শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

চট্টগ্রামের দৃষ্টিনন্দন মসজিদ

রেজা মুজাম্মেল
প্রিন্ট ভার্সন
চট্টগ্রামের দৃষ্টিনন্দন মসজিদ

নান্দনিক, শৈল্পিক দৃষ্টিনন্দন সব মসজিদ। মসজিদগুলো ইসলামী ঐতিহ্যের স্মারক। ইতিহাসের সাক্ষী। প্রতিটি স্থাপনার আছে দৃষ্টিনন্দন রূপ। কালের নীরব সাক্ষী হয়ে দ্যুতি ছড়াচ্ছে অনুপম-শাশ্বত ধর্ম ইসলামের। প্রতিটি মসজিদই আধুনিক স্থাপত্যের ইসলামী প্রতীক হয়ে আছে। এসব মসজিদ প্রতিষ্ঠার পেছনে আছে কালজয়ী ইতিহাস, যুদ্ধজয়ের কাহিনি। চট্টগ্রামের এমন কয়েকটি মসজিদ নিয়ে এবারের রকমারির আয়োজন

 

অনন্য স্থাপত্য জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ 

অবয়বজুড়ে ইসলামিক অনন্য স্থাপত্য। মসজিদের ভিতরে আছে অসংখ্য খিলান। প্রতিটি খিলান দেখতে যারপরনাই দৃষ্টিনন্দন। ভিতরের অংশ দেখলে জুড়ে যায় দুই চোখ। নির্মাণ স্থাপত্যে স্পষ্ট মুনশিয়ানা। আছে নান্দনিকতার ছাপ। চট্টগ্রাম নগরের প্রাণকেন্দ্র ওয়াসা মোড়ে অবস্থিত জমিয়তুল ফালাহ জামে মসজিদের চিত্র এটি। বলা হয়, এটি দেশের অন্যতম বৃহত্তম ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি কেবল দৃষ্টিনন্দন মসজিদই নয়, ইসলামী কমপ্লেক্সও। এখানে আছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত বিশাল লাইব্রেরি। পাঁচতলা মসজিদ প্লাজা ও কমপ্লেক্স মিলে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন।  

১৯৭৬ সালের ১ জুলাই ওয়াসা মোড়ে প্রায় সাড়ে ১২ একর জায়গায় এক টাকা প্রতীকী মূল্যে সেনা ভূসম্পত্তি কর্তৃপক্ষ জমিয়তুল ফালাহ মসজিদের অনুকূলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেয়। সর্বশেষ ২০০৪ সালের ১৯ এপ্রিল জমিয়তুল ফালাহ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। তবে ২০১৩ সালে জাতীয় সংসদে ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন বিল-২০১৩’ পাসের মাধ্যমে এ মসজিদ ও কমপ্লেক্স ব্যবস্থাপনা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আওতায় আনা হয়। 

মসজিদটির মূল ভবনের সামনে আছে বিশাল মাঠ। এখানে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় ঈদুল ফিতর এবং ঈদুুল আজহার প্রধান জামাত। প্রতি ঈদ জামাতে এখানে অন্তত ৫০ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন। চট্টগ্রামের সব রাজনীতিক, মন্ত্রী-এমপি এবং প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় সব কর্মকর্তা এ মসজিদে ঈদ জামাত আদায় করেন।  ঈদ জামাত পরিণত হয় সামাজিক ও রাজনৈতিক মিলনমেলায়। মসজিদ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জানাজা।

 

 

দিল্লি জামে মসজিদের প্রতিচ্ছবি আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ

আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ মুঘল স্থাপত্যরীতিতে সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০ ফুট উপরে, পাহাড় চূড়ায়। মূল মসজিদের নকশা অনুযায়ী এটি ১৮ গজ দৈর্ঘ্য, সাড়ে সাত গজ প্রস্থ। মসজিদের প্রতিটি দেয়াল প্রায় আড়াই গজ পুরু। পশ্চিমের দেয়াল পোড়ামাটির, বাকি তিনটি দেয়াল পাথরের তৈরি। মাঝে একটি বড় গম্বুজ এবং দুটি ছোট গম্বুজ দ্বারা ছাদ ঢাকা। বলা হয়, মসজিদটি নির্মাণ কৌশলগত দিক থেকে ভারতের দিল্লির ঐতিহাসিক শাহী জামে মসজিদের প্রায় প্রতিচ্ছবি। দিল্লি জামে মসজিদের আদলে বড় বড় পাথর ব্যবহার করে নির্মিত বলে এ মসজিদকে পাথরের মসজিদ ‘জামে সঙ্গিন’ও বলা হয়।  

আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ তাঁর ‘ইসলামাবাদ’ বইয়ে ‘আন্দরকিল্লা টিলার ওপর অবস্থিত জামে সঙ্গিন মসজিদ হলো বন্দর শহর চট্টগ্রামের আদি মসজিদ’ বলে উল্লেখ করেন। এটি চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুসলিম স্থাপত্য অঙ্গনে নতুনত্ব দিয়েছে। যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মুঘল সাম্রাজ্যের এক গর্বের ইতিহাস।  

বর্তমানে এ মসজিদে প্রতিদিন ২ হাজার এবং প্রতি শুক্রবার প্রায় ৮ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়েন। রমজানে এ সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। জুমাতুল বিদায় ২০ হাজার মানুষ হয়। জানা যায়, চট্টগ্রাম বিজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের নির্দেশে ১৬৬৭ সালে সুবে বাংলার সুবেদার শায়েস্তা খাঁর পুত্র বুজুর্গ উমিদ খাঁ আন্দরকিল্লার উচ্চ একটি স্থানে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। কালের বিবর্তনে এটি আজ ঐতিহাসিক স্থাপত্য নিদর্শন।

ইতিহাস সূত্রে জানা যায়, ১৭৬১ সালে পবিত্র এ মসজিদ ইংরেজদের দখলে চলে যায়। তারা প্রায় ৯৪ বছর পর্যন্ত নিজেদের দখলে রাখে। ফলে এখানে  ইবাদত-বন্দেগি করা থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন মুসলমানরা। ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে চট্টগ্রামের মুসলমানরা তৎকালীন জমিদার হামিদুল্লাহ খাঁর নেতৃত্বে জামে মসজিদ ফিরে পাওয়ার জন্য তৎকালীন বঙ্গদেশের গভর্নরের কাছে আবেদন করেন। তাতে ফল না হওয়ায় ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে আবারও আবেদন করেন। এবার তা মঞ্জুর করা হয়। হামিদুল্লাহ খাঁ ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে প্রয়োজনীয় মেরামত ও একটি শিলালিপি স্থাপন করে ১৩৩ বছর পর এ স্থাপত্যকে পুনরায় মসজিদে পরিণত করেন।  

 

 

মুঘল স্থাপত্যের নবাব ওয়ালি বেগ খাঁ জামে মসজিদ

চট্টগ্রাম নগরের অন্যতম ঐতিহ্যময় মসজিদ নবাব ওয়ালি বেগ খাঁ জামে মসজিদ। নগরের চকবাজার মোড়ে ১৮০০ শতকে এটি নির্মিত হয়। মসজিদটি স্থানীয়ভাবে অলী খাঁ মসজিদ নামে সমধিক পরিচিত। চট্টগ্রাম মুঘল ফৌজদার ওয়ালী বেগ খাঁ ১৭১৩ থেকে ১৭১৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এটি নির্মাণ করেন। তিনি মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণে বেশ কিছু জমি দান করেন। মুঘল স্থাপত্যের আদলে তৈরিকৃত মসজিদে গম্বুজ আছে ছয়টি। এর মধ্যে চারটি বড় ও দুটি ছোট।

অপরূপ সৌন্দর্যময় এ মুসলিম স্থাপনার প্রকৃত সৌন্দর্য বাইরে থেকে তেমনটা বোঝা যায় না। তবে ভিতরের অংশটা অনেক চমকপ্রদ। মূল মসজিদের দেয়ালগুলো অনেক পুরনো। দেয়ালের পুরত্ব প্রায় এক থেকে তিন ফুট পর্যন্ত। দেয়ালের গায়ে আছে ছোট ছোট খোপ। খোপগুলোতে রাখা হয়েছে পবিত্র কোরআন শরিফ ও অজিফা। মসজিদের জন্য নির্ধারিত আছে প্রায় ১৮ শতক জায়গা। তবে মূল মসজিদটি নির্মিত হয়েছে প্রায় ছয় থেকে সাত শতক জায়গায়। বর্তমানে মসজিদটির মূল ঐতিহ্য র্ঠিক রেখে সামনে বড় আকারে বাড়ানো হয়েছে।

 

 

ঐতিহ্যময় শেখ বাহার উল্লাহ শাহী জামে মসজিদ

মসজিদটির আদি গঠন-তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার। কেন্দ্রীয় মেহরাবটি অর্ধগোলাকৃতির। ছোট দুই দরজার সামনে আছে মেহরাবসদৃশ ছোট অর্ধচন্দ্রাকারের মেহরাব। ছোট মেহরাব দুটি বৃদ্ধি করেছে মসজিদটির সৌন্দর্য। তিনটি দরজার চৌকাঠের ওপরে ইটের খিলানে আবৃত। সব নান্দনিকতা ছাপিয়ে মসজিদ প্রাঙ্গণে বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় তোরণের আদলে নির্মিত হয়েছে দৃষ্টিনন্দন একটি তোরণ। এ যেন ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি।   চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ থানার শুলকবহর এলাকার আবদুল্লাহ খান সড়কে ঐতিহাসিক শেখ বাহার উল্লাহ শাহী জামে মসজিদের নান্দনিক চিত্র এটি। ধারণা করা হয়, মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁর পৌত্র শেখ বাহার উল্লাহ ১৭৩৭ খ্রিস্টাব্দে মুঘল স্থাপত্যে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর মৃত্যুর পর এ মসজিদ শেখ বাহার উল্লাহ শাহী জামে মসজিদ নামে পরিচিতি লাভ করে। মসজিদে প্রাপ্ত শিলালিপি থেকে এ ধারণা করা হয়। মসজিদটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর অধিভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ মহামূল্যবান ও অতিসংবেদনশীল স্থাপনা। ভারতের দিল্লির কেন্দ্রীয় মহাফেজখানা ও ব্রিটেনের লন্ডনস্থ ব্রিটিশ মিউজিয়ামে শেখ বাহার উল্লাহ জামে মসজিদ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ দস্তাবেজ প্রায় ১৭০ বছর ধরে সযতেœ রক্ষিত আছে। সময়ের ব্যবধানে মসজিদটির সৌন্দর্যবর্ধন করা হলেও অক্ষত রাখা হয় মূল অবকাঠামো। ১০২ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৭৮ ফুট প্রস্থের মসজিদটির মুসল্লি ধারণ ক্ষমতা প্রায় ছয় হাজার জনের। শূন্য দশমিক ২১ একর ভূমির এ মসজিদে গম্বুজ আছে তিনটি, এর মধ্যে ছোট একটি বড় দুটি। গম্বুজের বাহ্যিক উচ্চতা ১৮ ফুট ও অভ্যন্তরীণ উচ্চতা ১০ ফুট।  মিনার আছে আটটি, চারটি ছোট ও চারটি বড়। মিনারের উচ্চতা ৩০ ফুট।

 

 

পাঁচ বছরের নিদর্শন সাহেব বিবি মসজিদ

চট্টগ্রামের রাউজানের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাড়ি মিয়া চৌধুরী এলাকায় আছে পাঁচ শ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী সাহেব বিবি মসজিদ। চুন সুরকির গাঁথুনিতে নির্মিত হয় দৃষ্টিনন্দন একটি স্থাপত্য। এর পাশে ও সামনে প্রায় চার ফুট উঁচু করে নির্মাণ করা হয়েছে গেট। স্থাপনাটি আটটি পিলার, তিনটি দরজা, দুটি জানালা ও এক গম্বুজবিশিষ্ট। কারুকাজের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে শৈল্পিক রূপ। স্থাপত্যের পাশে খনন করা হয়েছে বিশাল দিঘি। পাঁচ শ বছর আগে নির্মিত স্থাপনাটি রূপগত পরিবর্তন করে বর্তমানে লাগানো হয়েছে টাইলস।

বাদশা মুহাম্মদ শাহ স্টেটের আমলে ডিমের আঠা, চুন-সুরকি দিয়ে দেশের ২২টি গ্রামে অভিন্ন নকশায় ২২টি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল। ২২টি মসজিদের মধ্যে প্রথম নির্মিত হয়েছিল সাহেব বিবির মসজিদ। জানা যায়, জমিদার আমির মোহাম্মদ চৌধুরীর পত্নী ও চট্টগ্রামের আলোচিত প্রসিদ্ধ মালকা বানুর মাতা সাহেব বিবি এ মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা। মসজিদের পাশের ফুলবাগান সংবলিত কবরস্থানে শায়িত আছেন এটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম সাহেব বিবি। এর পাশে আছে সাহেব বিবি দিঘি, যেটি শাহী পুকুর নামেও পরিচিত। মসজিদ ও কবরস্থান ৩০ শতক জায়গায় নির্মিত। কালের সাক্ষী এ মসজিদ দেখতে আসেন পর্যটকরা। স্থানীয়ভাবে জানা যায়, চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার শোলকাটা রাউজান গ্রামের জমিদার আমির মোহাম্মদ চৌধুরীর স্বনামধন্য পত্নী মালকা বানুর মাতা সাহেব বিবি। ধারণা করা হয়, পাঁচ শ বছর আগে তিনি মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদের আছে কারুকাজসংবলিত টেরাকোটার ইট ও চুন-সুরকির গাঁথুনি। মসজিদটির সামনে একটি ঈদগাহ ও পাশে আছে কবরস্থান।

মসজিদের পূর্ব দেয়ালে তিনটি প্রবেশপথ। পশ্চিম দিকে গম্বুজ থেকেও উঁচু মিম্বর। জনশ্রুতি আছে, অতীতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কয়েক দিনের খাবার নিয়ে পায়ে হেঁটে দূর-দূরান্ত থেকে এ মসজিদে অনেকেই নামাজ পড়ার জন্য আসতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক
অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু
দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া
রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর
সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা
গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ
প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক
খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ
তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে 
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে  জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি
পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন
বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা