পটুয়াখালীর কলাপাড়াসহ উপকূলজুড়ে গুড়িগুড়ি থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল থেকে মৃদু শীত বইলেও কখনও আবার ভ্যাপসা গরমও পড়ছে। মেঘে ঢাকা রয়েছে আকাশ। এক ধরনের গুমোটভাব বিরাজ করছে। এর ফলে কৃষকদের মাঝে দেখা দিয়েছে এক ধরনের অাতংক। তাদের ক্ষেতভরা ধান কয়দিন পরে কাটার কথা। এসময় ঝড়-বৃষ্টিসহ বড় ধরনের ঝড়ো-হাওয়া কিংবা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় আমন ফসলের বড় ধরনের ক্ষতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। পোকার আক্রমণও দেখা দিতে পারে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, নদী বন্দর এলাকায় এক নম্বর সতর্ক সঙ্কেত দেখিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। সাগরে প্রচুর মাছ পড়ায় এখনও শতশত ট্রলার গভীর ও অগভীর সাগর বক্ষে অবস্থান করছে। বৃষ্টিতে শ্রমজীবী মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। মালিকরাও ক্ষতির কবলে পড়েছেন। নভেম্বর মাসের এমন বৈরি আবহাওয়ায় সাগর পাড়ের জনপদের মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক আর উৎকন্ঠা বিরাজ করছে।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার