শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৩, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

৫৮০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় কালু কসাই

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
৫৮০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় কালু কসাই

বগুড়ার নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই ৫৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস বিক্রি করছেন। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে কমদামে মাংস কিনতে তার মাংসের দোকানে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিদিন এখন ৭ থেকে ৮ টি গরু জবাই করে থাকেন। এই দামে মাংস বিক্রি করে রীতিমত হৈ চৈ ফেলে দিয়েছেন কালু কসাই।

জানা যায়, বগুড়া শহরে বিভিন্ন বাজারে আগে ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও রমজান মাসে এসে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। বাজারে দামের যখন উর্ধ্বগতি তখন বগুড়ার গাবতলী উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের কদমতলী সিএনজি স্ট্যান্ড তিনমাথা মোড়ের মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই (৬০) গরুর মাংস বিক্রি করছেন ৫৮০ টাকা কেজি দরে।

বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে গাবতলী উপজেলার কদমতলী তিনমাথা সিএনজি স্ট্যান্ড মোড়ে কালু কসাইয়ের মাংসের দোকান। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে ২২০ টাকা কেজিতে কম হওয়ায় স্থানীয়ভাবে এই মাংস ক্রেতা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। দিনদিন ক্রেতা বেড়ে যাওয়ার কারণে মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। ক্রেতাদের হাতে মাংস তুলে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কালু কসাইকে। এরসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কালু কসাইয়ের কমদামে মাংসের ঘটনা প্রকাশের পর থেকে ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় তার দোকানে আরো ভিড় বেড়েছে। স্থানীয় এলাকা ছাড়াও আশপাশের উপজেলা থেকেও অনেকেই মাংস কিনেতে ভিড় করছেন। কালু কসাইয়ের মাংসের দোকানে ৫ থেকে ৬ জন কর্মচারির পাশাপাশি তার ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদও কাজ করেন।

বগুড়া শহরের রবিউল করিম জানান, লোকেমুখে শোনার পর কালু কসাইয়ের দোকান থেকে ৫ কেজি মাংস ক্রয় করেছেন। ৫ কেজি মাংসের দাম পড়েছে ২৯০০ টাকা। আর এই মাংস যদি শহর থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে ক্রয় করা হতো তাহলে দাম পড়তো ৪০০০ হাজার টাকা। গরুর মাংস তো সবখানেই একই। শুধু দামের হেরফের। তিনি আরো জানান কালু কসাইয়ের দোকানে প্রচুর ভিড় থাকে। ভিড়ের মধ্যে কেউ কেউ মাংসই কিনতেই পারেন না। 

মাংস ক্রেতা আলমাস মন্ডল জানান, প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর তিনি ৭ কেজি মাংস নিয়েছেন। দাম নিয়েছেন ৫৮০ টাকা কেজি করে। তিনি বলেন, স্থানীয় বাজারে গেলেই এই মাংস আবার ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা অথবা ৮০০ টাকা কেজি কিনতে হতো। একটু অপেক্ষা করে হলেও কেজিতে ১০০ টাকা থেকে ২০০টাকা কমে মাংস পাওয়া গেল। 

মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই জানান, তিনি প্রায় ২৫ বছর ধরে গরুর মাংসের ব্যবসা করে আসছেন। নিজ এলাকায় দির্ঘদিন ধরে গরুর মাংস বিক্রি করে আসার এক পর্যায়ে ৩ বছর আগে স্থানীয় বাজারের ইজারাদারের সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়। একটি গরু জবাই করে বিক্রি করতে হলে ইজারাদারকে দিতে হবে ৪ হাজার টাকা। কালু কসাই এতে রাজি না হয়ে বাজার থেকে কিছু দূরে একটি মাংসের দোকান দেন। বাজার দরের থেকে কম দামে মাংসের দাম রেখে ক্রেতা টানতে থাকেন। শুরুতে ৫৬০ টাকা পরে ৫৫০ টাকা এবং এখন ৫৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। এই কম দামে মাংস বিক্রি করতে গিয়ে এখন তার প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ টি গরু জবাই করে মাংস আকারে বিক্রি করেন। প্রতিটি গরুর ২ থেকে ৩ মণ করে মাংস হয়ে থাকে। গড়ে প্রতিটি গরুর আড়াইমন করে মাংস ধরা হলে ৮টি গরুতে মাংস দাঁড়ায় ২০ মণ। কেজি হিসেবে প্রায় ৮০০ কেজি মাংস প্রতিদিন বিক্রি করে থাকেন। এখন তিনি কাউকে এক টাকাও খাজনা দেন না। ৫ থেকে ৬ জন শ্রমিক আছেন। তাদের দিন হাজিরায় বেতন দিয়ে থাকেন। 

তিনি বলেন, একটি গরু জবাই এর পর গরুটির সকল মাংস একত্র করে বিক্রি করা হয়। শুধু মাত্র গরুর ভুড়ি ও পা টা আলাদা বিক্রি হয়। মাথাটা কেটে মাংসের মধ্যে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। যতদিন সুস্থ আছেন ততদিন তিনি কম দামে মাংস বিক্রি করে যাবেন। যেসব এলাকায় হাট-বাজারের টোল কম বা দিতে হয় না সেসব এলাকার কসাইরা ইচ্ছে করলেই কম দামে মাংস বিক্রি করতে পারেন। এতে করে ওইসব এলাকার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ গরুর মাংস কিনতে পারবে। গরীব মানুষও মাংস খেতে পারবে। তিনি বলেন, ক্রেতাদের কাছে ভালো মানের গরুর মাংস বিক্রি করতে চান সবসময়। খুব বেশি লাভ করার দরকার নেই। গরু প্রতি কিছু কিছু লাভ হলেই তিনি খুশি। আর তা দিয়েই পরিবার নিয়ে তিনি সুখে থাকবেন। 

কালু কসাইয়ের ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদ জানান, এখন দূর দুরান্ত থেকে দোকানে মাংস ক্রেতারা আসছেন। ভিড়ের কারণে তাকে দোকানে বসতে হয়। হিসেব করে টাকা নিতে হয়। ৩০ কেজির বেশি মাংস কাউকে দেওয়া হয় না। কেউ এখান থেকে মাংস নিয়ে আবার খুচরা বিক্রি করবে সে সুযোগও দেওয়া হয় না। মাংসের দোকান শুরুর প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাওয়া না গেলেও এখন প্রচুর সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, যে ভাবে হাটে গরুর দাম বেড়েছে তাতে কতদিন যে এই দামে বিক্রি করা যাবে সেটা নিয়েই এখন চিন্তিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
সর্বশেষ খবর
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

এই মাত্র | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক