শিরোনাম
- আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
- বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
- চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
- নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
- বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
- রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
- বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
- ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
- ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
- গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
- হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
- হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
- ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
- ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
- ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
- আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন
মধ্যরাতে রাজশাহীতে বৃষ্টিসহ বজ্রঝড়
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

মধ্যরাতে রাজশাহীতে বৃষ্টিসহ বজ্রঝড় হয়েছে। এতে আমের মুকুল, আলু ও গমের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা। তবে কৃষি বিভাগ বলছে, ভয়ের কারণ নেই।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম জানান, রবিবার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী ও এর আশপাশের এলাকায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এর সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় বজ্রঝড়। ঝড়ো বাতাস আর বৃষ্টি থামে রাত সাড়ে তিনটায়।
আশরাফুল ইসলাম বলেন, রাতে তারা ১২ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ঝড়ের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৪১ কিলোমিটার। তিন মিনিট স্থায়ী ছিল বাতাসের এই গতি। বাকি সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২ কিলোমিটার।
আবহাওয়া অফিসের এই কর্মকর্তা জানান, এই ঝড়টিকে বলা হয় বজ্রঝড়। এই ঝড়ের সময় প্রচুর বজ্রপাতও ঘটেছে। এ ধরনের বৃষ্টিসহ বজ্রঝড় মার্চ থেকে শুরু হয়ে মে পর্যন্ত হয়। কিন্তু আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে এটি এগিয়ে এসেছে। ফেব্রুয়ারির শেষে এই বজ্রঝড়ের পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদপ্তর আগেই দিয়েছিল বলেও জানান আশরাফুল ইসলাম।
এদিকে রাতের এই বৃষ্টি ও বজ্রঝড়ের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে পুরো রাজশাহী নগরী অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। ঝড় শেষ হলে রাতে কিছু কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ দেওয়া হয়। পুরো রাজশাহীর বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয় সোমবার দুপুরের পর। এ নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের কোনো কর্মকর্তা কথা বলতে চাননি।
অন্যদিকে, ঝড় ও বৃষ্টিতে আমের মুকুল, আলু ও গমের ক্ষতির আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন চাষিরা। তবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক দেব দুলাল ঢালি বলেছেন, কিছু কিছু গমের গাছ নুইয়ে পড়তে পারে। তবে এই বৃষ্টিতে কোথাও পানি জমেনি। তাই অন্য কোনো ফসলের ক্ষতি হবে না।
দেব দুলাল ঢালি বলেন, গাছে গাছে কেবল মুকুল আসছে। সেসব মুকুল এখনও ফুল হয়ে ওঠেনি, গুটিও আসেনি। তাই বৃষ্টি ও বজ্রঝড়ে আমের মুকুলেরও কোনো ক্ষতি হবে না বলে জানান কৃষি বিভাগের এই কর্মকর্তা।
বিডি-প্রতিদিন/ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর