শিরোনাম
- আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
- সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
- পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
- পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
- পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান
- হেফজখানায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কুরআন শরীফ বিতরণ
- এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
- বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ফাতেমার কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি
- গর্ভবতী স্ত্রীর চিকিৎসার টাকার জন্য ভ্যানচালককে খুন
- অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ৫, রেললাইন অবরোধ করে বিক্ষোভ
- নওগাঁ ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টারের উদ্বোধন
- রাঙামাটিতে জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদের পরিচিতি সভা
- বগুড়ায় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে বিপদ অপেক্ষা করছে: এ্যানি
- তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
- ‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
- চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
- চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
- সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা
মোঃ শাহ্ নেওয়াজ মজুমদার
অনলাইন ভার্সন

কারিগরি ও কর্ম উপযোগী শিক্ষা একটি দেশের শিল্প উন্নয়নের জন্য অপরিসীম। যে দেশ যত বেশি দক্ষ কারিগরি জ্ঞান সম্পন্ন সে দেশ তত বেশী শিল্পউন্নত। কারিগরি শিক্ষা না থাকলে জনশক্তিকে পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। কারণ বর্তমান ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে জনশক্তিকে শিল্প বান্ধব জনশক্তিতে রুপান্তরের বিকল্প নাই। উপযুক্ত ও কর্মমুখী শিক্ষা না থাকলে কোনো দেশে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ থাকা সাপেক্ষেও অর্থনৈতিক উন্নতি নিশ্চিত করা যায় না।
একই ভাবে প্রচুর জনশক্তি থাকলেও কারিগরি প্রশিক্ষন বা শিক্ষা না থাকলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই বিপুল সংখ্যক জনশক্তিকে উপযুক্ত কর্মমুখী শিক্ষাও প্রশিক্ষনের মধ্যমে উৎপাদনমুখী কাজে ব্যবহার করতে পারলেই সেই রাষ্ট্রের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে।
সমগ্র পৃথিবীতে একমাত্র কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের পর পেশা বা চাকরির ক্ষেত্র নির্বাচন করার প্রয়োজন হয় না। কারণ সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ। সে তার অর্জিত দক্ষতার সাথে মিল রেখে পেশা নির্বাচন করতে পারে। সাধারণত আমাদের দেশে সাধারণ শিক্ষার সাথে কর্মের কোন মিল থাকে না। কিন্তু কারগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে এটি সম্পূর্ণ মিল থাকে। এতে কর্মীও কর্ম দক্ষতা ও উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্বি পায়।
আমাদের দেশের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত জনগোষ্ঠিকে কারিগরি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে শক্তিতে রুপান্তর করে দেশের উন্নয়নে ও বিদেশে উচ্চ বেতনে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব। পরিশ্রম ও অনুশিলনের মাধ্যমে এ ক্ষেত্রের শিক্ষার্থীরা কর্মজীবনের উন্নতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতে পারে। দক্ষতা বৃদ্ধি ও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিরা চাকরির পাশাপাশি নিজ উদ্যোগে স্থানীয় ভাবে ছোট ছোট শিল্পের প্রসার ঘটাতে পারে যা পরবর্তিতে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
লেখক: হেড অব অপারেশন, ড্যাফোডিল ইনসটিটিউট অব আইটি, চট্টগ্রাম।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর