শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

প্রাণ ফিরছে সুন্দরবনে

সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণ ফিরছে সুন্দরবনে

টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ

ঘূর্ণিঝড় রিমালের ধ্বংসলীলা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে সুন্দরবন। কয়েক সপ্তাহে টানা বৃষ্টিতে সবুজে ছেয়েছে ম্যানগ্রোভ (শ্বাসমূলীয়) বনভূমি। লোনাপানি সেচে ফেলা পুকুরগুলোতে ৩-৪ ফুট বৃষ্টির পানি জমেছে। সেখানে বাঘ, হরিণসহ অন্য প্রাণীরা পানি পান করছে। গরমে শুষ্ক আবহাওয়ায় বনে বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড় দাস পোকার (বড় আকারে মাছি) উৎপাত বেড়েছিল। বন্যপ্রাণীকে কামড় দিলে রক্তঝরা বন্ধ হতো না। বৃষ্টিতে সেই পোকামাকড়ের উৎপাতও কমেছে। সবুজে সবুজে যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে সুন্দরবন। বনকর্মকর্তারা বলছেন, বনের পরিবর্তনটা এখনই চোখে পড়ছে।

দুয়েক মাসের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি পুষিয়ে স্বাভাবিকতায় ফিরবে বনভূমি। বন্যপ্রাণীর জন্য টানা বৃষ্টিটা প্রয়োজন ছিল। পশ্চিম সুন্দরবন বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন জানান, রিমেলে ৩৬-৪০ ঘণ্টা সুন্দরবন পানিতে তলিয়ে ছিল। অসংখ্য বন্যপ্রাণী অতিরিক্ত লোনাপানি খেয়ে মারা গেছে। বৃষ্টিতে গরম কমে যাওয়ায় বন্যপ্রাণীর মাঝেও স্বস্তি ফিরেছে।

 

ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় রূপ

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যে ভরপুর সুন্দরবন ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদলায়। ভোরের আলোতে এক রূপ, দুপুরে নিস্তব্ধতা, পড়  বিকালে ভিন্ন রূপ, মধ্য গভীর রাতে আরেক রূপ। চাঁদনী রাতে নৈসর্গিক রূপ। পানিতে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ, সবুজের হাতছানি- রোমাঞ্চের ঢেউ তোলে প্রতি মুহূর্তে। এ বনে রয়েছে সাড়ে ৪০০ নদী-খাল। সুন্দরী, গেওয়া, পশুর, গরান গোলপাতাসহ ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা, ১৬৫ প্রজাতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড রয়েছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, মায়া হরিণ, লোনাপানির কুমির, অজগর, কচ্ছপ, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী ও ৩০০ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এই বনে আছে সর্বাধিক নয় প্রজাতির মাছরাঙা। হাঁসপাখি, শকুন, পলাশীকুড়া ঈগল, প্যারাবন সুনচা, চামচ ঠুটোরও বসবাস সুন্দরবনে।

ফিরছে  ১০০ বছর আগের চেহারায়

বনের আয়তন টিকিয়ে রাখতে নতুন বন সৃজনের উদ্যোগ নিয়েছে বন বিভাগ। ১০০ বছর আগের চেহারাটা ফিরিয়ে আনা হবে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাটে ১৩০ কিলোমিটার এলাকায় নদীতীরে সুন্দরবনের আদলে গোলপাতা, গেওয়া, কেওড়ার বন সৃজন করা হবে। ফরাসি উন্নয়ন সংস্থার অর্থায়নে প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক জোট আইইউসিএন এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। বন গবেষকরা বলছেন, ১৯০৪-২৪ সালে সুন্দরবনের আয়তন ছিল ১১ হাজার ৯০৪ বর্গকিলোমিটার। ২০২১ সালে কমে হয় ১১ হাজার ৫০৬ বর্গকিলোমিটার। বর্তমানে আরও কমে হয়েছে ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার। বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, একসময় বাগেরহাটের বলেশ্বর নদ, বগী নদী থেকে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে কালিন্দি নদী পর্যন্ত ৫২টি নদী-খালের পাশে ম্যানগ্রোভ বন ছিল। ওইসব নদী-খাল ভরাট ও বনভূমি বিলীন হয়ে গেছে। এখন সুন্দরবন থেকে ওপরের দিকে ৩ কিলোমিটার এলাকায় বনায়ন করা হবে। ১৩০ কিলোমিটার জায়গায় বন ও খাল তৈরি করা হবে।

 

বন্যপ্রাণীদের রোগ নির্ণয়ে গবেষণা

সুন্দরবনে বন্যপ্রাণীর রোগ নির্ণয়ে প্রথমবারের মতো চলছে গবেষণা। নির্ণয় করা হবে বাঘ, হরিণ, বানর, শূকর ও সজারুর রোগ। জানা গেছে, সুন্দরবনে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় বাঘসহ পাঁচটি বন্যপ্রাণীর রোগ নির্ণয়ে পাঁচ সদস্যের গবেষক দল কাজ করছে। বনের ৬৫টি গবেষণা প্লট থেকে তারা নমুনা হিসেবে এসব প্রাণীর মল, পশম, হাড়, মৃত প্রাণীর রক্ত সংগ্রহ করেন। গবেষণা প্লট থেকে ২৫০টির মতো নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এখন সিলেট, ময়মনসিংহ ও গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ল্যাবে এ নমুনাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। বনবিভাগ জানায়, বনের কাছাকাছি লোকালয়ের কুকুর ও বিড়ালের রক্ত নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। বন্যপ্রাণীর যে ধরনের সংক্রমণ হচ্ছে, লোকালয়ে প্রাণীরও একই ধরনের সংক্রমণ হচ্ছে কি না, গবেষকরা তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে।

 

নিষিদ্ধ সময়ে বনে বনজীবীরা

১ জুন-৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিন মাস প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও বনজীবীদের বনে প্রবেশ বন্ধ করা যায়নি। প্রতিনিয়ত বনে ঢুকে তারা মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে। বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে সহায়তা না দেওয়ায় জীবিকার তাগিদে তারা বনে ঢুকছে বলে জানা গেছে। বন কর্মকর্তারা জানান, প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার বনজীবীর একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তাদের জন্য কোনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ফলে নিষিদ্ধকালীন বিকল্প কোনো কাজ না পেয়ে বনজীবীরা ঝুঁকি নিয়েই বনে প্রবেশ করছে। এতে এক মাসে আটক ও মালামাল জব্দের ঘটনা বেড়েছে। এসব আটকের ঘটনায় বন কর্মকর্তা ও বনজীবীদের মধ্যে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।

 

পর্যটক ও রাজস্ব  বাড়ছে

সুন্দরবনের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সুন্দরবনের পশ্চিম ও পূর্ব বিভাগে ২ লাখ ১৬ হাজার ১৪৩ জন পর্যটক ভ্রমণ করেন। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক ছিলেন ২ হাজার ১৪৩ জন। রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৯৪ লাখ ৩২ হাজার ৪৮০ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪৭৭ জন পর্যটক ভ্রমণ করেন। বিদেশির সংখ্যা ১ হাজার ১০৩ জন। রাজস্ব আদায় হয় ২ কোটি ২৪ লাখ ৮৩ হাজার ৫৮০ টাকা। বর্তমানে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মে মাসে ভ্রমণ করেছেন ৫০৮ জন। রাজস্ব আয় হয়েছে ৪ লাখ ৪১ হাজার ২৪০ টাকা। ছোট বড় প্রায় ৫০টি ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমণ কাজে নিয়োজিত আছে। তবে অভিজ্ঞ ট্যুর অপারেটর ৬-৭টি।

 

বর্জ্য দূষণের কবলে

সুন্দরবন উপকূলীয় খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর জেলা ও উপজেলা শহর এবং মোংলা বন্দর থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার টন কঠিন ও তরল বর্জ্য সরাসরি নদীতে পড়ছে। বন্দরে দেশি-বিদেশি জাহাজ ও বনের মধ্যে দিয়ে নৌযানের যাতায়াতে তেল-মবিলসহ বর্জ্য নদীর পানিতে মিশছে। এসব বর্জ্য জোয়ার ভাটার টানে সুন্দরবনে আটকা পড়ে জীববৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এর ফলে সুন্দরবনে ইকো সিস্টেম ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বর্জ্যরে মাধ্যমে সুন্দরবন কী পরিমাণ দূষণের শিকার হচ্ছে তার পরীক্ষা বা গবেষণার ব্যবস্থা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিশুদের মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিশুদের মাঝে কোরআন বিতরণ
সাবেক বনসংরক্ষক মোশাররফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাবেক বনসংরক্ষক মোশাররফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ভোটের আগে ঢাকার তিন আসনে বিশেষ বরাদ্দ
ভোটের আগে ঢাকার তিন আসনে বিশেষ বরাদ্দ
স্বাস্থ্য খাতে এস আর হেলথ কমপ্লেক্স
স্বাস্থ্য খাতে এস আর হেলথ কমপ্লেক্স
আবারও জামায়াতের কঠোর সমালোচনায় হেফাজত আমির
আবারও জামায়াতের কঠোর সমালোচনায় হেফাজত আমির
ইসির সংলাপে ডাক পেল না জাপাসহ সাত দল
ইসির সংলাপে ডাক পেল না জাপাসহ সাত দল
বিচারকের ছেলে হত্যা, আসামি ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যা, আসামি ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে
রাশিয়ার যুদ্ধে মানব পাচারের হোতা গ্রেপ্তার
রাশিয়ার যুদ্ধে মানব পাচারের হোতা গ্রেপ্তার
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে দুর্বৃত্তের আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে দুর্বৃত্তের আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
গোপন চুক্তি জাতীয় স্বার্থবিরোধী
গোপন চুক্তি জাতীয় স্বার্থবিরোধী
আ.লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল করে
আ.লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল করে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক