শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা
মনিরুল ইসলাম মনি, সাতক্ষীরা
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

দেশের সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিমের জনপদ বিশ্ব ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবনঘেঁষা উপজেলা সাতক্ষীরার শ্যামনগর। নয়নাভিরাম সুন্দরবনের বঙ্গোপসাগরের তীর ধরে জেগে ওঠা এক সমুদ্র্রসৈকত মান্দারবাড়িয়া। যার একপাশে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি ‘সুন্দরবন’। অপর পাশে বঙ্গোপসাগরের অতল ও বিশাল জলরাশির খেলা। প্রকৃতির নিবিড় ছোঁয়ায় বেড়ে ওঠা ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই বেলাভূমি এখনো যেন অনেকটাই থেকে গেছে অনাবিষ্কৃত। দুর্গম যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামোগত উন্নয়নের ঘাটতি, সরকারি প্রচার-প্রসারের উদ্যোগহীনতার কারণে দীর্ঘদিনেও সেভাবে জনসম্মুখে আসেনি দৃষ্টিনন্দন দীর্ঘ এই সমুদ্রসৈকতটি। মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত একদিকে যেমন হয়ে উঠতে পারে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে অবহেলিত উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যবদলের হাতিয়ার, অন্যদিকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। দেশের পর্যটনশিল্পকে সমৃৃদ্ধ করার সব ধরনের উপকরণ বিদ্যমান অবহেলায়, অব্যবস্থাপনায় পড়ে থাকা অপরূপ সৌন্দর্যের এই লীলাভূমিটিতে। একই সঙ্গে বনভূমি এবং জলাভূমির সহাবস্থান যেন এই সমুদ্রতটটিকে দিয়েছে সৌন্দর্যের অনন্য এক উচ্চতা। যা সহজেই যে কোনো পর্যটককে বিমোহিত করতে সক্ষম।

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের নীলডুমুর ঘাট থেকে এর দূরত্ব মাত্র-৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার। যাত্রা পথে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য, আঁকাবাঁকা নদী, চিরসবুজ গোলপাতা, কেওড়া, গেওয়া, গরান, সুন্দরীসহ বিভিন্ন প্রকারের গাছ, হরিণ, বানর, শূকর, কুমির, রয়েল বেঙ্গল টাইগারসহ নানা প্রজাতির জীবজন্তু আর বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কিচিরমিচির সুরেলা ডাক পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ে। সুন্দরবনের গা ছমছমে ভয়ংকর পরিবেশ যে কোনো ভ্রমণপিপাসু মানুষকে দিতে পারে ভ্রমণের সর্বোচ্চ আনন্দ। দেখা যাবে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। সাগরের দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি এবং জঙ্গলের গাছগাছালির সবুজ বেষ্টনী মিলেমিশে তৈরি করেছে যেন এক রূপকথার রাজ্য। যে কোনো প্রকৃতিপ্রেমী ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিই চাইবে হারিয়ে যেতে এমন এক রাজ্যে।

দেশের পর্যটনশিল্পের মূল উপাদান এ দেশের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। আর এই শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব উপাদানগুলোকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো। দেশের পর্যটনশিল্পকে আরও সমৃদ্ধশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে মান্দারবাড়িয়া।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী উপকূলীয় পর্যটন, পর্যটন বাজারের বৃহত্তম অংশ সারা বিশ্বের জিডিপির ৫ শতাংশ এবং মোট কর্মসংস্থানের ৬-৭ শতাংশ। ১৫০টি দেশে এটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী প্রথম পাঁচটি খাতের মধ্যে একটি। যা মান্দারবাড়িয়ার অপার সম্ভাবনাকে ইঙ্গিত দেয়। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে মান্দারবাড়িয়াকে একটি পূর্ণাঙ্গ উপকূলীয় পর্যটন কেন্দ্রে রূপ দিয়ে টেকসই পর্যটন সৃষ্টি করতে পারলে সেটি যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করতে সক্ষম হবে। একইভাবে দেশের অর্থনৈতিক খাতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারবে। দেশের অন্যান্য উপকূলীয় পর্যটন কেন্দ্রগুলো থেকে যে পরিমাণ আয় হয়, সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে মান্দারবাড়িয়া থেকেও একই পরিমাণ আয় সম্ভব। এ ছাড়া উপকূল ঘিরে মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ এবং পায়রাবন্দরের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ সড়ক সৃষ্টির মতো পরিকল্পনা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা অনেক বেশি সহজ করে তুলবে। যা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির এক নতুন দ্বার উন্মোচন করতে সক্ষম। মান্দারবাড়িয়াকে টেকসই পর্যটন কেন্দ্র সৃষ্টির মাধ্যমে সারা বছর পানিবন্দি থাকা দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান ঊর্ধ্বগামী করা সম্ভব। প্রচুর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে এ অঞ্চলের বেকারত্ব দূরীকরণ করাও সম্ভব হবে। সৈকতভিত্তিক বিনোদন এবং পর্যটন, সমুদ্রের কাছে পর্যটন কার্যক্রম, ইয়টিং, মেরিনাসহ নটিকাল বোটিংয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন মান্দারবাড়িয়ার প্রসার বাড়ানো সম্ভব তেমনিভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন দ্রুতগামী হবে। সৃষ্টি হবে ‘কমিউনিটি বেজড ট্যুরিজমের’; যা হবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এক নতুন সূচনা।

সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোকেও বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নবৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

সাতক্ষীরা পশ্চিম সুন্দরবন রেঞ্জের সহকারী বনকর্মকর্তা মশিউর রহমান জানান, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত পশ্চিম সুন্দরবন রেঞ্জের মধ্যে অবস্থিত সাগরের কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের অভয়ারণ্য অঞ্চল। এখানকার বিদ্যমান সমস্যার সমাধান ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে পরিকল্পিতভাবে উপযুক্ত পর্যটনবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত হয়ে উঠবে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান উৎস্য। ফলে দেশের অর্থনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএসআই প্রধানের বাংলাদেশ সফরের খবর মিথ্যা
আইএসআই প্রধানের বাংলাদেশ সফরের খবর মিথ্যা
আজ গণ অভ্যুত্থান দিবস
আজ গণ অভ্যুত্থান দিবস
ফেব্রুয়ারিতে নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা
ফেব্রুয়ারিতে নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা
বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে জোর দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে জোর দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ছয় মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা
ছয় মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা
‘আইডিএলসি ইসলামিক’-এর আনুষ্ঠানিক সূচনা
‘আইডিএলসি ইসলামিক’-এর আনুষ্ঠানিক সূচনা
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
ফায়ার সার্ভিসের মোবাইল কোর্ট
ফায়ার সার্ভিসের মোবাইল কোর্ট
সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন
ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা
জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়
শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫
ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি
জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ
গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস
ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি
বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ
নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি
পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে 
গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে  গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান
সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা
রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা
বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী
জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা
হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?
ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো
কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প
রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান
‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত
১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা
শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন
পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!
স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান
জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই
আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম
মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা
মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক
ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার
বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর
এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুনি নিজেই খুন!
খুনি নিজেই খুন!

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন
তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর
সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর

নগর জীবন

ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরকে থামাল রাজশাহী
রংপুরকে থামাল রাজশাহী

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি
হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন
বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন

শোবিজ

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

সম্পাদকীয়

মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম
মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম

শোবিজ

জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এক ব্যক্তি একাধিক  রিকশার মালিক হতে পারবেন না
এক ব্যক্তি একাধিক রিকশার মালিক হতে পারবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা

নগর জীবন

চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম
চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম

নগর জীবন

ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়
ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়

মাঠে ময়দানে

পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল
পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের

নগর জীবন

ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের
ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের

নগর জীবন

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান
দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান

নগর জীবন

জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে