শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১২, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৫, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়েছে অসুস্থতাজনিত কারণে। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পুলিশের তদন্ত ও স্থানীয়দের পর্যবেক্ষণ থেকে এটা স্পষ্ট যে, তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার কোনো ঘটনা ঘটেনি। 

গত বৃস্পতিবার ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা শ্রী ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।’ এ ছাড়া এই মৃত্যু নিয়ে একাধিক ভারতীয় মিডিয়ায় হত্যা সংক্রান্ত খবর প্রকাশ হয়। ভারতের এই বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ভবেশ চন্দ্রের মৃত্যু নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন জানান, ঘটনার দিন বিকেলে সঙ্গীদের ডাকে বাড়ি থেকে বের হন ভবেশ।

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পথিমধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে তাকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায়। সেখানে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। ওইদিন মধ্যরাতেই সুরতহাল রিপোর্ট  তৈরি করে পুলিশ।

তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওযা যায়নি। পরে লাশ ময়না তদন্ত শেষে তার সৎকার করেছে পরিবার।
জানা যায়, ভবেশ চন্দ্র রায় (৫৫) অত্যন্ত মিশুক প্রকৃতির একজন মানুষ বলে এলাকায় পরিচিত। এক সময় ৯-১০ বিঘা জমিজমা থাকলেও বর্তমানে ভিটেমাটি ছাড়া তেমন কোনো সম্পদ নেই। ব্যক্তি জীবনে তিনি কর্মবিমুখ মানুষ।

এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। ৩-৪ বছর আগে একমাত্র মেয়ে শ্বশুরালয়ে মারা যায়। একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায় (২৮) স্নাতকোত্তর শেষে দিনাজপুর শহরের কালিতলা এলাকায় মেসে থেকে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ভবেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রীর ভাষ্য মতে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে প্রতিবেশী যুবক রতন, আখতারুল ইসলাম ও আতিকসহ পাঁচজন দুটি মোটরসাইকেলযোগে ভবেশের বাড়িতে আসে এবং একসঙ্গে নাড়াবাড়ি হাটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভবেশ চন্দ্র রায় বাড়ি থেকে বের হন। রতন এবং আতিক বয়সে ভবেশের চেয়ে অন্তত ১৫-১৮ বছরের ছোট হলেও তারা নিয়মিত একসঙ্গে আড্ডা দেন, হাটে যান এবং ভবেশের বাড়িতে নিয়মিত তাদের যাওয়া আসা ছিল। নিহতের শ্যালক ফুল বাবু, ছেলে স্বপন চন্দ্র এবং স্থানীয় ফুলবাড়ী হাটের অনেকের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যায়। এ ছাড়াও স্থানীয় বাসিন্দা ভাগ্যবান ও আফসার জানান- আতিক, রতন ও ভবেশ মাঝে মধ্যে একসঙ্গে মাদক সেবন করতেন। মাদকের কারণে ভবেশের অনেক সম্পত্তি খোয়া যায়।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় নাড়াবাড়ি বাজারে দুধ হাটিতে রতন-আতিক-রুবেল মুন্না ও ভবেশ চন্দ্র একসঙ্গে অহিদুলের দোকানে চা পান করেন। শনিবার দুপুরে চা বিক্রেতার (অহিদুল ও তার ছেলে হেলাল) সঙ্গে আলাপকালে তিনি পুলিশকে জানান, ভবেশসহ আরো কয়েকজন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের দোকানে চা পান করেন। চা পানকালে তারা স্বাভাবিক ছিল এবং তাদের মধ্যে কাউকে শারীরিকভাবে অসুস্থ মনে হয় নাই। চা খেয়ে পাশের দোকান থেকে তারা পান ও সিগারেট খায়। কিছুক্ষণ পরে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দেন ভবেশ। পরে হয়তো মাথা ঘুরে যায়। সেখানে বসে পড়েন। 

পান দোকানদার মতিবর রহমান জানান, ভবেশ খয়ের, চুন, ও কাঁচা সুপারি দিয়ে তার কাছ থেকে পান নিয়েছিলেন। পান খাওয়ার একপর্যায়ে ভিকটিম পানের দোকানের সামনে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দিয়ে বসে পড়েন। এসময় তার সঙ্গে থাকা কয়েকজনসহ স্থানীয়রা ধরাধরি করে পাশেই লিটন ডাক্তারের (পল্লী-চিকিৎসক) চেম্বারে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, চিকিৎসক প্রথমে তার প্রেসার মেপে দেখেন প্রেসার নীল হয়ে গেছে। পরে তার সঙ্গে থাকা অন্যান্যরা ভ্যানে তুলে মেডিক্যালে নিয়ে যায়। 

ভ্যানচালক সাদ্দাম হোসেন জানান যে, এশার নামাজের সময় পল্লী-চিকিৎসক লিটনের দোকান হতে ভিকটিমকে তার ভ্যানগাড়িতে তুলে নাড়াবাড়ি বাজারের শেষ মাথায় ডা. আব্দুর রহমানের চেম্বারে নিয়ে গিয়ে ভবেশের প্রেসার মাপান রতন ও আতিকরা। ডা. আব্দুর রহমানের ছেলে সোহেল রানা তাদেরকে দ্রুত মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। 

এরই মধ্যে রতন ভবেশের ছেলে স্বপনকে ফোনে তার বাবার অসুস্থতার কথা জানান। যা স্বপন নিজেও স্বীকার করেছেন। মোবাইল ফোনে স্বপন রতনকে বলেন, তার বাবাকে বাড়িতে রেখে আসার জন্য। নাড়াবাড়ি বাজার থেকে ফুলবাড়ী হাট প্রায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের দূরত্ব। ওই একই ভ্যান গাড়িতে ফুলবাড়ি হাটে এসে পল্লী চিকিৎসক ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রের দোকানে আবারও ভবেশকে দেখান তার সঙ্গের লোকজন। ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রও দ্রুত দিনাজপুর মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। রতন আবারও ভবেশের ছেলে স্বপনকে জানান তার বাবা গুরুতর অসুস্থ। সে যেন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে দেয়। রাত সাড়ে ৮টায় ভবেশের ছেলে স্বপন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে ফুলবাড়ী হাটে আসেন। ততক্ষণে ভবেশের স্ত্রী ও শ্যালক সেখানে উপস্থিত হন। তারা অ্যাম্বুল্যান্সে করে রাত ৯টা ১৮ মিনিটে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তৃতীয় তলায় নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি পরীক্ষা করে ভবেশকে মৃত ঘোষণা করলে ভবেশকে নিয়ে বাড়িতে আসেন স্বজনরা। 

রাত পৌনে ১২টায় ভবেশের পরিবার থেকে বিরল থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়। জানানো হয় যে, সুস্থ মানুষটাকে রতন ও আতিক নিয়ে যাওয়ার তিন ঘণ্টায় তিনি মারা যান কিভাবে। তাদের সন্দেহ হয়। রাত সাড়ে ১২টায় পুলিশ বাসুদেবপুরে ভবেশের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে সুরতহাল করেন। নিহত ভবেশের গায়ে কোথাও কোনো মারধর কিংবা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তদুপরি যেহেতু সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিরল থানা পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে ভিকটিমের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। পরবর্তীতে হাসপাতালের কার্যক্রম শেষে ভিকটিমের পরিবার মরদেহ গ্রহণ করে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করেন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
সর্বশেষ খবর
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা