পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য সাঁতার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন। সাঁতার একটি ব্যায়াম যা শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রতঙ্গকে মজবুত রাখে। আমার বিশ্বাস আজকের এই শিক্ষার্থীরা একদিন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুনাম বয়ে আনবে এবং গোল্ড মেডেল অর্জন করে জেলাবাসীর মুখ উজ্জল করবে।
রবিবার সদর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সাঁতার প্রতিযোগিতায় মুক্ত সাঁতার, চিৎ সাঁতার, বুক সাঁতার, প্রজাপতি সাঁতার ও রিলে সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. মিরাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
দিনাজপুর শহরের গোবরাপাড়া সুইমিং পুলে ৪৯তম বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আওতায় এই সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ২৬টি ইভেন্টে বালক-বালিকা দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
বিচারক হিসেবে সাঁতার প্রতিযোগিতা পরিচালনা করেন সুইহারী চেহেলগাজী শিক্ষা নিকেতনের ক্রীড়া শিক্ষক মো. ওবায়দুর রহমান, বাংলা স্কুলের ক্রীড়া শিক্ষক আক্তারুল ইসলাম রাঙা, দিনাজপুর একাডেমি স্কুলের ক্রীড়া শিক্ষক মাজেদুর রহমান চৌধুরী, নুরজাহান আলিয়া মাদ্রাসার ক্রীড়া শিক্ষক মোঃ জাকির হোসেন ও কাশীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক মোঃ মমিনুল ইসলাম।
সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. মিরাজুল ইসলাম এবং বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গুঞ্জাবাড়ীস্থ জুবলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুনু বিশ্বাস প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/এএম