শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪

শিক্ষার্থীকে মারতে মারতে বেত ভাঙলেন প্রধান শিক্ষক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষার্থীকে মারতে মারতে বেত ভাঙলেন প্রধান শিক্ষক

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ৮৬নং আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদের বিরুদ্ধে গ্রামবাসী নানা অভিযোগ করেছেন। সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনায় ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পেটানোর পর গ্রামের অনেকেই এখন প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।

সরেজমিনে উপজেলার আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে কথা হয় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও তার স্বজনদের সঙ্গে। স্থানীয় অনেকেই বলছেন, শুধুমাত্র কলম চাওয়াকে কেন্দ্র করে পঞ্চম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর ওপর এমন নির্যাতন কেউ করতে পারে না। এই বাচ্চাটার শরীরের ক্ষতচিহ্নই প্রমাণ করে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকেই এমন নির্যাতন চালিয়েছেন প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ।

আহত শিক্ষার্থী জানায়, গত ১৮ জুলাই আমি স্কুলে যাওয়ার পর স্যার (প্রধান শিক্ষক সফিউল্লাহ আফ্রাদ) আমাকে উনার কাছে প্রাইভেট পড়তে বলেন। তখন আমি বাড়িতেই প্রাইভেট পড়ি বলে সেখান থেকে ক্লাসে চলে আসি। পরে দুপুরে সফিউল্লাহ স্যারের গণিত ক্লাস চলাকালীলে আমার কলমের কালি শেষ হয়ে যাওয়ায় আমি আমার পেছনে থাকা সহপাঠীর কাছে কলম চাইতে গেলে স্যার দেখে ফেলেন। তখন স্যার উনার হাতে থাকা একটি বেত দিয়ে আমার ঘাড় নিচু করে পেটাতে থাকেন। সে সময় অনেকগুলো আঘাত দেওয়ার পর সেই বেতটি ভেঙে গেলে স্যার আরেকটি বেত আনিয়ে আমার হাতে, পিঠে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে পেটায়। পরে ক্লাস শেষে আমি কাঁদতে কাঁদতে বাড়িতে এলে আমার বাবা ও চাচারা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

শিক্ষার্থীর চাচা সোহেল আফ্রাদ জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আমার ভাতিজিকে তার কাছে প্রাইভেট পড়ার জন্য বলতে থাকে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে স্কুলে যাওয়ার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ তাকে আবারও প্রাইভেট পড়তে বলে। তখন সে (শিক্ষার্থী) তার বাড়িতে প্রাইভেট টিচার রয়েছে জানিয়ে প্রধান শিক্ষকের দেওয়া প্রাইভেটের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। এতে প্রধান শিক্ষক ক্ষিপ্ত হয়ে ক্লাস চলাকালে কলম চাওয়াকে ইস্যু করে শিক্ষার্থীকে বেত দিয়ে পিটিয়ে আহত করে।

তিনি আরও বলেন, ওই প্রধান শিক্ষক তার কাছে প্রাইভেট না পড়লে শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে হয়রানিসহ মারধর করেন। এতে ভয়ে শিক্ষার্থীরা উনার কাছে প্রাইভেট পড়ে। অতীতেও উনি অনেক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করেছে। এমন অনেকে সন্তানদের এই প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে নিয়ে গেছে।

কারিমা বেগম নামে এক শিক্ষার্থীর মা অভিযোগ করে বলেন, ১৫-২০ দিন আগে আমাদের গ্রামের একজনের নাতিকে পিটিয়ে আহত করেন প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ। পরে ওই শিক্ষার্থীর দাদা সালেহকে ধরে তার হাতে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দেন চিকিৎসার জন্য এবং বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য অনুরোধ করেন ওই শিক্ষক। এমনিভাবে আমার ছেলেকেও পিটিয়ে আহত করেছেন তিনি। আমার ছেলের পাওয়া উপবৃত্তির টাকা উনার কাছে প্রাইভেট পড়িয়ে কাটিয়ে দিতে হবে। এমন নিয়মে না চললে নম্বর কম দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন হয়রানি করেন। একপর্যায়ে পিটিয়ে আহত করেনন ওই শিক্ষক।

সুফিয়া বেগম নামে আরেক শিক্ষার্থীর মা জানান, উনি যখন থেকে স্কুলে ঢুকেছেন তখন থেকেই প্রাইভেট পড়াতে থাকেন। আর ছাত্র-ছাত্রীরা উনার কাছে প্রাইভেট না পড়লেই মারধরের পাশাপাশি খাতায় নম্বরও কম দেন। উনার কারণে অনেক শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। আমরা এই প্রধান শিক্ষকের অপসারণ চাই।

শুধু তাই নয়, ছাত্রছাত্রীদের থেকে পরীক্ষার ফি-এর নামে অর্থ আদায়, স্কুলে এক প্রকার জোরপূর্বক প্রাইভেট পড়ানো, রাতেও স্কুলে প্রাইভেট পড়ানো, স্কুলের গাছ কেটে নিজ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া, স্কুলে সময় মতো উপস্থিত না হওয়া, স্কুল বাউন্ডারির এক পাশে ব্যক্তিগত আক্রোশে দেয়াল নির্মাণসহ আরও নানা অভিযোগ ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তুলে ধরেন গ্রামবাসী।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে স্থানীয় একজন বলেন, প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদ স্কুলটাকে তার ব্যক্তিগত সম্পদ মনে করে পরিচালনা করছেন। সামাজিক সুবিধা অসুবিধা কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই তিনি কাজ করছেন। তার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়েও কোনো ফায়দা হয় না। শুনেছি তার নিকটতম দুইজন আত্মীয় সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তাদের দিয়ে কথা বলিয়ে সবাইকে তিনি শান্ত করিয়ে দেন।

এ ব্যাপারে ৮২নং আকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সফিউল্লাহ আফ্রাদের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, রাগের মাথায় কিছু চড়-থাপ্পড় দিয়েছিলাম। তবে তাদের বাড়িতে গিয়ে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধান করে এসেছি। এছাড়া আমার এর আগে কখনো কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে এমনটা হয়নি। এর বাহিরে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা এবং ষড়যন্ত্রমূলক। আমাকে ফাঁসানোর জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।

বিষয়টি নিয়ে মুঠোফোনে কথা হয় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আকরাম হোসেন আফ্রাদের সঙ্গে। তিনি বলেন, শুনেছি প্রধান শিক্ষক মারধর করায় এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছে। পরে স্কুলের শিক্ষকসহ সেই শিক্ষার্থীর বাড়িতে গিয়ে তাকে দেখে আসি এবং তার চিকিৎসা বাবদ কিছু টাকাও তার পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে আসি। এ রকম এর আগেও কিছু শিক্ষার্থীর সঙ্গে হয়েছে, প্রতিবারই আমরা তাকে সাবধান করি।

পরীক্ষার নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায় ও ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়ানোর কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, পঞ্চম শ্রেণির একটি পরীক্ষা বাবদ ১০০ টাকা করে নেওয়ার কথা শুনে তাকে জিজ্ঞেসা করেছি। তবে বিষয়টি নিয়ে সময়ের অভাবে আর সামনে এগোতে পারিনি। এছাড়া প্রাইভেট তিনি পড়ান, তবে জোড় করে পড়ান এমনটা শুনিনি। ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে মা সমাবেশে আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করে পড়ানোর নির্দেশনা দিই। তবে সকলকেই পড়তে হবে এটা বাধ্যতামূলক নয়।

স্কুলের প্রাচীর নির্মাণ এবং গাছ কাটার বিষয়ে আকরাম হোসেন আফ্রাদ বলেন, এ সকল কাজ সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী হয়েছে। তবে উত্তর-পূর্ব দিকে লোহার র‍্যালিংয়ের পরিবর্তে ১০-১২ ফুট জায়গা ইটের দেয়াল নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তখন প্রধান শিক্ষক ও ঠিকাদারের সঙ্গে আলোচনা করলে প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন এদিক দিয়ে গরু-ছাগল বিদ্যালয়ের মাঠে প্রবেশ করে। তাই এ দিকে র‍্যালিংয়ের পরিবর্তে দেয়াল স্থাপন করা হয়েছে। তখন কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় সেটি আর ভাঙা সম্ভব হয়নি। তবে সামনের মিটিংয়ে এলাকার গণ্যমান্য লোকদের সঙ্গে রেখে একটি পকেট গেইট রাখা যায় কি না এ ব্যাপারে আলোচনা করব।

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান মাহমুদ জুনায়েদ বলেন, এসব বিষয়ে আমাকে এর আগে কেউ কিছু জানায়নি। এমন কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। কেউ অভিযোগ করলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাসিবা খান বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগগুলো দিলে আমরা বিষয়টি দেখবো, তদন্ত করবো এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম