শিরোনাম
- পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
- কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
- নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
- সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
- বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
- তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
- মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
- প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
- রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
- কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
- ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
- ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
- নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
- স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
- ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
- মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
- রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
- দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
- মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন
- রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রাজশাহীতে, শীতে কাঁপছে ছিন্নমূল মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
সারাদেশের মধ্যে শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে। শুক্রবার রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার ছিল ৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমেছে শুক্রবার।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিস বলছে, দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সাধারণত ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে বলা হয় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে বলা হয় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। আর তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। সেই হিসেবে রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে এখন মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
বহাওয়ার এই পরিসংখ্যান বলছে যতই দিন যাচ্ছে তাপমাত্রার পারদ কেবলই নিচের দিকে নামছে। মধ্য পৌষে যেন হামলে পড়েছে শীত। ভোরে ঘন কুয়াশা আর দিনভর ঠাণ্ডা বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষগুলো। রাতে তা আরও অসহনীয় হয়ে উঠছে। গাছপালা বেশি থাকায় শহর-নগরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে শীতের কাঁপুনি বেশি। গ্রামাঞ্চলের অনেক মানুষের জন্যই তা বয়ে এনেছে বাড়তি কষ্ট ও দুর্ভোগ।
হিমেল বাতাস আর তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তর জনপদের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষগুলো পড়েছেন বিপাকে।
এদিকে, আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে আরও দু-তিন দিন রাজশাহীসহ সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমবে। ফলে নতুন করে উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের আরও কিছু এলাকা শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়তে পারে। শুক্রবার সারা দেশের মধ্যে রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৬ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিডি-প্রতিদিন/২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর