শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০০, রবিবার, ০৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

নারায়ণগঞ্জের ত্রাস কে এই পলাশ?

নারায়ণগঞ্জে শ্রমিক লীগের নামে তাণ্ডব, চাঁদার জন্য ৩৬ শিল্প-কারখানা বন্ধ, এলাকা ছাড়ছেন ব্যবসায়ীরা
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
নারায়ণগঞ্জের ত্রাস কে এই পলাশ?

অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছেন ফতুল্লার শ্রমিক লীগ নেতা কাউসার আহমেদ পলাশ। সরকার, প্রশাসন, দল— কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করেন না তিনি। দেশের বৃহত্তম রপ্তানি খাত নিটশিল্পের প্রধান কেন্দ্র ফতুল্লার বিসিক পল্লীর শত শত গার্মেন্ট মালিক-শ্রমিক অসন্তোষের আড়ালে পলাশের চাঁদাবাজির কাছে জিম্মি। শুধু ফতুল্লাতেই পলাশের ৭৪টি শ্রমিক সংগঠন রয়েছে; যার সব কটির শীর্ষপদই তার দখলে। আর ফতুল্লা আঞ্চলিক শ্রমিক লীগের সভাপতির পদটি দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে নিজের কব্জায় ধরে রেখেছেন। তার এসব শ্রমিক সংগঠনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে কানাডিয়ান নাগরিকের মালিকানাধীন র‌্যাডিকেল গার্মেন্ট, হামিদ ফ্যাশন, পাইওনিয়ার সোয়েটার, আর এস সোয়েটার, মিশওয়ার হোসিয়ারি, এন আর নিটিং, মাইক্রো ফাইবার, মেট্রো নিটের মতো প্রায় ৩৬টি গার্মেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় চলে গেছে। যারা টিকে আছে তার অনেককেই কৃত্রিম শ্রমিক অসন্তোষের ভয়ে গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের চাঁদা। নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুন মামলার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত নূর হোসেনের সাম্রাজ্যের মতোই ফতুল্লায় গড়ে তুলেছেন আলাদা আরেক সাম্রাজ্য। যেখানে সব কথার শেষ কথা পলাশ। দিনের পর দিন অপকর্ম করে গেলেও তার বিরুদ্ধে কথা বলার কেউ নেই। জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যাণবিষয়ক সম্পাদক পলাশ যেন এখন সন্ত্রাসের মহিরুহে পরিণত হয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এক পলাশেই ঘটছে নারায়ণগঞ্জের সর্বনাশ। সরেজমিন জানা গেছে, ফতুল্লার কয়েক হাজার অবৈধ অটোরিকশার চাঁদাবাজিও পলাশের নিয়ন্ত্রণে। এতে ফতুল্লার তিনটি ইউনিয়ন থেকে উঠে গেছে প্যাডেলচালিত রিকশা। ফতুল্লার কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বহমান বুড়িগঙ্গা নদী দখল করে অবৈধ বালু আর পাথরের ব্যবসার একচ্ছত্র আধিপত্যও পলাশের কব্জায়। ইতিমধ্যেই বুড়িগঙ্গা নদী দখলমুক্ত রাখতে সরকারের কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ওয়াকওয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। পাগলা থেকে আলীগঞ্জ পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত ওই ওয়াকওয়ে ভেঙে ফেলায় তার বিরুদ্ধে ৩ মে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) যুগ্মপরিচালক (বন্দর) এ কে এম আরিফ উদ্দিন বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় জিডি করেন। তবে এ জিডি পলাশের দখলদারিত্বে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। ভুক্তভোগীরা বলছেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা তার (পলাশ) বাড়িতে আসার পর থেকে যেন বাদশাহ হয়ে উঠেছেন তিনি।

একনেক অনুমোদিত কাজে বাধা : ফতুল্লার আলীগঞ্জে গণপূর্ত অধিদফতরের জমিতে প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছায় একনেকে অনুমোদন পাওয়া সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫ তলা ভবনের ৬৭২টি ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্পে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন পলাশ। আলীগঞ্জ মাঠ রক্ষার আন্দোলনের নেপথ্যে তিনি মূলত ওই প্রকল্পের ঠিকাদারি কাজে ভাগ বসাতে সরকারি কাজে বাধা দেন; যার ফলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পিবিএল-ডিসিএলের (জেভি) পক্ষে গত বছরের ১২ নভেম্বর ফতুল্লা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়; যার বিপরীতে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয় পুলিশ। ফলে নতুন করে ওই প্রকল্পের কাজে বাধা, প্রাণনাশের হুমকি ও মালামাল লুটের অভিযোগ এনে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে গণপূর্ত বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলার নির্বাহী প্রকৌশলীর পক্ষে উপসহকারী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান ৩ মে ফতুল্লা থানায় আরও একটি সাধারণ ডায়েরি (নম্বর ১১৯) করেছেন। কিন্তু পলাশের ভয়ে তার নামটি পর্যন্ত মুখে আনতে সাহস পাচ্ছেন না সরকারি কর্মকর্তা থেকে শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও। বিআইডব্লিউটিএর যুগ্মপরিচালক (বন্দর) এ কে এম আরিফ উদ্দিনের জিডিতে বলা হয়, নদী ও নদীর তীরভূমি রক্ষায় হাই কোর্টের নির্দেশে বুড়িগঙ্গায় নির্মিত ফতুল্লার পাগলা বাজার থেকে আলীগঞ্জ পর্যন্ত এলাকায় ওয়াকওয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে। নদীর বিপুল অংশ অবৈধভাবে ভরাট করে ইট, বালু, পাথর রেডিমিক্সের ব্যবসা পরিচালনা করছেন আলীগঞ্জনিবাসী মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে কাউসার আহমেদ পলাশ এবং তার নেতৃত্বে কতিপয় অসাধু ব্যক্তি; যার ফলে নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পিবিএল-ডিসিএলের জিডিতে বলা হয়, গত বছরের ৮ ও ১১ নভেম্বর সকালে রমজান ও হান্নানের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন লোক নিয়ে প্রকল্পের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে কাজ বন্ধ করার হুমকি দেন।

অনুগত চার খলিফা : পলাশের অত্যন্ত বিশ্বস্ত শাহাদাত হোসেন সেন্টু, আবুল, মোকাররম ও আজিজুল হক চার খলিফা নামে পরিচিত। এ চারজন নিয়ন্ত্রণ করেন তার টাকা হাতানোর বিভিন্ন সেক্টর। ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কের দুই পাশে পরিবহনের পণ্য লোড-আনলোড সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করেন মোকাররম। কথায় কথায় নিজেকে তিনি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ঘনিষ্ঠজন বলে জাহির করেন। লেবার সর্দার মোকাররম মাত্র পাঁচ বছরে কোটিপতি বনে গেছেন। তিনি এখন বাংলা সিনেমায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগকারী প্রযোজক। শহরের জামতলা এলাকায় কিনেছেন দেড় কোটি টাকার বাড়ি, চড়েন অর্ধ কোটি টাকা দামের গাড়িতে, গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জে যান হেলিকপ্টারে। করেছেন বাবার নামে কলেজ। সূত্র জানায়, লোড-আনলোড থেকে মোকাররমের মাধ্যমে পলাশের আয় মাসে কমপক্ষে ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিদেশ থেকে আসা পাথরও সরিয়ে ফেলা হয় এসব ঘাট থেকে। অন্যদিকে পলাশের হয়ে গার্মেন্ট সেক্টরের দেখভাল করেন শাহাদাত হোসেন সেন্টু। বেতন-ভাতা বা কোনো কারণে শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকদের বনিবনা না হলেই সেন্টুর লোকেরা সেখানে শ্রমিকদের উসকে দিয়ে প্রতিষ্ঠানের কাজ বন্ধ করে দেন। বাধ্য হয়ে মালিকরা ধরনা দেন পলাশের কাছে। শুরু হয় দরকষাকষি, রফা না হলেই বন্ধ হয়ে যায় প্রতিষ্ঠান। পলাশের চাঁদাবাজির অন্যতম বড় সেক্টর সরকারি অনুমোদনবিহীন ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক। প্যাডেলচালিত রিকশা (ব্যাটারিচালিত) মালিক-শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক আজিজুল হক জানান, এই পরিষদের নামে ১৯টি কমিটি রয়েছে। কমিটির অধীন রয়েছে ৪ হাজার রিকশা। আর ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক মালিক-শ্রমিক ঐক্য জোট নামে চারটি কমিটি রয়েছে। এসব কমিটির অধীন ইজিবাইক রয়েছে ৮০০। শ্রমিক লীগ নেতা কাউসার আহমেদ পলাশের জন্য প্রতিটি রিকশা থেকে মাসে ১০০ ও ইজিবাইক থেকে ৩০০ টাকা চাঁদা আদায় করা হয়। পলাশের চাঁদাবাজির অন্য সেক্টর আলীগঞ্জ ও পাগলার বিশাল ট্রাকস্ট্যান্ড। কয়েক হাজার ট্রাক থেকে তার চাঁদাবাজির পরিমাণ মাসে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা।

বুড়িগঙ্গার তীরে ওয়াকওয়ে দখল ভাঙচুর : নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পোস্ট অফিস থেকে আলীগঞ্জ পর্যন্ত বুড়িগঙ্গার তীর ও ওয়াকওয়ে দখল করে অবৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা ও ভাঙচুরের অভিযোগে জিডি করেছে বিআইডব্লিউটিএ ঢাকা বন্দর। এতে পলাশ ও তার সাঙ্গোপাঙ্গদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। বলা হয়েছে, সরকার কর্তৃক নির্মিত ওয়াকওয়ে তারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার ও ব্যবসার কারণে তা ভেঙে ফেলেছে। জানা গেছে, আলীগঞ্জে টিসিবির ভবন সংলগ্ন এলাকা থেকে পিডব্লিউডি খেলার মাঠ পর্যন্ত দখলে রেখেছেন পলাশ। আলীগঞ্জ মাদ্রাসাসংলগ্ন ঘাট থেকে কয়েক শ ফুট ওয়াকওয়ে এখন আর নেই। আলীগঞ্জ মাদ্রাসা ঘাটে নদীর তীর দখল করে বসানো হয়েছে দুটি বিশালাকারের ক্রেন। দু-তিনটি এক্সাভ্যাটরও (ভেকু) রয়েছে। অবাধে চলছে বালু, কয়লার লোড-আনলোডিং কার্যক্রম। স্তূপীকৃত করে রাখা হয়েছে বালু ও কয়লা। স্থাপন করা হয়েছে একাধিক বাঁশের জেটি। এসব নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন কাউসার আহমেদ পলাশ। এ ছাড়া আলীগঞ্জ পিডব্লিউডি মাঠের শেষ প্রান্তে বুড়িগঙ্গার তীরে অসংখ্য কাঠের গুঁড়ি স্তূপ করে রাখা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিএ ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্মপরিচালক আরিফ উদ্দিন জানান, ফতুল্লা, আলীগঞ্জ, পাগলা বাজার এলাকার ওয়াকওয়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত করে এলাকার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ব্যবসা করছেন। এখানে অনেকেই কাউসার আহমেদ পলাশের নাম বলেছেন। তার নেতৃত্বে ওখানে রশিদ হাজী, সেন্টুসহ বেশকিছু প্রভাবশালী লোক এ কাজ করছেন। মূলত এর মধ্যে পলাশের নামই বেশি শোনা যাচ্ছে। তার ছত্রচ্ছায়ায় এগুলো হচ্ছে। যারা এখানে নতুন নতুন গদি বানাচ্ছেন শোনা যাচ্ছে পলাশ এগুলো উদ্বোধন করছেন। ফতুল্লা মডেল থানার ওসি মঞ্জুর কাদের জানান, এ ব্যাপারে থানায় জিডি হয়েছে। জিডির তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মাদক ব্যবসায়ীর কক্সবাজার ভ্রমণ : সম্প্রতি ফতুল্লায় পলাশের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে একটি জাতীয় দৈনিকের ফতুল্লা প্রতিনিধি আল-আমিনের চামড়া তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে অংশ নেন মোল্লা মামুন নামে এক মাদক ব্যবসায়ী। ফতুল্লার সস্তাপুর গাবতলা এলাকার জামাই মতিনের ছেলে মোল্লা মামুন। তিনি গত বছরের ১১ জানুয়ারি পুলিশের হাতে ইয়াবাসহ গ্রেফতার হন। ফতুল্লা মডেল থানার এসআই কামরুল হাসান তাকে গ্রেফতার করে মোবাইল কোর্টে হাজির করেন। এরপর আদালতে দোষ স্বীকারের পর মোল্লা মামুনকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২০১৩ সালের ২০ জানুয়ারি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে থেকে ট্রাকভর্তি ৫০০ বোতল ফেনসিডিলসহ মামুনকে গ্রেফতার করা হয়। ফতুল্লা পুলিশ ও জেলা ডিবির চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী মোল্লা মামুন। এদিকে মোল্লা মামুনের ফেসবুক আইডিতে দেখা যায়, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পলাশের সঙ্গে ঘুরছেন আর মোবাইলে সেলফি তুলছেন। মোল্লা মামুন একটি সেলফি তার ফেসবুকে পোস্টও করেছেন। এলাকাবাসী জানান, মোল্লা মামুন শ্রমিক লীগ নেতা পলাশের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে ফেনসিডিল ও ইয়াবা ব্যবসা করে আসছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে