প্রতিদিন ডায়াবেটিস রোগীদের গোসলের সময় পা পরীক্ষা করতে হবে। পায়ের কোনো ত্রুটি ধরা পড়লে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া যাবে। বিশেষ করে পায়ে ক্ষত, রঙ পরিবর্তন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তবে কথিত গ্রামের ডাক্তার ও কবিরাজের কাছে যাওয়া যাবে না। এতে রোগ বৃদ্ধি পেয়ে পা কেটে ফেলতে হতে পারে। এছাড়া ডায়াবেটিক রোগীদের খালি পায়ে হাটা যাবে না।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির ৬২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ডায়াবেটিক সচেতনতা দিবস উপলক্ষে কুমিল্লায় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা একথা বলেন। বুধবার সকালে নগরীর বিষ্ণুপুরে প্রস্তাবিত খায়রুন্নেসা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হেলথ কেয়ার সার্ভিস কুমিল্লার পরিচালক ডাক্তার আতাউর রহমান জসীম।
আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ অন্ধ কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার সাধারণ সম্পাদক ডা. একেএম আবদুস সেলিম, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. আবদুল আউয়াল সোহেল, শিক্ষাবিদ জহিরুল হক দুলাল, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান ও স্থানীয় কাউন্সিলর গোলাম গোলাম কিবরিয়া। পরে বিনামূল্যে দুই শতাধিক নারী-পুরুষের ডায়াবেটিক নির্ণয় করা হয়।
বিডি প্রতিদিন/২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল