শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা। এসব স্থাপনার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মসজিদ। মসজিদ আল্লাহর ঘর। পৃথিবীতে মানুষের কল্যাণে যে ঘর নির্মিত হয়েছিল, তা হলো মক্কায় অবস্থিত পবিত্র কাবা শরিফ বা বায়তুল্লাহ। পৃথিবীতে এখনো মসজিদ নির্মিত হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। এসব মসজিদ পবিত্র কাবাঘরকে কেন্দ্র করে নির্মিত হচ্ছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পবিত্র মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করে প্রথমেই মসজিদুল কুবা নামে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। মহানবী (সা.)-এর নামে  মদিনায় মসজিদ নির্মিত হয় মসজিদুন নববী। রসুল (সা.)-এর আমলে মসজিদে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়, দৈনন্দিন ইবাদত-বন্দেগি, সাহাবায়ে কেরামকে ইসলামের বিধিবিধান শিক্ষাদান, সাধারণ মানুষের মধ্যে ইসলামের বাণী প্রচারসহ নানাবিধ ধর্মীয়, সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালিত হতো।  বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও রয়েছে সুলতানি, মোগল ও বাংলাদেশ আমলের মসজিদ ও স্থাপনা। এসব নিয়েই আজকের আয়োজন-

 

বাহারি মডেল মসজিদ

মসজিদ নির্মাণ মুসলমান সমাজের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য। মসজিদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে মসজিদকেন্দ্রিক সমাজ। বহু স্থানে এর সঙ্গে যুক্ত আছে পাঠাগার, দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র, পরামর্শ কেন্দ্র, মুসাফিরখানা, হেফজখানাসহ নানাবিধ শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী মুসলমান। এখানকার প্রতিটি শহর, নগর, গ্রাম ও মহল্লায় মসজিদ রয়েছে। মসজিদ এ দেশের সমাজ ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। এ অঞ্চলে অনেক ওলি ইসলামের সুমহান বাণী প্রচার করতে এসেছেন। তাদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে অসংখ্য মসজিদ নির্মিত হয়েছে। প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে মসজিদ-সংলগ্ন পুকুরঘাট, কবরস্থান, মুসাফিরখানা দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব মসজিদভিত্তিক সমাজের প্রমাণ বহন করে। বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মসজিদ আছে। এসব মসজিদের বেশির ভাগই স্থানীয় জনগণের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত হয়। সম্প্রতি মসজিদভিত্তিক সমাজের গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ও ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে তিনি ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা প্রদান করেন, প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে একটি মডেল মসজিদ নির্মাণ করতে হবে। ওই মডেল মসজিদ কমপ্লেক্সে লাইব্রেরি, গবেষণাকক্ষ, ইসলামিক সংস্কৃতি, শিশুশিক্ষা কার্যক্রম থাকতে হবে। পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক নামাজ কক্ষ, মেহমানদের আবাসন ব্যবস্থা, বিদেশি পর্যটকদের পরিদর্শনের ব্যবস্থা এবং হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম থাকবে। আরও থাকবে নারী ও পুরুষদের জন্য পৃথক অজুর ব্যবস্থা। মুসলিম মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা। এই মডেল মসজিদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে। এ ছাড়া নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে গণপূর্ত অধিদফতরকে। প্রকল্পের প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা। এর অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মডেল মসজিদ হবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। উপকূলীয় এলাকায় নিচতলা উন্মুক্ত রেখে ভবনটি নির্মিত হবে। অসুস্থ ও প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের জন্য আলাদা র‌্যাম্প থাকবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত্ব হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারীর নামাজ পড়ার সুযোগ হবে।

পবিত্র কোরআন ও হাদিসের জ্ঞান অর্জনের লক্ষ্যে ৩৪ হাজার পাঠকের জন্য লাইব্রেরি সুবিধা নিশ্চিত হবে। ৬ হাজার ৮০০ গবেষকের গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি হবে। প্রতিদিন ৫৬ হাজার মুসল্লি দীনি দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ পাবেন। প্রতি বছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীও কোরআন শরিফ হিফজ করার সুযোগ পাবে। প্রতি বছর ১৬ হাজার শিশুর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের ব্যবস্থা তৈরি হবে।

মডেল মসজিদে দৈনিক ২ হাজার ২৪০ জন দেশি-বিদেশি অতিথি আবাসন সুবিধা পাবেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ প্রকল্পের আওতায় দেশের নয়টি স্থানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। নয়টি স্থানের কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। স্থানগুলো হলো- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, ঝালকাঠির রাজাপুর, খুলনার জেলা সদর, বগুড়ার শেরপুর, রংপুর জেলা সদর, ময়মনসিংহ জেলা সদর, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, নোয়াখালী জেলা সদর এবং চট্টগ্রাম মহানগরের কল্পলোক আবাসিক এলাকায়। এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তৃণমূল পর্যায়ে ইসলাম ধর্মের সঠিক প্রচার-প্রসারে ভূমিকা রাখবে। এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো আলেম-ওলামার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফরম তৈরি করছে।

 

বসুন্ধরায় দেশের সবচেয়ে বড় মসজিদ

রাজধানীর বসুন্ধরায় হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং আধুনিক মসজিদ। এটি নির্মাণ করছে দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা বসুন্ধরা গ্রুপ। এই মসজিদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- এখানে একসঙ্গে ৭০ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় ও সার্বক্ষণিক কোরআন তেলাওয়াতের সুব্যবস্থা। ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে পরিবেশবান্ধব এই মসজিদ হবে দেশের সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ। মূলত আবাসিক এলাকায়  হাজার হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় করার চিন্তা থেকেই বানানো হচ্ছে মসজিদটি। দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি হবে ১০ তলাবিশিষ্ট। এই মসজিদের নির্মাণ কাজ চলছে দ্রুতগতিতে।

বর্তমানে মসজিদটিতে নিচতলায় নামাজ আদায় করার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা করা হয়েছে। মসজিদের প্রতি তলায় সাত হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মো. সফিউল্লাহ।

এই মসজিদ এক নজর দেখতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন সাধারণ মানুষ।

শুক্রবার নতুন এই মসজিদে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের ভিড় জমে। মসজিদের নাম দেওয়া হয়েছে বসুন্ধরা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা মুফতি আবদুর রহমান (রহ.)-এর নামে ফক্বিহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমান জামে মসজিদ। মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আট বিঘা জমির ওপর। এতে সব রকম সুবিধা থাকবে। উন্নতমানের টাইলস এই মসজিদের শোভা বাড়িয়ে দেবে অনেকখানি। মসজিদে থাকবে ১২০ ফুট উচ্চতার একটি সুদৃশ্য মিনার, যা তৈরি হবে কষ্টিপাথর দিয়ে।

শুধু তাই নয়, মসজিদে থাকবে চারটি চলন্ত সিঁড়ি। পাশাপাশি চারপাশেও থাকবে আধুনিক সিঁড়ি, যা দিয়ে ওপর তলায় ওঠানামা করা যাবে অতি সহজে। মসজিদের ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি বড় গম্বুজ।

মসজিদের প্রতি তলায় ৫০ হাজার স্কয়ার ফুট জায়গা রয়েছে। এই মসজিদে রয়েছেন একজন পেশ ইমাম ও একজন খতিব। প্রতি তলায় নামাজের কাতার হবে ৪৫টি। প্রতি কাতারে ২০০ মুসল্লি দাঁড়াতে পারবেন। একেক তলায় ৫০০ থেকে ৫৫০টি ফ্যান থাকবে। তবে মসজিদটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে। মসজিদের তিন পাশে আলাদা বারান্দাও রয়েছে। সামনের অংশের দুই পাশে থাকবে মুসল্লিদের অজুখানা।

 এ ছাড়া মসজিদের সামনেই রয়েছে একটি মাদ্রাসা। মাদ্রাসা ভবনও নির্মাণাধীন। যাতে বর্তমানে হেফজখানা চালু আছে। আর এই মাদ্রাসায় ১ হাজার ২০০ ছাত্র একসঙ্গে পড়াশোনা করতে পারবে।

জানা গেছে, একই কমপ্লেক্সে মসজিদের পাশাপাশি কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণ করা হবে।  বসুন্ধরা এলাকায় আরও ৫০টি মসজিদ নির্মাণের জায়গা রাখা হয়েছে।

 

ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাট

বাগেরহাট জেলায় রয়েছে হজরত খানজাহান (রহ.) কর্তৃক নির্মিত অপূর্ব কারুকার্য খচিত পাঁচ শতাব্দীরও অধিককালের পুরাতন বিশালায়তন একটি মসজিদ। এটি তাঁর দরগাহ থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। স্থাপত্য কৌশল ও লাল পোড়ামাটির ওপর লতাপাতার অলঙ্করণে মধ্যযুগীয় স্থাপত্য শিল্পে এ মসজিদ এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। যদিও এটা ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত কিন্তু প্রকৃতপক্ষে চতুষ্কোণের বুরুজের ওপর চারটি গম্বুজসহ এতে মোট ৭৪টি গম্বুজ আছে। মধ্যের সারির বাংলা চালের অনুরূপ সাতটি চৌচালা গম্বুজসহ এতে মোট ৮১টি গম্বুজ আছে। বিশেষভাবে লক্ষণীয়, প্রার্থনা কক্ষের চৌচালা ছাদ ও গম্বুজগুলো ইট ও পাথরের ষাটটি খাম্বার দ্বারা সমর্থিত খিলানের ওপর নির্মিত। জনশ্রুতি আছে, হজরত খানজাহান (রহ.) ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য সমুদয় পাথর সুদূর চট্টগ্রাম, মতান্তরে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে তাঁর অলৌকিক ক্ষমতা বলে জলপথে ভাসিয়ে এনেছিলেন। ইমারতটির গঠন বৈচিত্র্যে তুঘলক স্থাপত্যের বিশেষ প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। এ বিশাল মসজিদের চতুর্দিকের প্রাচীর ৮ ফুট চওড়া। চার কোণে চারটি মিনার আছে।

দক্ষিণ দিকের মিনারের শীর্ষে কুটিরের নাম রোশনাই কুঠির এবং এ মিনারে উপরে ওঠার সিঁড়ি আছে। মসজিদটি ছোট ইট দিয়ে তৈরি। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ১৬০ ফুট, প্রস্থ ১০৮ ফুট, উচ্চতা ২২ ফুট। মসজিদের সম্মুখ দিকের মধ্যস্থলে একটি বড় খিলান। দুই পাশে পাঁচটি করে ছোট খিলান আছে। মসজিদের পশ্চিম দিকে প্রধান মেহরাবের পাশে একটি দরজাসহ মোট ২৬টি দরজা আছে। সরকারের প্রত্নতত্ত্ব ও জাদুঘর বিভাগ পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণের জন্য এ ঐতিহাসিক মসজিদ এবং খানজাহান (রহ.)-এর মাজার শরিফের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে। ইউনেস্কো এ মসজিদটি বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।

 

দৃষ্টিনন্দন ২০১ গম্বুজ মসজিদ টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে নির্মাণ হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত ২০১ গম্বুজের মসজিদ। এ মসজিদের মিনারের উচ্চতা ৪৫১ ফুট (১৩৮ মিটার)। যা ৫৭ তলা ভবনের সমান। গম্বুজ আছে ২০১টি। আর নির্মাণ ব্যয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা। এটি হচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় উঁচু মিনারের মসজিদ।

জানা যায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার পশ্চিমে ঝিনাই নদীর তীরে অবস্থিত ২০১ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল বিগত ২০১৩ সালের ১৩ জানুয়ারি। ২০১৮ সালের শেষ দিকে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। এখানে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি হেলিপ্যাড। ডিজাইন ও কারুকার্যের দিক থেকে মসজিদটি একটি ভিন্ন সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে গড়ে উঠছে। মসজিদের টাইলসসহ ফিটিংসের যাবতীয় শোভাবর্ধনের শৌখিন কারুকার্যখচিত পাথরগুলো বিশ্বের কয়েকটি দেশ ঘুরে সংগ্রহ করা হয়েছে।

এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটক, ওলি-আউলিয়া ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের আগমন ঘটছে। বিশ্বের সর্বোচ্চ মিনারটি মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কায় দ্বিতীয় হাসান মসজিদে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৬৮৯ ফুট (২১০ মিটার)। যা ৬০ তলা ভবনের সমান। তবে এটি ইটের তৈরি নয়। ভারতের দিল্লির কুতুব মিনার বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ইটের তৈরি মিনার। এটির উচ্চতা ৭৩ মিটার বা ২৪০ ফুট। ৩৭৯টি সিঁড়ি রয়েছে এতে।

নির্মাণাধীন অবস্থাতেই ২০১ গম্বুজের এই মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় শুরু হয়েছে। প্রায় ১৫ বিঘা জমির ওপর এ মসজিদ কমপ্লেক্সে থাকবে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। মিহরাবের দুই পাশে লাশ রাখার জন্য হিমাগার তৈরি করা হবে। পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হওয়ার পরও মসজিদটিতে শতাধিক ফ্যান লাগানো হবে। মসজিদের ছাদের মাঝখানে থাকবে ৮১ ফুট উচ্চতার একটি বড় গম্বুজ। এর চারদিকে থাকবে ১৭ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ২০০টি গম্বুজ। মূল মসজিদের চার কোণে থাকছে ১০১ ফুট উচ্চতার চারটি মিনার। পাশাপাশি থাকবে ৮১ ফুট উচ্চতার আরও চারটি মিনার।

১৪৪ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪৪ ফুট প্রস্থের দ্বিতল মসজিদটিতে নামাজ আদায় করতে পারবেন একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি। দেয়ালের টাইলসে অঙ্কিত থাকবে ৩০ পারা পবিত্র কোরআন শরিফ। যে কেউ বসে বা দাঁড়িয়ে মসজিদের দেয়ালের কোরআন শরিফ পড়তে পারবেন। আর মসজিদের প্রধান দরজা তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে ৫০ মণ পিতল। আজান প্রচারের জন্য মসজিদের দক্ষিণ পাশে নির্মাণ করা হবে উঁচু মিনারটি। উচ্চতার হিসাবে মিনারটি তৈরি হয়েছে প্রায় ৫৭ তলার সমান অর্থাৎ ৪৫১ ফুট। মসজিদের উত্তর ও দক্ষিণ পাশে নির্মাণ করা হচ্ছে পৃথক দুটি পাঁচতলা ভবন।

 

১৫০ বছরের চন্দনপুরা তাজ মসজিদ চট্টগ্রাম

অনেকের কাছে এ মসজিদটি চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ মসজিদ নামেও পরিচিত। এখন মসজিদটির বয়স ১৫০ বছর। চট্টগ্রামের পর্যটনশিল্পের পরিচয় তুলে ধরতে মসজিদটির ছবি ব্যবহার করা হয় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রকাশনায়

ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত চট্টগ্রামের অতি প্রাচীন স্থাপনার একটি চন্দনপুরা তাজ মসজিদ। বন্দরনগরীর চকবাজার ওয়ার্ডের সিরাজ-উদ-দৌলা সড়কে এটি অবস্থিত। মসজিদের চারদিকে যেন রঙের মেলা। হরেক রং ব্যবহার করা হয়েছে স্থাপনার প্রতিটি অংশে। লতাপাতার নকশা আর নানা কারুকাজে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সুনিপুণ হাতে। অনেক দূর থেকে দেখা যায় মসজিদটির বাহ্যিক সৌন্দর্য। সিরাজ-উদ-দৌলা সড়কের পশ্চিম পাশে মোগল স্থাপনা শিল্পের আদলে ১৮৭০ সালে মাটি ও চুন সুরকির দেয়াল আর টিনের ছাদের মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন আবদুল হামিদ মাস্টার। তখনো মাটির দেয়ালে কারুকাজে ভরপুর ছিল। তার বংশধর ব্রিটিশ সরকারের ঠিকাদার আবু সৈয়দ দোভাষ ১৯৪৬ সালে এই মসজিদের সংস্কার কাজে হাত দেন। মসজিদের কারিগর ও নির্মাণসামগ্রী ভারত থেকে আনা হয়। এতে প্রায় ৫ লাখ টাকারও অধিক খরচ হয়। চারপাশের দেয়ালগুলো ভেন্টিলেশন সিস্টেমের। দেয়ালের ফাঁক গলে ঢুকছে আলো। আলোর ঝরনাধারায় ভিতরটা করছে ঝলমল। আছে বাতাসের কোমল পরশ।

অনেকের কাছে এ মসজিদটি চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ মসজিদ নামেও পরিচিত। এখন মসজিদটির বয়স ১৫০ বছর। চট্টগ্রামের পর্যটনশিল্পের পরিচয় তুলে ধরতে মসজিদটির ছবি ব্যবহার করা হয় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রকাশনায়। এসব প্রকাশনায় এ মসজিদের ছবি থাকায় বিদেশ থেকে পর্যটকরাও আসেন এখানে। আবু সৈয়দ দোভাষ সেই সময়ে কলকাতা থেকে কারিগর ও দিল্লিসহ বিভিন্ন স্থান থেকে উপকরণ এনে ১৩ শতক জায়গার ওপর দোতলা মসজিদটি গড়ে তোলেন। মসজিদে রয়েছে ছোট-বড় ১৫টি গম্বুজ। প্রতিটি গম্বুজে যাওয়ার জন্য আছে সিঁড়ি। গম্বুজ ও সিঁড়িতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মোগল স্থাপত্য নিদর্শনের প্রতিচ্ছবি। গম্বুজের চারপাশে রয়েছে জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া ১০ সাহাবির নাম। যখন মাইকের ব্যবহার ছিল না, তখন চারতলা সমান উঁচু মিনারে উঠে আজান দেওয়া হতো। এ রকম দুটি মিনার এখনো আছে। বর্তমানে প্রতি পাঁচ বছর পর একবার রং করা হয়। এ মসজিদে বড় গম্বুজটি ছিল প্রায় ১৩ মণ রুপা ও পিতলের তৈরি। বৈরী আবহাওয়ায় এসব জিনিস যেমন নষ্ট হয়েছে তেমনি সংস্কারের সময়ও অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। পরবর্তীতে বড় গম্বুজে সবুজ, গোলাপি ও হলুদ রং করে দেওয়া হয়। বর্তমানে মসজিদে একজন ইমাম, একজন হাফেজ ও দুজন মুয়াজ্জিন রয়েছেন। প্রতিদিনই নতুন নতুন মুসল্লি এ মসজিদ দেখতে আসেন। আশপাশেও অনেক নতুন মসজিদ গড়ে উঠেছে। এরপরও এ মসজিদে মুসল্লির সংখ্যা বাড়ছে। সাধারণত দিনে গড়ে ৮০০ থেকে ৯০০ লোক নামাজ পড়েন এ মসজিদে। শুক্রবার জুমায় পাঁচ হাজার মুসল্লি ছাড়িয়ে যায়। তখন মসজিদে জায়গা সংকুলান না হলে মসজিদ-সংলগ্ন রাস্তা বন্ধ করে সেখানেই নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

এই মাত্র | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা