শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আত্মসমর্পন করেছেন সুন্দরবনের ১৪ জলদস্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
অনলাইন ভার্সন
আত্মসমর্পন করেছেন সুন্দরবনের ১৪ জলদস্যু

সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের আশায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অস্ত্র-গুলি জমা দিয়ে আত্মসমর্পন করেছে সুন্দরবনের কুখ্যাত জলদস্যু ‘শান্ত বাহিনী’ ও ‘আলম বাহিনী’র প্রধানসহ ১৪ জলদস্যু। অতীত কৃতকর্মে অনুতপ্ত হয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করার উদ্দেশ্যে বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১২টায় বরিশাল নগরীর রূপাতলীতে র‌্যাব-৮ সদর দপ্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করেন ১৪ জলদস্যু। এ সময় তারা দেশী-বিদেশি মোট ২০টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ১ হাজার ৮ রাউন্ড গুলি জমা দেন। 

এর আগে গত বুধবার সুন্দরবনের শরনখোলা রেঞ্জে র‌্যাব-৮’র দিনব্যাপী অভিযান চলার সময় এই ১৪ জলদস্যু র‌্যাবের কাছে ধরা দেয় বলে জানিয়েছেন র‌্যাব-৮’র উপ-অধিনায়ক মেজর আদনান কবির। 

অনুষ্ঠানে অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি ও শেখ টিপু সুলতান এমপি, র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমীন, ডিজিএফআই’র পরিচালক কর্নেল মিজানুর রহমান, র‌্যাব-৮ অধিনায়ক লে. কর্নেল ইফতেখারুল মাবুদ, অতিরিক্ত জিআইজি মো. আকরাম হোসেন, জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান সহ স্থানীয় প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা এবং সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

আত্মসমর্পনের পর সুন্দরবনের আলম বাহিনীর প্রধান সাতক্ষীরার শ্যামনগরের আলম বলেন, মানুষ ভুল করে। তিনি ভুল করে খারাপ পথে চলে গিয়েছিলেন। এখন ভুল বুঝতে পেরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অস্ত্র ও গুলি জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন। ওই জীবন অন্ধকার, ওই জীবন আর ভালো লাগে না। তাই তিনি সহ তার সহযোগীরা স্বাভাবিক জীবনে ভালোভাবে বাঁচতে চান। তার বিরুদ্ধে থাকা একটি মামলার কি হবে তা নিয়ে চিন্তিত আলম। 

আরেক দস্যু সাতক্ষীরার শ্যামনগরের আবু বকর সিদ্দিক বলেন, তিনিসহ অন্যরা খারাপ জগতে ছিলেন। এখন ভালো হওয়ার আশায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পন করেছেন। 

আত্মসমর্পনকারী সুন্দরবনের আরেক জলদস্যু ‘শান্ত বাহিনীর’ প্রধান আব্দুল বারেক তালুকদার ওরফে শান্ত বলেন, গত ৪ বছর ধরে সুন্দরবনে দস্যুতা করেছেন তিনি। কিন্তু দস্যুতা করে নিজের এবং পরিবারের ভাগ্য বদলাতে পারেনি। কামাই করেছেন শুধুই বদনাম। তাই সুস্থ জীবনে ফিরে আসার উদ্দেশ্যে অস্ত্র জমা দিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে সহযোগীসহ আত্মসমর্পন করেছেন তিনি। এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সরকারের সহযোগিতা চান তারা সবাই। 

আত্মসমর্পন করা ১৪ জলদস্যুর প্রত্যেকের নামেই রয়েছে একাধিক মামলা। এদের আদালতে সোপর্দ করে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেয়ার পাশপাশি সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তাদের পুনর্বাসন করার কথা জানিয়েছেন র‌্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। 

এছাড়াও নদীবিধৌত এই অঞ্চলে দস্যু, সন্ত্রাস এবং জঙ্গি নির্মুলে আধুনিক নৌযানসহ সুন্দরবন অঞ্চলে র‌্যাবের আরো একটি ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন তিনি। দস্যুতা, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং জঙ্গীবাদ করে কেউ বাঁচতে পারবে না বলে বক্তৃতায় হুঁশিয়ারি দেন র‌্যাব মহাপরিচালক। 

আত্মসমর্পন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল খুন এবং ধর্ষণ ছাড়া যাদের বিরুদ্ধে অন্যান্য লঘু অভিযোগ রয়েছে তাদের বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনার কথা বলেন। তিনি বলেন, যারা বে-পথে চলে গেছেন কিংবা পথ হারিয়েছেন কিংবা যারা অনুতপ্ত হয়েছেন, যারা জঙ্গিবাদে চলে গিয়েছেন- অনুতপ্ত হয়েছেন, যারা জলদস্যুতায় চলে গিয়েছেন- অনুতপ্ত হয়েছেন, তাদেরকে ফিরে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী ডাক দিয়েছেন। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে তারা ফিরে আসবে, চলে আসবে, স্বাভাবিক জীবন-যাপন করে বাংলাদেশকে একটি শান্তিপূর্ণ দেশ বিনির্মানে সহযোগিতা করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী। 

মন্ত্রী বলেন, কেউ নিজের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে আত্মসমর্পন করলে রাষ্ট্র তাকে পুনর্বাসন করে সমাজের মূল ধরায় ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব গ্রহন করবে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই একাধিকবার এ ঘোষনা দিয়েছেন। গুটিকয়েক জঙ্গী-সন্ত্রাসীর জন্য উন্নয়নের অগ্রযাত্রা থেমে থাকবে না। সরকার কঠোর হস্তে সবধরনের উগ্রবাদ দমন করবে।  

আইন শৃক্সখলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য যা যা প্রয়োজন তার সব কিছুই বর্তমান সরকার করছে বলে বক্তৃতায় বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

আজ আত্মসমর্পণ করা ১৪ জন হলেন শান্ত বাহিনী প্রধান আব্দুল বারেক তালুকদার শান্ত, তার সহযোগী মনির হোসেন হাওলাদার, দুলাল মোল্লা , ফরিদ হাওলাদার, আনিছুর রহমান মোল্লা, বশির আহম্মেদ শেখ, ফরিদ গাজী, মোস্তফা শেখ, নুরুল ইসলাম, খোরশেদ শেখ এবং আলম বাহিনীর প্রধান আলম সরদার, হালিম গাজী, আবু বক্কর সিদ্দিক ও আসাদুজ্জামান। এদের মধ্যে শান্ত বাহিনীর সকলের বাড়ি বাগেরহাট জেলায় এবং আলম বাহিনীর সকলের বাড়ি সাতক্ষীরা জেলায়। 

এ নিয়ে চলতি বছর ৩দফায় ৬ হাজার ৫শ’ ২৮ পিস গুলি এবং ৯৭টি অত্যাধুনিক দেশী-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সুন্দরবনের ৫টি দস্যু বাহিনী প্রধানসহ ৩৫ জন জলদস্যু র‌্যাবের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পন করেন। 

এর আগে গত ৩১ মে সুন্দরবনের মাস্টার বাহিনীর ১০ জন ৫২টি অস্ত্র ও সাড়ে ৪ হাজার রাউন্ডগুলি এবং ১৪ জুলাই মজনু ও ইলিয়াস বাহিনীর ১১ জন ২৫টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১ হাজার ২০ রাউন্ড গুলিসহ আত্মসমর্পন করেন।

এদিকে, একের পর এক বাহিনী প্রধানসহ জলদস্যুরা অস্ত্র সহ আত্মসমর্পন করায় সুন্দরবন সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এবার দস্যুতা অনেক কমে গেছে এবং এ কারনে জেলেরা সাগরে প্রচুর ইলিশ শিকার করতে পারছে বলে জানিয়েছেন অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া বরিশাল জেলা মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অজিত কুমার দাশ মনু বাবু। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ
রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ
কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ