শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১২, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৫, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়েছে অসুস্থতাজনিত কারণে। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পুলিশের তদন্ত ও স্থানীয়দের পর্যবেক্ষণ থেকে এটা স্পষ্ট যে, তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার কোনো ঘটনা ঘটেনি। 

গত বৃস্পতিবার ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা শ্রী ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।’ এ ছাড়া এই মৃত্যু নিয়ে একাধিক ভারতীয় মিডিয়ায় হত্যা সংক্রান্ত খবর প্রকাশ হয়। ভারতের এই বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ভবেশ চন্দ্রের মৃত্যু নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন জানান, ঘটনার দিন বিকেলে সঙ্গীদের ডাকে বাড়ি থেকে বের হন ভবেশ।

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পথিমধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে তাকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায়। সেখানে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। ওইদিন মধ্যরাতেই সুরতহাল রিপোর্ট  তৈরি করে পুলিশ।

তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওযা যায়নি। পরে লাশ ময়না তদন্ত শেষে তার সৎকার করেছে পরিবার।
জানা যায়, ভবেশ চন্দ্র রায় (৫৫) অত্যন্ত মিশুক প্রকৃতির একজন মানুষ বলে এলাকায় পরিচিত। এক সময় ৯-১০ বিঘা জমিজমা থাকলেও বর্তমানে ভিটেমাটি ছাড়া তেমন কোনো সম্পদ নেই। ব্যক্তি জীবনে তিনি কর্মবিমুখ মানুষ।

এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। ৩-৪ বছর আগে একমাত্র মেয়ে শ্বশুরালয়ে মারা যায়। একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায় (২৮) স্নাতকোত্তর শেষে দিনাজপুর শহরের কালিতলা এলাকায় মেসে থেকে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ভবেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রীর ভাষ্য মতে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে প্রতিবেশী যুবক রতন, আখতারুল ইসলাম ও আতিকসহ পাঁচজন দুটি মোটরসাইকেলযোগে ভবেশের বাড়িতে আসে এবং একসঙ্গে নাড়াবাড়ি হাটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভবেশ চন্দ্র রায় বাড়ি থেকে বের হন। রতন এবং আতিক বয়সে ভবেশের চেয়ে অন্তত ১৫-১৮ বছরের ছোট হলেও তারা নিয়মিত একসঙ্গে আড্ডা দেন, হাটে যান এবং ভবেশের বাড়িতে নিয়মিত তাদের যাওয়া আসা ছিল। নিহতের শ্যালক ফুল বাবু, ছেলে স্বপন চন্দ্র এবং স্থানীয় ফুলবাড়ী হাটের অনেকের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যায়। এ ছাড়াও স্থানীয় বাসিন্দা ভাগ্যবান ও আফসার জানান- আতিক, রতন ও ভবেশ মাঝে মধ্যে একসঙ্গে মাদক সেবন করতেন। মাদকের কারণে ভবেশের অনেক সম্পত্তি খোয়া যায়।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় নাড়াবাড়ি বাজারে দুধ হাটিতে রতন-আতিক-রুবেল মুন্না ও ভবেশ চন্দ্র একসঙ্গে অহিদুলের দোকানে চা পান করেন। শনিবার দুপুরে চা বিক্রেতার (অহিদুল ও তার ছেলে হেলাল) সঙ্গে আলাপকালে তিনি পুলিশকে জানান, ভবেশসহ আরো কয়েকজন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের দোকানে চা পান করেন। চা পানকালে তারা স্বাভাবিক ছিল এবং তাদের মধ্যে কাউকে শারীরিকভাবে অসুস্থ মনে হয় নাই। চা খেয়ে পাশের দোকান থেকে তারা পান ও সিগারেট খায়। কিছুক্ষণ পরে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দেন ভবেশ। পরে হয়তো মাথা ঘুরে যায়। সেখানে বসে পড়েন। 

পান দোকানদার মতিবর রহমান জানান, ভবেশ খয়ের, চুন, ও কাঁচা সুপারি দিয়ে তার কাছ থেকে পান নিয়েছিলেন। পান খাওয়ার একপর্যায়ে ভিকটিম পানের দোকানের সামনে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দিয়ে বসে পড়েন। এসময় তার সঙ্গে থাকা কয়েকজনসহ স্থানীয়রা ধরাধরি করে পাশেই লিটন ডাক্তারের (পল্লী-চিকিৎসক) চেম্বারে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, চিকিৎসক প্রথমে তার প্রেসার মেপে দেখেন প্রেসার নীল হয়ে গেছে। পরে তার সঙ্গে থাকা অন্যান্যরা ভ্যানে তুলে মেডিক্যালে নিয়ে যায়। 

ভ্যানচালক সাদ্দাম হোসেন জানান যে, এশার নামাজের সময় পল্লী-চিকিৎসক লিটনের দোকান হতে ভিকটিমকে তার ভ্যানগাড়িতে তুলে নাড়াবাড়ি বাজারের শেষ মাথায় ডা. আব্দুর রহমানের চেম্বারে নিয়ে গিয়ে ভবেশের প্রেসার মাপান রতন ও আতিকরা। ডা. আব্দুর রহমানের ছেলে সোহেল রানা তাদেরকে দ্রুত মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। 

এরই মধ্যে রতন ভবেশের ছেলে স্বপনকে ফোনে তার বাবার অসুস্থতার কথা জানান। যা স্বপন নিজেও স্বীকার করেছেন। মোবাইল ফোনে স্বপন রতনকে বলেন, তার বাবাকে বাড়িতে রেখে আসার জন্য। নাড়াবাড়ি বাজার থেকে ফুলবাড়ী হাট প্রায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের দূরত্ব। ওই একই ভ্যান গাড়িতে ফুলবাড়ি হাটে এসে পল্লী চিকিৎসক ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রের দোকানে আবারও ভবেশকে দেখান তার সঙ্গের লোকজন। ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রও দ্রুত দিনাজপুর মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। রতন আবারও ভবেশের ছেলে স্বপনকে জানান তার বাবা গুরুতর অসুস্থ। সে যেন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে দেয়। রাত সাড়ে ৮টায় ভবেশের ছেলে স্বপন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে ফুলবাড়ী হাটে আসেন। ততক্ষণে ভবেশের স্ত্রী ও শ্যালক সেখানে উপস্থিত হন। তারা অ্যাম্বুল্যান্সে করে রাত ৯টা ১৮ মিনিটে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তৃতীয় তলায় নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি পরীক্ষা করে ভবেশকে মৃত ঘোষণা করলে ভবেশকে নিয়ে বাড়িতে আসেন স্বজনরা। 

রাত পৌনে ১২টায় ভবেশের পরিবার থেকে বিরল থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়। জানানো হয় যে, সুস্থ মানুষটাকে রতন ও আতিক নিয়ে যাওয়ার তিন ঘণ্টায় তিনি মারা যান কিভাবে। তাদের সন্দেহ হয়। রাত সাড়ে ১২টায় পুলিশ বাসুদেবপুরে ভবেশের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে সুরতহাল করেন। নিহত ভবেশের গায়ে কোথাও কোনো মারধর কিংবা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তদুপরি যেহেতু সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিরল থানা পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে ভিকটিমের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। পরবর্তীতে হাসপাতালের কার্যক্রম শেষে ভিকটিমের পরিবার মরদেহ গ্রহণ করে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করেন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা