। তবে এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সন্তান না নেয়াই ভাল, যেহেতু পরে আরেকটি অটিস্টিক শিশু জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা থাকে। অটিস্টিক শিশু জন্ম নিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসককে দেখিয়ে চিকিৎসা নিলে শিশুর মানসিক বিকাশ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। তা ছাড়া অটিস্টিক শিশুদের যেহেতু কেউ কেউ বেশ বুদ্ধিমান থাকে তাই যত্ন নিলে তারাও জীবনে ভাল করতে পারে।

অটিজম একটি মানসিক সমস্যা, তাই অভিভাবকদের প্রয়োজন অটিস্টিক শিশুকে একজন মনোবিদ বা মানসিক চিকিৎসকের  কাছে নিয়ে যাওয়া। সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা পেলে অটিস্টিক শিশু সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে প্রতিটি অটিস্টিক শিশুই আলাদা হওয়ায় তাদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারটি একজনের চেয়ে আরেকজনেরটা আলাদা। যত আগে অটিজমের বিষয়টা উপলব্ধি করে চিকিৎসা শুরু করা যায় ততই ভাল। অটিস্টিক শিশু হয়তো আর সব সাধারণ শিশুর মতো সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক আচরণ করতে পারবে না। কিন্তু সাইকোথেরাপি বা স্পেশাল শিক্ষাদানের মাধ্যমে এসব শিশুকে ৮০-৯০ ভাগ পর্যন্ত সুস্থ করে তোলা সম্ভব। সঠিক পদ্ধতিতে এগোলে প্রতিটি অটিস্টিক শিশুই উন্নতি করে।এমনকি অনেকে সাধারণ স্কুলে যাওয়ার মতোও হয়ে ওঠে। চিকিৎসা গ্রহণ করে সম্পূর্ণ সুস্থ-স্বাভাবিক হয়ে বিয়ে ও সংসার করাও অনেকের পক্ষে সম্ভব।

অনেকেই মনে করেন, অটিজম বংশগত রোগ। সম্পূর্ণভাবে সুস্থ-স্বাভাবিক বাবা-মায়ের ঘরেও অটিস্টিক শিশু জন্মগ্রহণ করে থাকে। পরিবারের বা বংশের কেউ এই সমস্যায় আক্রান্ত না হলেও একটি শিশু অটিস্টিক হতে পারে।বাবা-মায়ের সঠিক পরিচর্যার অভাবে শিশু অটিস্টিক হয় এমন একটি প্রচলিত বিশ্বাস অনেকের মাঝেই রয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, একান্নবর্তী পরিবার অথবা একমাত্র সন্তান হওয়ার পরও অটিস্টিক শিশু হয়ে থাকে।

অটিস্টিক শিশুকে অনেকে পাগল, আলগা দোষ, বাবা-মায়ের অভিশাপ ইত্যাদি কুসংস্কারে সংজ্ঞায়িত করে থাকেন, যা সম্পূর্ণ ভুল ও ভিত্তিহীন। এরূপ বিশ্বাসের ফলে অনেক সময় শিশুর ভুল চিকিৎসা হয়ে থাকে, যা শিশুর জীবনের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। কিছু কিছু শিশু জন্ম ও স্বভাবগতভাবেই একটু বেশি অস্থির, চঞ্চল, রাগী ও জেদি প্রকৃতির হয়ে থাকে। এতে করে শিশুটি অটিস্টিক শিশু হতে পারে এমনটা ভেবে ভয় পাওয়ারও কিছু নেই। অটিজমে আক্রান্ত শিশুরা সমাজ রাষ্ট্রের বোঝা নয়, এরা দেশের সম্পদ। যোগ্যতার মাপকাঠিতেও এগিয়ে যাক এই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ।

লেখক: মামুনুর রশীদ, শিক্ষার্থী ও ভলান্টিয়ার শিক্ষক, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের বিকাশকেন্দ্র, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন