প্রভাব ও ভারী বর্ষণের কবলে পড়েছে উপকূলবাসী। কক্সবাজার ও বান্দরবানের কয়েকটি উপজেলার অধিকাংশ এলাকা এখন পানির নিচে।
রবিবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টিতে কয়েকটি জেলার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার লাখো মানুষ। বর্ষণে তলিয়ে গেছে শহর-গ্রামের রাস্তাঘাট, বাড়ি-ঘর, ব্যবসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সাগরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েছে জোয়ারের পানি। ঢুকে প্লাবিত হচ্ছে উপকূলের গ্রামের পর গ্রাম। ঝড়ো ও দমকা হাওয়ায় গাছ পালা ভেঙ্গে পড়ে বিচ্ছিন্ন রয়েছে বিদ্যুৎ যোগাযোগ।
ঝড়ো হাওয়ার কবলে পড়ে সোমবার ভোররাতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্টে ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে দু'জেলে নিখোঁজ রয়েছে। ভাসমান অবস্থায় ১২ জেলেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় পাহাড়ী ঢলে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উভয় পাশে বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে ঢুবে গেছে। আকস্মিক বন্যায় ভোগান্তিতে পড়েছে জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, রামু, টেকনাফ, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও সদরের নিম্নাঞ্চলের অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট মৌসুমী নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রামের নিম্নাঞ্চল। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন নগরবাসী। বিশেষ করে অফিসগামী মানুষ পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।