শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪

শিক্ষার্থীকে মারতে মারতে বেত ভাঙলেন প্রধান শিক্ষক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষার্থীকে মারতে মারতে বেত ভাঙলেন প্রধান শিক্ষক

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ৮৬নং আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদের বিরুদ্ধে গ্রামবাসী নানা অভিযোগ করেছেন। সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনায় ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পেটানোর পর গ্রামের অনেকেই এখন প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।

সরেজমিনে উপজেলার আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে কথা হয় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও তার স্বজনদের সঙ্গে। স্থানীয় অনেকেই বলছেন, শুধুমাত্র কলম চাওয়াকে কেন্দ্র করে পঞ্চম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর ওপর এমন নির্যাতন কেউ করতে পারে না। এই বাচ্চাটার শরীরের ক্ষতচিহ্নই প্রমাণ করে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকেই এমন নির্যাতন চালিয়েছেন প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ।

আহত শিক্ষার্থী জানায়, গত ১৮ জুলাই আমি স্কুলে যাওয়ার পর স্যার (প্রধান শিক্ষক সফিউল্লাহ আফ্রাদ) আমাকে উনার কাছে প্রাইভেট পড়তে বলেন। তখন আমি বাড়িতেই প্রাইভেট পড়ি বলে সেখান থেকে ক্লাসে চলে আসি। পরে দুপুরে সফিউল্লাহ স্যারের গণিত ক্লাস চলাকালীলে আমার কলমের কালি শেষ হয়ে যাওয়ায় আমি আমার পেছনে থাকা সহপাঠীর কাছে কলম চাইতে গেলে স্যার দেখে ফেলেন। তখন স্যার উনার হাতে থাকা একটি বেত দিয়ে আমার ঘাড় নিচু করে পেটাতে থাকেন। সে সময় অনেকগুলো আঘাত দেওয়ার পর সেই বেতটি ভেঙে গেলে স্যার আরেকটি বেত আনিয়ে আমার হাতে, পিঠে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে পেটায়। পরে ক্লাস শেষে আমি কাঁদতে কাঁদতে বাড়িতে এলে আমার বাবা ও চাচারা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

শিক্ষার্থীর চাচা সোহেল আফ্রাদ জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আমার ভাতিজিকে তার কাছে প্রাইভেট পড়ার জন্য বলতে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে স্কুলে যাওয়ার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ তাকে আবারও প্রাইভেট পড়তে বলে। তখন সে (শিক্ষার্থী) তার বাড়িতে প্রাইভেট টিচার রয়েছে জানিয়ে প্রধান শিক্ষকের দেওয়া প্রাইভেটের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। এতে প্রধান শিক্ষক ক্ষিপ্ত হয়ে ক্লাস চলাকালে কলম চাওয়াকে ইস্যু করে শিক্ষার্থীকে বেত দিয়ে পিটিয়ে আহত করে।

তিনি আরও বলেন, ওই প্রধান শিক্ষক তার কাছে প্রাইভেট না পড়লে শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে হয়রানিসহ মারধর করেন। এতে ভয়ে শিক্ষার্থীরা উনার কাছে প্রাইভেট পড়ে। অতীতেও উনি অনেক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করেছে। এমন অনেকে সন্তানদের এই প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে নিয়ে গেছে।

কারিমা বেগম নামে এক শিক্ষার্থীর মা অভিযোগ করে বলেন, ১৫-২০ দিন আগে আমাদের গ্রামের একজনের নাতিকে পিটিয়ে আহত করেন প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ। পরে ওই শিক্ষার্থীর দাদা সালেহকে ধরে তার হাতে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দেন চিকিৎসার জন্য এবং বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য অনুরোধ করেন ওই শিক্ষক। এমনিভাবে আমার ছেলেকেও পিটিয়ে আহত করেছেন তিনি। আমার ছেলের পাওয়া উপবৃত্তির টাকা উনার কাছে প্রাইভেট পড়িয়ে কাটিয়ে দিতে হবে। এমন নিয়মে না চললে নম্বর কম দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন হয়রানি করেন। একপর্যায়ে পিটিয়ে আহত করেনন ওই শিক্ষক।

সুফিয়া বেগম নামে আরেক শিক্ষার্থীর মা জানান, উনি যখন থেকে স্কুলে ঢুকেছেন তখন থেকেই প্রাইভেট পড়াতে থাকেন। আর ছাত্র-ছাত্রীরা উনার কাছে প্রাইভেট না পড়লেই মারধরের পাশাপাশি খাতায় নম্বরও কম দেন। উনার কারণে অনেক শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। আমরা এই প্রধান শিক্ষকের অপসারণ চাই।

শুধু তাই নয়, ছাত্রছাত্রীদের থেকে পরীক্ষার ফি-এর নামে অর্থ আদায়, স্কুলে এক প্রকার জোরপূর্বক প্রাইভেট পড়ানো, রাতেও স্কুলে প্রাইভেট পড়ানো, স্কুলের গাছ কেটে নিজ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া, স্কুলে সময় মতো উপস্থিত না হওয়া, স্কুল বাউন্ডারির এক পাশে ব্যক্তিগত আক্রোশে দেয়াল নির্মাণসহ আরও নানা অভিযোগ ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তুলে ধরেন গ্রামবাসী।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে স্থানীয় একজন বলেন, প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ স্কুলটাকে তার ব্যক্তিগত সম্পদ মনে করে পরিচালনা করছেন। সামাজিক সুবিধা অসুবিধা কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই তিনি কাজ করছেন। তার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়েও কোনো ফায়দা হয় না। শুনেছি তার নিকটতম দুইজন আত্মীয় সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তাদের দিয়ে কথা বলিয়ে সবাইকে তিনি শান্ত করিয়ে দেন।

এ ব্যাপারে ৮২নং আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, রাগের মাথায় কিছু চড়-থাপ্পড় দিয়েছিলাম। তবে তাদের বাড়িতে গিয়ে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধান করে এসেছি। এছাড়া আমার এর আগে কখনো কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে এমনটা হয়নি। এর বাহিরে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা এবং ষড়যন্ত্রমূলক। আমাকে ফাঁসানোর জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।

বিষয়টি নিয়ে মুঠোফোনে কথা হয় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আকরাম হোসেন আফ্রাদের সঙ্গে। তিনি বলেন, শুনেছি প্রধান শিক্ষক মারধর করায় এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছে। পরে স্কুলের শিক্ষকসহ সেই শিক্ষার্থীর বাড়িতে গিয়ে তাকে দেখে আসি এবং তার চিকিৎসা বাবদ কিছু টাকাও তার পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে আসি। এ রকম এর আগেও কিছু শিক্ষার্থীর সঙ্গে হয়েছে, প্রতিবারই আমরা তাকে সাবধান করি।

পরীক্ষার নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায় ও ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়ানোর কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, পঞ্চম শ্রেণির একটি পরীক্ষা বাবদ ১০০ টাকা করে নেওয়ার কথা শুনে তাকে জিজ্ঞেসা করেছি। তবে বিষয়টি নিয়ে সময়ের অভাবে আর সামনে এগোতে পারিনি। এছাড়া প্রাইভেট তিনি পড়ান, তবে জোড় করে পড়ান এমনটা শুনিনি। ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে মা সমাবেশে আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করে পড়ানোর নির্দেশনা দিই। তবে সকলকেই পড়তে হবে এটা বাধ্যতামূলক নয়।

স্কুলের প্রাচীর নির্মাণ এবং গাছ কাটার বিষয়ে আকরাম হোসেন আফ্রাদ বলেন, এ সকল কাজ সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী হয়েছে। তবে উত্তর-পূর্ব দিকে লোহার র‍্যালিংয়ের পরিবর্তে ১০-১২ ফুট জায়গা ইটের দেয়াল নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তখন প্রধান শিক্ষক ও ঠিকাদারের সঙ্গে আলোচনা করলে প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন এদিক দিয়ে গরু-ছাগল বিদ্যালয়ের মাঠে প্রবেশ করে। তাই এ দিকে র‍্যালিংয়ের পরিবর্তে দেয়াল স্থাপন করা হয়েছে। তখন কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় সেটি আর ভাঙা সম্ভব হয়নি। তবে সামনের মিটিংয়ে এলাকার গণ্যমান্য লোকদের সঙ্গে রেখে একটি পকেট গেইট রাখা যায় কি না এ ব্যাপারে আলোচনা করব।

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান মাহমুদ জুনায়েদ বলেন, এসব বিষয়ে আমাকে এর আগে কেউ কিছু জানায়নি। এমন কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। কেউ অভিযোগ করলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাসিবা খান বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগগুলো দিলে আমরা বিষয়টি দেখবো, তদন্ত করবো এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ