শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৮, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০২০

করোনা : ইরানে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা ধামাচাপা দেয়ার তথ্য ফাঁস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা : ইরানে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা ধামাচাপা দেয়ার তথ্য ফাঁস

ইরানে করোনাভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা দেশটির সরকার যা দাবি করেছে, তার চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি বলে বিবিসির পার্সিয়ান সার্ভিসের এক তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।

সরকারের নিজস্ব রেকর্ডে দেখা গেছে যে, গত ২০ জুলাই পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর উপসর্গ নিয়ে প্রায় ৪২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। অথচ দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন বলছে মৃতের সংখ্যা ১৪,৪০৫ জন।

আক্রান্তের সংখ্যাতেও রয়েছে গড়মিল। যতো সংখ্যক মানুষ সংক্রমিত হয়েছে বলে জানা গেছে সেটা সরকারি পরিসংখ্যানের প্রায় দ্বিগুণ।

সরকারি পরিসংখ্যান বলছে মোট সংক্রমিত হয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮২৭ জন। কিন্তু গোপনীয় রেকর্ডে এই সংখ্যা আসলে ৪ লাখ ৫১ হাজার ২৪ জন।

চীনের বাইরে যে দেশগুলোয় করোনাভাইরাস ব্যাপক ক্ষতি করেছে, তার মধ্যে ইরান অন্যতম।

সাম্প্রতিক সপ্তাহে, দেশটিতে দ্বিতীয় দফায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যায় ঊর্ধ্বগতি দেখা দেয়।

বিবিসির কাছে আসা মেডিকেল রেকর্ড এবং তালিকা অনুযায়ী, কোভিড -১৯ এ ইরানে প্রথম মৃত্যু হয়েছিল ২২ জানুয়ারি।

যেটা কিনা দেশটিতে করোনাভাইরাসের প্রথম অফিসিয়াল কেস প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ হওয়ার প্রায় এক মাস আগের ঘটনা।

ইরানে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর থেকে অনেক পর্যবেক্ষক সরকারী পরিসংখ্যান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।

জাতীয় এবং আঞ্চলিক পর্যায় থেকে আসা তথ্যের মধ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা গিয়েছিল। এ বিষয়ে স্থানীয় কয়েকজন কর্তৃপক্ষ মুখ খুললেও পরিসংখ্যানবিদরা বিকল্প অনুমান দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, স্বাস্থ্য পরীক্ষা কম হওয়ার কারণে বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা শুরুতে কম দেখা গিয়েছিল।

তবে বিবিসির তদন্তে জানা গেছে যে, ইরানের কর্তৃপক্ষ সকল আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও দৈনিক প্রকাশিত সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কম দেখিয়েছে - যা এটাই ইঙ্গিত করে যে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গোয়েন্দা সংস্থার চাপে ছিল।

'সত্যের উপর আলোকপাত'

অজ্ঞাতনামা একটি সূত্র বিবিসির কাছে এসব তথ্য পাঠিয়েছে।

এর মধ্যে ইরান জুড়ে থাকা বিভিন্ন হাসপাতালের প্রতিদিনের প্রবেশের বিবরণ রয়েছে, নাম, বয়স, লিঙ্গ, লক্ষণ, এবং কী কারণে রোগীরা কতো সময় ধরে হাসপাতালে ছিলেন, সেই তথ্যও পাওয়া যায়।

সূত্রটি বলেছে যে তারা এই তথ্য বিবিসির কাছে দিয়েছে যেন "সত্যের ওপর আলোকপাত করা হয়" এবং মহামারীকে ঘিরে "রাজনৈতিক খেলার" ইতি টানা হয়।

এই সূত্রটি ইরানী সরকারী সংস্থার পক্ষে কাজ করে কিনা, বা তারা কীভাবে এই তথ্য পেয়েছে সেটা যাচাই করতে পারেনি বিবিসি।

তবে এই তালিকায় থাকা কিছু বিবরণ বিবিসির কাছে আগে থেকেই থাকা কয়েকজন জীবিত এবং মৃত রোগীর তথ্যের সাথে মিলে যায়।

সরকারী পরিসংখ্যান এবং এই রেকর্ডগুলোয় পাওয়া মৃত্যুর সংখ্যার মধ্যে যে পার্থক্য সেটার সাথে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেয়া সরকারী তথ্য এবং অতিরিক্ত মৃত্যুর সংখ্যায় যে অসামঞ্জস্যতা সেটাতেও মিল পাওয়া যায়।

অতিরিক্ত মৃত্যুহার বলতে বোঝায়, "স্বাভাবিক" পরিস্থিতিতে যে হারে মৃত্যু হবে বলে ধারণা করা হয়, তার চাইতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি হলে।

ফাঁস হওয়া তথ্যে কী আছে?

রাজধানী তেহরানে সবচেয়ে বেশি অন্তত ৮,১২০ জন কোভিড -১৯ এ আক্রান্ত হয়ে না হলে এর লক্ষণ নিয়ে মারা গেছেন।

তবে শুরুতে দেশটিতে ভাইরাসের প্রাথমিক কেন্দ্রস্থল ছিল কওম শহর। সেখানে আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়েছিল। সেখানে মারা গিয়েছিলেন মোট ১৪১৯ জন।

আনুপাতিক হিসেবে কওম শহরের প্রতি এক হাজার লোকের মধ্যে একজন কোভিড -১৯ এ মারা গেছেন।

এটি লক্ষণীয় যে, দেশজুড়ে মারা যাওয়াদের মধ্যে ১,৯১৬ জন ছিলেন ইরানের বাইরে অন্য দেশের নাগরিক।

এটি উল্লেখযোগ্য হারে অভিবাসী এবং শরণার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যাকে ইঙ্গিত করে, যারা বেশিরভাগ প্রতিবেশী আফগানিস্তান থেকে এসেছে।

ফাঁস হওয়া তথ্যগুলোয় শনাক্ত ও মৃত্যুর যে সংখ্যা পাওয়া গেছে সেটার সাথে সরকারী প্রতিবেদনে থাকা অসামঞ্জস্যতার মিল পাওয়া গেছে।

মার্চের তৃতীয় সপ্তাহের শেষে এসে ইরানে লকডাউন কার্যকর করা হয়। সে সময় দেশটির নতুন বছর নওরোজের ছুটি চলছিল। এর থেকে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা ক্রমশ কমতে শুরু করে। কিন্তু মে মাসের শেষের দিকে সরকারি বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার সাথে সাথে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর ঘটনা আবার বাড়তে থাকে।

ফাঁস হওয়া ওই তালিকা অনুযায়ী ইরানে কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ২২শে জানুয়ারি, ইরানে আনুষ্ঠানিকভাবে করোনাভাইরাসের প্রথম আক্রান্তের খবর প্রকাশ হয় এর প্রায় এক মাস পরে, ১৯শে ফেব্রুয়ারিতে।

প্রথম মৃত্যু এবং সরকারি খবর প্রকাশের মধ্যে থাকা ২৮ দিনে অন্তত ৫২ জন মারা গিয়েছিলেন বলে সূত্র থেকে জানা যায়।

তথ্য ফাঁসকারী

যে চিকিৎসকরা এ বিষয়টি জানতেন তারা বলেছেন, ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইরানের নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার চাপে ছিল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বিবিসিকে বলেন যে মন্ত্রণালয় আসল তথ্য প্রকাশে "অস্বীকার করে"।

তিনি বলেন, "প্রাথমিকভাবে তাদের কাছে টেস্টিং কিট ছিল না এবং যখন তারা কিট পেল তখন সেগুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করল না। নিরাপত্তা বিভাগের অবস্থানটা এমন ছিল, ইরানে যে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আছে স্বীকার করা যাবে না।"

কওম শহরের দুই সহোদর ডাক্তার, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে বাধ্য করেছিলেন যেন আক্রান্ত হওয়ার খবর সরকারিভাবে প্রকাশ করা হয়।

ডা. মোহাম্মদ মোলায়ই এবং ডা. আলী মোলায়ই যখন তাদের আরেক ভাইকে হারান তখন, তারা জোর দেন যেন তাদের ভাইয়ের করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হয়, ওই পরীক্ষায় করোনাভাইরাসের ফল পজিটিভ আসে।

কওম শহরের কামকার হাসপাতালে, যেখানে তাদের ভাই মারা গিয়েছিলেন, সেখানে অসংখ্য রোগী কোভিড -১৯ এর লক্ষণ নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তারা সাধারণ চিকিৎসায় সেরে উঠছিলেন না। তবুও, তাদের কারও করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করা হয়নি।

নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক সেই চিকিৎসক বলেন: "তাদের ভাগ্য খারাপ ছিল। ভদ্রতা এবং প্রভাব দুটো থাকা সত্ত্বেও তারা তাদের ভাইকে হারিয়েছে। ডা. মোলায়ই এর সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের পরিচয় ছিল এবং তিনি হাল ছাড়েন নি।"

ড. মোলায়ই তার প্রয়াত ভাইকে নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন এবং বিবৃতি দেন। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অবশেষে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যু হিসেবে তার ভাইয়ের তথ্য লিপিবদ্ধ করতে বাধ্য হয়।

তবুও রাষ্ট্রীয় টিভি ড. মোলায়ইর সমালোচনা করে এবং তার ভাইয়ের ভিডিও কয়েক মাসের পুরানো বলে মিথ্যা দাবি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।

ধামাচাপা কেন?

ইরানে সংসদ নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালের ইসলামিক বিপ্লব দিবসের সময়ে এই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের প্রতি সমর্থন আদায়ে এগুলো ছিল প্রধান কিছু সুযোগ।

ভাইরাসের কারণে তারা এই সুযোগগুলোকে ঝুঁকিতে ফেলতে চাইছিল না।

ইরানের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি অভিযোগ করেছিলেন যে, নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য কেউ কেউ করোনাভাইরাসকে ব্যবহার করতে চাইছে। ওই নির্বাচনে খুব কম ভোট পড়ে।

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারী আঘাত হানার আগে থেকেই ইরান একের পর এক অভ্যন্তরীণ সংকটে জর্জরিত ছিল।

২০১৮ সালের নভেম্বরে, দেশটির সরকার এক রাতের মাথায় পেট্রোলের দাম বাড়িয়ে দেয়। এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ হলে দেশটির আইনশৃঙ্খলাবাহিনী আন্দোলন দমনে বেশ সহিংস অবস্থান নেয়। এতে কয়েকদিনে কয়েকশ বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছিলেন।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলায়মানি যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় নিহত হন। তিনি ছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতার পরে অন্যতম শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব।

তার হত্যাকাণ্ডে ইরান যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিল সেটা অন্য আরেক সমস্যার সৃষ্টি করে।

ইরানের সশস্ত্র বাহিনী ভুল করে ইউক্রেনের একটি বিমানে মিসাইল নিক্ষেপ করে ভূপাতিত করে। তেহরানের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করার কয়েক মিনিটের মধ্যে ওই হামলায় বিমানটিতে থাকা ১৭৬ জন আরোহীর সবাই নিহত হন।

ইরানি কর্তৃপক্ষ প্রথমে যা ঘটেছে তা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তিন দিন পরে তারা সত্যি স্বীকার করতে বাধ্য হয়, যার ফলে দেশটির ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রাক্তন এমপি ডা. নুরলদিন পিরমোয়াজ্জেন, যিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ছিলেন, বিবিসিকে তিনি বলেন যে এমন প্রেক্ষাপটে আবার করোনাভাইরাস আঘাত হানার কারণে ইরান সরকার "উদ্বিগ্ন এবং সত্য প্রকাশে ভীত" হয় পড়ে।

তিনি বলেন: "সরকার ভয় পেয়েছিল যে দরিদ্র ও বেকাররা রাস্তায় নেমে আসবে।"

ডা. পিরমোয়াজ্জেন আরও বলেন, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থা মেডেসি সান ফ্রতেয়া মধ্য প্রদেশ ইস্ফাহানে করোনাভাইরাস চিকিৎসা দিতে চেয়েছিল কিন্তু ইরান সরকার সেটা বন্ধ করে দেয়। এতে বোঝা যায় যে মহামারী মোকাবিলার ক্ষেত্রেও ইরানের সরকার নিরাপত্তা নিয়ে কতোটা শঙ্কায় ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সামরিক মহড়া প্রদর্শন এবং করোনাভাইরাস আঘাত হানার আগে থেকেই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল ইরান।

২০১৮ সালের মে মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে আসার পরে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছিল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই চিকিৎসক বলেন, "যারা দেশকে এই বিপর্যয়কর পর্যায়ে এনেছে তাদেরকে এজন্য ভুগতে হয় না। ভুগতে হয় এ দেশের দরিদ্র মানুষ এবং অসহায় রোগীদের। সাধারণ মানুষকে জীবন দিয়ে তাদেরকে মূল্য দিতে হচ্ছে।"

"যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের সরকার এই দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের মাঝে পড়ে আমরা চূর্ণ হয়ে যাচ্ছি।"

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে তারা যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সেখানে সব তথ্য "স্বচ্ছ" এবং "কোনও ক্রুটি নেই"। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম