জ্ঞান বিকাশের জন্য পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি অন্যান্য বই পড়া প্রয়োজন। যাতে করে বাস্তব জগতে জ্ঞান বিনিময়ের মাধ্যমে সমৃদ্ধ হওয়া যায়। পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি সৃজনশীল ও ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কিত বই নিয়মিত পাঠ প্রয়োজন। যার জ্ঞানের ভান্ডারে শব্দ সংখ্যা যতবেশি সে ততবেশি স্মার্ট। বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে বই কেনা এবং বই পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করাই বইমেলার মূল উদ্দেশ্য।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে বাউবির মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু বইমেলা উদ্বোধনকালে বাউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার এসব কথা বলেন।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. নাসিম বানু, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন, রেজিস্ট্রার ড. মহাঃ শফিকুল আলম ও বাউবির মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। বাউবির শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো: আনোয়ারুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মো: আব্দুস সাত্তার, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. কে এম রেজানুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ড. মো: শহীদুর রহমানসহ ডিন, পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ, বিশ্বাবিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষার্থীগণ ও শ্রাবণ প্রকাশণীর স্বত্বাধিকারী রবিন আহসান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বাউবির মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মো: মশিহুর রহমান চৌধুরী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। বঙ্গবন্ধু বইমেলা প্রদর্শনীটি সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিরামহীনভাবে চলে।
বিডি প্রতিদিন/এএ