শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১

অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলে অরাজকতা

কয়েক মাসের ব্যবধানে করোনার সুযোগ কাজে লাগিয়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলে মূল্যবৃদ্ধি
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলে অরাজকতা

করোনাভাইরাসের হটস্পটখ্যাত কুষ্টিয়া জেলায় মেডিকেল অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল ব্যবসা নিয়ে কিছুদিন ধরে চরম নৈরাজ্য চলে আসছে। কুষ্টিয়ার এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী করোনা মহামারীর সুযোগ নিয়ে ইচ্ছে মতো গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। জেলার একমাত্র অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলকারী মনির অক্সিজেন প্ল্যান্ট নামের এই প্রতিষ্ঠানটির কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমন কি খুচরা ব্যবসায়ী ও গ্রাহকরা। অভিযোগ রয়েছে গত কয়েক মাসের ব্যবধানে এই প্রতিষ্ঠানটি করোনা মহামারীর সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলে প্রায় ৫০ থেকে ৭০ ভাগ দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য কোনো উপায় না থাকায় জীবন বাঁচাতে মানুষকে চড়া দাম দিয়েই সিলিন্ডার রিফিল করতে হচ্ছে। আবার এখান থেকে রিফিলকৃত অক্সিজেন সিলিন্ডারের প্রেসার (চাপ) কম পাওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। করোনা মহামারীকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে জিম্মি করে অক্সিজেন রিফিল ব্যবসায় দিনের পর দিন চরম অরাজকতা চালিয়ে আসলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এ নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই।  সূত্রে জানা যায়, বিগত প্রায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে খুলনা বিভাগের অন্যতম করোনা হটস্পট জেলা হিসেবে তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে কুষ্টিয়া জেলা। করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জেলায় হু হু করে বাড়ছে শনাক্তের সংখ্যাও। কুষ্টিয়া জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য মতে জেলায় চলতি বছরের জুন মাসে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৭৪৮ জন। শুধুমাত্র করোনায় আক্রান্ত হয়ে কুষ্টিয়া হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জুন মাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৭ জনের। আর জুলাই মাসে জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ২২৯ জন আর মৃত্যুবরণ করেছে ৩৩৫ জন। এছাড়াও করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন আরও প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ জন। জেলায় গতকাল পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬৯ জনে। চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালেই প্রতিদিন প্রায় ৫০০’র বেশি সিলিন্ডার ব্যবহার হয়ে থাকে। বাকি ৫টি উপজেলা এবং ব্যক্তি পর্যায় সব মিলিয়ে জেলায় বর্তমানে দৈনিক প্রায় ১ হাজারেরও বেশি অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার হচ্ছে। অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান না থাকায় কুষ্টিয়ায় করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষসহ সবাইকে মনির অক্সিজেন প্ল্যান্ট নামক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অক্সিজেন রিফিল করতে হচ্ছে। জানা যায়, কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে ঢাকা রোডে কয়েক বছর আগে বেসরকারি পর্যায়ে মনিরুল ইসলাম মনির নামের স্থানীয় একজন ব্যবসায়ী অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল প্রতিষ্ঠান মনির অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটি ভারত থেকে যারা লিকুইড অক্সিজেন আমদানি করে থাকেন। তাদের কাছ থেকে অক্সিজেন সরবরাহ নিয়ে শিল্প কলকারাখানার জন্য অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল শুরু করে। পরবর্তীতে গত কয়েক মাস যাবত প্রতিষ্ঠানটি এর পাশাপাশি মেডিকেল অক্সিজেন সিলিন্ডারও রিফিল করে আসছে। সংশ্লিষ্ট ব্যসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কুষ্টিয়া জেলায় বর্তমানে ৩ দশমিক ৪ কিউবিক মিটার, ৬ দশমিক ৮০ এবং ৯ দশমিক ৮০ কিউবিক মিটার মেডিকেল অক্সিজেন সিলিন্ডার পাওয়া যাচ্ছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত ৩-৪ মাস আগেও মনির আয়রন প্ল্যান্ট থেকে ৩ দশমিক ৪ কিউবিক মিটার  বেড সাইজ অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল করতে ২০০ টাকা, ৬ দশমিক ৮ সিলিন্ডার রিফিল করতে ৪০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা এবং ৯ দশমিক ৮০ কিউবিক মিটার অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল করতে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা লাগত।

কিন্তু জেলায় করোনার অতি প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় গত প্রায় দুই-তিন মাস ধরে ৩ দশমিক ৪ অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল করতে নেওয়া হচ্ছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়। আর ৬ দশমিক ৮০ সিলিন্ডার রিফিল নিচ্ছে  ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় এবং ৯ দশমিক ৮০ কিউবিক মিটার অক্সিজেন সিলিন্ডার নেওয়া হচ্ছে ৯০০ থেকে ১১০০ টাকায়। এদিকে কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালটিও বিগত প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মনির অক্সিজেন প্ল্যান্ট নামক প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে অক্সিজেন রিফিল করছে বলে জানা গেছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল (বর্তমানে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের) তত্ত্বাবধায়ক ডা. এম এ মোমেন জানান, কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৫০০’র বেশি অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল করার প্রয়োজন হয়। বেশ কিছুদিন ধরে কুষ্টিয়া হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিদিন দুবার করে খালি হয়ে যাওয়া অক্সিজেন সিলিন্ডারগুলো রিফিল করতে গাড়ি ভাড়া করে যশোর জেলায় পাঠাতে হয়। একবার যশোর থেকে রিফিল করে নিয়ে আসতে কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সময় লাগে। তিনি বলেন, যশোর জেলায় অক্সিজেন রিফিলের রেট কুষ্টিয়ার মনির আয়রন প্ল্যান্ট’র চেয়ে অর্ধেকেরও কম এবং তাদের প্রেসারও সঠিক। কিন্তু মনির আয়রন প্ল্যান্ট’র অক্সিজেন রিফিলের দামও বেশি আবার যশোরের চেয়ে প্রেসারও কম। নিয়মানুযায়ী অক্সিজেন সিলিন্ডারের চাপ থাকার কথা কমপক্ষে ২ হাজার পিএসআই। সেখানে মনির আয়রন প্ল্যান্ট থেকে রিফিল করা অক্সিজেন সিলিন্ডারে প্রেসার পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১৫০০  থেকে ১৬০০ পিএসআই। ডা. এম এ মোমেন জানান, মনির আয়রন হাসপাতালের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৮০ সিলিন্ডার রিফিল করতে প্রায় ৯৯০ টাকা এবং বড় ৯ দশমিক ৮০ কিউবিক মিটার অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিল করতে প্রায় ১১৯০ টাকা করে নিচ্ছে। যশোরের চেয়ে দাম অনেক বেশি এবং কাক্সিক্ষত মাত্রার প্রেসার (চাপ) না পাওয়া গেলেও সময় বাঁচানো এবং চিকিৎসাধীন রোগীদের জীবন রক্ষার্থে এক প্রকার বাধ্য হয়েই মনির আয়রন প্ল্যান্ট’র কাছ থেকে তাঁরা অক্সিজেন রিফিল করতে বাধ্য হচ্ছেন বলে মন্তব্য করেন। জানা গেছে, কুষ্টিয়া জেলায় প্রায় ৮-১০ জন খুচরা অক্সিজেন ব্যবসায়ী রয়েছে। কুষ্টিয়ার ৬টি উপজেলা ছাড়াও পাশর্^বর্তী চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, ঝিনাইদহসহ আশেপাশের জেলার ব্যবসায়ীরা মনির আয়রন প্ল্যান্ট’র কাছ থেকে অক্সিজেন রিফিল করে থাকেন। দাম বেশি নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে মনির অক্সিজেন প্ল্যান্ট’র মালিক মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, অক্সিজেন ভারত থেকে আমদানি করা হয়। অক্সিজেনের বাজার প্রতিনিয়ত ওঠা-নামা করে। যখন যে দামে আমদানি করা হচ্ছে সেই অনুযায়ী বিক্রি করা হচ্ছে। অক্সিজেনের প্রেসার (চাপ) কম পাওয়া যাচ্ছে এমন অভিযোগের বিষয়ে মনির বলেন, কুষ্টিয়া হাসপাতালের বেশকিছু অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে যেগুলো অনেক দিনের পুরাতন হয়ে গেছে। এগুলোতে সঠিক প্রেসার দিতে গেলে যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। যে কারণে ওই সিলিন্ডারগুলোতে বেশি প্রসার দেওয়া যাচ্ছে না বলে তিনি মন্তব্য করেন। অক্সিজেন রিফিল নিয়ে নৈরাজ্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, অক্সিজেন রিফিল করতে দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে এমন অভিযোগ এখন পর্যন্ত কেউ করেনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। কোনো অনিয়ম পেলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে গণসংযোগ
ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে গণসংযোগ
গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের শাস্তি দাবি
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের শাস্তি দাবি
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
স্বামীকে না পেয়ে তিন বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
স্বামীকে না পেয়ে তিন বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশালমিছিল
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশালমিছিল
সর্বশেষ খবর
তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন