শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৯, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১

সংকটকালেও প্রশংসা কুড়াচ্ছে নার্সিং অধিদপ্তর

সাহস ও উৎসাহ দিতে মাঠ পর্যায়ে ঘুরছেন মহাপরিচালক
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সংকটকালেও প্রশংসা কুড়াচ্ছে নার্সিং অধিদপ্তর

সেবা ও মানবিকতা দিয়ে করোনা মহামারির সংকটকালেও প্রশংসা কুড়াচ্ছে বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে সারাদেশে একদিকে চলছে নার্সিং সেবা কার্যক্রম, অন্যদিকে চলছে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নার্সিং কর্মকর্তাদের আরও দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের প্রচেষ্টা। আর এই কার্যক্রমে গতি আনতে কোভিড ঝুঁকিতেও সারাদেশ চষে বেড়াচ্ছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সিদ্দিকা আক্তার। কোভিড সংক্রমণের শুরুতে অধিদপ্তরের দায়িত্ব নিয়ে তিনি সারাদেশের নার্সিং ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো ও বিরাজমান সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। 

২০২০ সালের মার্চের শুরুতে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। এরপর সারাদেশে সৃষ্টি হয় এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। করোনা নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবার সাথে জড়িতদের মাঝেও তৈরি হয় অজানা আতঙ্ক। অদেখা ভাইরাস আতঙ্কে মানুষ হয়ে পড়েন ঘরবন্দি। এই অবস্থায় দেশের নার্সদের সাহস ও উৎসাহ যোগাতে বিশেষ উদ্যোগ নেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। কোভিড আক্রান্তদের সেবায় ভীতি কাটাতে তিনি দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে নার্সিং কর্মকর্তাদের মধ্যে সাহস যোগান। নার্সিং পেশায় বিরাজমান নানা সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে তাদেরকে উৎসাহ দেন। করোনাকালীন সময়ে এর ইতিবাচক ফলও মিলে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে মহাপরিচালক হিসেবে যোগদানের পর সিদ্দিকা আক্তার ১০ হাজার নার্সের পদ সৃজনসহ ৫ হাজার ৭৫ জন সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ প্রদান এবং শূণ্যপদসহ আরও ৮ হাজার ২৮৮ জন নার্সের পদায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্নের উদ্যোগ নেন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ হাজার মিডওয়াইফের পদ সৃজনের প্রস্তাবনা প্রেরণ ও ১ হাজার ৪০১ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। অধিদপ্তরের কার্যক্রমে আরো গতি আনতে উদ্যোগ নেয়া হয় প্রশাসনিক বিকেন্দ্রিকরণের। করোনা মহামারিকালেও মহাখালিতে অতিদ্রুত সম্পন্ন করা হয় অধিদপ্তরের নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজ। গেল বছরের জুন থেকে নিজস্ব নতুন ভবনে শুরু হয়েছে অধিদপ্তরের কার্যক্রম। স্থাপন করা হয়েছে বেবি কর্ণারসহ ৩শ’ সিটের অত্যাধুনিক ডিজিটালাইজড অডিটোরিয়াম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং নার্সিংয়ের প্রবক্তা ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের মুর‌্যাল ও বঙ্গবন্ধু কর্ণার। ডিজিটালাইজেশনের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল নার্স, মিডওয়াইফ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনলাইন ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে। শক্তিশালী ও জোরদার করা হয়েছে ই-নথি কার্যক্রম। 

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, গেল প্রায় দুই বছরে করোনার কারণে যেখানে বেশিরভাগ সরকারি অফিসের কার্যক্রমে স্থবিরতা নেমে এসেছে সেখানে গতি বেড়েছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের। করোনার ভয়াবহ প্রকোপের সময় নার্সিং কলেজ ও ইন্সটিটিউটে কর্মরত শিক্ষক ও প্রেষণে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের ছুটি বন্ধ রেখে তাদেরকে দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে পদায়ন করা হয়। 

অধিদপ্তর সূত্র জানায়, দেশের নার্সিং শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনে করোনাকালীন সময়েও বেশ কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়। নার্সিং শিক্ষায় একই মান বজায় রাখতে সকল সরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রতিষ্ঠানে একই মানের অধ্যক্ষ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর পদ সৃজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া ১৩টি নার্সিং কলেজের পূর্ণাঙ্গ জনবলের পদ সৃজনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। নার্সিং শিক্ষার প্রসারে ২০২০ সালের চেয়ে নার্সিংয়ে ৪ হাজার ৩০৫ ও মিডওয়াইফে ২ হাজার ১৩৫টি ভর্তির আসন বৃদ্ধি করা হয়েছে। নার্সিংয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে নিয়েনারে ৬০টি আসন বৃদ্ধিসহ সরকারি আরও ১০টি নার্সিং কলেজে এমএসসি নার্সিং, ৫টিতে ২ বছর মেয়াদী পোস্ট বেসিক নার্সিং ও ৪টিতে পোস্ট বেসিক বিএসসি মিডওয়াইফারি চালুর প্রশাসনিক অনুমোদন দেয়া হয়েছে। 

দেশে বিদ্যমান নার্সিং কলেজ ও ইন্সটিটিউটের অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের ৭টি নার্সিং কলেজের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। খাগড়াছড়িতে নির্মাণ করা হয়েছে একটি আধুনিক নার্সিং কলেজ। দেশের যে ৯টি জেলায় এখনো সরকারি নার্সিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই, সেসব জেলায় কলেজ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে নার্সিং অধিদপ্তর। এছাড়া পিপিপি এর আওতায় ঢাকার মহাখালিতে ইউনিভার্সেল নার্সিং কলেজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।

বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল আলী সাদেক জানান, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার দায়িত্ব নেয়ার পর করোনা সংকটকালীন সময়েও বেশি গুরুত্ব দেন দেশের নার্সদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে। সেই লক্ষ্যে তিনি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকেও বিকেন্দ্রিকরণ করেন। আগে যেসব প্রশিক্ষণ ঢাকায় হতো, সেসব প্রশিক্ষণ বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজনের উদ্যোগ নেন। করোনাকালীন সময়ে দেশের ১১টি প্রশিক্ষণ ভেন্যুতে ৪৮০ জন নার্সকে ২৮ দিনব্যাপী আইসিইউ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আরও ১২শ’ জনকে একই প্রশিক্ষণ দেয়ার কাজ চলমান রয়েছে। পেশাগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রায় ৩ হাজার নার্সকে ফাউন্ডেশন প্রশিক্ষণ এবং ৮শ’ নার্স ও মিডওয়াইফকে ‘ইনফেকশন প্রিভেনশন এন্ড কন্ট্রোল’ এর প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। ২০২০-২১ অর্থ বছরে অপারেশনাল প্লানের অধীনে ১২শ’ নার্সকে আইসিইউ, ৬শ; জনকে আইপিসি, ২১০ জনকে পেডিয়াট্রিক, ৯ হাজারকে ফাউন্ডেশন, ১৬০ জনকে ইংরেজি ভাষা, ১২০ জনকে কম্পিউটার, ১২০ জনকে অর্থব্যবস্থাপনা, ১২০ জনকে গেরিয়াট্রিক নার্সিং প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নার্সিং শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে ইতোমধ্যে ২৫০ জনকে টিচিং মেথোডোলজি প্রশিক্ষণ দিয়ে পদায়ন ও দক্ষ শিক্ষক সমস্যা সমাধানে আরও ৮শ’ শিক্ষককে পদায়ন ও প্রশিক্ষণের কাজ চলমান রয়েছে। মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে ৫০-৬০ জন শিক্ষককে বিদেশ প্রশিক্ষণেরও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 

বিএনএ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সভাপতি শাহাদাতুন নূর লাকি জানান, দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি কার্যক্রমে সমতা আনার লক্ষ্যে অভিন্ন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে। দক্ষ শিক্ষক গড়ে তুলতে জাতীয় পর্যায়ে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রশিক্ষণ কলেজ নির্মাণের প্রস্তাব করেছে অধিদপ্তর। প্রস্তাব করা হয়েছে স্বতন্ত্র নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ইউনিভার্সিটি স্থাপনের। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের উদ্ধুদ্ধ করতে স্টাইপেন্ড বৃদ্ধিসহ প্রতি বছর কৃতি ৩ শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি দেয়ার প্রথা চালু করা হয়েছে। গেল দুই অর্থবছরে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের জন্য ২ জনকে দক্ষিণ কোরিয়া, ৩ জনকে থাইল্যান্ড ও ১ জনকে জাপানে পাঠানো হয়েছে। দেশের প্রতিটি নার্সিং কলেজে অত্যাধুনিক ভার্চুয়াল সিম্যুলেশন ল্যাব স্থাপনের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়া ৩২ জন মিডওয়াইফকে সুইডেনের ডালার্না ইউনিভার্সিটির অধীনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রীর জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি গবেষণা কার্যক্রমকে আরো গতিশীল ও কার্যকর করতে অধিদপ্তরে চালু করা হয়েছে রিসার্চ শাখা। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১ম শ্রেণির শূণ্যপদ পূরনের লক্ষ্যে ১৯০ জনের একটি পদোন্নতি তালিকা পাবলিক সার্ভিস কমিশনে অনুমোদনের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। 

বিএনএ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নিজাম উদ্দিন জানান, কোভিড ভয়াবহতার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। নার্সদের সাহস যোগাতে তিনি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোও পরিদর্শন করেন। তাদেরকে দেন নানা দিকনির্দেশনা। অসুস্থ নার্সিং কর্মকর্তাদের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি মারা যাওয়া কর্মকর্তাদের ভাতা, কোভিডকালীন কর্মরত নার্সিং কর্মকর্তাদের জন্য প্রনোদনা ও কোয়ারেন্টাইন ভাতা দ্রুত পরিশোধের উদ্যোগ নেন তিনি। এতে দেশের নার্সদের মধ্যে আস্থা তৈরির পাশাপাশি উদ্দিপনাও বাড়ে। সিদ্দিকা আক্তার দায়িত্ব নেয়ার পর সরাসরি সাক্ষাতকারের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাঙ্খিত কর্মস্থলে বদলি হয়েছেন ৩ হাজার ৯৪ জন নার্স। আইসিইউ প্রশিক্ষণ পেয়েছেন ২ হাজার ৩৪ জন এবং নার্স ও মিডওয়াইফ শিক্ষক হিসেবে পদায়িত হয়েছেন ২৫০ জন। বদলি বাণিজ্য ও দালালদের দৌরাত্মের যে বদনাম ছিল বর্তমান মহাপরিচালকের সময়ে সেই কলঙ্কমুক্ত হয়েছে অধিদপ্তর- এমন দাবি নার্সিং কর্মকর্তাদের।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
সর্বশেষ খবর
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা
মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

রকমারি