১৫ জন অপরাধীর প্রাণদণ্ড খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সরকার প্রাণভিক্ষার আবেদনে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করাতেই সাজা বদল হয়েছে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সঙ্গী। ২০০৪ সালে তারা প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছিলেন। নয় বছর পর গত বছর তাদের আবেদন খারিজ হয়। সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির আবেদনকে এতদিন ঝুলিয়ে রাখা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করতে হয়। নইলে আর প্রাণদণ্ড দেওয়া যায় না। আবেদন চলাকালীন কোনো অপরাধী মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেও প্রাণদণ্ড কার্যকর করা যাবে না। জি নিউজ।
শিরোনাম
- মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
- মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
- কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
- দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
- গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
- শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
- নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
- সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
- এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
- রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
- আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
- উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
- আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
- ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
- এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
- দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
- গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
- ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
- দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি