শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

পথের কুকুর-বিড়ালের সেবার নামে চাঁদাবাজিতে মেতে উঠেছেন নিজেকে ‌'আদি গুরু' পরিচয় দেওয়া নাঈম ইবনে ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। পথপ্রাণির সেবার নামে দেশ-বিদেশের পশুপ্রেমি সংগঠন ও মানুষের কাছ থেকে অনুদান নিয়ে তা আত্মসাৎ করে গড়ে তুলেছেন বিত্ত-বৈভব। পাশাপাশি সেবার নামে রাস্তা থেকে কুকুর-বিড়াল ধরে নিয়ে আটকে রেখে সেগুলোকে অনাহারে-বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। কিছু সমমনা ব্যক্তির সহযোগিতায় নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় পশুপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করে তোলা এই নাঈম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে পশুপ্রেমি সংগঠনগুলো। এমনকি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংগঠনগুলো আইনের দ্বারস্থ হয়েছে।

পথপ্রাণিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ও কেয়ার ফর পজ দীর্ঘদিন ধরে নাইম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করে পেয়েছে অমানবিক চিত্র। সংগঠন দুটি জানায়, নাঈম ইবনে ইসলাম গত তিন বছর ধরে ছদ্মনাম “আদি গুরু” ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রাণিকল্যাণের ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন। এই সময় তিনি রাস্তার সুস্থ-অসুস্থ কুকুর-বিড়াল উদ্ধার করার নামে মূলত বাসায় ফেলে রাখছেন। কিন্তু ফেসবুকে বিভিন্ন প্রাণিপ্রেমী গ্রুপে পোস্ট দিয়ে নিজেকে প্রাণি উদ্ধারকারী এবং প্রাণিপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করেছেন। ২০১৮ সালে রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় তার বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেন ইসরাত জাহান এবং কিছু প্রাণী অধিকারকর্মী। একজন পুলিশ সদস্য তার জিগাতলার ফ্ল্যাটে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পান। ভবিষ্যতে শুধরাবে এই মর্মে ক্ষমা পেলেও বর্তমানে জিগাতলা থেকে পালিয়ে রায়েরবাজারের বারুইখালি এলাকায় একটি জমি ভাড়া করে তার অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই মাঝে প্রায় শতাধিক কুকুর-বিড়াল তুলে নিয়ে মানবেতরভাবে আটকে রাখেন। কিছুদিন পর পর এসব প্রাণির ওষুধ, খাবার, ইত্যাদি লাগবে বলে ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের অনুদান সংগ্রহ করছেন। স্বল্প খরচে কোন রকম ছাপড়া ঘর তুলে বিড়াল-কুকুর একসাথে রেখে এটাকে শেল্টার হিসেবে প্রচার করছেন। অসুস্থ-সুস্থ প্রাণিদের পঁচা-বাসি ছত্রাক পড়া রুটি-কেক খেতে দেন। নতুন টিন কেনার জন্য টাকা তুলেও সেগুলো পরিবর্তন করেননি। খাবারের জন্য ফান্ড তুলেও প্রাণিদের খাবার দেওয়া হয় না। সেখানে নেই কোন পশু চিকিৎসক। নিজেকে প্রাণিচিকিৎসক হিসেবে প্রমাণ দিতে নিজেই ভুল চিকিৎসা প্রয়োগ করে পরীক্ষা চালান। বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজেকে ভেট/প্যারাভেট নাম দিয়ে প্রাণিদের চিকিৎসা দিয়ে অর্থ আদায় করেন। নীলা হাবিবা নামের একজন প্রাণিপ্রেমীর কাছ থেকে কুকুর-বিড়ালের জন্য প্রতি মাসে অনুদান হিসেবে পাওয়া বিদেশি খাবার প্রাণিগুলোকে না খাইয়ে বাইরে বিক্রি করে দেন। 

তার সঙ্গে নারী স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করতে গেলে তাদেরকে শারীরিকভাবে হয়রানি করারও অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন নারী স্বেচ্ছাসেবী। এছাড়াও একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থী তার শেল্টারে উদ্ধার করা চারটি কুকুর রাখার পর থেকে শুরু হয় মেসেঞ্জারে উত্যক্ত করা ও অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো। জায়গার মালিক নাসিমা আক্তার গত ৭ জুন তাকে জায়গা ছাড়ার নোটিশ দিলে ১১ জুন রাতেই তিনি একটি ফেসবুক লাইভ করে নাহার চাকলাদার এবং হাবীব আহমেদ নামে দুই ব্যক্তির কাছে প্রাণীদের ওই শেল্টার ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যান। এরপর থেকে এই দুই ব্যক্তি শতাধিক প্রাণির দায়িত্ব নিতে অপারগ হন এবং প্রাণিকল্যাণ সংগঠনগুলোর সহায়তা চান। মানবেতর অবস্থায় ফেলে যাওয়া কুকুর-বিড়ালকে বাঁচাতে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এবং কেয়ার ফর পজসহ বেশকিছু প্রাণিপ্রেমী সংগঠন এগিয়ে যায়। গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি কুকুর-বিড়াল মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। এদিকে পলাতক নাঈম ইবনে ইসলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকেন। এ সময় তিনি তার কিছু ফেসবুক ফলোয়ার নিয়ে সাইবার জগতে নোংরা খেলায় মেতে ওঠেন। প্রাণিগুলোর সাহায্যে এগিয়ে যাওয়া সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার এবং শেল্টার/ জমি দখলের অভিযোগ তোলেন, যদিও জমির মালিক তিনি নন। এছাড়া শেল্টারে শতাধিক অসুস্থ কুকুর-বিড়াল ছাড়া দখল করার মত কিছুই নেই। এ সময় পলাতক নাঈম ফেসবুকে বিভিন্ন লাইভে প্রচার করতে থাকেন, তিনি সংগঠনগুলোর চাপ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের হুমকি এবং পুলিশের ভয়ে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছে অনুনয় বিনয় করে তার অপরাধ ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করতে থাকেন। এরপর গত ৪ জুলাই তিনি আবার অবৈধ শেল্টারে ফিরে আসেন।

সংগঠন দুটি'র পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আদি গুরু নামধারী নাঈম ইবনে ইসলামের এসব কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের প্রচলিত বিভিন্ন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। প্রাণিদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য অপরাধ। একই সাথে নিবন্ধিত ভেট না হয়ে অথবা সাধারণ ব্যক্তি হিসেবে ভেটেরিনারি চিকিৎসা প্রদান করা বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল আইন-২০১৯ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সাধারণ মানুষের অনুভূতির সুযোগ নিয়ে নিবন্ধন বা লাইসেন্স ছাড়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে প্রতারণা করে অর্থ সংগ্রহ করা বাংলাদেশ দণ্ডবিধি-১৮৬০ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এছাড়াও জঘন্য অপরাধ হচ্ছে নারীদের সাথে অশালীন ও যৌন হয়রানিমূলক আচরণ করা। নাঈম ইবনে ইসলামের এসব অবৈধ ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে সমাজের কয়েকজন সচেতন নাগরিক তার বিরুদ্ধে গত ১১ জুন হাজারীবাগ থানা এবং ১৫ জুন রমনা মডেল থানায় দুইটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এছাড়াও নিয়ম অনুযায়ী উক্ত এলাকার থানা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করা হলে তিনি সরেজমিনে অবৈধ শেল্টার পরিদর্শন করেন।  হাজারীবাগ থানায় প্রাণির প্রতি নিষ্ঠুরতাসহ নারী স্বেচ্ছাসেবীকে যৌন হয়রানি এবং রমনা মডেল থানায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন নারী স্বেচ্ছাসেবীকে অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো হয়েছে এই মর্মে সাধারণ ডায়েরি লেখা হয়। 

তবে এ ব্যাপারে জানতে নাঈম ইবনে ইসলামকে ফোন দিলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা অভিযোগ করেছেন, তারা মূলত আমার শেল্টার হোমটি দখলের চেষ্টা করছেন অনেক দিন ধরে। আমি কয়েকদিনের জন্য বিশ্রামে গিয়েছিলাম। এই সুযোগে তারা এসে এটার দখল নেয়। এরপর চারিদিক এলোমেলো করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। আমি যাবার সময় কুকুর-বিড়ালগুলোর চেহারা এমন রুগ্ন ছিল না। 

শেল্টার ছেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে বলেন, এটারও কারণ আছে। আপনি এলে আমি সবকিছু দেখাতে পারব। এছাড়া রমনা থানায় আমার নামে যে নারী অভিযোগ করেছেন, তার সঙ্গে মেসেঞ্জারে আমার চ্যাট হিস্ট্রি দেখাতে পারব। তাতেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। যারা আমার এই শেল্টারটি দখল করতে চেয়েছিল আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি যাওয়ার পর এখান থেকে ৫৬টি বিড়াল ও ৪৫টি কুকুর উধাও হয়ে গেছে। ওই পোষ্যগুলো যারা এখানে রেখেছিল তারা মামলা করবে।

এ ব্যাপারে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান স্থপতি রাকিবুল হক এমিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এদেশে প্রাণিকল্যাণের প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা একেবারেই নবীন পর্যায়ে রয়েছে। প্রতিবেশী প্রাণিকূল নিয়ে কাজের ক্ষেত্র এবং বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে ধরে রাখতে হলে যে কোন ধরণের অবৈধ ও প্রতারণামূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে সবাইকে সতর্ক ভূমিকা নিতে হবে। একই সাথে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নতুন প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯  প্রয়োগের ক্ষেত্রে সুদৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। এই ধরণের অবৈধ কার্যক্রমকে প্রশ্রয় না দিয়ে মানসম্মতভাবে প্রাণিকল্যাণ কাজকে এগিয়ে নিতে সচেতন প্রাণিপ্রেমীদের ভূমিকাও অনস্বীকার্য।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক