করোনাভাইরাসে প্রকোপে দেশজুড়ে চলছে অঘোষিত লকডাউন। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের বিস্তার প্রতিরোধেই এই পদক্ষেপ। কিন্তু ঝুঁকি জেনেও রমজান সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে কাঁচাবাজারে বেড়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা।
চাহিদা থাকায় বাড়তির দিকে ইফতার সামগ্রীর দাম। প্রতি হালি লেবুর দাম উঠেছে ৬০-৭০ টাকা, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। আর কেজিতে ৪-৫ টাকা বেড়েছে সব ধরনের ডালের দর। ঊর্ধ্বমুখী ছোট মাছের দাম। তবে ডিম, গরুর মাংস ও অন্যান্য সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে দাবি বিক্রেতাদের।
এদিকে রমজানে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে তদারকি করছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর।
শুক্রবার চাঁদ দেখা গেলে শনিবার শুরু হচ্ছে পবিত্র রমজান মাস। তাই রাজধানীর মহাখালী বাজারে বেড়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। পচনশীল নয় এমন পণ্য বাড়তি কিনে রাখছেন অনেকেই। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকায়।
সবজির মধ্যে বেড়েছে ইফতার সামগ্রীর দাম। তবে সহনীয় রয়েছে অন্যান্য সবজির দাম।
বাজারে ছোলা বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকায়, বেসন ১২০ টাকা, মসুর ১৩০-১৩৫ টাকা এবং খেসারি ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।
বাড়তি দামে বিক্রির আশায় রুপালি ইলিশ নিয়ে এসেছেন বিক্রেতারা। প্রতি কেজির ইলিশের দাম হাঁকাচ্ছেন ১০০০ টাকা।
তবে তুলনামূলক সহনীয় রয়েছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।
বিডি প্রতিদিন/কালাম