শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৮, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০২০

করোনা : ইরানে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা ধামাচাপা দেয়ার তথ্য ফাঁস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা : ইরানে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা ধামাচাপা দেয়ার তথ্য ফাঁস

ইরানে করোনাভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা দেশটির সরকার যা দাবি করেছে, তার চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি বলে বিবিসির পার্সিয়ান সার্ভিসের এক তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।

সরকারের নিজস্ব রেকর্ডে দেখা গেছে যে, গত ২০ জুলাই পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর উপসর্গ নিয়ে প্রায় ৪২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। অথচ দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন বলছে মৃতের সংখ্যা ১৪,৪০৫ জন।

আক্রান্তের সংখ্যাতেও রয়েছে গড়মিল। যতো সংখ্যক মানুষ সংক্রমিত হয়েছে বলে জানা গেছে সেটা সরকারি পরিসংখ্যানের প্রায় দ্বিগুণ।

সরকারি পরিসংখ্যান বলছে মোট সংক্রমিত হয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮২৭ জন। কিন্তু গোপনীয় রেকর্ডে এই সংখ্যা আসলে ৪ লাখ ৫১ হাজার ২৪ জন।

চীনের বাইরে যে দেশগুলোয় করোনাভাইরাস ব্যাপক ক্ষতি করেছে, তার মধ্যে ইরান অন্যতম।

সাম্প্রতিক সপ্তাহে, দেশটিতে দ্বিতীয় দফায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যায় ঊর্ধ্বগতি দেখা দেয়।

বিবিসির কাছে আসা মেডিকেল রেকর্ড এবং তালিকা অনুযায়ী, কোভিড -১৯ এ ইরানে প্রথম মৃত্যু হয়েছিল ২২ জানুয়ারি।

যেটা কিনা দেশটিতে করোনাভাইরাসের প্রথম অফিসিয়াল কেস প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ হওয়ার প্রায় এক মাস আগের ঘটনা।

ইরানে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর থেকে অনেক পর্যবেক্ষক সরকারী পরিসংখ্যান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।

জাতীয় এবং আঞ্চলিক পর্যায় থেকে আসা তথ্যের মধ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা গিয়েছিল। এ বিষয়ে স্থানীয় কয়েকজন কর্তৃপক্ষ মুখ খুললেও পরিসংখ্যানবিদরা বিকল্প অনুমান দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, স্বাস্থ্য পরীক্ষা কম হওয়ার কারণে বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা শুরুতে কম দেখা গিয়েছিল।

তবে বিবিসির তদন্তে জানা গেছে যে, ইরানের কর্তৃপক্ষ সকল আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও দৈনিক প্রকাশিত সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কম দেখিয়েছে - যা এটাই ইঙ্গিত করে যে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গোয়েন্দা সংস্থার চাপে ছিল।

'সত্যের উপর আলোকপাত'

অজ্ঞাতনামা একটি সূত্র বিবিসির কাছে এসব তথ্য পাঠিয়েছে।

এর মধ্যে ইরান জুড়ে থাকা বিভিন্ন হাসপাতালের প্রতিদিনের প্রবেশের বিবরণ রয়েছে, নাম, বয়স, লিঙ্গ, লক্ষণ, এবং কী কারণে রোগীরা কতো সময় ধরে হাসপাতালে ছিলেন, সেই তথ্যও পাওয়া যায়।

সূত্রটি বলেছে যে তারা এই তথ্য বিবিসির কাছে দিয়েছে যেন "সত্যের ওপর আলোকপাত করা হয়" এবং মহামারীকে ঘিরে "রাজনৈতিক খেলার" ইতি টানা হয়।

এই সূত্রটি ইরানী সরকারী সংস্থার পক্ষে কাজ করে কিনা, বা তারা কীভাবে এই তথ্য পেয়েছে সেটা যাচাই করতে পারেনি বিবিসি।

তবে এই তালিকায় থাকা কিছু বিবরণ বিবিসির কাছে আগে থেকেই থাকা কয়েকজন জীবিত এবং মৃত রোগীর তথ্যের সাথে মিলে যায়।

সরকারী পরিসংখ্যান এবং এই রেকর্ডগুলোয় পাওয়া মৃত্যুর সংখ্যার মধ্যে যে পার্থক্য সেটার সাথে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেয়া সরকারী তথ্য এবং অতিরিক্ত মৃত্যুর সংখ্যায় যে অসামঞ্জস্যতা সেটাতেও মিল পাওয়া যায়।

অতিরিক্ত মৃত্যুহার বলতে বোঝায়, "স্বাভাবিক" পরিস্থিতিতে যে হারে মৃত্যু হবে বলে ধারণা করা হয়, তার চাইতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি হলে।

ফাঁস হওয়া তথ্যে কী আছে?

রাজধানী তেহরানে সবচেয়ে বেশি অন্তত ৮,১২০ জন কোভিড -১৯ এ আক্রান্ত হয়ে না হলে এর লক্ষণ নিয়ে মারা গেছেন।

তবে শুরুতে দেশটিতে ভাইরাসের প্রাথমিক কেন্দ্রস্থল ছিল কওম শহর। সেখানে আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়েছিল। সেখানে মারা গিয়েছিলেন মোট ১৪১৯ জন।

আনুপাতিক হিসেবে কওম শহরের প্রতি এক হাজার লোকের মধ্যে একজন কোভিড -১৯ এ মারা গেছেন।

এটি লক্ষণীয় যে, দেশজুড়ে মারা যাওয়াদের মধ্যে ১,৯১৬ জন ছিলেন ইরানের বাইরে অন্য দেশের নাগরিক।

এটি উল্লেখযোগ্য হারে অভিবাসী এবং শরণার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যাকে ইঙ্গিত করে, যারা বেশিরভাগ প্রতিবেশী আফগানিস্তান থেকে এসেছে।

ফাঁস হওয়া তথ্যগুলোয় শনাক্ত ও মৃত্যুর যে সংখ্যা পাওয়া গেছে সেটার সাথে সরকারী প্রতিবেদনে থাকা অসামঞ্জস্যতার মিল পাওয়া গেছে।

মার্চের তৃতীয় সপ্তাহের শেষে এসে ইরানে লকডাউন কার্যকর করা হয়। সে সময় দেশটির নতুন বছর নওরোজের ছুটি চলছিল। এর থেকে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা ক্রমশ কমতে শুরু করে। কিন্তু মে মাসের শেষের দিকে সরকারি বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার সাথে সাথে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর ঘটনা আবার বাড়তে থাকে।

ফাঁস হওয়া ওই তালিকা অনুযায়ী ইরানে কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ২২শে জানুয়ারি, ইরানে আনুষ্ঠানিকভাবে করোনাভাইরাসের প্রথম আক্রান্তের খবর প্রকাশ হয় এর প্রায় এক মাস পরে, ১৯শে ফেব্রুয়ারিতে।

প্রথম মৃত্যু এবং সরকারি খবর প্রকাশের মধ্যে থাকা ২৮ দিনে অন্তত ৫২ জন মারা গিয়েছিলেন বলে সূত্র থেকে জানা যায়।

তথ্য ফাঁসকারী

যে চিকিৎসকরা এ বিষয়টি জানতেন তারা বলেছেন, ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইরানের নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার চাপে ছিল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বিবিসিকে বলেন যে মন্ত্রণালয় আসল তথ্য প্রকাশে "অস্বীকার করে"।

তিনি বলেন, "প্রাথমিকভাবে তাদের কাছে টেস্টিং কিট ছিল না এবং যখন তারা কিট পেল তখন সেগুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করল না। নিরাপত্তা বিভাগের অবস্থানটা এমন ছিল, ইরানে যে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আছে স্বীকার করা যাবে না।"

কওম শহরের দুই সহোদর ডাক্তার, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে বাধ্য করেছিলেন যেন আক্রান্ত হওয়ার খবর সরকারিভাবে প্রকাশ করা হয়।

ডা. মোহাম্মদ মোলায়ই এবং ডা. আলী মোলায়ই যখন তাদের আরেক ভাইকে হারান তখন, তারা জোর দেন যেন তাদের ভাইয়ের করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হয়, ওই পরীক্ষায় করোনাভাইরাসের ফল পজিটিভ আসে।

কওম শহরের কামকার হাসপাতালে, যেখানে তাদের ভাই মারা গিয়েছিলেন, সেখানে অসংখ্য রোগী কোভিড -১৯ এর লক্ষণ নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তারা সাধারণ চিকিৎসায় সেরে উঠছিলেন না। তবুও, তাদের কারও করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করা হয়নি।

নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক সেই চিকিৎসক বলেন: "তাদের ভাগ্য খারাপ ছিল। ভদ্রতা এবং প্রভাব দুটো থাকা সত্ত্বেও তারা তাদের ভাইকে হারিয়েছে। ডা. মোলায়ই এর সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের পরিচয় ছিল এবং তিনি হাল ছাড়েন নি।"

ড. মোলায়ই তার প্রয়াত ভাইকে নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন এবং বিবৃতি দেন। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অবশেষে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যু হিসেবে তার ভাইয়ের তথ্য লিপিবদ্ধ করতে বাধ্য হয়।

তবুও রাষ্ট্রীয় টিভি ড. মোলায়ইর সমালোচনা করে এবং তার ভাইয়ের ভিডিও কয়েক মাসের পুরানো বলে মিথ্যা দাবি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।

ধামাচাপা কেন?

ইরানে সংসদ নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালের ইসলামিক বিপ্লব দিবসের সময়ে এই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের প্রতি সমর্থন আদায়ে এগুলো ছিল প্রধান কিছু সুযোগ।

ভাইরাসের কারণে তারা এই সুযোগগুলোকে ঝুঁকিতে ফেলতে চাইছিল না।

ইরানের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি অভিযোগ করেছিলেন যে, নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য কেউ কেউ করোনাভাইরাসকে ব্যবহার করতে চাইছে। ওই নির্বাচনে খুব কম ভোট পড়ে।

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারী আঘাত হানার আগে থেকেই ইরান একের পর এক অভ্যন্তরীণ সংকটে জর্জরিত ছিল।

২০১৮ সালের নভেম্বরে, দেশটির সরকার এক রাতের মাথায় পেট্রোলের দাম বাড়িয়ে দেয়। এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ হলে দেশটির আইনশৃঙ্খলাবাহিনী আন্দোলন দমনে বেশ সহিংস অবস্থান নেয়। এতে কয়েকদিনে কয়েকশ বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছিলেন।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলায়মানি যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় নিহত হন। তিনি ছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতার পরে অন্যতম শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব।

তার হত্যাকাণ্ডে ইরান যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিল সেটা অন্য আরেক সমস্যার সৃষ্টি করে।

ইরানের সশস্ত্র বাহিনী ভুল করে ইউক্রেনের একটি বিমানে মিসাইল নিক্ষেপ করে ভূপাতিত করে। তেহরানের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করার কয়েক মিনিটের মধ্যে ওই হামলায় বিমানটিতে থাকা ১৭৬ জন আরোহীর সবাই নিহত হন।

ইরানি কর্তৃপক্ষ প্রথমে যা ঘটেছে তা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তিন দিন পরে তারা সত্যি স্বীকার করতে বাধ্য হয়, যার ফলে দেশটির ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রাক্তন এমপি ডা. নুরলদিন পিরমোয়াজ্জেন, যিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ছিলেন, বিবিসিকে তিনি বলেন যে এমন প্রেক্ষাপটে আবার করোনাভাইরাস আঘাত হানার কারণে ইরান সরকার "উদ্বিগ্ন এবং সত্য প্রকাশে ভীত" হয় পড়ে।

তিনি বলেন: "সরকার ভয় পেয়েছিল যে দরিদ্র ও বেকাররা রাস্তায় নেমে আসবে।"

ডা. পিরমোয়াজ্জেন আরও বলেন, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থা মেডেসি সান ফ্রতেয়া মধ্য প্রদেশ ইস্ফাহানে করোনাভাইরাস চিকিৎসা দিতে চেয়েছিল কিন্তু ইরান সরকার সেটা বন্ধ করে দেয়। এতে বোঝা যায় যে মহামারী মোকাবিলার ক্ষেত্রেও ইরানের সরকার নিরাপত্তা নিয়ে কতোটা শঙ্কায় ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সামরিক মহড়া প্রদর্শন এবং করোনাভাইরাস আঘাত হানার আগে থেকেই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল ইরান।

২০১৮ সালের মে মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে আসার পরে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছিল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই চিকিৎসক বলেন, "যারা দেশকে এই বিপর্যয়কর পর্যায়ে এনেছে তাদেরকে এজন্য ভুগতে হয় না। ভুগতে হয় এ দেশের দরিদ্র মানুষ এবং অসহায় রোগীদের। সাধারণ মানুষকে জীবন দিয়ে তাদেরকে মূল্য দিতে হচ্ছে।"

"যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের সরকার এই দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের মাঝে পড়ে আমরা চূর্ণ হয়ে যাচ্ছি।"

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে তারা যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সেখানে সব তথ্য "স্বচ্ছ" এবং "কোনও ক্রুটি নেই"। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেটা সায়েন্স অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতলেন বুয়েট শিক্ষার্থী অপূর্ব ও তাঁর দল
ডেটা সায়েন্স অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতলেন বুয়েট শিক্ষার্থী অপূর্ব ও তাঁর দল

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন
নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম