শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

পথের কুকুর-বিড়ালের সেবার নামে চাঁদাবাজিতে মেতে উঠেছেন নিজেকে ‌'আদি গুরু' পরিচয় দেওয়া নাঈম ইবনে ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। পথপ্রাণির সেবার নামে দেশ-বিদেশের পশুপ্রেমি সংগঠন ও মানুষের কাছ থেকে অনুদান নিয়ে তা আত্মসাৎ করে গড়ে তুলেছেন বিত্ত-বৈভব। পাশাপাশি সেবার নামে রাস্তা থেকে কুকুর-বিড়াল ধরে নিয়ে আটকে রেখে সেগুলোকে অনাহারে-বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। কিছু সমমনা ব্যক্তির সহযোগিতায় নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় পশুপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করে তোলা এই নাঈম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে পশুপ্রেমি সংগঠনগুলো। এমনকি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংগঠনগুলো আইনের দ্বারস্থ হয়েছে।

পথপ্রাণিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ও কেয়ার ফর পজ দীর্ঘদিন ধরে নাইম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করে পেয়েছে অমানবিক চিত্র। সংগঠন দুটি জানায়, নাঈম ইবনে ইসলাম গত তিন বছর ধরে ছদ্মনাম “আদি গুরু” ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রাণিকল্যাণের ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন। এই সময় তিনি রাস্তার সুস্থ-অসুস্থ কুকুর-বিড়াল উদ্ধার করার নামে মূলত বাসায় ফেলে রাখছেন। কিন্তু ফেসবুকে বিভিন্ন প্রাণিপ্রেমী গ্রুপে পোস্ট দিয়ে নিজেকে প্রাণি উদ্ধারকারী এবং প্রাণিপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করেছেন। ২০১৮ সালে রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় তার বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেন ইসরাত জাহান এবং কিছু প্রাণী অধিকারকর্মী। একজন পুলিশ সদস্য তার জিগাতলার ফ্ল্যাটে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পান। ভবিষ্যতে শুধরাবে এই মর্মে ক্ষমা পেলেও বর্তমানে জিগাতলা থেকে পালিয়ে রায়েরবাজারের বারুইখালি এলাকায় একটি জমি ভাড়া করে তার অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই মাঝে প্রায় শতাধিক কুকুর-বিড়াল তুলে নিয়ে মানবেতরভাবে আটকে রাখেন। কিছুদিন পর পর এসব প্রাণির ওষুধ, খাবার, ইত্যাদি লাগবে বলে ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের অনুদান সংগ্রহ করছেন। স্বল্প খরচে কোন রকম ছাপড়া ঘর তুলে বিড়াল-কুকুর একসাথে রেখে এটাকে শেল্টার হিসেবে প্রচার করছেন। অসুস্থ-সুস্থ প্রাণিদের পঁচা-বাসি ছত্রাক পড়া রুটি-কেক খেতে দেন। নতুন টিন কেনার জন্য টাকা তুলেও সেগুলো পরিবর্তন করেননি। খাবারের জন্য ফান্ড তুলেও প্রাণিদের খাবার দেওয়া হয় না। সেখানে নেই কোন পশু চিকিৎসক। নিজেকে প্রাণিচিকিৎসক হিসেবে প্রমাণ দিতে নিজেই ভুল চিকিৎসা প্রয়োগ করে পরীক্ষা চালান। বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজেকে ভেট/প্যারাভেট নাম দিয়ে প্রাণিদের চিকিৎসা দিয়ে অর্থ আদায় করেন। নীলা হাবিবা নামের একজন প্রাণিপ্রেমীর কাছ থেকে কুকুর-বিড়ালের জন্য প্রতি মাসে অনুদান হিসেবে পাওয়া বিদেশি খাবার প্রাণিগুলোকে না খাইয়ে বাইরে বিক্রি করে দেন। 

তার সঙ্গে নারী স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করতে গেলে তাদেরকে শারীরিকভাবে হয়রানি করারও অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন নারী স্বেচ্ছাসেবী। এছাড়াও একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থী তার শেল্টারে উদ্ধার করা চারটি কুকুর রাখার পর থেকে শুরু হয় মেসেঞ্জারে উত্যক্ত করা ও অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো। জায়গার মালিক নাসিমা আক্তার গত ৭ জুন তাকে জায়গা ছাড়ার নোটিশ দিলে ১১ জুন রাতেই তিনি একটি ফেসবুক লাইভ করে নাহার চাকলাদার এবং হাবীব আহমেদ নামে দুই ব্যক্তির কাছে প্রাণীদের ওই শেল্টার ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যান। এরপর থেকে এই দুই ব্যক্তি শতাধিক প্রাণির দায়িত্ব নিতে অপারগ হন এবং প্রাণিকল্যাণ সংগঠনগুলোর সহায়তা চান। মানবেতর অবস্থায় ফেলে যাওয়া কুকুর-বিড়ালকে বাঁচাতে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এবং কেয়ার ফর পজসহ বেশকিছু প্রাণিপ্রেমী সংগঠন এগিয়ে যায়। গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি কুকুর-বিড়াল মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। এদিকে পলাতক নাঈম ইবনে ইসলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকেন। এ সময় তিনি তার কিছু ফেসবুক ফলোয়ার নিয়ে সাইবার জগতে নোংরা খেলায় মেতে ওঠেন। প্রাণিগুলোর সাহায্যে এগিয়ে যাওয়া সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার এবং শেল্টার/ জমি দখলের অভিযোগ তোলেন, যদিও জমির মালিক তিনি নন। এছাড়া শেল্টারে শতাধিক অসুস্থ কুকুর-বিড়াল ছাড়া দখল করার মত কিছুই নেই। এ সময় পলাতক নাঈম ফেসবুকে বিভিন্ন লাইভে প্রচার করতে থাকেন, তিনি সংগঠনগুলোর চাপ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের হুমকি এবং পুলিশের ভয়ে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছে অনুনয় বিনয় করে তার অপরাধ ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করতে থাকেন। এরপর গত ৪ জুলাই তিনি আবার অবৈধ শেল্টারে ফিরে আসেন।

সংগঠন দুটি'র পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আদি গুরু নামধারী নাঈম ইবনে ইসলামের এসব কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের প্রচলিত বিভিন্ন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। প্রাণিদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য অপরাধ। একই সাথে নিবন্ধিত ভেট না হয়ে অথবা সাধারণ ব্যক্তি হিসেবে ভেটেরিনারি চিকিৎসা প্রদান করা বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল আইন-২০১৯ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সাধারণ মানুষের অনুভূতির সুযোগ নিয়ে নিবন্ধন বা লাইসেন্স ছাড়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে প্রতারণা করে অর্থ সংগ্রহ করা বাংলাদেশ দণ্ডবিধি-১৮৬০ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এছাড়াও জঘন্য অপরাধ হচ্ছে নারীদের সাথে অশালীন ও যৌন হয়রানিমূলক আচরণ করা। নাঈম ইবনে ইসলামের এসব অবৈধ ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে সমাজের কয়েকজন সচেতন নাগরিক তার বিরুদ্ধে গত ১১ জুন হাজারীবাগ থানা এবং ১৫ জুন রমনা মডেল থানায় দুইটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এছাড়াও নিয়ম অনুযায়ী উক্ত এলাকার থানা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করা হলে তিনি সরেজমিনে অবৈধ শেল্টার পরিদর্শন করেন।  হাজারীবাগ থানায় প্রাণির প্রতি নিষ্ঠুরতাসহ নারী স্বেচ্ছাসেবীকে যৌন হয়রানি এবং রমনা মডেল থানায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন নারী স্বেচ্ছাসেবীকে অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো হয়েছে এই মর্মে সাধারণ ডায়েরি লেখা হয়। 

তবে এ ব্যাপারে জানতে নাঈম ইবনে ইসলামকে ফোন দিলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা অভিযোগ করেছেন, তারা মূলত আমার শেল্টার হোমটি দখলের চেষ্টা করছেন অনেক দিন ধরে। আমি কয়েকদিনের জন্য বিশ্রামে গিয়েছিলাম। এই সুযোগে তারা এসে এটার দখল নেয়। এরপর চারিদিক এলোমেলো করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। আমি যাবার সময় কুকুর-বিড়ালগুলোর চেহারা এমন রুগ্ন ছিল না। 

শেল্টার ছেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে বলেন, এটারও কারণ আছে। আপনি এলে আমি সবকিছু দেখাতে পারব। এছাড়া রমনা থানায় আমার নামে যে নারী অভিযোগ করেছেন, তার সঙ্গে মেসেঞ্জারে আমার চ্যাট হিস্ট্রি দেখাতে পারব। তাতেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। যারা আমার এই শেল্টারটি দখল করতে চেয়েছিল আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি যাওয়ার পর এখান থেকে ৫৬টি বিড়াল ও ৪৫টি কুকুর উধাও হয়ে গেছে। ওই পোষ্যগুলো যারা এখানে রেখেছিল তারা মামলা করবে।

এ ব্যাপারে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান স্থপতি রাকিবুল হক এমিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এদেশে প্রাণিকল্যাণের প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা একেবারেই নবীন পর্যায়ে রয়েছে। প্রতিবেশী প্রাণিকূল নিয়ে কাজের ক্ষেত্র এবং বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে ধরে রাখতে হলে যে কোন ধরণের অবৈধ ও প্রতারণামূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে সবাইকে সতর্ক ভূমিকা নিতে হবে। একই সাথে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নতুন প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯  প্রয়োগের ক্ষেত্রে সুদৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। এই ধরণের অবৈধ কার্যক্রমকে প্রশ্রয় না দিয়ে মানসম্মতভাবে প্রাণিকল্যাণ কাজকে এগিয়ে নিতে সচেতন প্রাণিপ্রেমীদের ভূমিকাও অনস্বীকার্য।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
১৫তম সোশ্যাল বিজনেস ডে ২৭-২৮ জুন
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
সর্বশেষ খবর
এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর
এখন পর্যন্ত চার শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: নেতানিয়াহুর দফতর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে
১১ লাখ টাকার সিগারেট, মোবাইল আটক বিমানবন্দরে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি
আত্মসমর্পণ করবে না ইরান, চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ বা শান্তি মানবে না: খামেনি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুর তফসিল ৩০ জুন
রাকসুর তফসিল ৩০ জুন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে
ফরিদপুরের চরাঞ্চলের কয়েকশ একর বাদাম খেত পানিতে তলিয়ে গেছে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের
ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ
গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশইন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট
কুষ্টিয়ায় সার্চ ক‌মি‌টি গঠন নি‌য়ে বিএন‌পির দুই প‌ক্ষের গোলাগুলি, ভাঙচুর-লুটপাট

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ
সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা
গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা