সিলেটের এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে সরকারি মহিলা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী খাদিজা আক্তার নার্গিসকে কোপানোর ঘটনাটি এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত অনেকেই যখন কোপানোর দৃশ্য ভিডিও করছিলেন বা দেখছিলেন তখনই 'সাহসী' এক যুবক এগিয়ে যায় নার্গিসকে বাঁচাতে। ঘাতক বদরুল নার্গিসকে কুপিয়ে আহত করে ফেলে রেখে গেলে এগিয়ে যায় ইমরান। সেখান থেকে খাদিজাকে তুলে নিয়ে দৌঁড়ে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তিনি।
আর এতে নার্গিসের রক্তে ভরে যায় ইমরানের সারা শরীর। শরীরে রক্ত মাখা ইমরানের সেই ছবি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল। অনেকেই তাকে 'সাহসী' খেতাব দিয়ে প্রসংশা করছেন। সেই সাথে সমালোচনা করছেন যারা ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে থেকে ভিডিও করেছেন অথচ নার্গিসকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন নি।
বিডি প্রতিদিন/ ৫ অক্টোবর ২০১৬/হিমেল