তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে যাচাই-বাছাই শেষে জামায়াত নেতা রফিকুল্লাহ খন্দকারের মনোনয়নপত্র বাতিল করে নির্বাচন কর্মকর্তা। এরপর সার্টিফাইড কপিসহ আপিল করার নিয়ম রয়েছে।
তবে জামায়াত নেতা সার্টিফাইড কপি ছাড়াই আপিল কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করেছেন। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই জামায়াত নেতা রফিকুল্লাহ খন্দকার এমনটা করেছেন বলে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও অন্যান্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা দাবি করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রায়হান কুদ্দুস জানান, বেলকুচি উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭০ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ২৪১ জন সদস্য মনোনয়নপত্র জমা দেন। চেয়ারম্যান পদে ২ জনের মনোনয়ন পত্র বাতিল হয়।
এর মধ্যে ওএসএম ডিলারশীপ থাকার কারণে জামায়াত নেতা রফিকুল্লাহ খন্দকারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। কিন্তু আপিলের সময় পার হলেও তিনি সার্টিফাইড কপি উত্তোলন করেননি।
অন্যদিকে জেলা নির্বাচন অফিসার শহিদুল ইসলাম জানান, প্রার্থী রফিকুল্লাহ খন্দকার আপিলের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। কিন্তু কোনো সার্টিফাইড কপি জমা দেননি। তিনি কেন সার্টিফাইড কপি জমা দেননি তা জানা নেই। তবে শুনানির দিন সার্টিফাইড কপি জমা না দিলে তার আপিল শুনানি হবে না।
বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর