শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী ছিলেন হুসাইন মো. এরশাদ। অসম্পন্ন থাকায় বাছাইয়ের দিন ৪ ডিসেম্বর তার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়।
মনোনয়ন বাতিলের পর ২২ দিন তিন দফায় আদালতের শরণাপন্ন হয়ে নির্বাচনের ১দিন আগে ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন করার অনুমতি পান এরশাদ।
২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে এরশাদ ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী সাব্বির আহাম্মেদ ২৬টি করে সমান সংখ্যক ভোট পান। লটারি করলে লটারিতে হেরে যায় এরশাদ। মনোনয়ন বাতিল থেকে শুরু করে আদালত পর্যন্ত, একদিন আগে নির্বাচনের অনুমতি পাওয়া, এরপর লটারি..পুরোটা সময়ই আলোচনায় হুসাইন মো. এরশাদ।
প্রচুর টাকা খরচ করে একদিন আগে নির্বাচনে লড়ার অনুমতি পেয়ে তাক লাগানো প্রার্থী এরশাদ অবশেষে লটারিতে হেরে গেলে এলাকার মানুষ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা বিষয়টিকে 'এরশাদ ট্রাজেডি' বলে অভিহিত করেছেন। এই এরশাদের নাম এখন শেরপুরের মানুষের মুখে মুখে।