শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে নান্দনিক ইসলামিক স্থাপনা। এসব স্থাপনার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মসজিদ। মসজিদ আল্লাহর ঘর। পৃথিবীতে মানুষের কল্যাণে যে ঘর নির্মিত হয়েছিল, তা হলো মক্কায় অবস্থিত পবিত্র কাবা শরিফ বা বায়তুল্লাহ। পৃথিবীতে এখনো মসজিদ নির্মিত হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। এসব মসজিদ পবিত্র কাবাঘরকে কেন্দ্র করে নির্মিত হচ্ছে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পবিত্র মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করে প্রথমেই মসজিদুল কুবা নামে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। মহানবী (সা.)-এর নামে  মদিনায় মসজিদ নির্মিত হয় মসজিদুন নববী। রসুল (সা.)-এর আমলে মসজিদে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়, দৈনন্দিন ইবাদত-বন্দেগি, সাহাবায়ে কেরামকে ইসলামের বিধিবিধান শিক্ষাদান, সাধারণ মানুষের মধ্যে ইসলামের বাণী প্রচারসহ নানাবিধ ধর্মীয়, সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালিত হতো।  বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও রয়েছে সুলতানি, মোগল ও বাংলাদেশ আমলের মসজিদ ও স্থাপনা। এসব নিয়েই আজকের আয়োজন-

 

বাহারি মডেল মসজিদ

মসজিদ নির্মাণ মুসলমান সমাজের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য। মসজিদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে মসজিদকেন্দ্রিক সমাজ। বহু স্থানে এর সঙ্গে যুক্ত আছে পাঠাগার, দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র, পরামর্শ কেন্দ্র, মুসাফিরখানা, হেফজখানাসহ নানাবিধ শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী মুসলমান। এখানকার প্রতিটি শহর, নগর, গ্রাম ও মহল্লায় মসজিদ রয়েছে। মসজিদ এ দেশের সমাজ ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। এ অঞ্চলে অনেক ওলি ইসলামের সুমহান বাণী প্রচার করতে এসেছেন। তাদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে অসংখ্য মসজিদ নির্মিত হয়েছে। প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে মসজিদ-সংলগ্ন পুকুরঘাট, কবরস্থান, মুসাফিরখানা দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব মসজিদভিত্তিক সমাজের প্রমাণ বহন করে। বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মসজিদ আছে। এসব মসজিদের বেশির ভাগই স্থানীয় জনগণের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত হয়। সম্প্রতি মসজিদভিত্তিক সমাজের গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ও ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে তিনি ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা প্রদান করেন, প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে একটি মডেল মসজিদ নির্মাণ করতে হবে। ওই মডেল মসজিদ কমপ্লেক্সে লাইব্রেরি, গবেষণাকক্ষ, ইসলামিক সংস্কৃতি, শিশুশিক্ষা কার্যক্রম থাকতে হবে। পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক নামাজ কক্ষ, মেহমানদের আবাসন ব্যবস্থা, বিদেশি পর্যটকদের পরিদর্শনের ব্যবস্থা এবং হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম থাকবে। আরও থাকবে নারী ও পুরুষদের জন্য পৃথক অজুর ব্যবস্থা। মুসলিম মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা। এই মডেল মসজিদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে। এ ছাড়া নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে গণপূর্ত অধিদফতরকে। প্রকল্পের প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা। এর অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মডেল মসজিদ হবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। উপকূলীয় এলাকায় নিচতলা উন্মুক্ত রেখে ভবনটি নির্মিত হবে। অসুস্থ ও প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের জন্য আলাদা র‌্যাম্প থাকবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত্ব হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারীর নামাজ পড়ার সুযোগ হবে।

পবিত্র কোরআন ও হাদিসের জ্ঞান অর্জনের লক্ষ্যে ৩৪ হাজার পাঠকের জন্য লাইব্রেরি সুবিধা নিশ্চিত হবে। ৬ হাজার ৮০০ গবেষকের গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি হবে। প্রতিদিন ৫৬ হাজার মুসল্লি দীনি দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ পাবেন। প্রতি বছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীও কোরআন শরিফ হিফজ করার সুযোগ পাবে। প্রতি বছর ১৬ হাজার শিশুর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের ব্যবস্থা তৈরি হবে।

মডেল মসজিদে দৈনিক ২ হাজার ২৪০ জন দেশি-বিদেশি অতিথি আবাসন সুবিধা পাবেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ প্রকল্পের আওতায় দেশের নয়টি স্থানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। নয়টি স্থানের কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। স্থানগুলো হলো- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, ঝালকাঠির রাজাপুর, খুলনার জেলা সদর, বগুড়ার শেরপুর, রংপুর জেলা সদর, ময়মনসিংহ জেলা সদর, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, নোয়াখালী জেলা সদর এবং চট্টগ্রাম মহানগরের কল্পলোক আবাসিক এলাকায়। এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তৃণমূল পর্যায়ে ইসলাম ধর্মের সঠিক প্রচার-প্রসারে ভূমিকা রাখবে। এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো আলেম-ওলামার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফরম তৈরি করছে।

 

বসুন্ধরায় দেশের সবচেয়ে বড় মসজিদ

রাজধানীর বসুন্ধরায় হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং আধুনিক মসজিদ। এটি নির্মাণ করছে দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা বসুন্ধরা গ্রুপ। এই মসজিদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- এখানে একসঙ্গে ৭০ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় ও সার্বক্ষণিক কোরআন তেলাওয়াতের সুব্যবস্থা। ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে পরিবেশবান্ধব এই মসজিদ হবে দেশের সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ। মূলত আবাসিক এলাকায়  হাজার হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় করার চিন্তা থেকেই বানানো হচ্ছে মসজিদটি। দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি হবে ১০ তলাবিশিষ্ট। এই মসজিদের নির্মাণ কাজ চলছে দ্রুতগতিতে।

বর্তমানে মসজিদটিতে নিচতলায় নামাজ আদায় করার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা করা হয়েছে। মসজিদের প্রতি তলায় সাত হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মো. সফিউল্লাহ।

এই মসজিদ এক নজর দেখতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন সাধারণ মানুষ।

শুক্রবার নতুন এই মসজিদে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের ভিড় জমে। মসজিদের নাম দেওয়া হয়েছে বসুন্ধরা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা মুফতি আবদুর রহমান (রহ.)-এর নামে ফক্বিহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমান জামে মসজিদ। মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আট বিঘা জমির ওপর। এতে সব রকম সুবিধা থাকবে। উন্নতমানের টাইলস এই মসজিদের শোভা বাড়িয়ে দেবে অনেকখানি। মসজিদে থাকবে ১২০ ফুট উচ্চতার একটি সুদৃশ্য মিনার, যা তৈরি হবে কষ্টিপাথর দিয়ে।

শুধু তাই নয়, মসজিদে থাকবে চারটি চলন্ত সিঁড়ি। পাশাপাশি চারপাশেও থাকবে আধুনিক সিঁড়ি, যা দিয়ে ওপর তলায় ওঠানামা করা যাবে অতি সহজে। মসজিদের ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি বড় গম্বুজ।

মসজিদের প্রতি তলায় ৫০ হাজার স্কয়ার ফুট জায়গা রয়েছে। এই মসজিদে রয়েছেন একজন পেশ ইমাম ও একজন খতিব। প্রতি তলায় নামাজের কাতার হবে ৪৫টি। প্রতি কাতারে ২০০ মুসল্লি দাঁড়াতে পারবেন। একেক তলায় ৫০০ থেকে ৫৫০টি ফ্যান থাকবে। তবে মসজিদটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে। মসজিদের তিন পাশে আলাদা বারান্দাও রয়েছে। সামনের অংশের দুই পাশে থাকবে মুসল্লিদের অজুখানা।

 এ ছাড়া মসজিদের সামনেই রয়েছে একটি মাদ্রাসা। মাদ্রাসা ভবনও নির্মাণাধীন। যাতে বর্তমানে হেফজখানা চালু আছে। আর এই মাদ্রাসায় ১ হাজার ২০০ ছাত্র একসঙ্গে পড়াশোনা করতে পারবে।

জানা গেছে, একই কমপ্লেক্সে মসজিদের পাশাপাশি কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণ করা হবে।  বসুন্ধরা এলাকায় আরও ৫০টি মসজিদ নির্মাণের জায়গা রাখা হয়েছে।

 

ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাট

বাগেরহাট জেলায় রয়েছে হজরত খানজাহান (রহ.) কর্তৃক নির্মিত অপূর্ব কারুকার্য খচিত পাঁচ শতাব্দীরও অধিককালের পুরাতন বিশালায়তন একটি মসজিদ। এটি তাঁর দরগাহ থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। স্থাপত্য কৌশল ও লাল পোড়ামাটির ওপর লতাপাতার অলঙ্করণে মধ্যযুগীয় স্থাপত্য শিল্পে এ মসজিদ এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। যদিও এটা ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত কিন্তু প্রকৃতপক্ষে চতুষ্কোণের বুরুজের ওপর চারটি গম্বুজসহ এতে মোট ৭৪টি গম্বুজ আছে। মধ্যের সারির বাংলা চালের অনুরূপ সাতটি চৌচালা গম্বুজসহ এতে মোট ৮১টি গম্বুজ আছে। বিশেষভাবে লক্ষণীয়, প্রার্থনা কক্ষের চৌচালা ছাদ ও গম্বুজগুলো ইট ও পাথরের ষাটটি খাম্বার দ্বারা সমর্থিত খিলানের ওপর নির্মিত। জনশ্রুতি আছে, হজরত খানজাহান (রহ.) ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য সমুদয় পাথর সুদূর চট্টগ্রাম, মতান্তরে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে তাঁর অলৌকিক ক্ষমতা বলে জলপথে ভাসিয়ে এনেছিলেন। ইমারতটির গঠন বৈচিত্র্যে তুঘলক স্থাপত্যের বিশেষ প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। এ বিশাল মসজিদের চতুর্দিকের প্রাচীর ৮ ফুট চওড়া। চার কোণে চারটি মিনার আছে।

দক্ষিণ দিকের মিনারের শীর্ষে কুটিরের নাম রোশনাই কুঠির এবং এ মিনারে উপরে ওঠার সিঁড়ি আছে। মসজিদটি ছোট ইট দিয়ে তৈরি। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ১৬০ ফুট, প্রস্থ ১০৮ ফুট, উচ্চতা ২২ ফুট। মসজিদের সম্মুখ দিকের মধ্যস্থলে একটি বড় খিলান। দুই পাশে পাঁচটি করে ছোট খিলান আছে। মসজিদের পশ্চিম দিকে প্রধান মেহরাবের পাশে একটি দরজাসহ মোট ২৬টি দরজা আছে। সরকারের প্রত্নতত্ত্ব ও জাদুঘর বিভাগ পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণের জন্য এ ঐতিহাসিক মসজিদ এবং খানজাহান (রহ.)-এর মাজার শরিফের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে। ইউনেস্কো এ মসজিদটি বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।

 

দৃষ্টিনন্দন ২০১ গম্বুজ মসজিদ টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে নির্মাণ হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত ২০১ গম্বুজের মসজিদ। এ মসজিদের মিনারের উচ্চতা ৪৫১ ফুট (১৩৮ মিটার)। যা ৫৭ তলা ভবনের সমান। গম্বুজ আছে ২০১টি। আর নির্মাণ ব্যয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা। এটি হচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় উঁচু মিনারের মসজিদ।

জানা যায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার পশ্চিমে ঝিনাই নদীর তীরে অবস্থিত ২০১ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল বিগত ২০১৩ সালের ১৩ জানুয়ারি। ২০১৮ সালের শেষ দিকে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। এখানে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি হেলিপ্যাড। ডিজাইন ও কারুকার্যের দিক থেকে মসজিদটি একটি ভিন্ন সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে গড়ে উঠছে। মসজিদের টাইলসসহ ফিটিংসের যাবতীয় শোভাবর্ধনের শৌখিন কারুকার্যখচিত পাথরগুলো বিশ্বের কয়েকটি দেশ ঘুরে সংগ্রহ করা হয়েছে।

এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটক, ওলি-আউলিয়া ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের আগমন ঘটছে। বিশ্বের সর্বোচ্চ মিনারটি মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কায় দ্বিতীয় হাসান মসজিদে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৬৮৯ ফুট (২১০ মিটার)। যা ৬০ তলা ভবনের সমান। তবে এটি ইটের তৈরি নয়। ভারতের দিল্লির কুতুব মিনার বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ইটের তৈরি মিনার। এটির উচ্চতা ৭৩ মিটার বা ২৪০ ফুট। ৩৭৯টি সিঁড়ি রয়েছে এতে।

নির্মাণাধীন অবস্থাতেই ২০১ গম্বুজের এই মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় শুরু হয়েছে। প্রায় ১৫ বিঘা জমির ওপর এ মসজিদ কমপ্লেক্সে থাকবে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। মিহরাবের দুই পাশে লাশ রাখার জন্য হিমাগার তৈরি করা হবে। পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হওয়ার পরও মসজিদটিতে শতাধিক ফ্যান লাগানো হবে। মসজিদের ছাদের মাঝখানে থাকবে ৮১ ফুট উচ্চতার একটি বড় গম্বুজ। এর চারদিকে থাকবে ১৭ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ২০০টি গম্বুজ। মূল মসজিদের চার কোণে থাকছে ১০১ ফুট উচ্চতার চারটি মিনার। পাশাপাশি থাকবে ৮১ ফুট উচ্চতার আরও চারটি মিনার।

১৪৪ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪৪ ফুট প্রস্থের দ্বিতল মসজিদটিতে নামাজ আদায় করতে পারবেন একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি। দেয়ালের টাইলসে অঙ্কিত থাকবে ৩০ পারা পবিত্র কোরআন শরিফ। যে কেউ বসে বা দাঁড়িয়ে মসজিদের দেয়ালের কোরআন শরিফ পড়তে পারবেন। আর মসজিদের প্রধান দরজা তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে ৫০ মণ পিতল। আজান প্রচারের জন্য মসজিদের দক্ষিণ পাশে নির্মাণ করা হবে উঁচু মিনারটি। উচ্চতার হিসাবে মিনারটি তৈরি হয়েছে প্রায় ৫৭ তলার সমান অর্থাৎ ৪৫১ ফুট। মসজিদের উত্তর ও দক্ষিণ পাশে নির্মাণ করা হচ্ছে পৃথক দুটি পাঁচতলা ভবন।

 

১৫০ বছরের চন্দনপুরা তাজ মসজিদ চট্টগ্রাম

অনেকের কাছে এ মসজিদটি চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ মসজিদ নামেও পরিচিত। এখন মসজিদটির বয়স ১৫০ বছর। চট্টগ্রামের পর্যটনশিল্পের পরিচয় তুলে ধরতে মসজিদটির ছবি ব্যবহার করা হয় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রকাশনায়

ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত চট্টগ্রামের অতি প্রাচীন স্থাপনার একটি চন্দনপুরা তাজ মসজিদ। বন্দরনগরীর চকবাজার ওয়ার্ডের সিরাজ-উদ-দৌলা সড়কে এটি অবস্থিত। মসজিদের চারদিকে যেন রঙের মেলা। হরেক রং ব্যবহার করা হয়েছে স্থাপনার প্রতিটি অংশে। লতাপাতার নকশা আর নানা কারুকাজে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সুনিপুণ হাতে। অনেক দূর থেকে দেখা যায় মসজিদটির বাহ্যিক সৌন্দর্য। সিরাজ-উদ-দৌলা সড়কের পশ্চিম পাশে মোগল স্থাপনা শিল্পের আদলে ১৮৭০ সালে মাটি ও চুন সুরকির দেয়াল আর টিনের ছাদের মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন আবদুল হামিদ মাস্টার। তখনো মাটির দেয়ালে কারুকাজে ভরপুর ছিল। তার বংশধর ব্রিটিশ সরকারের ঠিকাদার আবু সৈয়দ দোভাষ ১৯৪৬ সালে এই মসজিদের সংস্কার কাজে হাত দেন। মসজিদের কারিগর ও নির্মাণসামগ্রী ভারত থেকে আনা হয়। এতে প্রায় ৫ লাখ টাকারও অধিক খরচ হয়। চারপাশের দেয়ালগুলো ভেন্টিলেশন সিস্টেমের। দেয়ালের ফাঁক গলে ঢুকছে আলো। আলোর ঝরনাধারায় ভিতরটা করছে ঝলমল। আছে বাতাসের কোমল পরশ।

অনেকের কাছে এ মসজিদটি চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ মসজিদ নামেও পরিচিত। এখন মসজিদটির বয়স ১৫০ বছর। চট্টগ্রামের পর্যটনশিল্পের পরিচয় তুলে ধরতে মসজিদটির ছবি ব্যবহার করা হয় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রকাশনায়। এসব প্রকাশনায় এ মসজিদের ছবি থাকায় বিদেশ থেকে পর্যটকরাও আসেন এখানে। আবু সৈয়দ দোভাষ সেই সময়ে কলকাতা থেকে কারিগর ও দিল্লিসহ বিভিন্ন স্থান থেকে উপকরণ এনে ১৩ শতক জায়গার ওপর দোতলা মসজিদটি গড়ে তোলেন। মসজিদে রয়েছে ছোট-বড় ১৫টি গম্বুজ। প্রতিটি গম্বুজে যাওয়ার জন্য আছে সিঁড়ি। গম্বুজ ও সিঁড়িতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মোগল স্থাপত্য নিদর্শনের প্রতিচ্ছবি। গম্বুজের চারপাশে রয়েছে জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া ১০ সাহাবির নাম। যখন মাইকের ব্যবহার ছিল না, তখন চারতলা সমান উঁচু মিনারে উঠে আজান দেওয়া হতো। এ রকম দুটি মিনার এখনো আছে। বর্তমানে প্রতি পাঁচ বছর পর একবার রং করা হয়। এ মসজিদে বড় গম্বুজটি ছিল প্রায় ১৩ মণ রুপা ও পিতলের তৈরি। বৈরী আবহাওয়ায় এসব জিনিস যেমন নষ্ট হয়েছে তেমনি সংস্কারের সময়ও অনেক কিছু হারিয়ে গেছে। পরবর্তীতে বড় গম্বুজে সবুজ, গোলাপি ও হলুদ রং করে দেওয়া হয়। বর্তমানে মসজিদে একজন ইমাম, একজন হাফেজ ও দুজন মুয়াজ্জিন রয়েছেন। প্রতিদিনই নতুন নতুন মুসল্লি এ মসজিদ দেখতে আসেন। আশপাশেও অনেক নতুন মসজিদ গড়ে উঠেছে। এরপরও এ মসজিদে মুসল্লির সংখ্যা বাড়ছে। সাধারণত দিনে গড়ে ৮০০ থেকে ৯০০ লোক নামাজ পড়েন এ মসজিদে। শুক্রবার জুমায় পাঁচ হাজার মুসল্লি ছাড়িয়ে যায়। তখন মসজিদে জায়গা সংকুলান না হলে মসজিদ-সংলগ্ন রাস্তা বন্ধ করে সেখানেই নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা