শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনি নিরাপত্তায় মাঠে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনি নিরাপত্তায় মাঠে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গতকাল পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান, গতকাল ঢাকাসহ সারা দেশে ১ হাজার ১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশের নির্বাচনি এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। বিজিবি চট্টগ্রাম-৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহেদ মিনহাজ ছিদ্দিকী বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় চট্টগ্রামে ৭৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আজ (শুক্রবার) সকাল থেকে চট্টগ্রামের ১৫ আসনের বিভিন্ন জায়গায় টহল শুরু হয়েছে। জানা গেছে, গতকাল মুন্সীগঞ্জের তিনটি আসনের ছয় উপজেলায় ৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। তারা ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন। ভোট গ্রহণ শেষে পরবর্তী ঘোষণা না আসা পর্যন্ত বিজিবি মাঠে থাকবে। গাজীপুরে দায়িত্বে থাকা বিজিবি-৬৩ ব্যাটালিয়নের সিইও লে. কর্নেল মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল থেকে গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১১ প্লাটুন বিজিবি মাঠে নেমেছে। এ ছাড়া আরও দুই প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভে রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলে তাদেরও নামানো হবে। এদিকে ১২ প্লাটুন বিজিবি সদস্য নরসিংদী জেলায় কাজ শুরু করেছে। চট্টগ্রামের তিনটি জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সিভিল প্রশাসনকে সহযোগিতায় গতকাল থেকে ১২৯ প্লাটুন বিজিবি আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠে নেমেছে। অন্যদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল সারা দেশে ২০০ প্লাটুন এপিবিএন ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।

 গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়- অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং সার্বিক আইন শ"ড়খলা রার্থে মেট্রোপলিটন এলাকা/জেলাসমূহকে সহায়তা করার লে মোতায়েন করা এপিবিএন ফোর্স আগামী ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থেকে দায়িত্ব পালন করবে।

বান্দরবান পার্বত্য জেলার সাতটি উপজেলায় ৫০ প্লাটুন, রাঙামাটির ১০টি উপজেলায় ৪৫ প্লাটুন, খাগড়াছড়ির আটটি উপজেলায় ৩৪ প্লাটুন, চট্টগ্রামে ৯৬ প্লাটুন এবং কক্সবাজারে ৬২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি জানান, নির্বাচনকালীন শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় উপকূলীয় এলাকায় কোস্ট গার্ড সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে উপকূলীয় ৪৩টি ইউনিয়নে কোস্ট গার্ড মোতায়ন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী কোস্ট গার্ড নির্বাচন-পূর্ববর্তী, নির্বাচনকালীন এবং নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে সার্বিক শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সারা দেশে র‌্যাব মোতায়েন করা হয়েছে। গতকাল র‌্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী র‌্যাব ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র‌্যাব যেসব দায়িত্ব পালন করবে সেগুলো হচ্ছে- নির্বাচনি এলাকায় সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা প্রদান করবে। এ ছাড়া ভোট কেন্দ্র ও ভোট গণনার ক্ষেত্রে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে দায়িত্ব পালন করবে, নির্বাচনি দায়িত্ব পালনের জন্য প্রতিটি আসনে কমপক্ষে দুটি টহল দল মোতায়েন ও প্রতিটি ব্যাটালিয়নে দুটি টহল স্ট্রাইকিং ফোর্স রিজার্ভ থাকবে, র‌্যাব সদর দফতরের ১৫টি টহল দল সেন্ট্রাল রিজার্ভ হিসেবে প্রস্তুত থাকবে এবং দেশব্যাপী ২৫টি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হবে।

এ ছাড়া অন্যান্য অঞ্চলে মোতায়েনের জন্য ৫০টি টহল দল প্রস্তুতসহ দেশব্যাপী ৭০০টির অধিক টহল দল আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে, গোয়েন্দা কার্যক্রমের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং নিজস্ব সুইপিং ও বোম্ব ডিসপোজাল টিম প্রস্তুত থাকবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে হেলিকপ্টার ও ডগ স্কোয়াড নিয়োগ করা হবে।

অগ্রগণ্যতার ভিত্তিতে ঝুঁকিপূর্ণ বা গুরুত্বপূর্ণ আসন বিবেচনায় মোতায়েনের জন্য বিভিন্ন ব্যাটালিয়ন থেকে টহলগুলো গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ আসন বিবেচনায় মোতায়েনের জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে, বিশেষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য র‌্যাব সদর দফতরের স্পেশাল ফোর্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে, র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতরের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট সাতটি জোনে বিভক্ত হয়ে মোতায়েনের জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে, র‌্যাব ডগ স্কোয়াডের ১০টি দল র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতরে সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে। এ ছাড়া দেশব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা জোরদার করা হবে, নির্বাচন কমিশনের তথ্য ও গোয়েন্দা সূত্রে ঝুঁকিপূর্ণ আসনসমূহে অধিক টহল নিয়োজিত রাখার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উপপরিচালক (মিডিয়া) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনকালীন শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে গতকাল থেকে আনসার বাহিনীর ৮ হাজার ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত তারা দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া নির্বাচনের দুই দিন আগে ৫ লাখ ১৬ হাজার আনসার সদস্য নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনের জন্য মাঠে নামবে।

গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার মো. মাহবুব আলম জানান, নির্বাচন উপলক্ষে তাদের আড়াই হাজারের মতো পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। ৫ জানুয়ারি তারা মাঠে নামবে।

গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) কাজী শফিকুল আলম জানান, ১ হাজার ২০০-এর মতো পুলিশ মোতায়েন করা হবে। ৬ জানুয়ারি তারা নির্বাচনি দায়িত্ব পালন শুরু করবে।

র‌্যাব-১-এর গাজীপুরের পোড়াবাড়ি ক্যাম্পের দায়িত্বরত কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. ইয়াসির আরাফাত হোসেন জানান, এবার নির্বাচনে গাজীপুরের পাঁচটি নির্বাচনি আসনের প্রতিটিতে ১৬ জন করে মোট ৮০ জন র?্যাব সদস্য মোবাইল ফোর্স এবং স্ট্রাইকিং রিজার্ভ হিসেবে কাজ করবে।

জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম জানান, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে এবং সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে গাজীপুরে পর্যাপ্ত সংখ্যক র?্যাব, বিজিবি, পুলিশ সমন্বয়ে স্ট্রাইকিং ফোর্স গঠন করা হবে। গাজীপুরে পাঁচটি নির্বাচনি এলাকায় ভাগ হয়ে তারা দায়িত্ব পালন করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একসঙ্গে কাজ করবে ঢাকা কুয়ালালামপুর
একসঙ্গে কাজ করবে ঢাকা কুয়ালালামপুর
শিল্পকলায় ‘৪০৪ : নাম খুঁজে পাওয়া যায় নি’
শিল্পকলায় ‘৪০৪ : নাম খুঁজে পাওয়া যায় নি’
৭২ হাজার ৭৬ হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে গেছে
৭২ হাজার ৭৬ হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে গেছে
সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
চবিতে হট্টগোলের ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি
চবিতে হট্টগোলের ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি
এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ঋণের টাকার চাপে কন্যা সন্তান বিক্রির চেষ্টা
ঋণের টাকার চাপে কন্যা সন্তান বিক্রির চেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সিগঞ্জে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
দুই পুলিশকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১
দুই পুলিশকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১
কবি আল মাহমুদের জন্মদিন পালিত
কবি আল মাহমুদের জন্মদিন পালিত
মুক্ত আকাশে খাঁচার পাখি
মুক্ত আকাশে খাঁচার পাখি
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়
সর্বশেষ খবর
৭০০ কোটি বছরের পুরনো ধূমকেতু শনাক্ত
৭০০ কোটি বছরের পুরনো ধূমকেতু শনাক্ত

এই মাত্র | বিজ্ঞান

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | পরবাস

কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বেড়েছে চালের দাম
রংপুরে বেড়েছে চালের দাম

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে এসইএফ-এর উদ্যোগে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান
টাঙ্গাইলে এসইএফ-এর উদ্যোগে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলার পরই সংকট তৈরির নানা ষড়যন্ত্র শুরু : ফারুক
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলার পরই সংকট তৈরির নানা ষড়যন্ত্র শুরু : ফারুক

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশ্রয়কেন্দ্রে হাসিনা বেগমের বোবাকান্না
আশ্রয়কেন্দ্রে হাসিনা বেগমের বোবাকান্না

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি কোনো গুম-হত্যা-সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেবে না : দুলু
বিএনপি কোনো গুম-হত্যা-সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেবে না : দুলু

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ধীরগতিতে নামছে পানি, কয়েকটি গ্রামে বেড়েছে পানি
নোয়াখালীতে ধীরগতিতে নামছে পানি, কয়েকটি গ্রামে বেড়েছে পানি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউএনও আসার খবরে পালালেন বর
ইউএনও আসার খবরে পালালেন বর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!
১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের 
সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়
জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২
গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে