শিরোনাম
- গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
- গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
- ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
- রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
- আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
- র্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
- ‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
- শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
- ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
- ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
- ‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
- ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
- দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা
মোঃ শাহ্ নেওয়াজ মজুমদার
অনলাইন ভার্সন

কারিগরি ও কর্ম উপযোগী শিক্ষা একটি দেশের শিল্প উন্নয়নের জন্য অপরিসীম। যে দেশ যত বেশি দক্ষ কারিগরি জ্ঞান সম্পন্ন সে দেশ তত বেশী শিল্পউন্নত। কারিগরি শিক্ষা না থাকলে জনশক্তিকে পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। কারণ বর্তমান ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে জনশক্তিকে শিল্প বান্ধব জনশক্তিতে রুপান্তরের বিকল্প নাই। উপযুক্ত ও কর্মমুখী শিক্ষা না থাকলে কোনো দেশে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ থাকা সাপেক্ষেও অর্থনৈতিক উন্নতি নিশ্চিত করা যায় না।
একই ভাবে প্রচুর জনশক্তি থাকলেও কারিগরি প্রশিক্ষন বা শিক্ষা না থাকলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই বিপুল সংখ্যক জনশক্তিকে উপযুক্ত কর্মমুখী শিক্ষাও প্রশিক্ষনের মধ্যমে উৎপাদনমুখী কাজে ব্যবহার করতে পারলেই সেই রাষ্ট্রের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে।
সমগ্র পৃথিবীতে একমাত্র কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের পর পেশা বা চাকরির ক্ষেত্র নির্বাচন করার প্রয়োজন হয় না। কারণ সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ। সে তার অর্জিত দক্ষতার সাথে মিল রেখে পেশা নির্বাচন করতে পারে। সাধারণত আমাদের দেশে সাধারণ শিক্ষার সাথে কর্মের কোন মিল থাকে না। কিন্তু কারগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে এটি সম্পূর্ণ মিল থাকে। এতে কর্মীও কর্ম দক্ষতা ও উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্বি পায়।
আমাদের দেশের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত জনগোষ্ঠিকে কারিগরি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে শক্তিতে রুপান্তর করে দেশের উন্নয়নে ও বিদেশে উচ্চ বেতনে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব। পরিশ্রম ও অনুশিলনের মাধ্যমে এ ক্ষেত্রের শিক্ষার্থীরা কর্মজীবনের উন্নতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতে পারে। দক্ষতা বৃদ্ধি ও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিরা চাকরির পাশাপাশি নিজ উদ্যোগে স্থানীয় ভাবে ছোট ছোট শিল্পের প্রসার ঘটাতে পারে যা পরবর্তিতে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
লেখক: হেড অব অপারেশন, ড্যাফোডিল ইনসটিটিউট অব আইটি, চট্টগ্রাম।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর