শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

হিলিতে করোনাকালে ৫০০ বাল্যবিয়ে

করোনায় চাকরি হারিয়ে অনেকে পরিবার নিয়ে চরম বিপর্যয়ে
হিলি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
হিলিতে করোনাকালে ৫০০ বাল্যবিয়ে

দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা হিলিতে করোনাকালীন সময়ে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় ধরে স্কুল-কলেজসহ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উপজেলার সব স্কুল-কলেজ মিলিয়ে ৫০০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে হয়েছে। ২০০ ছেলে শিক্ষার্থী কাজের সন্ধানে গার্মেন্ট, রাজমিস্ত্রিসহ বিভিন্ন কাজে জড়িয়ে পড়েছে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় এখন বিদ্যালয় খুললেও উপস্থিতির হার অনেকটা কম। তবে কিছুদিন গেলে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়বে বলে দাবি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের। হাকিমপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ৩টি কলেজ, ৩টি স্কুল, ১৮টি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৩টি ফাজিল ও দাখিল মাদরাসা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় করোনাকালীন সময়ে ৫০০ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে ও ২০০ ছেলে শিক্ষার্থী বিভিন্ন কাজে জড়িয়ে পড়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। হিলির জালালপুর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিলকিস আকতার জানায়, করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর আবারও স্কুলে আসতে পেরেছি এ জন্য খুব ভালো লাগছে। কিন্তু আবার বেশ মন খারাপ হচ্ছে এ জন্য যে আমাদের অনেক বান্ধবীর বাল্যবিয়ে হয়ে গেছে। তাদের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেছে। তারা খুব ভালো ছাত্রী ছিল। আগে একসঙ্গে আমরা ক্লাস করতাম। আমাদের ভালো বন্ধু ছিল তারা। এখন স্কুলে আসে না। পড়ালেখা শেষ না করেই অভিভাবক তাদের বিয়ে দিয়েছেন। একই বিদ্যালয়ের অপর ছাত্র শরিফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন পর স্কুলে আসতে পারায় ও ক্লাস করতে পারায় আমরা খুশি। আমরা আশা করছি পড়ালেখার যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে পারব। কিন্তু আগে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল সবাই একসঙ্গে ক্লাস করেছি কয়েকজন বেশ ভালো ছাত্র ছিল যাদের অনেকেই আজ স্কুলে নেই। যারা বর্তমানে গার্মেন্ট, রাজমিস্ত্রিসহ বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছে। এর কারণে আমরা তাদের খুব মিস করছি, স্কুল খুলছে জানানো হলেও তারা আর আসছে না। হিলির জালালপুর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আশরাফুল সিদ্দিক বলেন, আগে আমাদের স্কুলে যত সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী ছিল করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর এখন স্কুল খোলার পরে অর্ধেক ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে আসছে। দীর্ঘদিন বন্ধের কারণে অনেক ছাত্র বিভিন্ন কাজে চলে গেছে যারা আর ফিরে আসছে না। তাদের টাকা উপার্জনের ওপর একটা মায়া বা লোভ চলে এসেছে। আবার মেয়েরা দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে বসে থাকার কারণে অনেক বাবা মনে করেছেন কবে স্কুল খুলবে না খুলবে এ সময়ে ভালো একটি ছেলে পেয়েছি বিয়েটা দিয়ে দেই এ রকম করে অনেক ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে। যার কারণে এখন অনেক ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে নেই, তবে এখন যদি নিয়মিত স্কুলে ক্লাস হয় তাহলে এই পরিস্থিতি অনেকটা কেটে ওঠা যাবে। একই স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক আসাদুজ্জামান বলেন, করোনা মহামারীর মাঝে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত খাত হচ্ছে শিক্ষা খাত। অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে, আগে যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাণচাঞ্চল্য ছিল যে পরিবেশটা আমরা তৈরি করেছিলাম সেটি অনেকাংশেই ভেঙে পড়ার উপক্রম। অনেক চেষ্টা করেছি আমরা তারপরও আর্থিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের কারণে অনেক মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। মেয়েকে নিয়ে তাদের অভিভাবকরা যতটা আর্থিক ভাবনায় পড়ে তার চেয়ে বেশি ভাবনাই পড়ে সামাজিক নিরাপত্তা নিয়ে। আমরা যেন প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শহরাঞ্চল পর্যন্ত সবখানেই মেয়েদের নিরাপত্তা পাই। বাংলাহিলি পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা কামাল বলেন, অনুপস্থিত বলতে আমার স্কুলের অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা অত্যন্ত গরিব, করোনার কারণে দীর্ঘসময় ছুটির ফাঁকে তারা হয়তো বা বিভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে। কেউ কেউ দোকানপাট কর্মচারী হিসেবে অনেকে কাজ করছে। এমনো শিক্ষার্থী আছে তার হয়তো বাড়িতে ঠিকমতো খাবার নেই এ রকম লজ্জার কারণে স্কুলে আসে না। বাংলাহিলি সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান বলেন, করোনায় অনেকে শিক্ষার্থীর বাবা-মা চাকরি হারিয়ে পারিবারিকভাবে বিপর্যয় নেমে আসে।

যেহেতু এটা দীর্ঘ দেড় বছর ধরে গড়ে ওঠা একটা অভ্যাসের ব্যাপার আবার অনেক শিক্ষার্থী হয়তোবা দূরে আছে কেউ ঢাকায় গেছে, আবার কেউ কেউ বিভিন্ন জেলায় চলে গেছে। এ কারণেই বিদ্যালয়ে ছাত্রীর উপস্থিতি কম হতে পারে।

 দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে তাদের যে পড়ালেখার ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাব তবে এক বছরের কোর্স তো আর তিন মাসে শেষ করা যাবে না তবে আমরা চেষ্টা করব। হাকিমপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বোরহান উদ্দিন বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘ দেড় বছর ধরে তারা স্কুলে আসেনি। সে থেকে আবারও স্কুলে ফেরত আসা একটু দুরূহ ব্যাপার। আস্তে আস্তে এটার অবশ্যই পরিবর্তন হবে ও ছেলে মেয়েরা অবশ্যই স্কুলে আসবে। আমাদের এই উপজেলাটি একটি সীমান্ত ঘেঁষা ও দরিদ্রপ্রবণ উপজেলা। সেক্ষেত্রে বিশেষ করে ছাত্রীরা অনেকে গার্মেন্টের চাকরির প্রতি ঝুঁকে পড়েছে আবার অনেকের বাল্যবিয়ে হয়ে গেছে। সে জন্য মেয়েরা হয়তো বা সব ফেরত আসবে না। কিন্তু আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
কৃষক সমাবেশ
কৃষক সমাবেশ
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর