শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

প্রাণ ফিরছে সুন্দরবনে

সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণ ফিরছে সুন্দরবনে

টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ

ঘূর্ণিঝড় রিমালের ধ্বংসলীলা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে সুন্দরবন। কয়েক সপ্তাহে টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ (শ্বাসমূলীয়) বনভূমি। লোনাপানি সেচে ফেলা পুকুরগুলোতে ৩-৪ ফুট বৃষ্টির পানি জমেছে। সেখানে বাঘ, হরিণসহ অন্য প্রাণীরা পানি পান করছে। গরমে শুষ্ক আবহাওয়ায় বনে বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড় দাস পোকার (বড় আকারে মাছি) উৎপাত বেড়েছিল। বন্যপ্রাণীকে কামড় দিলে রক্তঝরা বন্ধ হতো না। বৃষ্টিতে সেই পোকামাকড়ের উৎপাতও কমেছে। সবুজে সবুজে যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে সুন্দরবন। বনকর্মকর্তারা বলছেন, বনের পরিবর্তনটা এখনই চোখে পড়ছে।

দুয়েক মাসের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি পুষিয়ে স্বাভাবিকতায় ফিরবে বনভূমি। বন্যপ্রাণীর জন্য টানা বৃষ্টিটা প্রয়োজন ছিল। পশ্চিম সুন্দরবন বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন জানান, রিমেলে ৩৬-৪০ ঘণ্টা সুন্দরবন পানিতে তলিয়ে ছিল। অসংখ্য বন্যপ্রাণী অতিরিক্ত লোনাপানি খেয়ে মারা গেছে। বৃষ্টিতে গরম কমে যাওয়ায় বন্যপ্রাণীর মাঝেও স্বস্তি ফিরেছে।

 

ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় রূপ

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যে ভরপুর সুন্দরবন ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদলায়। ভোরের আলোতে এক রূপ, দুপুরে নিস্তব্ধতা, পড়  বিকালে ভিন্ন রূপ, মধ্য গভীর রাতে আরেক রূপ। চাঁদনী রাতে নৈসর্গিক রূপ। পানিতে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ, সবুজের হাতছানি- রোমাঞ্চের ঢেউ তোলে প্রতি মুহূর্তে। এ বনে রয়েছে সাড়ে ৪০০ নদী-খাল। সুন্দরী, গেওয়া, পশুর, গরান গোলপাতাসহ ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড রয়েছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, মায়া হরিণ, লোনাপানির কুমির, অজগর, কচ্ছপ, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী ও ৩০০ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এই বনে আছে সর্বাধিক নয় প্রজাতির মাছরাঙা। হাঁসপাখি, শকুন, পলাশীকুড়া ঈগল, প্যারাবন সুনচা, চামচ ঠুটোরও বসবাস সুন্দরবনে।

ফিরছে  ১০০ বছর আগের চেহারায়

বনের আয়তন টিকিয়ে রাখতে নতুন বন সৃজনের উদ্যোগ নিয়েছে বন বিভাগ। ১০০ বছর আগের চেহারাটা ফিরিয়ে আনা হবে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাটে ১৩০ কিলোমিটার এলাকায় নদীতীরে সুন্দরবনের আদলে গোলপাতা, গেওয়া, কেওড়ার বন সৃজন করা হবে। ফরাসি উন্নয়ন সংস্থার অর্থায়নে প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক জোট আইইউসিএন এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। বন গবেষকরা বলছেন, ১৯০৪-২৪ সালে সুন্দরবনের আয়তন ছিল ১১ হাজার ৯০৪ বর্গকিলোমিটার। ২০২১ সালে কমে হয় ১১ হাজার ৫০৬ বর্গকিলোমিটার। বর্তমানে আরও কমে হয়েছে ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার। বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, একসময় বাগেরহাটের বলেশ্বর নদ, বগী নদী থেকে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে কালিন্দি নদী পর্যন্ত ৫২টি নদী-খালের পাশে ম্যানগ্রোভ বন ছিল। ওইসব নদী-খাল ভরাট ও বনভূমি বিলীন হয়ে গেছে। এখন সুন্দরবন থেকে ওপরের দিকে ৩ কিলোমিটার এলাকায় বনায়ন করা হবে। ১৩০ কিলোমিটার জায়গায় বন ও খাল তৈরি করা হবে।

 

বন্যপ্রাণীদের রোগ নির্ণয়ে গবেষণা

সুন্দরবনে বন্যপ্রাণীর রোগ নির্ণয়ে প্রথমবারের মতো চলছে গবেষণা। নির্ণয় করা হবে বাঘ, হরিণ, বানর, শূকর ও সজারুর রোগ। জানা গেছে, সুন্দরবনে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় বাঘসহ পাঁচটি বন্যপ্রাণীর রোগ নির্ণয়ে পাঁচ সদস্যের গবেষক দল কাজ করছে। বনের ৬৫টি গবেষণা প্লট থেকে তারা নমুনা হিসেবে এসব প্রাণীর মল, পশম, হাড়, মৃত প্রাণীর রক্ত সংগ্রহ করেন। গবেষণা প্লট থেকে ২৫০টির মতো নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এখন সিলেট, ময়মনসিংহ ও গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ল্যাবে এ নমুনাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। বনবিভাগ জানায়, বনের কাছাকাছি লোকালয়ের কুকুর ও বিড়ালের রক্ত নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। বন্যপ্রাণীর যে ধরনের সংক্রমণ হচ্ছে, লোকালয়ে প্রাণীরও একই ধরনের সংক্রমণ হচ্ছে কি না, গবেষকরা তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে।

 

নিষিদ্ধ সময়ে বনে বনজীবীরা

১ জুন-৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিন মাস প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও বনজীবীদের বনে প্রবেশ বন্ধ করা যায়নি। প্রতিনিয়ত বনে ঢুকে তারা মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে। বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে সহায়তা না দেওয়ায় জীবিকার তাগিদে তারা বনে ঢুকছে বলে জানা গেছে। বন কর্মকর্তারা জানান, প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার বনজীবীর একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তাদের জন্য কোনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ফলে নিষিদ্ধকালীন বিকল্প কোনো কাজ না পেয়ে বনজীবীরা ঝুঁকি নিয়েই বনে প্রবেশ করছে। এতে এক মাসে আটক ও মালামাল জব্দের ঘটনা বেড়েছে। এসব আটকের ঘটনায় বন কর্মকর্তা ও বনজীবীদের মধ্যে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।

 

পর্যটক ও রাজস্ব  বাড়ছে

সুন্দরবনের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সুন্দরবনের পশ্চিম ও পূর্ব বিভাগে ২ লাখ ১৬ হাজার ১৪৩ জন পর্যটক ভ্রমণ করেন। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক ছিলেন ২ হাজার ১৪৩ জন। রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৯৪ লাখ ৩২ হাজার ৪৮০ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪৭৭ জন পর্যটক ভ্রমণ করেন। বিদেশির সংখ্যা ১ হাজার ১০৩ জন। রাজস্ব আদায় হয় ২ কোটি ২৪ লাখ ৮৩ হাজার ৫৮০ টাকা। বর্তমানে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মে মাসে ভ্রমণ করেছেন ৫০৮ জন। রাজস্ব আয় হয়েছে ৪ লাখ ৪১ হাজার ২৪০ টাকা। ছোট বড় প্রায় ৫০টি ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমণ কাজে নিয়োজিত আছে। তবে অভিজ্ঞ ট্যুর অপারেটর ৬-৭টি।

 

বর্জ্য দূষণের কবলে

সুন্দরবন উপকূলীয় খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর জেলা ও উপজেলা শহর এবং মোংলা বন্দর থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার টন কঠিন ও তরল বর্জ্য সরাসরি নদীতে পড়ছে। বন্দরে দেশি-বিদেশি জাহাজ ও বনের মধ্যে দিয়ে নৌযানের যাতায়াতে তেল-মবিলসহ বর্জ্য নদীর পানিতে মিশছে। এসব বর্জ্য জোয়ার ভাটার টানে সুন্দরবনে আটকা পড়ে জীববৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এর ফলে সুন্দরবনে ইকো সিস্টেম ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বর্জ্যরে মাধ্যমে সুন্দরবন কী পরিমাণ দূষণের শিকার হচ্ছে তার পরীক্ষা বা গবেষণার ব্যবস্থা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
গোলাম দস্তগীর গাজীর কোম্পানির শেয়ার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
গোলাম দস্তগীর গাজীর কোম্পানির শেয়ার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিমান বাহিনীর এয়ার মার্শাল সম্মেলন
বিমান বাহিনীর এয়ার মার্শাল সম্মেলন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
মা ও দুই সন্তানকে পিটিয়ে হত্যা মামলা ডিবিতে
মা ও দুই সন্তানকে পিটিয়ে হত্যা মামলা ডিবিতে
ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়াল
ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়াল
সাবেক সচিব ও ইসিসহ ১২ জনের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সাবেক সচিব ও ইসিসহ ১২ জনের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সম্পত্তির লোভে খুনের অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে খুনের অভিযোগ
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
সর্বশেষ খবর
জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা
জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা
দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’
গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি
টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উন্নয়নের নামে প্রতারণা করে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচারী সরকার : রিজভী
উন্নয়নের নামে প্রতারণা করে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচারী সরকার : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়
১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি
মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত
সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন