শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

‘রাজকীয়’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠছে সুনামগঞ্জবাসী

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
‘রাজকীয়’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠছে সুনামগঞ্জবাসী

সাম্প্রতিক সময়ে ‘রাজকীয়’ কয়েকটি দুর্নীতির ঘটনার বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠছে সুনামগঞ্জের মানুষ। সদর হাসপাতাল সংস্কার, বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের জমি ও ধোপাজান বালু পাথর মহালের কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির প্রতিবাদে উত্তাল এখন সুনামগঞ্জের রাজপথ। ধোপাজান বালু মহালের ইজারা প্রক্রিয়া এবং পরবর্তীতে কথিত ইজারাদারের জুলুমবাজির বিরুদ্ধেও সোচ্চার প্রতিবাদী মানুষের কণ্ঠ।
দুর্নীতির এসব ঘটনাগুলোকে মানুষজন বলছেন, দিনদুপুরে জীবনের জৌলুশ ও বিদেশের সম্পদ বাড়াতে জনগণের সম্পদ রাজকীয় স্টাইলে লুটপাট। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ও সদর হাসপাতাল সংস্কার দুর্নীতি একই সূত্রে গাঁথা। কিন্তু অতীতের মতো এবারও সুনামগঞ্জের মানুষ দুর্নীতির দৈত্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে মাঠে নেমেছে।
সুনামগঞ্জের স্বচ্ছ রাজনৈতিক ইমেজের অধিকারী হিসেবে পরিচিত সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ ও পৌরসভার মেয়র আইয়ুব বখত জগলুলের নেতৃত্বে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিবাদের মিছিলে শামিল হয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানের কথা জানান দিয়েছেন সুনামগঞ্জের মানুষ। আলোচিত সেই ‘রাজকীয়’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্রমেই ফুঁসে ওঠছে সুনামগঞ্জ। দুর্নীতির ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা যতই শক্তিশালী হোন না কেন- তাদের বিচারের মুখোমুখি করে সরকারের প্রতিটি টাকা যাতে ফেরত নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হয়, সেই দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। এই প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে পাড়া থেকে মহল্লায়, গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। প্রতিবাদের অগ্নিস্ফুলিঙ্গের দাবানল দাউ দাউ করে এখন জ্বলছে হাওরের রাজধানীতে।  জানা যায়, হাসপাতাল সংস্কারের জন্য ৫ কোটি ৭১ লাখ এবং বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের জমি অধিগ্রহণের জন্য ৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় সরকার। সরকারি এই মোট অঙ্কের বরাদ্দের বারো আনাই রাগব বোয়ালরা সাবাড় করে দিয়েছে রাজধানী ঢাকা বসেই। আর এর নেপথ্যে পাওয়ার গ্রিডের সঙ্গে জড়িত স্থানীয় রাজনীতিতে পথহাঁটা দাম্ভিক এক সৎ পিতার অসৎ যুবলীগ নেতা। যার গা থেকে এখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
রবিবার শহরের ট্রাফিক পয়েন্টে অনুষ্ঠিত এক বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশে পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ এমপি বলেন, সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক ঐতিহ্য অনেক বেশি সমৃদ্ধ। সেই ঐতিহ্যকে কালিমাযুক্ত করে নিজেদের ভোগের রাজনীতিকে স্ফিত করে সুনামগঞ্জে কালো অধ্যায় রচনা করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সাহেব সেজে এখানে এসে বিদ্যুৎ ও উন্নয়নের নামে দুর্নীতি করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেন জাতীয় পার্টির এই এমপি।  জানা যায়, নানা সংকটে জর্জরিত সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল সংস্কারের জন্য ২০১৩ সালে জেলা প্রকৌশলীর দফতর গণপূর্ত বিভাগ একটি প্রস্তাবনা পাঠায়। সবার চোখকে ফাঁকি দিয়ে এক কোটি টাকার প্রস্তাবনাকে ৫ কোটি ৭১ লাখে উন্নীত করা হয় অসৎ কর্মকর্তা, ঠিকাদার আর প্রভাবশালীদের যোগসাজশে। বরাদ্দকৃত অর্থের বারো আনাই ভাগাভাগি করে নেয় তারা। তবে এই সীমাহীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পূর্ত সচিবকে অবগত করান সদর আসনের এমপি। সেসঙ্গে তিনি দাবি করেন, দুর্নীতির সেই টাকা সরকারি কোষাগারে যে কোনো মূল্যে ফেরত নিয়ে আসতে হবে। বিদ্যুতের ভোগান্তি সুনামগঞ্জে এখন নিত্যব্যাপার। সাম্প্রতিক সময়ে অবস্থা একেবারে সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে। দিনে প্রায় ১২ ঘণ্টাই বিদ্যুৎহীন কাটাতে হয় নাগরিকদের। ছাতক থেকে মান্দাতার আমলের প্রযুক্তির মাধ্যমে শহরের বিদ্যুৎ সরবরাহ করা থেকে উত্তরণের জন্য সরকার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দেওয়া হয়েছে জমি অধিগ্রহণের নামে নজিরবিহীন দুর্নীতির মাধ্যমে। জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী সুনামগঞ্জসহ কয়েকটি জেলায় বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির সঙ্গে জড়িতরা আত্মীয়স্বজনদের মাধ্যমে পূর্ব পরিকল্পনামাফিক কম দামে জমি কিনে রাখেন শহরতলির চেখনিখাড়ায়। পরবর্তীতে সেই জমিটি অধিগ্রহণের জন্য নির্বাচন করে, বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বারো আনাই ভাগাভাগি করে নেওয়া হয়েছে- এমন অভিযোগ এখন মানুষের মুখে মুখে। বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৯১ লাখ টাকার মধ্যে প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, অধিগ্রহণকৃত ওই সোয়া ৫ একর জমি বর্ষায় অথৈ জলের নিচে তলিয়ে যায়। সেখানে না আছে কোনো ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট কিংবা স্থাপনা। এদিকে সুনামগঞ্জের ধোপাজান বালু মহালে শ্রমিকদের ওপর জুলুম-নির্যাতন প্রতিদিনই বেড়ে চলছে। অতীতে এই জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছিল। সেই আন্দোলনও ভেস্তে গেছে, ওই স্যুট পরা যুবকের উড়ে এসে ভাগবসানোর মধ্য দিয়ে। তার সঙ্গে বিদায়ী বিতর্কিত ডিসিও জড়িত ছিলেন। এদিকে সম্প্রতি পৌর মেয়র আইয়ুব বখত জগলুল ডাক দেন দুর্নীতিবিরোধী মতবিনিময় সভার। সেখানেও শত শত মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে আন্দোলন সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। মেয়র জানান, বন্যার কারণে আপাতত আন্দোলন স্থগিত রয়েছে। তবে আমরা আন্দোলনের রূপরেখা চূড়ান্ত করছি। দুর্নীতির মাধ্যমে কুক্ষিগত প্রতিটি টাকা ফেরত না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলে অঙ্গীকার করেন জগলুল। উল্লেখ্য, ৯৪ সালে মরহুম পৌর মেয়র মমিনুল মউজদীনের নেতৃত্বে ও দুর্নীতিবাজ প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে উঠেছিল।
এবারে জনগণের আন্দোলনের সামনে একজন যুব রাজনীতিকের উড়ে আসা খলনায়ক সমালোচনায় ক্ষতবিক্ষত হচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
দোয়া-মাহফিলের  ঘোষণা হেফাজতের
দোয়া-মাহফিলের ঘোষণা হেফাজতের
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে  এনসিটি
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে এনসিটি
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
সর্বশেষ খবর
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য