শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

হিলিতে করোনাকালে ৫০০ বাল্যবিয়ে

করোনায় চাকরি হারিয়ে অনেকে পরিবার নিয়ে চরম বিপর্যয়ে
হিলি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
হিলিতে করোনাকালে ৫০০ বাল্যবিয়ে

দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা হিলিতে করোনাকালীন সময়ে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় ধরে স্কুল-কলেজসহ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উপজেলার সব স্কুল-কলেজ মিলিয়ে ৫০০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে হয়েছে। ২০০ ছেলে শিক্ষার্থী কাজের সন্ধানে গার্মেন্ট, রাজমিস্ত্রিসহ বিভিন্ন কাজে জড়িয়ে পড়েছে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় এখন বিদ্যালয় খুললেও উপস্থিতির হার অনেকটা কম। তবে কিছুদিন গেলে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়বে বলে দাবি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের। হাকিমপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ৩টি কলেজ, ৩টি স্কুল, ১৮টি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৩টি ফাজিল ও দাখিল মাদরাসা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় করোনাকালীন সময়ে ৫০০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে ও ২০০ ছেলে শিক্ষার্থী বিভিন্ন কাজে জড়িয়ে পড়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। হিলির জালালপুর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিলকিস আকতার জানায়, করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর আবারও স্কুলে আসতে পেরেছি এ জন্য খুব ভালো লাগছে। কিন্তু আবার বেশ মন খারাপ হচ্ছে এ জন্য যে আমাদের অনেক বান্ধবীর বাল্যবিয়ে হয়ে গেছে। তাদের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেছে। তারা খুব ভালো ছাত্রী ছিল। আগে একসঙ্গে আমরা ক্লাস করতাম। আমাদের ভালো বন্ধু ছিল তারা। এখন স্কুলে আসে না। পড়ালেখা শেষ না করেই অভিভাবক তাদের বিয়ে দিয়েছেন। একই বিদ্যালয়ের অপর ছাত্র শরিফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন পর স্কুলে আসতে পারায় ও ক্লাস করতে পারায় আমরা খুশি। আমরা আশা করছি পড়ালেখার যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে পারব। কিন্তু আগে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল সবাই একসঙ্গে ক্লাস করেছি কয়েকজন বেশ ভালো ছাত্র ছিল যাদের অনেকেই আজ স্কুলে নেই। যারা বর্তমানে গার্মেন্ট, রাজমিস্ত্রিসহ বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছে। এর কারণে আমরা তাদের খুব মিস করছি, স্কুল খুলছে জানানো হলেও তারা আর আসছে না। হিলির জালালপুর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আশরাফুল সিদ্দিক বলেন, আগে আমাদের স্কুলে যত সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী ছিল করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর এখন স্কুল খোলার পরে অর্ধেক ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে আসছে। দীর্ঘদিন বন্ধের কারণে অনেক ছাত্র বিভিন্ন কাজে চলে গেছে যারা আর ফিরে আসছে না। তাদের টাকা উপার্জনের ওপর একটা মায়া বা লোভ চলে এসেছে। আবার মেয়েরা দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে বসে থাকার কারণে অনেক বাবা মনে করেছেন কবে স্কুল খুলবে না খুলবে এ সময়ে ভালো একটি ছেলে পেয়েছি বিয়েটা দিয়ে দেই এ রকম করে অনেক ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে। যার কারণে এখন অনেক ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে নেই, তবে এখন যদি নিয়মিত স্কুলে ক্লাস হয় তাহলে এই পরিস্থিতি অনেকটা কেটে ওঠা যাবে। একই স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক আসাদুজ্জামান বলেন, করোনা মহামারীর মাঝে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত খাত হচ্ছে শিক্ষা খাত। অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে, আগে যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাণচাঞ্চল্য ছিল যে পরিবেশটা আমরা তৈরি করেছিলাম সেটি অনেকাংশেই ভেঙে পড়ার উপক্রম। অনেক চেষ্টা করেছি আমরা তারপরও আর্থিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের কারণে অনেক মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। মেয়েকে নিয়ে তাদের অভিভাবকরা যতটা আর্থিক ভাবনায় পড়ে তার চেয়ে বেশি ভাবনাই পড়ে সামাজিক নিরাপত্তা নিয়ে। আমরা যেন প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শহরাঞ্চল পর্যন্ত সবখানেই মেয়েদের নিরাপত্তা পাই। বাংলাহিলি পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা কামাল বলেন, অনুপস্থিত বলতে আমার স্কুলের অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা অত্যন্ত গরিব, করোনার কারণে দীর্ঘসময় ছুটির ফাঁকে তারা হয়তো বা বিভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে। কেউ কেউ দোকানপাট কর্মচারী হিসেবে অনেকে কাজ করছে। এমনো শিক্ষার্থী আছে তার হয়তো বাড়িতে ঠিকমতো খাবার নেই এ রকম লজ্জার কারণে স্কুলে আসে না। বাংলাহিলি সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান বলেন, করোনায় অনেকে শিক্ষার্থীর বাবা-মা চাকরি হারিয়ে পারিবারিকভাবে বিপর্যয় নেমে আসে।

যেহেতু এটা দীর্ঘ দেড় বছর ধরে গড়ে ওঠা একটা অভ্যাসের ব্যাপার আবার অনেক শিক্ষার্থী হয়তোবা দূরে আছে কেউ ঢাকায় গেছে, আবার কেউ কেউ বিভিন্ন জেলায় চলে গেছে। এ কারণেই বিদ্যালয়ে ছাত্রীর উপস্থিতি কম হতে পারে।

 দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে তাদের যে পড়ালেখার ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাব তবে এক বছরের কোর্স তো আর তিন মাসে শেষ করা যাবে না তবে আমরা চেষ্টা করব। হাকিমপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বোরহান উদ্দিন বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘ দেড় বছর ধরে তারা স্কুলে আসেনি। সে থেকে আবারও স্কুলে ফেরত আসা একটু দুরূহ ব্যাপার। আস্তে আস্তে এটার অবশ্যই পরিবর্তন হবে ও ছেলে মেয়েরা অবশ্যই স্কুলে আসবে। আমাদের এই উপজেলাটি একটি সীমান্ত ঘেঁষা ও দরিদ্রপ্রবণ উপজেলা। সেক্ষেত্রে বিশেষ করে ছাত্রীরা অনেকে গার্মেন্টের চাকরির প্রতি ঝুঁকে পড়েছে আবার অনেকের বাল্যবিয়ে হয়ে গেছে। সে জন্য মেয়েরা হয়তো বা সব ফেরত আসবে না। কিন্তু আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশাল মিছিল
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশাল মিছিল
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
স্বামীকে না পেয়ে ৩ বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
স্বামীকে না পেয়ে ৩ বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশাল মিছিল
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশাল মিছিল
৩ হাজার রোগীর চক্ষু চিকিৎসা
৩ হাজার রোগীর চক্ষু চিকিৎসা
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন