শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ জুলাই, ২০২৩

নাটোরে লবণের দাম দ্বিগুণ বিপাকে চামড়া ব্যবসায়ী

নাটোর প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নাটোরে লবণের দাম দ্বিগুণ  বিপাকে চামড়া ব্যবসায়ী

ঈদের দিন থেকে নাটোরের আড়তগুলোতে আসছে লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া। আশপাশের দুই-একটি জেলা থেকে চামড়া আসা শুরু করেছে। তবে নাটোরের মোকামে এখন যা আসছে তা লবণ দিয়ে সংরক্ষিত চামড়া। এর দাম লবণমুক্ত চামড়ার চেয়ে বেশি। তবে এক সপ্তাহ পর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লবণযুক্ত চামড়া আসার কথা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে কাঁচা চামড়া কিনে লোকসান গুনছেন ব্যবসায়ীরা। এবার চামড়ার দাম কমলেও লবণের দাম দ্বিগুণ হওয়ায় সংরক্ষণে খরচ বেশি এবং বিপাকে চামড়া ব্যবসায়ীরা। কোরবানির পশুর চামড়া কিনে লোকসানের শঙ্কায় তারা। ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে বকেয়া টাকা না পাওয়ায় নগদ টাকায় চামড়া কিনতে গিয়ে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। গতকাল সকালে গিয়ে দেখা যায়, ঈদের দিন থেকেই নাটোর স্টেশন বাজার-সংলগ্ন কাঁচা চামড়ার মোকাম হিসেবে খ্যাত চকবৈদ্যনাথ বাজারে চামড়া আসা শুরু করেছে। চামড়া সংরক্ষণের জন্য লবণজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করেন শ্রমিকরা। ইতোমধ্যে রাজশাহী অঞ্চল এবং আশপাশের জেলা থেকে নাটোর মোকামে আসতে শুরু করেছে লবণযুক্ত কিছু চামড়া। এখানে প্রায় দেড় শতাধিক আড়ত রয়েছে। এসব আড়ত মালিকরা সাড়ে ৫০০ থেকে ১১০০ টাকা পর্যন্ত কম-বেশি কোরবানি পশুর চামড়া ক্রয় করছেন। এ ছাড়া ছাগল-বকরির চামড়া বিক্রি হয়েছে ১০ থেকে ৩০ টাকায়। আর লবণযুক্ত চামড়া বিক্রয় হচ্ছে ১০০ টাকায়। তবে চামড়া ক্রেতাদের দাম নিয়ে অভিযোগ না থাকলেও বিক্রেতারা বলেছেন, অল্প দামে কেনাবেচা হয়েছে কোরবারির পশুর চামড়া। রাজশাহী বাঘা এলাকার মৌসুমি ব্যবসায়ী মহিদুল হোসেন বলেন, সরকার চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। তাই বেশি দামে কিনেও চামড়া বেশি দামে বিক্রি করা সম্ভব না। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের ওপর টার্গেট করে পশুর চামড়া কিনতে হচ্ছে। তিনি সর্বোচ্চ গরুর চামড়া কিনেছেন ১ হাজার টাকায়। আর সর্বনিম্ন ৫০০ টাকায়। এ ছাড়া ছাগলের চামড়া কিনেছেন ৩০ টাকায়। আর বকরি চামড়া কিনেছেন ১০ থেকে ১৫ টাকায়। জেলা চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপ ও আড়তদাররা জানান, গত দুই মৌসুমে নগদে বেচাকেনা হলেও ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে এখনো বকেয়া প্রায় ৫০-৬০ কোটি টাকা। তারপরও ধারদেনা করে চামড়া কিনতে প্রস্তুত পুঁজি হারানো অনেকেই। তবে শেষ সময়ে চামড়া সংরক্ষণের প্রধান অনুষঙ্গ লবণের অস্বাভাবিক দাম বাড়ায় বিপাকে ব্যবসায়ীরা। নগদ টাকায় চামড়া বেচাকেনা হওয়ায় পুঁজি সংকটে রয়েছেন নাটোর মোকামের অনেক ব্যবসায়ী। তার পরেও কোরবানি ঈদের সময়েই দেশের মোট ৫০ ভাগ চামড়া ঢাকার ট্যানারিগুলোতে পাঠানো হয়।

 নাটোর শহরের চালপট্রির মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, ৫ থেকে ৭ বছর আগেও ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দিয়ে চামড়া কিনে তারা ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করতেন। চামড়ার সেই সুদিন এখন আর নেই। এখন চামড়া কিনতে হয় ভয়ে ভয়ে, যদি বিক্রি না করতে পারি। তার পরে তিনি এ বছর ১৩টি গরুর চামড়া কিনে ২০০ টাকা কমে বিক্রয় করছেন।

 স্থানীয় আড়তদার খাইরুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকের মজুরি ও লবণের দাম বেশি হওয়ায় সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে  তাদের চামড়ার দাম অনেক বেশি পড়েছে। চামড়া থেকে লবণের দাম বেশি। ছোট চামড়ায় পাঁচ কেজি ও বড় চামড়ায় ১০ কেজি লবণ লাগে। লবণের এত দাম হয়েছে যে চামড়া বাঁচানো দায় হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী মুঞ্জুর-উল আলম  হিরু বলেন, লবণের দাম বেশি হওয়ার কারণে এ বছর ক্ষতির আশঙ্কা করছি। গত বছর দর ছিল ৭০০-৭৫০, এবার চলছে ১২০০-১২৫০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা জানান, লবণের বাড়তি দামে চামড়া সংরক্ষণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। খরচ বেড়ে যাওয়ায় চামড়া নষ্টের আশঙ্কা তাদের। তবে ভারতে চামড়ার দাম বেশি হওয়ার কারণে তৈরি হয়েছে পাচারের শঙ্কা। সরেজমিনে নাটোর শহরের চকবৈদ্যনাথে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চামড়ার বাজারের শতাধিক আড়তে সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছেন ব্যবসায়ীরা। নাটোর থেকে বছরের মোট চাহিদার ৫০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ হয় কোরবানির ঈদে। এর মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ জোগান দেয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নাটোরের চকবৈদ্যনাথের চামড়া মোকাম। এ বছর লবণমুক্ত গরুর চামড়া প্রকারভেদে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর খাসির চামড়া বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকায়। লবণ দিয়ে সংরক্ষণের পরে ছাগলের চামড়ার পেছনে যে খরচ হচ্ছে তা বিক্রি করে উঠানো সম্ভব না। মৌসুমি ব্যবসায়ী শফিক আহমেদ বলেন, তিনি ঈদে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় গরুর চামড়া কিনেছেন। আড়তে বিক্রি করতে হচ্ছে সাড়ে ৮০০ টাকা দরে। আর ছাগলের চামড়া কিনেছেন গড়ে ৩০-৪০ টাকা। বিক্রি দাম দিচ্ছে ২০ টাকা। গাড়ি ভাড়া দিয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে। চামড়া ব্যবসায়ী আল আমিন খাসির চামড়ার দাম হওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে বলেন, এক পিস খাসির চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করতে ৪০ থেকে ৫০ টাকা লবণ খরচ হয়। সঙ্গে রয়েছে লেবার খরচ। সুতরাং খাসির চামড়া বেশি দামে কেনার সুযোগ নেই। কারণ, ব্যবসায়ীদের লোকসানের আশঙ্কা রয়েছে। নাটোরের আড়তদাররা বলেন, ট্যানারি মালিকরা লবণযুক্ত বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে ৪০ টাকা। বকরির চামড়ায় লবণ দিতে খরচ পড়ছে ৪৫ টাকা। ফলে তারা বকরির চামড়া কিনছেন না। আর গরুর চামড়া সরকার নির্ধারিত দামেই কিনছেন বলে দাবি তাদের। চামড়া ব্যবসায়ী আবদুল হালিম সিদ্দিকী জানান, নাটোর জেলায় প্রতি মৌসুমে কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে প্রয়োজন হয় অন্তত ৫০০ টন লবণ, কিন্তু ট্যানারি মালিকদের কাছে বকেয়া টাকার পাশাপাশি লবণের দাম বৃদ্ধি বিপাকে পড়েছেন চামড়া ব্যবসায়ীরা।

তিনি বলেন, গত কোরবানির ঈদে আমরা প্রতি বস্তা লবণ কিনেছি ৭০০-৭৫০ টাকায়। কিন্তু এবার ঈদের আগে সিন্ডিকেট করে লবণের দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে প্রতি বস্তা লবণ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৩৫০ টাকায়। এতে চামড়া লবণজাত করতে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে। খরচ বেড়ে যাওয়ায় চামড়া নষ্টের আশঙ্কা তাদের। তবে ভারতে চামড়ার দাম বেশি হওয়ার কারণে তৈরি হয়েছে পাচারের শঙ্কা। জেলা চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বলেন, চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করে রাখা হবে ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রির জন্য। আর গত ২ বছর ট্যানারি মালিকরা নাটোর থেকে নগদ টাকায় চামড়া কেনায় চলতি বছর ৮ লাখ পিস গরু ও ১০ লাখ পিস ছাগলের চামড়া নাটোরে সরবরাহ হবে জানান তিনি। জেলা চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপের চেয়ারম্যান মকসেদ আলী বলেন, এবার আশা করছি ৫-৬ লাখ গরুর চামড়া এবং ৮-১০ লাখ ছাগলের চামড়া আমদানি হবে। চামড়া পাচাররোধে ভ্রাম্যমাণ আদালতসহ কঠোর নজরদারি করবে প্রশাসন। নাটোর জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুইয়া বলেন, চামড়া পাচারের বিষয়ে কঠোর নজরদারি রাখা হবে। মোবাইল কোর্ট থেকে শুরু করে সব ধরনের পুলিশি টহল থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘরে ঝুলছিল পোশাক শ্রমিকের লাশ
ঘরে ঝুলছিল পোশাক শ্রমিকের লাশ
দিনদুপুরে যুবক হত্যা, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
দিনদুপুরে যুবক হত্যা, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
চাঁপাইয়ে থাকছে না আম ক্যালেন্ডার
চাঁপাইয়ে থাকছে না আম ক্যালেন্ডার
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেশাদ্রব্য খেয়ে দুজনের মৃত্যু
নেশাদ্রব্য খেয়ে দুজনের মৃত্যু
ব্রহ্মপুত্র চরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রহ্মপুত্র চরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
স্কলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ
স্কলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ
ব্রিজ ভাঙা, দুর্ভোগে ৩০ গ্রামের মানুষ
ব্রিজ ভাঙা, দুর্ভোগে ৩০ গ্রামের মানুষ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
ইউএনওর পদত্যাগ দাবিতে লংমার্চ
ইউএনওর পদত্যাগ দাবিতে লংমার্চ
হত্যা মামলায় সাংবাদিক জেলহাজতে
হত্যা মামলায় সাংবাদিক জেলহাজতে
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৫৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ
হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা