শিরোনাম
- ‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
- এফএ কাপ: ফাইনালে হেরেও আক্ষেপ নেই গার্দিওলার
- শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন, অর্থদণ্ড আদায়ে সম্পদ বিক্রির নির্দেশ
- ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
- ২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
- উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী
- বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন
- রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
- ৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা
- বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত
- আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
- ‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!
- পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি
- হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান
- টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত
- ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী
- জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
- গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
- রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
- ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যাংকের বার্তা বাহককে পুলিশে দিলেন পাসপোর্ট কর্মকর্তা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহী বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক হাফিজুর রহমান এক ব্যাংক কর্মচারীকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন। তার নাম রাকেশ আলী (২৬)। তিনি সোনালী ব্যাংকের রাজশাহী কর্পোরেট শাখার বার্তা বাহক। রবিবার দুপুরে পাসপোর্ট অফিস থেকে তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।
রাকেশের বিরুদ্ধে অভিযোগ, রাজশাহী মহানগরীর বুলনপুর এলাকার বাসিন্দা জীবন কুমারের পাসপোর্ট করতে সহায়তার নামে তার কাছ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা আদায় করেন। জীবন কুমার পাসপোর্ট কর্মকর্তা হাফিজুর রহমানকে বিষয়টি জানালে তাকে চন্দ্রিমা থানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক হাফিজুর রহমান জানান, পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য সোনালী ব্যাংকের কর্পোরেট শাখায় টাকা জমা দিতে হয়। সেখানে টাকা দিতে গেলে রাকেশ জীবন কুমারের কাছ থেকে অতিরিক্ত ১ হাজার ২০০ টাকা আদায় করেন। এরপর জীবনকে সঙ্গে নিয়েই তিনি তার আবেদনপত্র জমা দিতে আসেন। এ সময় দুজনের কথাবার্তা সন্দেহজনক মনে হলে তাদের আলাদা আলাদাভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখনই রাকেশের অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়টি বেরিয়ে আসে। তাই তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
রাকেশকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ডেকে হাফিজুর রহমান জীবনের আবেদনপত্র দ্রুত গ্রহণ করার জন্য নির্দেশ দেন।
হাফিজুর রহমান বলেন, তিনি পাসপোর্ট অফিসকে দালালমুক্ত করেছেন। কিন্তু ব্যাংকেরও কর্মচারী এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। এটা দুঃখজনক। তার অফিস থেকে পাসপোর্ট করাতে কাউকে যেন এক টাকাও বেশি দিতে না হয় সে জন্য তিনি সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে নগরীর চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবীর বলেন, পাসপোর্ট অফিসে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের কাছে একজন আটক আছে বলে শুনেছি। আটক ব্যক্তিকে থানায় আনার পর তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর