শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৪

দেশে সিরিজ বোমা হামলার দিন আজ

৬৪ শীর্ষ জঙ্গি অধরাই

এখনো বিচারাধীন ৫৯ মামলা কারাবন্দী থেকেও অনেকে সক্রিয়
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
৬৪ শীর্ষ জঙ্গি অধরাই

আত্মগোপনে থেকেই সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) জঙ্গিরা। আবার কারাবন্দী থেকেও সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দুর্ধর্ষ সব জঙ্গি। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৩টি জেলায় একযোগে বোমা হামলা চালিয়ে আত্মপ্রকাশের পর থেকে জেএমবির জঙ্গিরা এখনো সক্রিয়। নয় বছর পেরিয়ে গেলেও সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারা দেশে দায়ের করা ১৬১টি মামলার মধ্যে ৫৯টি মামলার বিচারকাজ শেষ না হওয়ায় জঙ্গিরা এখনো অনেক সাবলীল। এরই মধ্যে দুর্ধর্ষ জেএমবির জঙ্গিরা চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ খুন করে কমান্ডো স্টাইলে ময়মনসিংহের ত্রিশালে প্রিজন ভ্যান থেকে তিন জঙ্গিকে ছিনিয়ে নিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাড়ে ৪০০টি স্থানে একযোগে প্রায় সাড়ে ৫০০ বোমা হামলা চালিয়ে দুজনকে হত্যা এবং ২ শতাধিক মানুষকে আহত করে দুর্ধর্ষ এই জঙ্গিরা। এ পর্যন্ত ১০২টি মামলার রায়ে ৪৫ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১১৮ জনের যাবজ্জীবন, ৯৯ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অন্যদিকে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে ১১৮ জন খালাস পেয়ে যান। বিভিন্ন মামলা থেকে ৩৫ জন জামিন নিয়ে ও ৫৭ জন পলাতক রয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলেও বাকি ৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর হয়নি। ইতিমধ্যেই তারা দণ্ড থেকে বাঁচতে উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। অন্যদিকে, সিরিজ বোমা হামলাসহ বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ৬৪ জন শীর্ষ জঙ্গি পলাতক থেকেই জেএমবি-কে সক্রিয় করার প্রাণান্তকর চেষ্টায় লিপ্ত। ২০০৭ সালে শীর্ষ ৬ জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর আর কারও ফাঁসি কার্যকর করা যায়নি। আবার বিভিন্ন মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৩৫ জন ইতিমধ্যেই খালাস ও জামিন পেয়ে গেছে। তবে দেশের বিভিন্ন কারাগারে এখনো আটক রয়েছে প্রায় এক হাজার জঙ্গি সদস্য। কারাগারে বসেই শীর্ষ জঙ্গিরা তাদের অনুসারীদের পরিচালনা করছে। আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে পুলিশ সদস্য এবং কারাগারের দুর্নীতিবাজ সদস্যদের ম্যানেজ করে তারা তাদের দিক-নির্দেশনাগুলো পাঠিয়ে দিচ্ছে অনুসারীদের কাছে। কয়েক দফা কারাগারের নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও সেখানে জঙ্গিদের তৎপরতা ঠেকানো যাচ্ছে না। মূলত খালাস ও জামিন পাওয়া এসব সদস্যই সংগঠনকে আবার সক্রিয় করে তুলছে। নতুন করে সদস্য সংগ্রহ ছাড়াও সংগঠিত করছে জঙ্গি দল। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা চারজন জেএমবির সদস্যকে গ্রেফতার করে তাদের কাছ থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য আদায় করতে পেরেছে। এসব তথ্য এখন যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। সূত্রগুলো আরও জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমা হামলার দিন ১৫৯টি এবং আগে ও পরে মিলিয়ে জঙ্গি সংক্রান্ত মোট ৩১৫টি মামলা হয়। এসব মামলার মধ্যে এখনো জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অনেক মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। এ ছাড়াও আদালতে বিচারাধীন রয়েছে অনেক মামলা এবং রায় ঘোষণা হয়েছে ১৬০টি মামলার। চূড়ান্ত পুলিশ প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে ১৫টি মামলার। বিভিন্ন মামলায় বিচারের রায়ে ৩৫ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড, ১৩৫ জঙ্গিকে যাবজ্জীবন ও ২৬৯ জঙ্গিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় আদালত। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩৫ আসামির মধ্যে ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। রায় ঘোষণাসহ মোট পলাতক আসামি ১৭৫ জন, রায় ঘোষণাসহ মোট জামিনে আছে ৩৫৭ জন। বেকসুর খালাস পায় ১৭০ জন। পালিয়ে থাকা আসামিদের গ্রেফতার কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। তবে সিআইডি ও র‌্যাবের পরিসংখানে মামলার আসামি, গ্রেফতার কিছুটা গরমিল রয়েছে। ২০১২ সালের ১৭ আগস্ট থেকে ২০১৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত মামলার সর্বশেষ পরিসংখ্যানে সঠিক তথ্য জানা যায়নি। সিআইডি থেকে বারবার চেষ্টা করে প্রকৃত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে র‌্যাব থেকে সারা দেশের সব মামলার কিছু তথ্য জানা গেছে।
এদিকে গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য রয়েছে জেএমবির এক সময়কার সামরিক শাখা প্রধান সোহেল মাহফুজ সংগঠনের হাল ধরেছে।
মৃত্যুদণ্ড মওকুফে ৩৯ জনের আপিল : র‌্যাব সূত্রে জানা যায়, জেএমবির সিরিজ বোমা হামলাসহ অন্যান্য বোমা হামলার ঘটনায় এ পর্যন্ত আদালত ৪৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এদের মধ্যে ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলেও বাকি ৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড এখনো কার্যকর হয়নি। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৯ আসামি দণ্ড থেকে বাঁচতে উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। আপিল করা ৩৯ আসামির মধ্যে জামালপুরের মেলান্দহ থানার ফুলছেন্না গ্রামের হাফেজ মাহমুদ ওরফে রাকিব হাসান ওরফে হায়দার, নারায়ণগঞ্জের সালাউদ্দিন ওরফে সালেহীন ওরফে সজিব, নওগাঁর নিয়ামতপুরের আবদুল কাইউম, বগুড়ার শেরপুর থানার খামারকান্দি গ্রামের হাফেজ মো. মিনহাজুল ইসলাম ওরফে সোহেল রানা ওরফে সানোয়ার হোসেন, জামালপুরের সরিষাবাড়ীর সাতপোয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামান, খুলনার রূপসার রামনগর থানার তরিকুল ইসলাম ওরফে রিংকু, ঝিনাইদহের শিকারপুর গ্রামের মনিরুল ইসলাম ওরফে মোখলেছুর, একই গ্রামের নাসরুল্লাহ ওরফে শান্ত, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের দেবরাজপুর গ্রামের রোকনুজ্জামান ওরফে সিবুন, গাইবান্ধার ব্রিজ রোডের জাতীয় সংসদ ভবনের সাবেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা আবু তালেব আনছারী ওরফে বাবুল আনছারী, ঝিনাইদহের মোহন, মামুনুর রশিদ, মুহিত, মোজাম্মেল হক ওরফে মোজাম, তুহিন রেজা, সবুজ আলী ও ফারুক হুসাইন, গাইবান্ধার ব্রিজ রোডের মতিন মেহেদী ওরফে মতিনুর ইসলাম, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের আড়পাড়ার মহিরুল আল মামুন ওরফে চাঁদ, ঝিনাইদহ সদরের বেপারিপাড়া গ্রামের বিল্লাল হোসেন, মোল্লাকোপ গ্রামের সাহাব উদ্দিন, শৈলকুপার দেবীনগর গ্রামের রবজেল হোসেন ওরফে রবজেল ও আজিজুর রহমান। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে পলাতক রয়েছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী শ্রীকোল গ্রামের শহীদুল্লাহ শেখের ছেলে আবু সাইদ শেখ, ঝিনাইদহের ইউনুস ও শৈলকুপার দেবীনগর গ্রামের তেভারত আলীর ছেলে আজিম উদ্দিন।
৬ জনের ফাঁসি কার্যকর : ১৭ আগস্ট হামলার পর জেএমবির শীর্ষ নেতা শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলাভাই, আতাউর রহমান সানি, খালেদ সাইফুল্লাহ, আবদুল আউয়াল, হাফেজ মাহমুদসহ ৭৪৭ জন জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। দুই বিচারক হত্যা মামলায় জেএমবি প্রধান শায়খ আবদুর রহমান ও সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলাভাইসহ সাতজনের ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। এ মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত অপর জঙ্গি আসাদুর রহমান আরিফ পলাতক রয়েছে। ২০০৭ সালের ২৯ মার্চ রাতে শীর্ষ জঙ্গি নেতা শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম, খালেদ সাইফুল্লাহ, আতাউর রহমান সানি, আবদুল আউয়াল, ইফতেখার হাসান আল মামুনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়। ৬ জঙ্গির পরে আর কারও ফাঁসি কার্যকর হয়নি।
নামে-বেনামে সক্রিয় : র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে জঙ্গি সংগঠনগুলোর পলাতক সদস্যরা এখন নামে-বেনামে ও ভিন্ন পরিচয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করছে। জেএমবি, জেএমজেবি, হুজি, শাহাদত-ই-আল হিকমা ও হিযবুত তাহরিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেও নতুন নামে তারা তাদের জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছে। সম্প্রতি বরগুনা থেকে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম নামে একটি জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে র‌্যাব। এ ছাড়া ঝালকাঠি থেকে গত বছরের শেষ দিকে তা’আমীর উদ্দিন নামে অপর একটি জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ কয়েক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরাই আবারও নতুন নামে জঙ্গি তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করছে। র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার একজন কর্মকর্তা জানান, আসিফ রেজা কমান্ডো ফোর্স (এআরসিএফ), আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, হিযবুত তাওহীদ, তা’আমীর উদ্দীন, লস্কর-ই-তৈয়বা, জয়স-ই-মোহাম্মদসহ দেশে অন্তত ২০টি জঙ্গি সংগঠন এখনো সক্রিয়। তারা অত্যন্ত গোপনে কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর থাকায় তারা প্রকাশ্যে আসার সুযোগ পাচ্ছে না।
র‌্যাব সূত্র জানায়, ২০০৪ সালে র‌্যাব গঠিত হওয়ার পর থেকে গত সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে জঙ্গি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ১ হাজার ৮৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের কাছ থেকে ৭৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৩ হাজার রাউন্ড গুলি, ৬২৪টি গ্রেনেড, ১ হাজার ৮১১ কেজি বিস্ফোরক ও বিপুল পরিমাণ জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে।
র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান বলেন, ২০০৫ সাল থেকে যেসব জঙ্গি পলাতক ছিল তাদের অনেককেই আটক করতে সক্ষম হয়েছে র‌্যাব। তবে তাদের কেউ কেউ ছদ্মবেশে আত্মগোপন করে তৎপরতা অব্যাহত রাখলেও তা একেবারেই ক্ষীণ। তারা যাতে কোনোভাবেই সংগঠিত হতে না পারে সে তৎপরতা অব্যাহত রাখার জন্য র‌্যাবের প্রত্যেকটি ব্যাটালিয়নে জঙ্গি বিষয়ক বিশেষ সেলগুলো কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে সংসদীয় আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি
গাজীপুরে সংসদীয় আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া
উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া

৩৪ সেকেন্ড আগে | পরবাস

হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৪ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার
যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন
ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান
সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক
দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩
আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি
আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন
নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা