শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৩, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

৫৮০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় কালু কসাই

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
৫৮০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় কালু কসাই

বগুড়ার নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই ৫৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস বিক্রি করছেন। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে কমদামে মাংস কিনতে তার মাংসের দোকানে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিদিন এখন ৭ থেকে ৮ টি গরু জবাই করে থাকেন। এই দামে মাংস বিক্রি করে রীতিমত হৈ চৈ ফেলে দিয়েছেন কালু কসাই।

জানা যায়, বগুড়া শহরে বিভিন্ন বাজারে আগে ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও রমজান মাসে এসে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। বাজারে দামের যখন উর্ধ্বগতি তখন বগুড়ার গাবতলী উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের কদমতলী সিএনজি স্ট্যান্ড তিনমাথা মোড়ের মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই (৬০) গরুর মাংস বিক্রি করছেন ৫৮০ টাকা কেজি দরে।

বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে গাবতলী উপজেলার কদমতলী তিনমাথা সিএনজি স্ট্যান্ড মোড়ে কালু কসাইয়ের মাংসের দোকান। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে ২২০ টাকা কেজিতে কম হওয়ায় স্থানীয়ভাবে এই মাংস ক্রেতা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। দিনদিন ক্রেতা বেড়ে যাওয়ার কারণে মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। ক্রেতাদের হাতে মাংস তুলে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কালু কসাইকে। এরসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কালু কসাইয়ের কমদামে মাংসের ঘটনা প্রকাশের পর থেকে ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় তার দোকানে আরো ভিড় বেড়েছে। স্থানীয় এলাকা ছাড়াও আশপাশের উপজেলা থেকেও অনেকেই মাংস কিনেতে ভিড় করছেন। কালু কসাইয়ের মাংসের দোকানে ৫ থেকে ৬ জন কর্মচারির পাশাপাশি তার ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদও কাজ করেন।

বগুড়া শহরের রবিউল করিম জানান, লোকেমুখে শোনার পর কালু কসাইয়ের দোকান থেকে ৫ কেজি মাংস ক্রয় করেছেন। ৫ কেজি মাংসের দাম পড়েছে ২৯০০ টাকা। আর এই মাংস যদি শহর থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে ক্রয় করা হতো তাহলে দাম পড়তো ৪০০০ হাজার টাকা। গরুর মাংস তো সবখানেই একই। শুধু দামের হেরফের। তিনি আরো জানান কালু কসাইয়ের দোকানে প্রচুর ভিড় থাকে। ভিড়ের মধ্যে কেউ কেউ মাংসই কিনতেই পারেন না। 

মাংস ক্রেতা আলমাস মন্ডল জানান, প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর তিনি ৭ কেজি মাংস নিয়েছেন। দাম নিয়েছেন ৫৮০ টাকা কেজি করে। তিনি বলেন, স্থানীয় বাজারে গেলেই এই মাংস আবার ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা অথবা ৮০০ টাকা কেজি কিনতে হতো। একটু অপেক্ষা করে হলেও কেজিতে ১০০ টাকা থেকে ২০০টাকা কমে মাংস পাওয়া গেল। 

মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই জানান, তিনি প্রায় ২৫ বছর ধরে গরুর মাংসের ব্যবসা করে আসছেন। নিজ এলাকায় দির্ঘদিন ধরে গরুর মাংস বিক্রি করে আসার এক পর্যায়ে ৩ বছর আগে স্থানীয় বাজারের ইজারাদারের সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়। একটি গরু জবাই করে বিক্রি করতে হলে ইজারাদারকে দিতে হবে ৪ হাজার টাকা। কালু কসাই এতে রাজি না হয়ে বাজার থেকে কিছু দূরে একটি মাংসের দোকান দেন। বাজার দরের থেকে কম দামে মাংসের দাম রেখে ক্রেতা টানতে থাকেন। শুরুতে ৫৬০ টাকা পরে ৫৫০ টাকা এবং এখন ৫৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। এই কম দামে মাংস বিক্রি করতে গিয়ে এখন তার প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ টি গরু জবাই করে মাংস আকারে বিক্রি করেন। প্রতিটি গরুর ২ থেকে ৩ মণ করে মাংস হয়ে থাকে। গড়ে প্রতিটি গরুর আড়াইমন করে মাংস ধরা হলে ৮টি গরুতে মাংস দাঁড়ায় ২০ মণ। কেজি হিসেবে প্রায় ৮০০ কেজি মাংস প্রতিদিন বিক্রি করে থাকেন। এখন তিনি কাউকে এক টাকাও খাজনা দেন না। ৫ থেকে ৬ জন শ্রমিক আছেন। তাদের দিন হাজিরায় বেতন দিয়ে থাকেন। 

তিনি বলেন, একটি গরু জবাই এর পর গরুটির সকল মাংস একত্র করে বিক্রি করা হয়। শুধু মাত্র গরুর ভুড়ি ও পা টা আলাদা বিক্রি হয়। মাথাটা কেটে মাংসের মধ্যে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। যতদিন সুস্থ আছেন ততদিন তিনি কম দামে মাংস বিক্রি করে যাবেন। যেসব এলাকায় হাট-বাজারের টোল কম বা দিতে হয় না সেসব এলাকার কসাইরা ইচ্ছে করলেই কম দামে মাংস বিক্রি করতে পারেন। এতে করে ওইসব এলাকার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ গরুর মাংস কিনতে পারবে। গরীব মানুষও মাংস খেতে পারবে। তিনি বলেন, ক্রেতাদের কাছে ভালো মানের গরুর মাংস বিক্রি করতে চান সবসময়। খুব বেশি লাভ করার দরকার নেই। গরু প্রতি কিছু কিছু লাভ হলেই তিনি খুশি। আর তা দিয়েই পরিবার নিয়ে তিনি সুখে থাকবেন। 

কালু কসাইয়ের ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদ জানান, এখন দূর দুরান্ত থেকে দোকানে মাংস ক্রেতারা আসছেন। ভিড়ের কারণে তাকে দোকানে বসতে হয়। হিসেব করে টাকা নিতে হয়। ৩০ কেজির বেশি মাংস কাউকে দেওয়া হয় না। কেউ এখান থেকে মাংস নিয়ে আবার খুচরা বিক্রি করবে সে সুযোগও দেওয়া হয় না। মাংসের দোকান শুরুর প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাওয়া না গেলেও এখন প্রচুর সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, যে ভাবে হাটে গরুর দাম বেড়েছে তাতে কতদিন যে এই দামে বিক্রি করা যাবে সেটা নিয়েই এখন চিন্তিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
সর্বশেষ খবর
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা