শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পথপ্রাণির সেবার নামে চাঁদাবাজি!

পথের কুকুর-বিড়ালের সেবার নামে চাঁদাবাজিতে মেতে উঠেছেন নিজেকে ‌'আদি গুরু' পরিচয় দেওয়া নাঈম ইবনে ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। পথপ্রাণির সেবার নামে দেশ-বিদেশের পশুপ্রেমি সংগঠন ও মানুষের কাছ থেকে অনুদান নিয়ে তা আত্মসাৎ করে গড়ে তুলেছেন বিত্ত-বৈভব। পাশাপাশি সেবার নামে রাস্তা থেকে কুকুর-বিড়াল ধরে নিয়ে আটকে রেখে সেগুলোকে অনাহারে-বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। কিছু সমমনা ব্যক্তির সহযোগিতায় নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় পশুপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করে তোলা এই নাঈম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে পশুপ্রেমি সংগঠনগুলো। এমনকি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংগঠনগুলো আইনের দ্বারস্থ হয়েছে।

পথপ্রাণিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ও কেয়ার ফর পজ দীর্ঘদিন ধরে নাইম ইবনে ইসলামের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করে পেয়েছে অমানবিক চিত্র। সংগঠন দুটি জানায়, নাঈম ইবনে ইসলাম গত তিন বছর ধরে ছদ্মনাম “আদি গুরু” ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রাণিকল্যাণের ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন। এই সময় তিনি রাস্তার সুস্থ-অসুস্থ কুকুর-বিড়াল উদ্ধার করার নামে মূলত বাসায় ফেলে রাখছেন। কিন্তু ফেসবুকে বিভিন্ন প্রাণিপ্রেমী গ্রুপে পোস্ট দিয়ে নিজেকে প্রাণি উদ্ধারকারী এবং প্রাণিপ্রেমী হিসেবে পরিচিত করেছেন। ২০১৮ সালে রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় তার বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেন ইসরাত জাহান এবং কিছু প্রাণী অধিকারকর্মী। একজন পুলিশ সদস্য তার জিগাতলার ফ্ল্যাটে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পান। ভবিষ্যতে শুধরাবে এই মর্মে ক্ষমা পেলেও বর্তমানে জিগাতলা থেকে পালিয়ে রায়েরবাজারের বারুইখালি এলাকায় একটি জমি ভাড়া করে তার অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই মাঝে প্রায় শতাধিক কুকুর-বিড়াল তুলে নিয়ে মানবেতরভাবে আটকে রাখেন। কিছুদিন পর পর এসব প্রাণির ওষুধ, খাবার, ইত্যাদি লাগবে বলে ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের অনুদান সংগ্রহ করছেন। স্বল্প খরচে কোন রকম ছাপড়া ঘর তুলে বিড়াল-কুকুর একসাথে রেখে এটাকে শেল্টার হিসেবে প্রচার করছেন। অসুস্থ-সুস্থ প্রাণিদের পঁচা-বাসি ছত্রাক পড়া রুটি-কেক খেতে দেন। নতুন টিন কেনার জন্য টাকা তুলেও সেগুলো পরিবর্তন করেননি। খাবারের জন্য ফান্ড তুলেও প্রাণিদের খাবার দেওয়া হয় না। সেখানে নেই কোন পশু চিকিৎসক। নিজেকে প্রাণিচিকিৎসক হিসেবে প্রমাণ দিতে নিজেই ভুল চিকিৎসা প্রয়োগ করে পরীক্ষা চালান। বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজেকে ভেট/প্যারাভেট নাম দিয়ে প্রাণিদের চিকিৎসা দিয়ে অর্থ আদায় করেন। নীলা হাবিবা নামের একজন প্রাণিপ্রেমীর কাছ থেকে কুকুর-বিড়ালের জন্য প্রতি মাসে অনুদান হিসেবে পাওয়া বিদেশি খাবার প্রাণিগুলোকে না খাইয়ে বাইরে বিক্রি করে দেন। 

তার সঙ্গে নারী স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করতে গেলে তাদেরকে শারীরিকভাবে হয়রানি করারও অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন নারী স্বেচ্ছাসেবী। এছাড়াও একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থী তার শেল্টারে উদ্ধার করা চারটি কুকুর রাখার পর থেকে শুরু হয় মেসেঞ্জারে উত্যক্ত করা ও অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো। জায়গার মালিক নাসিমা আক্তার গত ৭ জুন তাকে জায়গা ছাড়ার নোটিশ দিলে ১১ জুন রাতেই তিনি একটি ফেসবুক লাইভ করে নাহার চাকলাদার এবং হাবীব আহমেদ নামে দুই ব্যক্তির কাছে প্রাণীদের ওই শেল্টার ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যান। এরপর থেকে এই দুই ব্যক্তি শতাধিক প্রাণির দায়িত্ব নিতে অপারগ হন এবং প্রাণিকল্যাণ সংগঠনগুলোর সহায়তা চান। মানবেতর অবস্থায় ফেলে যাওয়া কুকুর-বিড়ালকে বাঁচাতে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এবং কেয়ার ফর পজসহ বেশকিছু প্রাণিপ্রেমী সংগঠন এগিয়ে যায়। গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি কুকুর-বিড়াল মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। এদিকে পলাতক নাঈম ইবনে ইসলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকেন। এ সময় তিনি তার কিছু ফেসবুক ফলোয়ার নিয়ে সাইবার জগতে নোংরা খেলায় মেতে ওঠেন। প্রাণিগুলোর সাহায্যে এগিয়ে যাওয়া সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবীদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার এবং শেল্টার/ জমি দখলের অভিযোগ তোলেন, যদিও জমির মালিক তিনি নন। এছাড়া শেল্টারে শতাধিক অসুস্থ কুকুর-বিড়াল ছাড়া দখল করার মত কিছুই নেই। এ সময় পলাতক নাঈম ফেসবুকে বিভিন্ন লাইভে প্রচার করতে থাকেন, তিনি সংগঠনগুলোর চাপ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের হুমকি এবং পুলিশের ভয়ে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছে অনুনয় বিনয় করে তার অপরাধ ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করতে থাকেন। এরপর গত ৪ জুলাই তিনি আবার অবৈধ শেল্টারে ফিরে আসেন।

সংগঠন দুটি'র পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আদি গুরু নামধারী নাঈম ইবনে ইসলামের এসব কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের প্রচলিত বিভিন্ন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। প্রাণিদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য অপরাধ। একই সাথে নিবন্ধিত ভেট না হয়ে অথবা সাধারণ ব্যক্তি হিসেবে ভেটেরিনারি চিকিৎসা প্রদান করা বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল আইন-২০১৯ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সাধারণ মানুষের অনুভূতির সুযোগ নিয়ে নিবন্ধন বা লাইসেন্স ছাড়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে প্রতারণা করে অর্থ সংগ্রহ করা বাংলাদেশ দণ্ডবিধি-১৮৬০ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এছাড়াও জঘন্য অপরাধ হচ্ছে নারীদের সাথে অশালীন ও যৌন হয়রানিমূলক আচরণ করা। নাঈম ইবনে ইসলামের এসব অবৈধ ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে সমাজের কয়েকজন সচেতন নাগরিক তার বিরুদ্ধে গত ১১ জুন হাজারীবাগ থানা এবং ১৫ জুন রমনা মডেল থানায় দুইটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এছাড়াও নিয়ম অনুযায়ী উক্ত এলাকার থানা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করা হলে তিনি সরেজমিনে অবৈধ শেল্টার পরিদর্শন করেন।  হাজারীবাগ থানায় প্রাণির প্রতি নিষ্ঠুরতাসহ নারী স্বেচ্ছাসেবীকে যৌন হয়রানি এবং রমনা মডেল থানায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন নারী স্বেচ্ছাসেবীকে অশ্লীল ভয়েস রেকর্ড পাঠানো হয়েছে এই মর্মে সাধারণ ডায়েরি লেখা হয়। 

তবে এ ব্যাপারে জানতে নাঈম ইবনে ইসলামকে ফোন দিলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা অভিযোগ করেছেন, তারা মূলত আমার শেল্টার হোমটি দখলের চেষ্টা করছেন অনেক দিন ধরে। আমি কয়েকদিনের জন্য বিশ্রামে গিয়েছিলাম। এই সুযোগে তারা এসে এটার দখল নেয়। এরপর চারিদিক এলোমেলো করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। আমি যাবার সময় কুকুর-বিড়ালগুলোর চেহারা এমন রুগ্ন ছিল না। 

শেল্টার ছেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে বলেন, এটারও কারণ আছে। আপনি এলে আমি সবকিছু দেখাতে পারব। এছাড়া রমনা থানায় আমার নামে যে নারী অভিযোগ করেছেন, তার সঙ্গে মেসেঞ্জারে আমার চ্যাট হিস্ট্রি দেখাতে পারব। তাতেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। যারা আমার এই শেল্টারটি দখল করতে চেয়েছিল আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি যাওয়ার পর এখান থেকে ৫৬টি বিড়াল ও ৪৫টি কুকুর উধাও হয়ে গেছে। ওই পোষ্যগুলো যারা এখানে রেখেছিল তারা মামলা করবে।

এ ব্যাপারে পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান স্থপতি রাকিবুল হক এমিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এদেশে প্রাণিকল্যাণের প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা একেবারেই নবীন পর্যায়ে রয়েছে। প্রতিবেশী প্রাণিকূল নিয়ে কাজের ক্ষেত্র এবং বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে ধরে রাখতে হলে যে কোন ধরণের অবৈধ ও প্রতারণামূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে সবাইকে সতর্ক ভূমিকা নিতে হবে। একই সাথে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নতুন প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯  প্রয়োগের ক্ষেত্রে সুদৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। এই ধরণের অবৈধ কার্যক্রমকে প্রশ্রয় না দিয়ে মানসম্মতভাবে প্রাণিকল্যাণ কাজকে এগিয়ে নিতে সচেতন প্রাণিপ্রেমীদের ভূমিকাও অনস্বীকার্য।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা