শিরোনাম
- আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
- বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
- চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
- নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
- বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
- রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
- বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
- ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
- ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
- গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
- হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
- হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
- ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
- ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
- ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
- আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন
সংস্কার শেষে মিলনায়তন জেলা পরিষদকে বুঝিয়ে দিল রাসিক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

সংস্কার কাজ শেষে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান জেলা পরিষদ মিলনায়তন জেলা পরিষদের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র তার দপ্তরে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকারের কাছে মিলনায়তনটি বুঝিয়ে দেন।
এ সময় মেয়র বলেন, তিনি মনে করেন শহরের ভেতরের সব প্রতিষ্ঠানই সিটি করপোরেশনের। এগুলোর সৌন্দর্য বর্ধন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তার দায়িত্বের ভেতরেই পড়ে। এ জন্য তিনি জেলা পরিষদের মিলনায়তনটি সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই কাজ শেষ করতে পেরে ভাল লাগছে।
নগরীর মনিবাজারে অবস্থিত এই মিলনায়তনটি ‘শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান জেলা পরিষদ মিলনায়ন’ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। সেটি উল্লেখ করে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার বলেন, এটির দেখভাল এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনেরই।
রাসিকের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল হক মিলনায়তন সংস্কার প্রকল্পের নানা দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন প্রথমবার দায়িত্বে থাকাকালে মিলনায়তনটি সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এ জন্য তিনি ২০০৯ সালের ২৯ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ২০১১ সালের ৮ মে মন্ত্রণালয় সিটি করপোরেশনকে ১২৯টি প্রকল্পে ১২ কোটি ২৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। এর মধ্যে তিন কোটি ২৩ লাখ টাকা ছিল মিলনায়তন সংস্কার।
পরবর্তীতে ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর সংস্কারের জন্য জেলা পরিষদ মিলনায়তনটি রাসিকের কাছে বুঝিয়ে দেয়। এরপর ঠিকাদার নিয়োগ করে সংস্কার শুরু করে রাসিক। কিন্তু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র এবং সাউন্ড সিস্টেমের জন্য এক কোটি টাকার অভাব দেখা দেয়। এরই মধ্যে সিটি করপোরেশনে আরেকজন মেয়র হিসেবে এলে মিলনায়তনটির সংস্কার কাজ থেমে যায়। এরপর দীর্ঘদিন আর কাজ হয়নি। মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার পর আবার কাজ শেষ করতে উদ্যোগ নেন। এরপরই মিলনায়তনটির সংস্কার কাজ শেষ হলো।
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, তিন কোটি ২৩ লাখ টাকা বরাদ্দের বাইরে ৬০০ চেয়ার বসাতে সিটি করপোরেশন আরও ৫৫ লাখ ৬২ হাজার টাকা খরচ করেছে। এই মুহুর্তে আর ২৫-৩০ লাখ টাকার কাজ করলে এটিই হবে রাজশাহীর সবচেয়ে আধুনিক মিলনায়তন। তবে গত ১ মার্চ থেকে মিলনায়তনটিতে আবার নানা অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এটি ভাড়া দিয়ে জেলা পরিষদের আয় বাড়বে।
এ সময় রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাওগাতুল আলম, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান হাবিব, প্যানেল চেয়ারম্যান-১ নাঈমুল হুদা রানা, প্যানেল চেয়ারম্যান-৩ নারগিস আক্তারসহ অন্যান্য সদস্য, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের সদস্য এবং সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিডি-প্রতিদিন/১২ মার্চ, ২০১৯/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর