ধান ও চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে দিনাজপুরের বিভিন্ন উপজেলায় মাঠে নেমেছে প্রশাসন। এর প্রভাবে হিলি স্থলবন্দরের পাইকারী ও খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চালের দাম ২ থেকে ৪ টাকা কমেছে। মিনিকেট চাল গত দুইদিন আগে কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছিলো ৬৬ টাকায় বর্তমানে বিক্রি ৬৪ টাকায় এবং স্বর্না জাতের চাল কেজি প্রতি ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৪৬ টাকায়। সরকারীভাবে বাজার মনিটরিং করার কারনে কমতে শুরু করেছে দাম এবং নতুন ধানের চাল বাজারে আসলে আরোও দাম কমবে বলছেন ব্যবসায়ীরা। দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। বৃহস্পতিবার দুপুরে হিলির চালের বাজারে এ তথ্য পাওয়া যায়।
কিনতে আসা রিক্সাচালক মকবুল হোসেন জানান, প্রতিদিন ২০০-৩০০ টাকা আয় করি। বাজারের যেভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে তাতে গরীব মানুষের সমস্যা। এখন তো বোরো ধানের মৌসুম। তবুও কেন চালের দাম বেড়েছে। তবে প্রশাসনের নজরদারিতে কিছুটা কমেছে চালের দাম। চালের দাম নিয়ন্ত্রনে রাখতে জরুরীভাবে নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর দাবী জানান তিনিসহ ক্রেতারা।
দিনাজপুরের হিলি বাজারের চাল বিক্রেতা স্বপন চন্দ্র জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিংএর কারনে কমতে শুরু করেছে চালের দাম। তবে মিল মালিকরা নতুন ধানের চাল এখনো বাজারের ছাড়েনি। নতুন ধানের চাল বাজারে ছাড়লে আরোও চালের দাম কমে যাবে। চালের দাম কিছুটা কমেছে।
বিডি প্রতিদিন/এএ