১৫ জন অপরাধীর প্রাণদণ্ড খারিজ করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সরকার প্রাণভিক্ষার আবেদনে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করাতেই সাজা বদল হয়েছে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সঙ্গী। ২০০৪ সালে তারা প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছিলেন। নয় বছর পর গত বছর তাদের আবেদন খারিজ হয়। সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির আবেদনকে এতদিন ঝুলিয়ে রাখা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে শাস্তি কার্যকর করতে হয়। নইলে আর প্রাণদণ্ড দেওয়া যায় না। আবেদন চলাকালীন কোনো অপরাধী মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেও প্রাণদণ্ড কার্যকর করা যাবে না। জি নিউজ।
শিরোনাম
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
- শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
- কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
- প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
- মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
- কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
- পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
- মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
- ‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
- নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
- ‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
- প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
- ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
- গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
- ‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
- একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
- নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র্যালি
- ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
- ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
- চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ