শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ঈশ্বরদীতে ফসলি জমির মাটি ইটভাটায়

পাবনা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ঈশ্বরদীতে ফসলি জমির মাটি ইটভাটায়

‘ফসলি জমি নষ্ট করে ইটভাটা নয়’- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙুলি দেখিয়ে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নে শত শত একর ফসলি জমি নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে। ভাটার পার্শ্ববর্তী শত শত বিঘা জমির মাটি কেটে ইটভাটায় নিচ্ছেন অসাধু মালিকরা। নিয়মনীতির বালাই না থাকা ও লাভের পরিমাণ দ্বিগুণ হওয়ায় শুধু লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নেই অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অর্ধশত ইটভাটা। এসব ভাটায় সরবরাহের জন্য শুধু ফসলি জমিই নয়, নদী ও সরকারি খাস জমি থেকে ভেকু মেশিন দিয়ে প্রতিদিন শত শত ট্রাক মাটি কেটে ভাটায় সরবরাহ করছেন স্থানীয় প্রভাবশালী কামাল, টুটুল, সান্টু, মিলন ও শরীফ মাতাল নামের ব্যক্তিরা। সম্প্রতি ঈশ্বরদী উপজেলার দুর্গম অঞ্চল লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নে গেলে এ চিত্র দেখা যায়। দুর্গম অঞ্চল হওয়ায় নির্বিঘ্নে এসব অপকর্ম মাসের পর মাস চালিয়ে যাচ্ছেন প্রভাবশালী ইটভাটার মালিকরা। এতে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন স্থানীয় এলাকাবাসী ও কৃষক। তারা অবিলম্বে লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নের অবৈধ সব ইটভাটা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। অন্যদিকে স্থানীয় নৌপুলিশের এ বিষয়ে দায়িত্ব থাকলেও তাদের সঙ্গে গোপন আঁতাত থাকায় এসব বিষয়ে সব জেনেও নীরব ভূমিকা পালন করে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, কৃষি আবাদ আর সবজি উৎপাদনে বেশ সমৃদ্ধ লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়ন। সেই কৃষি আবাদের শত শত একর ফসলি জমি নষ্ট করে গড়ে উঠেছে অবৈধ অর্ধশত ইটভাটা। এসব ইটভাটার কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয় মাটি। লক্ষ্মীকুন্ডায় অবৈধ এসব ইটভাটায় সরবরাহের জন্য শত শত বিঘা জমির ফসলসহ মাটি কেটে সাবাড় করা হচ্ছে। এসব কারণে ফসলি জমি কমে যাওয়া এবং ইটভাটা থেকে পরিবেশ বিনষ্টকারী ধোঁয়া নির্গত হওয়ায় লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নে সবজি উৎপাদন হুমকির মুখে পড়েছে। বিষয়টি চরমভাবে ভাবিয়ে তুলেছে স্থানীয় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তাদের। ইটভাটার মালিকরা স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় এর কোনো কূলকিনারা করতে পারছেন না তারা। সম্প্রতি লক্ষ্মীকুন্ডায় দু-একটি অবৈধ ইটভাটায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা শুরু হওয়ায় আশার আলো দেখছিলেন এলাকার কৃষকরা। কিন্তু হঠাৎ করে ইটভাটায় উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ হওয়ায় চরমভাবে উদ্বীগ্ন তারা। অবিলম্বে কৃষি ও কৃষক সমাজকে বাঁচাতে লক্ষ্মীকুন্ডায় অবৈধ ইটাভাটার সব কার্যক্রম বন্ধের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা।  সরেজমিন লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নের দাদাপুর, কামালপুর, বিলকেদার, বাবুলচারাসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, একর একর জমি বিনষ্ট করে একেকটি ইটভাটা গড়ে উঠেছে। ওই সব ইটভাটায় অবাধে পোড়ানো হচ্ছে পরিবেশ রক্ষাকারী গাছ। ইটভাটায় পোড়ানো সেসব জ্বালানি থেকে নির্গত ধোঁয়ায় মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এলাকার পরিবেশ। এতে চরমভাবে ক্ষতি হচ্ছে আশপাশের কৃষি আবাদ।  ইটাভাটার ধোঁয়া ও ধুলার কারণে পার্শ্ববর্তী শত শত একর জমির আবাদ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অসহায় চাষিরা এর প্রতিকার চেয়েও কোনো ফল পাচ্ছেন না। উল্টো তাদের নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন ইটভাটার মালিকরা। অন্যদিকে লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। সেই নদীর কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা অবৈধ ইটভাটার জন্য ভেকু মেশিন লাগিয়ে নদীর পাড় থেকে অবাধে মাটি কাটা হচ্ছে। শুধু লক্ষ্মীকুন্ডা ইউনিয়নেই প্রায় ৮-১০টি স্থানে এভাবে ভেকু দিয়ে অবৈধভাবে মাটি কেটে ইটভাটায় সরবরাহ করা হচ্ছে। একাধিক কৃষক জানান, লক্ষ্মীকুন্ডায় অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তাদের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে।

সেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতিটি ভাটা থেকে মাসিকভাবে টাকা তুলে ঈশ্বরদীর প্রশাসনকে ম্যানেজ করা হয়। আমরা আমাদের ফসলের ক্ষতির জন্য অনেকবার প্রতিবাদ করেছি, সাংবাদিকদের কাছেও গিয়েছি, কোনো লাভ হয়নি। অপর এক কৃষক জানান, ইটভাটার কারণে তার জমিতে কয়েকবার ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতিবাদ করে কাজ না হওয়ায় বাধ্য হয়ে ইটাভাটার মালিকের কাছে কম দামে সেই জমি বিক্রি করে দিয়েছি। এ বিষয়ে কৃষক নেতা আবুল হাসেম জানান, বিষয়টি নিয়ে আমরাও চিন্তিত। এসব বিষয়ে সর্বস্তরের কৃষকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে। ফসলি জমি নষ্ট করে গড়ে ওঠা অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধে খুব শিগগিরই মানববন্ধনসহ প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হবে। তারা আরও বলেন, কৃষি জমি নষ্ট না করতে প্রধানমন্ত্রী যেখানে নির্দেশ দিয়েছেন, সেখানে শত শত একর কৃষি জমি নষ্ট করে ইটভাটার কার্যক্রম কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ফসলি জমিতে মাটি কাটা অবৈধ স্বীকার করে ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন বলেন, জমির মালিকরা মাটি বিক্রি করলে আমাদের করার কী আছে। লক্ষ্মীকু ায় নদী থেকে মাটি উত্তোলন বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, প্রতি বছরই মাটি এসে জমা হয়, সেখান থেকে মাটি কাটা হয়।

ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পিএম ইমরুল কায়েস বলেন, বিষয়টি আমাদেরও নজরে এসেছে। ফসলি জমি নষ্ট করে ঈশ্বরদীতে কোনো অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম চলতে দেওয়া হবে না। আগেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে, খুব শিগগিরই অবৈধ ইটভাটায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিদ্ধিরগঞ্জে হবে উন্নতমানের হাসপাতাল’
‘সিদ্ধিরগঞ্জে হবে উন্নতমানের হাসপাতাল’
অভাবের তাড়নায় শিশুকে ডাস্টবিনে ফেললেন মা
অভাবের তাড়নায় শিশুকে ডাস্টবিনে ফেললেন মা
নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
বর্ষায় ভাঙা রাস্তা সংস্কার
বর্ষায় ভাঙা রাস্তা সংস্কার
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
যানজট দুর্ঘটনা দুর্ভোগে শহরবাসী
যানজট দুর্ঘটনা দুর্ভোগে শহরবাসী
২২০ শিক্ষার্থী পেল শিক্ষা উপকরণ
২২০ শিক্ষার্থী পেল শিক্ষা উপকরণ
নরমাল ডেলিভারিতে ফুল উপহার
নরমাল ডেলিভারিতে ফুল উপহার
১২ প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার উপহার
১২ প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার উপহার
স্বাস্থ্যসেবা পেলেন ৪ শতাধিক রোগী
স্বাস্থ্যসেবা পেলেন ৪ শতাধিক রোগী
মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল দাবি
মুক্তারপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল দাবি
সর্বশেষ খবর
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা