১৫ জন অপরাধীর প্রাণদণ্ড খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সরকার প্রাণভিক্ষার আবেদনে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করাতেই সাজা বদল হয়েছে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সঙ্গী। ২০০৪ সালে তারা প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছিলেন। নয় বছর পর গত বছর তাদের আবেদন খারিজ হয়। সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির আবেদনকে এতদিন ঝুলিয়ে রাখা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করতে হয়। নইলে আর প্রাণদণ্ড দেওয়া যায় না। আবেদন চলাকালীন কোনো অপরাধী মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেও প্রাণদণ্ড কার্যকর করা যাবে না। জি নিউজ।
শিরোনাম
- নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
- খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
- সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
- ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
- মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
- ৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
- ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
- কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
- চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
- ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
- বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
- ‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
- রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
- চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
- চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
- সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
- লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ