শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৬, রবিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৮

মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ, সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই

রহমান শেলী
অনলাইন ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ, সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই

আমি বলি, দেশটি আমার। আমরা বলি দেশটি আমাদের। এই মাটি, এই সবুজমাখা বৃক্ষ আমার। বয়ে যাওয়া জালের মতো নদী, পলিমাটির ধূলিকণা আমার। এই আমার, এই যে আমি, আমি যে বলি, আমার, দেশটি আমার। এই আমার কীভাবে হলো? 

উত্তরে কেউ বলবে, এটা তো ব্রিটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে বিপ্লব করতে করতে শুরু হয়েছিল। কেউ বলবে, তাহলে ক্ষুদিরাম বসু! ১৯১৮ সালে জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছিলেন যে। তাহলে এই আমিত্বের বীজ বপন অনেক আগেই হয়েছিল। কিন্তু একটি পরিপূর্ণ গাছে পরিণত হতে পারিনি। যুগে যুগে শত সহস্র বাধা পেরিয়ে এলেন একজন মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বীজ থেকে ফলে পরিণতি করলেন এই মাটিকে। আমরা পেলাম আমাকে, একটি স্বাধীন ভূখণ্ড। 

শেষ হলো দুইশ বছরের গোলামির ইতিহাস। বলতে থাকলাম, আমার দেশ। দেশটি এখন আমার। আমাদের। এই স্বাধীনতার প্রথম প্রহরে সর্বপ্রথম অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স-এ পুলিশের বীর সদস্যরা। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে অকুতোভয় এই যোদ্ধারা প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে।

বীর পুলিশ সদস্যরা সেই রাতে আকস্মিক আক্রমণে মাথা নত না করে বুক ফুলিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নেন। থ্রি নট থ্রি রাইফেলের ট্রিগার চেপে বসেন। শুধু তা নয়, আক্রমণের সংবাদ তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশের বেতারের মাধ্যমে সারাদেশে জানিয়ে দেন। রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সসহ সারাদেশের পুলিশ লাইন্সগুলোতেও শুরু হয় প্রতিরোধ যু্দ্ধ। এর ফলে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে পারে পুলিশ ও আপামর সাধারণ মানুষ।

তখন নিজ চোখে দেখা রাজারবাগের স্মৃতি বহন করে চলেছেন অনেকে। তাদের কথা ওঠে এসেছে বাস্তবতার ছাপচিত্র হয়ে। যেমন, একাত্তরের স্মৃতিকথা নামে লেখাটিতে মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী  বলেছেন, ...  রাত যত গভীর হতে থাকে উৎকন্ঠা তত বাড়তে থাকে। এত উৎকন্ঠার মধ্যেও কান সরাইনি আমরা। তারপর একসময় শুনতে পাই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা। উৎকন্ঠা আর উত্তেজনায় সেই এক চরম মুহূর্ত। কারণ, ততক্ষণে গোলাগুলি শুরু হয়ে গেছে। 

রাজারবাগের পাক হানাদার বাহিনীর মর্টার, গ্রেনেড আর ভারি অস্ত্রশস্ত্রের গুলি তখন কানে আসছে। একই সাথে কানে আসছিল রাজারবাগস্থ পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেলের গুলির শব্দ। তৎকালীন পুলিশের কাছে আধুনিক অস্ত্র ছিল না। বাঙালি জাতির মতো পুলিশও ছিল পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যের শিকার। পুলিশকে আধুনিক ঢালের পরিবর্তে বেতের তৈরি ধামার মতো দেখতে ঢাল দেয়া হতো। অস্ত্রের ক্ষেত্রে দেয়া হতো শুধু থ্রি নট থ্রি। রাজারবাগের হাজার হাজার পুলিশ এই থ্রি নট থ্রি দিয়েই যুদ্ধ করে আধুনিক আর ভারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি আর্মির বিরুদ্ধে। পুলিশ ইচ্ছে করলে সেদিন পালিয়ে যেতে পারত।

কিন্তু তারা পালায়নি। বরং বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে তারা উজ্জীবিত হয়েছিল পাক হানাদারদের রুখে দিতে। সমরাস্ত্রে তারা দুর্বল হলেও মানসিক শক্তিতে তারা ছিল সবল, উজ্জীবিত। এ জন্য পুলিশের সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রথম ধাক্কায় পাকিস্তানি সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। তাদের কাছে ওই প্রতিরোধ ছিল সত্যিই অকল্পনীয়।

লিখেছেন, মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম, 'পুলিশের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ ও একটি দেশপ্রেমের সূচনা' হেডিংয়ে। ... এই বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস নক্ষত্রময় সবকীর্তির এক মহাকাব্য। ... ২৫ মার্চ কালরাতে রাজারবাগে বাঙালি পুলিশ সদস্যদের প্রতিরোধ ছিল মুক্তিযুদ্ধে বীর বাঙালির প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ।... 

বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের, 'স্বাধীনতার সাহসী সৈনিকদের স্মরণে' লেখায় বলেছেন, রাত প্রায় ১১টা। হঠাৎ করে কামানের গর্জন শোনা গেল। ... পুলিশের বরাদ্দ করা ৩০৩ রাইফেল হাতে সবাই...। ... শেষ বুলেটটি থাকা পর্যন্ত এবং তাদের মৃত্যুর না হওয়া পর্যন্ত তারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়ে যাবেন। ... 

তখন চামেলীবাগে অবস্থানরত বিশিষ্ট সাংবাদিক শাহীন রেজা নূর লিখেছেন, স্মৃতির সিঁড়ি বেয়ে ১৯৭১ এর মার্চে পৌঁছালেই মানস-পর্দায় যে সকল দৃশ্য ভেসে ওঠে, এতকাল পরেও তা এতটুকু মলিন হয়নি। বরং যেন স্পষ্টই দেখতে পাই সেদিনের মানবজন্তুর সেই উন্মত্ত আস্ফালন তথা নারকীয়তা বীভৎস রূপটি। ... আধুনিক সামরিক সম্ভারে সমৃদ্ধ পাক বরবরদের মোকাবেলায় ওই থ্রি নট থ্রি যে নস্যি একথা কারুর মাথায়ই নেই স্বাধীনতার উদ্বেল আকাঙ্ক্ষাজনিত কারণে আর দেশপ্রেমের চিত্ত প্রজ্জ্বলিত থাকার কারণে। ... 

চোখের জল ফেলে স্মৃতিকে বুকে জড়িয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ২৫ মার্চ রাতে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুলিশবীরদের কথা ওঠে এসেছে। 

যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুলিশ সার্জেন্ট মো. মর্ত্তুজা হোসেন বলেন, পাকসেনারা প্রথমে মালিবাগ মোড়ের দিক থেকে পুলিশ লাইন্সে আক্রমন চালায়। প্রতিউত্তরে পুলিশ বাহিনীর হাতের রাইফেলগুলো একসঙ্গে গর্জে ওঠলে বহু পাকসেনা হতাহত হয় এবং কিছুক্ষণের মধ্যে পাকসেনারা হাতহতদের ট্রাকে উঠিয়ে পিছু হটে।... বীরাঙ্গনা রাবেয়ার কথা ওঠে এসেছে, তিনি রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে সুইপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

তার কথায়, পাঞ্জাবি সেনারা রাজাকার ও দালালের সাহায্যে রাজধানী স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং অভিজাত জনপদ থেকে বহু বাঙালি যুবতী, রূপসী মহিলা এবং সুন্দরী বালিকাদের জিপে, মিলিটারি ট্রাকে করে পুলিশ লাইন্সের বিভিন্ন ব্যারাকে জমায়েত করতে থাকে। ... শুরু হলো ধর্ষকদের নারকীয় মহোৎসব। পাকিদের কেউ কেউ বালিকাদের দাঁড় করিয়ে দাঁড়ানো অবস্থায়ই...! আরও অনেকের স্মৃতিকথা ওঠে এসেছে নিপুণভাবে।

অসাধারণ তাদের সেই স্মৃতিকথা! এইসব লেখা পড়লে আপনার চোখের কোণায় ভেসে আসবে সেই ভয়াবহতা ও আমাদের বীরদের কথা। আর বইটি পড়া শেষ হলে মনে হবে, যেন যুদ্ধক্ষেত্র ঘুরে এলাম! মনে হবে আমিও তখন ছিলাম রাজারবাগ ময়দানে! তাই বলা যায়, বইটিতে যেসব লেখা ওঠে এসেছে, তা গল্পগ্রন্থ নয়, বাস্তব ঘটনার বর্ণনা। এ গ্রন্থে সংকলিত লেখাগুলোতে পাওয়া যাবে সেই প্রতিরোধের বীরত্বগাথা। প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিজ্ঞ বিদগ্ধজনেরা অঙ্কন করেছেন তাদের স্মৃতির পটচিত্র। তাই দেশপ্রেম ও নিজেকে জাগ্রত করতে বইটি পড়া বিকল্প নেই।

উল্লেখ্য, 'মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ', বইটি সম্পাদনা করেছেন, হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম। ডিআইজি, বালাদেশ পুলিশ। প্রকাশক বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। পেপার ব্যাকে করা একশ বিরান্নবই পৃষ্ঠার বইটির মূল্য রাখা হয়েছে তিনশত টাকা, প্রকাশকাল জানুয়ারি ২০১৮। পরিবেশক পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড।

লেখক: অতিরিক্ত পুলিশ সুপার 

বিডি প্রতিদিন/১৪ অক্টোবর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ