আগামী ১৭-১৯ মার্চ পর্যন্ত তিনদিন সরকারি ছুটিকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছে পর্যটন ব্যবসায়ীরা। ইতিমধ্যে অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে ৮০ শতাংশ হোটেল-মোটেল। মার্চ মাসকে পর্যটন মৌসুমের শেষ মাস ধরা হয়। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের কারণে আগামী এপ্রিল মাসজুড়ে পর্যটকে টইটম্বুর থাকবে-এমনটা জানিয়েছেন হোটেল-মোটেল ও পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয়রা জানান, পায়রা সেতু উন্মুক্ত হওয়ার পর থেকেই কুয়াকাটায় পর্যটকদের ব্যাপক চাপ রয়েছে। ইতিমধ্যে আগত পর্যটকদের আনাগোনায় পুরো সৈকতজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ। এসব পর্যটকদের আগমনে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা ব্যস্ত সময় পার করছে। এদিকে সৈকত এলাকায় বারবার সতর্কতামূলক মাইকিং করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা টোয়াক’র সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, কুয়াকাটায় সর্বমোট ১২৫টি আবাসিক হোটেল-মোটেল রয়েছে। এর মধ্যে আগামী ১৭-১৯ তারিখের জন্য প্রায় ৮০ শতাংশ হোটেলের রুম অগ্রীম বুকিং হয়ে গেছে।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশা করি ব্যাপক পর্যটকের সমাগম ঘটবে। এজন্য ট্যুরিস্ট পুলিশের কয়েকটি টিম দর্শনীয় স্পটগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া সার্বক্ষণিক তাদের নজরদারিতে থাকবে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
বিডি প্রতিদিন/এমআই