বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত ৭ শহীদদের পরিবারের পাশে বগুড়া জেলা বিএনপি দাঁড়িয়েছে। পরিবারের সদস্যদের খোঁজখবর নিয়ে আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে নেতৃবৃন্দ।
বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত ৭ পরিবারের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করে দলের পক্ষ থেকে সমবেদনা জানানো হয় এবং নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করে বগুড়া জেলা বিএনপি।
রবিবার সকালে বগুড়া শহর ও সদরের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত বগুড়া শহরের বৃন্দাবন পাড়ার শিমুল মন্ডল, শহরের চকসূত্রাপুর হাড্ডিপট্টির শহীদ সিয়াম হোসেন এবং শহরের ইসলামপুর হরিগাড়ী এলাকার সেলিম উদ্দিন, এরুলিয়ার বানদীঘির আব্দুল মান্নান ও রিপন ফকির, বগুড়া সদরের রাজাপুর কুটির বাড়ীর মাহফুজ, বগুড়া সদরের চক আকাশ তাঁরা গ্রামের কমর উদ্দিন খান বাঙ্গিরসহ নিহত ৭ পরিবারের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের খোঁজ নেন। পরে দলের পক্ষ থেকে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মো. হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা, বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম মো. সিরাজ, বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর তালুকদার হেনা, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সহিদ-উন নবী সালাম, কেএম খায়রুল বাশার, বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহমেদ খান রুবেল, শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জহুরুল ইসলাম, জেলা বিএনপির নেতা মোশারফ হোসেন, শামীম আহম্মেদ, বগুড়া জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খাদেমুল ইসলাম খাদেম, জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী রিগ্যানসহ নেতৃবৃন্দ।
বিডি প্রতিদিন/এমআই