শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৪, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

অস্তিত্ব সংকটে বাংলাদেশের সার্কাস

সরকার হায়দার, পঞ্চগড়:
অনলাইন ভার্সন
অস্তিত্ব সংকটে বাংলাদেশের সার্কাস

বাংলা লোক শিল্পের অন্যতম অনুসঙ্গ সার্কাস এখন  অস্তিত্বের সংকটে । অবহেলা আর উপেক্ষায় প্রায় বিলীন হতে চলেছে একসময়ের জনপ্রীয় এই শিল্পধারা। এক হাতে জীবন আর অন্য হাতে জীবিকা নিয়ে মানুষকে হাসিয়ে আনন্দ দিয়ে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে শারিরীক কসরতের খেলা দেখিয়ে কাটছে যাদের জীবন সেই সার্কাস শিল্পের সাথে জড়িত মানুষেরা এখন অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ সাথে নিয়ে বিপন্ন জীবন যাপন করছেন।

পঞ্চগড়ের বাণিজ্যমেলায় দিগ্রেট রওশন সার্কাসে খেলা দেখাতে এসেছেন সাতক্ষিরা জেলার আমতলা এলাকার মেয়ে  লাইলী বেগম ও তার পরিবার। ৬ বছর বয়সে বাবার হাতে মার খেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে সার্কাসে যোগ দেন তিনি । এর পর সার্কাসের ভেতরেই বেড়ে ওঠা, বিয়ে তারপর মা হয়ে এখন স্বামী আর দুই সন্তান নিয়ে সারা বছর সার্কাসে খেলা দেখান। 

লাইলী বেগম জানান, পরিবারের চার জন মিলে গড়ে দিনে আয় করেন মাত্র এক হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে সংসার চলেনা। সার্কাস চললে আয় হয়। না চললে আধাপেটে থাকতে হয়। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করানোর কোন সুযোগ নেই। দি গ্রেট রওশন সার্কাসে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ নানা কাজের সাথে জড়িত আছেন। অনেকেই আছেন বংশানুক্রমিক পরিবার নিয়ে। নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর কাজির হাটের পারভেজ আলী স্ত্রী, ১৭ বছরের ছেলে ফিরুজ আর চার বছরের মেয়ে নুরে জয়নাব কে নিয়ে একবছরের চুক্তিতে খেলা দেখাচ্ছেন। পারভেজ জন্ম থেকেই সার্কাসে। তার বাবা মাও সার্কাসের শিল্পী ছিলেন।  বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  তিনি বলেন, সার্কাস শিল্পীদের দুঃখ কেউ বোঝেনা। আমাদের জীবন অনিশ্চিত। আগে মালিকেরা বিদেশ থেকে প্রশিক্ষক আনতেন। শিশু কিশোরদের পড়াশোনার জন্য শিক্ষক রাখতেন। কিন্ত এখন এই উদ্যোগ নেই। মালিকেরা কোন রকমে সার্কাস চালাচ্ছেন। সারা বছর চলেনা। মালিকদের লোকশান গুনতে হয়। যখন সার্কাস চলেনা তখন হাটে বাজারে বা স্কুল কলেজে খেলা দেখিয়ে সংসার চালান অধিকাংশ সার্কাস শিল্পী। ছলছল চোখে একই কথা জানালেন সার্কাসের জোকার চার্লি বাবুল, আবুল কাশেম ও মোহাম্মদ জিয়া।  

বর্তমানে শতাব্দী প্রাচীন বাংলা লোক শিল্পের এই ধারাটি হারিয়ে যেতে বসেছে । দিগ্রেট রওশন সার্কাসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শেখ আফতাব উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, পৃষ্ঠপোষকতা, বিনিযোগ, প্রশিক্ষক আর দক্ষ শিল্পীর অভাবে বর্ণহীন হয়ে পড়েছে এই শিল্প। ফলে করুণ জীবন যাপন করছে এই শিল্পে জড়িত কলা কুশলীরা। সার্কাস চললে তাদের খাবার জোটে না চললে অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটাতে হয়। 

এদেশের সার্কাস দলে হাস্যরসাত্মক অভিনয় আর  ও খেলা প্রদশর্নীতে  বিশেষ ভূমিকা রাখেন শারীরিকভাবে ক্ষুদ্রাকৃতিক মানুষ বা বামনপীর। অসহায় শিশু ও নারীদেরকেও সার্কাস দলগুলো নির্ভরতা দিয়ে থাকে। অন্যদিকে অনেকে পরিবার পরিজন নিয়েই সার্কাস দলে থাকেন। শিশুরা স্কুল না গিয়ে বাবা মায়ের কাছেই সার্কাস শিখে নেয়। পরবর্তীতে বংশ পরম্পরায় কাটিয়ে দেয় সার্কাসে।


  
প্রায় ৮০০ বছর আগে প্রাচীন গ্রিসে সার্কাসের সূচনা হয়। তখন ঘোড়া আর ঘোড়ার সাথে জুড়ে দেয়া দু’চাকার গাড়ির দৌড়ই  ছিল সার্কাসের মূল উপজীব্য। 

বৃটিশ আমলে ১৯০৫ সালে ‘দি লায়ন  সার্কাস’ নামে প্রথম একটি সার্কাস দল গঠিত হয় পূর্ববঙ্গে। দলটি ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে নাম পরিবর্তন করে এবং ‘দি সাধনা লায়ন সার্কাস’ নাম গ্রহণ করে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭০ সালে পর্যন্ত এদেশে বেশকিছু দল প্রায়  নিয়মিতভাবে  সার্কাস প্রদর্শনী করতো। 

স্বাধীনতা পরবর্তীকালে এদেশে বেশ কিছু সার্কাস দল গঠিত হয়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- বগুড়া মহাস্থানগড়ের আব্দুস সাত্তারের দি বুলবুল সার্কাস, বরিশালের বীরেনচন্দ্র দাসের দি রয়েল সার্কাস, ফেনির সুনীল চন্দ্র পালের দি সবুজ বাংলা সার্কাস, সাতক্ষীরার দি সুন্দরবন সার্কাস, নারায়নগঞ্জের মুকুলের দি কাঞ্চন সার্কাস, চট্টগ্রামের আনোয়ার খানের দি কোহিনূর সার্কাস, সৈয়দপুরের আকবর শেখের দি রওশন সার্কাস, ব্রাক্ষনবাড়িয়ার  এমএ সামাদের দি নিউ স্টার সার্কাস, আব্দুল বশিরের দি ন্যাশনাল সার্কাস, ঢাকা-নবাবগঞ্জের নিরঞ্জন সরকারের দি লায়ন সার্কাস, ঢাকা-বর্ধনপাড়ার রতন সরকারের দি লক্ষীনারায়ন সার্কাস, দি রাজমহল সার্কাস, শৈলেন বাবুর নিউ সবুজ বাংলা সার্কাস এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জের বসন্তকুমার মোদকের দি সোনার বাংলা সার্কাস। 

জানা গেছে বর্তমানে সারা দেশে ১৫ থেকে ১৬ টি সার্কাস দল কোনমতে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে । আর এই দলগুলোতে শিশু নারী পুরুষ মিলিয়ে প্রায় ৫ হাজার কলাকুশলী অনিশ্চিত জীবন নিয়ে দিন পার করছেন।  

শেখ আফতাবউদ্দিন ক্ষোভের সাথে বলেন, বাংলাদেশ  শিল্পকলা একাডেমির  এ্যক্রোবেটিক দলে সার্কাসের মূল শিল্পীদের যায়গা হয়নি। যারা অনাহারে অর্ধাহারে সার্কাসখেলা দেখিয়ে চলেছেন তাদেরকে এই দলে নিলে অনেক শিল্পীই ছেলে-মেয়ে নিয়ে একটু হলেও ভাল থাকতে পারতেন। 

তিনিসহ অন্যান্য শিল্পীরা বলেন, বাংলাদেশে এখনো সার্কাস প্রশিক্ষণের জন্য ইন্সটিটিউট গড়ে না ওঠার কারণে   শিশুদেরকে মা বাবার কাছে অথবা সার্কাস দলের অনভিজ্ঞ প্রশিক্ষকের কাছ থেকেই খেলা শিখে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে  খেলা দেখাতে হয়। তাই তাদের দাবি একটি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট গড়ে তোলা। ভাল প্রশিক্ষণ পেলে ক্রিকেটের মতোই সারা বিশ্বে সুনাম কুড়াবে বাংলাদেশের সার্কাস এমনটাই আশা তাদের। 

অন্যদিকে এই শিল্পকে বাঁচাতে সরকার এগিয়ে আসবেন বলে প্রত্যাশা করেন তারা। সাম্প্রতিক জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে প্রদর্শনী আয়োজনে রয়েছে নানা বাঁধা বিপত্তি। শিল্পীরা জানিয়েছেন  রমজান মাস আর শোকের মাস আগষ্ট বাদ দিয়ে ১০ মাস সার্কাস প্রদর্শনীর অনুমতি মিললে ভাল হয়। ইন্টারনেট এবং টেলিভিশনের দাপটেও এই সময়ে সার্কাসের প্রতি দর্শকের আগ্রহ বাড়ছে বলে মনে করেন সার্কাসের মালিক ও কলাকুশলীরা। নানা রকম শারীরিক কসরৎ, পোষা পশু পাখির খেলা আর হাস্যকৌতুকের খোঁজে এখনো দর্শক চান সার্কাস দেখতে। সার্কাস দেখতে আসা তরুণ দর্শকরা মনে করেন ঐতিহ্যবাহী এই সার্কাসকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ জরুরি।  

 

বিডি প্রতিদিন/১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা
আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ