শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৩, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই, ২০২৪

কোটা সংস্কারের দাবিতে বুয়েট শিক্ষার্থীদের মৌন সমাবেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কোটা সংস্কারের দাবিতে বুয়েট শিক্ষার্থীদের মৌন সমাবেশ

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে মৌন সমাবেশ করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। 

মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তারা বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হন। এরপর তারা ১৫ মিনিট মৌন সমাবেশ করেন। এ সময় তারা কোনো কথা বলেননি। 

এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যর ঠাঁই নাই’; ‘মেধাই হবে যোগ্যতা, ধ্বংস হবে কোটাপ্রথা’; ‘ঘরে ঘরে খবর দে, কোটাপ্রথার কবর দে’; ‘আমার কোনো ব্রেইন নাই, তাই আমি কোটা চাই’; ‘যদি হয় কোটার জয়, মেধার হবে পরাজয়’ ইত্যাদি লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।

সমাবেশ শেষে তারা বিদ্যমান কোটার অযৌক্তিকতা তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে একটি লিখিত বিবৃতি সাংবাদিকদের দেন।

বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ৫ জুন হাইকোর্ট ২০১৮ সালের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কোটা বাতিলের পরিপত্রটি অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। এর ফলে সারাদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভবিষ্যত সরকারি কর্মসংস্থান নিয়ে অনিশ্চয়তার উদ্রেক ঘটে।

এ সময় তারা বিধ্যমান কোটার অযৌক্তিকতা তুলে ধরে ছয়টি পয়েন্ট উপস্থাপন করেন। এগুলো হলো-

১. একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন দেশ পুনর্গঠনের দায়িত্ব নেন, তখন তিনি যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার এবং নারীদের জন্য যথাক্রমে ৩০% এবং ১০% কোটার ব্যবস্থা করেন। কেননা, মুক্তিযুদ্ধে তখন আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা অনেকে শহীদ হওয়াতে তাদের পরিবার উপার্জনক্ষম ব্যক্তিদের হারায়। পাক হানাদার বাহিনী অনেকের বাড়ি-ঘর পুড়িয়ে ফেলে। অনেকে পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যকে হারান, অনেকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পঙ্গুত্ব বরণ করেন। এমতাবস্থায়, তখন বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য জাতির জনকের ৩০% কোটা ব্যবস্থা প্রদান করা সময়োপযোগী সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল। (গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে ‘অনগ্রসর’ অবস্থা বিবেচনায় কোটা দিয়ে সুযোগ সৃষ্টি করে দেবার কথা বলা আছে)। তাছাড়াও তৎকালীন নারী শিক্ষায় এই জনপদ অনগ্রসর ছিল। যেসব নারী পড়াশোনা করেছেন তারাও অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করে পড়ালেখা করতে পেরেছেন। সেজন্য তাদের জন্যও কোটা থাকা জরুরি ছিলো।

‌‘পরবর্তীতে মাঝে কোটা সুবিধা বন্ধ থাকার পর আবার চালু হওয়াতে অনেক মুক্তিযোদ্ধার চাকরিতে প্রবেশের বয়স পেরিয়ে যায়। যার জন্য মুক্তিযোদ্ধা সন্তান পর্যন্ত কোটা সুবিধা প্রদান করা যৌক্তিক ছিল।’

তবে বর্তমান সময়ে এসে অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার স্বচ্ছল জীবন-যাপন করছে। তাদের পরিবারের নাতী নাতনিদের পূর্বের অনগ্রসর পরিস্থিতি মোকাবিলা করা লাগেনি। এক্ষেত্রে অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কথা কোটা পদ্ধতি সংস্কার করা বাধ্যতামূলক। বিবেচনা করে ওদের সুবিধার্থে এবং মেধার স্বার্থে পূর্বের কোটা পদ্ধতি বাতিল করা উচিত। 

২. ২০০৪ সালের ইউনিসেফ-এর তথ্য অনুযায়ী নারীদের সাক্ষরতার হার ছিল ৩১% এবং ২০০৮ সালে ছিল ৫১%। সেখানে বর্তমানে মেয়েদের সাক্ষরতার হার বেড়ে হয়েছে ৭৩%। যেখানে দেশের সাক্ষরতার হার ৭৬.০৮ শতাংশ। এ থেকে এটা বলা যায় যে, দেশেনারী শিক্ষায় ও যোগ্যতায় অনেক দূর এগিয়ে গেছে। নারীরা তাদের আত্মমর্যাদা ও অধিকারের প্রতি যথেষ্ট সচেতন। এমতাবস্থায়, ১০% নারী কোটা বজায় রাখা আত্মমর্যাদাশীল নারীদের প্রতি অসম্মানজনক। এমনকি আমাদের মাঝে উপস্থিত নারীরা কেউই নারীদের জন্য এই বিশেষ কোটা সুবিধা চায় না। তাই নারী কোটাও সংস্কার করা উচিত।

৩. পূর্বে দেশের অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য বেশ কিছু প্রত্যন্ত জেলা ছিলো যারা অনগ্রসর ছিলো। যার জন্য ১০% জেলা কোটা রাখা হয়েছিলো। বর্তমানে পদ্মা সেতু, যমুনা সেতুসহ বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভাবনীয় পরিবর্তনের ফলে সারাদেশ এখন একসাথে কানেক্টেড। তাছাড়াও টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা সারাবিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। সেক্ষেত্রে প্রত্যন্ত জেলা বলতে কার্যত কিছু থাকছে না। তাই এখানেও ১০% কোটা রাখা ভিত্তিহীন।

৪. কোটা সংস্কারের পর বিভিন্ন কোটায় উপযুক্ত/ন্যূনতম যোগ্যতা সম্পন্ন কাউকে না পাওয়া গেলে সে জায়গাগুলোতে মেধার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ বাস্তবায়ন করা আবশ্যক।

৫. একটি বিশেষ কোটাকে যাতে কোনো ব্যক্তি তার জীবনের ধাপে ধাপে সুবিধা ভোগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য প্রশাসনের সঠিক অবকাঠামো গঠন করার আবশ্যক।

৬. কালের বিবর্তনে বাংলাদেশ এখন স্মার্ট আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশ থেকে প্রতিনিয়ত মেধাবীরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিজেদের সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়ে আসছে। তার মানে মেধা ও মননের দিক দিয়ে দেশ অনেকাংশে এগিয়ে গেছে। যার ফলে আগামীর বাংলাদেশের কান্ডারি হবে দেশের মেধাবীরা। সেজন্য মেধার সর্বাত্মক সুযোগ বজায় রাখা কাম্য। তাই মেধাই হোক সবচেয়ে বড় কোটা। এতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে দেশ খুব দ্রুত এগিয়ে যাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

বুয়েট শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘পরিশেষে আমরা বলতে চাই, দেশের সর্বস্তরে কোটা সংস্কার বিষয়ক যেসব আন্দোলন হচ্ছে তা অত্যন্ত যৌক্তিক। আমরা বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে সর্বাত্মকভাবে একাত্মতা ও সংহতি প্রকাশ করছি এবং মহামান্য আদালতের প্রতি মেধার মূল্যায়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে অতি দ্রুত রায় প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাত্রা শুরু স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির
স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাত্রা শুরু স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির
সর্বশেষ খবর
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বৃষ্টিতে ভেসে গেল শেষ ম্যাচ, ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল শেষ ম্যাচ, ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে পানের বরজ থেকে ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে পানের বরজ থেকে ইয়াবা জব্দ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘বাণিজ্য চুক্তি’ ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘বাণিজ্য চুক্তি’ ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন থেকে ৪২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবন থেকে ৪২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে মেয়ের ছবি প্রকাশ্যে আসে নি, জানালেন দীপিকা
যে কারণে মেয়ের ছবি প্রকাশ্যে আসে নি, জানালেন দীপিকা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার
পিরোজপুরে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২
বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিনল্যান্ড কেবলই সেখানকার বাসিন্দাদের : ইইউ কর্মকর্তা
গ্রিনল্যান্ড কেবলই সেখানকার বাসিন্দাদের : ইইউ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে সাঁতার প্রতিযোগিতা ও মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
রংপুরে সাঁতার প্রতিযোগিতা ও মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডের প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগে খেলতে গেলেন সাব্বির
ইংল্যান্ডের প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগে খেলতে গেলেন সাব্বির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই, অতিষ্ঠ জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই, অতিষ্ঠ জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে জিয়া মঞ্চের পরিচিতি সভা
ফরিদপুরে জিয়া মঞ্চের পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ দেশেই নিষিদ্ধ সোনু নিগম
নিজ দেশেই নিষিদ্ধ সোনু নিগম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাস্তি পেলেন কলকাতার তারকা স্পিনার
শাস্তি পেলেন কলকাতার তারকা স্পিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা
ফরিদপুরে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খরস্রোতা ইছামতিই এখন বিস্তৃত ধান ক্ষেত!
খরস্রোতা ইছামতিই এখন বিস্তৃত ধান ক্ষেত!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবির দুই সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেফতার
বেরোবির দুই সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র করবেই, আবার তা মোকাবিলাও করতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
ষড়যন্ত্র করবেই, আবার তা মোকাবিলাও করতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে বিলুপ্তপ্রায় ফলসার ফল
বেরোবিতে বিলুপ্তপ্রায় ফলসার ফল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালন ফকির ও হাসন রাজার অনুষ্ঠানও জাতীয়ভাবে পালন করা উচিৎ: উপদেষ্টা ফারুকী
লালন ফকির ও হাসন রাজার অনুষ্ঠানও জাতীয়ভাবে পালন করা উচিৎ: উপদেষ্টা ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা